নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২০ ও ২০২১ সাল থেকে দেশে দারিদ্র্যের হার সম্পর্কে কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। দেশের কয়েকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের গবেষণা প্রতিবেদনে দারিদ্র্যের হার ঊর্ধ্বগতি বলা হলেও তা মানছে না সরকার। ফলে দেশে দারিদ্র্যের বর্তমান হার নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে দাবি করেছে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)।
সংস্থাটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সুলতানা কামাল স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্ষিক প্রতিবেদনে এমন পর্যবেক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মানবাধিকারের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সূচক পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০২২ সালে রাজনৈতিক, নাগরিক ও মানবাধিকারের ক্ষেত্রে কার্যত কোনো উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়নি, বরং প্রায় সবক্ষেত্রে মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর দেশে বিরাজমান সামগ্রিক মানবাধিকার পরিস্থিতি ছিল উদ্বেগজনক।
চলতি ২০২২ সালে মানবাধিকারের বিচারে অন্যতম উদ্বেগের বিষয় ছিল গায়েবি মামলা ও গ্রেপ্তার। এ ধরনের মামলায় সরকার বিরোধী ব্যক্তি ও দলের সদস্যরা আসামি হয়েছেন। বিশেষ করে বিএনপির বিরুদ্ধে কথিত গায়েবি মামলা এবং এসব মামলায় গ্রেপ্তারের সংখ্যা ক্রমশ মাত্রাতিরিক্ত হারে বেড়েছে। এ ছাড়া গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যা, সাংবাদিক নির্যাতন ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা, পুলিশ হেফাজত ও কারা হেফাজতে মৃত্যু এবং নারী, শিশু ও সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা ক্রমবর্ধমান হারে ঘটেই চলেছে।
অবহেলাজনিত কারণে এ বছরের ৪ জুন সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার টার্মিনালে অগ্নিকাণ্ড ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে কেমিক্যাল, প্লাস্টিক, জুতা, আতশবাজি গুদাম ইত্যাদিসহ মোট ৬১টি প্রতিষ্ঠানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, সেসব ঘটনায় ২৩ জন শ্রমিকের মৃত্যু ও ৮৯ জন গুরুতরভাবে দগ্ধ হয়েছেন।
এ বছর রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৪১টি ও সভা সমিতিতে বাধার ৬৮টি ঘটনায় ৩৬ জন নিহত ও আহত হয়েছেন ৪ হাজার ৯২৮ জন। নিহতদের মধ্যে ১০ জন বিএনপির কর্মী ১৮ জন আওয়ামী লীগের এবং ৮ জনের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া যায়নি।
২০২২ সালে ২২টি ‘বন্দুকযুদ্ধের’ ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়াও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়ার ২৩টি অভিযোগ পাওয়া গেছে। ৩০ জন অপহরণের শিকার হয়েছেন। কারা হেফাজতে ৯৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। যা বিগত বছরের তুলনায় ৪২ জন বেশি। বিগত চার মাসে ৫১টি অজ্ঞাতনামা মরদেহ উদ্ধার হয়েছে, যার মধ্যে ১৩ জন নারী এবং বাকিদের মধ্যে প্রায় সবাই যুবক।
এ বছর একজন নিহতসহ ২৬৬ জন সাংবাদিক পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১ জন নিহত, ১১৬ জন আহত, ৭১ জন লাঞ্ছিত, ১৭ জনের ওপর আক্রমণ ও ৬১ জন হুমকির শিকার হয়েছেন। এ ছাড়া ৫ জন সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার ও ১ জন সাংবাদিক ইউএনওর গাড়ির চাপায় নিহত হয়েছেন।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত ও এমএসএফ কর্তৃক সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, এ বছর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ৮২টি মামলা হয়েছে এবং গ্রেপ্তার হয়েছেন ৭৭ জন।
এবার ইউপি নির্বাচন, উপনির্বাচন ও জেলা পরিষদ নির্বাচনের ১৯২টি নির্বাচনী এলাকায় সহিংসতার ঘটনায় ৫০ জন নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে ২টি শিশু। সহিংসতায় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১ হাজার ৫৪১ জন। এই পরিস্থিতিকে প্রতিবেদনে ‘ভয়াবহ’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ ছাড়া এ বছর বিভিন্ন পর্যায়ে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ ৭৮টি ঘটনায় নানাভাবে হয়রানির শিকার হয়েছেন।
নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতা রোধে দেশে যথেষ্ট কঠোর আইন থাকা সত্ত্বেও নারীর প্রতি অপরাধ দমন ও নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা লক্ষণীয় নয়, যার কারণে নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতা ক্রমাগতভাবে বেড়েই চলেছে। এবার ৪৯২টি নারী যৌন সহিংসতার শিকার হয়েছেন। সহিংসতার ঘটনায় শারীরিক নির্যাতনে ৩৭৪ জন, ৭৮ জনের অস্বাভাবিক মৃত্যুসহ ৬২২ জন নারী হত্যার শিকার হয়েছেন। আত্মহত্যা করেছেন ৫৭১ জন নারী। অপহরণ করা হয়েছে ১০ নারীকে, নিখোঁজ রয়েছেন ২৩ নারী। সহিংসতার শিকারে হয়েছেন ১১ জন প্রতিবন্ধী নারী।
অপরদিকে ৯৩৩টি শিশু ও কিশোরী যৌন নির্যাতনের ঘটনায় ৫৪২টি শিশু ও কিশোরী ধর্ষণ এবং ৮১ জন সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ৩১টি জীবিত ও ৬৫টি মৃত নবজাতককে পাওয়া গেছে। এটি অত্যন্ত অমানবিক ও নিন্দনীয়।
এ বছর বিভিন্ন সময়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) কর্তৃক সরাসরি গুলি করায় ১৬ জন বাংলাদেশি নাগরিক নিহত হয়েছেন। বিভিন্ন সময়ে ১৩ জন বাংলাদেশি নাগরিককে জোরপূর্বক আটক করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ও সীমান্ত এলাকা থেকে ৮টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
ভারতীয় সীমান্তের অভ্যন্তরে তিন বাংলাদেশি নাগরিককে ভারতীয় নাগরিকেরা পিটিয়ে হত্যা, দুই বাংলাদেশি নাগরিককে গুলি করে আহত করেছে।
অপরদিকে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির গুলিতে একজন বাংলাদেশি জেলে নিখোঁজ ও অপর একজন বাংলাদেশি জেলে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
এমএসএফের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এ বছরে ১১৩টি গণপিটুনি বা সংঘবদ্ধ পিটুনির ঘটনা ঘটেছে। যেখানে ৬১ জন নিহত হয়েছেন ও গুরুতর আহত হয়েছেন ২ জন নারীসহ ৭৬ জন।
২০২০ ও ২০২১ সাল থেকে দেশে দারিদ্র্যের হার সম্পর্কে কোনো সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। দেশের কয়েকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের গবেষণা প্রতিবেদনে দারিদ্র্যের হার ঊর্ধ্বগতি বলা হলেও তা মানছে না সরকার। ফলে দেশে দারিদ্র্যের বর্তমান হার নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে দাবি করেছে মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ)।
সংস্থাটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সুলতানা কামাল স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্ষিক প্রতিবেদনে এমন পর্যবেক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মানবাধিকারের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সূচক পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০২২ সালে রাজনৈতিক, নাগরিক ও মানবাধিকারের ক্ষেত্রে কার্যত কোনো উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়নি, বরং প্রায় সবক্ষেত্রে মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর দেশে বিরাজমান সামগ্রিক মানবাধিকার পরিস্থিতি ছিল উদ্বেগজনক।
চলতি ২০২২ সালে মানবাধিকারের বিচারে অন্যতম উদ্বেগের বিষয় ছিল গায়েবি মামলা ও গ্রেপ্তার। এ ধরনের মামলায় সরকার বিরোধী ব্যক্তি ও দলের সদস্যরা আসামি হয়েছেন। বিশেষ করে বিএনপির বিরুদ্ধে কথিত গায়েবি মামলা এবং এসব মামলায় গ্রেপ্তারের সংখ্যা ক্রমশ মাত্রাতিরিক্ত হারে বেড়েছে। এ ছাড়া গুম ও বিচারবহির্ভূত হত্যা, সাংবাদিক নির্যাতন ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা, পুলিশ হেফাজত ও কারা হেফাজতে মৃত্যু এবং নারী, শিশু ও সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনা ক্রমবর্ধমান হারে ঘটেই চলেছে।
অবহেলাজনিত কারণে এ বছরের ৪ জুন সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার টার্মিনালে অগ্নিকাণ্ড ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে কেমিক্যাল, প্লাস্টিক, জুতা, আতশবাজি গুদাম ইত্যাদিসহ মোট ৬১টি প্রতিষ্ঠানে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, সেসব ঘটনায় ২৩ জন শ্রমিকের মৃত্যু ও ৮৯ জন গুরুতরভাবে দগ্ধ হয়েছেন।
এ বছর রাজনৈতিক সহিংসতার ৩৪১টি ও সভা সমিতিতে বাধার ৬৮টি ঘটনায় ৩৬ জন নিহত ও আহত হয়েছেন ৪ হাজার ৯২৮ জন। নিহতদের মধ্যে ১০ জন বিএনপির কর্মী ১৮ জন আওয়ামী লীগের এবং ৮ জনের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় পাওয়া যায়নি।
২০২২ সালে ২২টি ‘বন্দুকযুদ্ধের’ ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়াও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়ার ২৩টি অভিযোগ পাওয়া গেছে। ৩০ জন অপহরণের শিকার হয়েছেন। কারা হেফাজতে ৯৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। যা বিগত বছরের তুলনায় ৪২ জন বেশি। বিগত চার মাসে ৫১টি অজ্ঞাতনামা মরদেহ উদ্ধার হয়েছে, যার মধ্যে ১৩ জন নারী এবং বাকিদের মধ্যে প্রায় সবাই যুবক।
এ বছর একজন নিহতসহ ২৬৬ জন সাংবাদিক পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১ জন নিহত, ১১৬ জন আহত, ৭১ জন লাঞ্ছিত, ১৭ জনের ওপর আক্রমণ ও ৬১ জন হুমকির শিকার হয়েছেন। এ ছাড়া ৫ জন সাংবাদিকের মরদেহ উদ্ধার ও ১ জন সাংবাদিক ইউএনওর গাড়ির চাপায় নিহত হয়েছেন।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত ও এমএসএফ কর্তৃক সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী, এ বছর ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে ৮২টি মামলা হয়েছে এবং গ্রেপ্তার হয়েছেন ৭৭ জন।
এবার ইউপি নির্বাচন, উপনির্বাচন ও জেলা পরিষদ নির্বাচনের ১৯২টি নির্বাচনী এলাকায় সহিংসতার ঘটনায় ৫০ জন নিহত হয়েছেন, যার মধ্যে ২টি শিশু। সহিংসতায় আহত হয়েছেন কমপক্ষে ১ হাজার ৫৪১ জন। এই পরিস্থিতিকে প্রতিবেদনে ‘ভয়াবহ’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
এ ছাড়া এ বছর বিভিন্ন পর্যায়ে ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ ৭৮টি ঘটনায় নানাভাবে হয়রানির শিকার হয়েছেন।
নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতা রোধে দেশে যথেষ্ট কঠোর আইন থাকা সত্ত্বেও নারীর প্রতি অপরাধ দমন ও নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা লক্ষণীয় নয়, যার কারণে নারী ও শিশুদের প্রতি সহিংসতা ক্রমাগতভাবে বেড়েই চলেছে। এবার ৪৯২টি নারী যৌন সহিংসতার শিকার হয়েছেন। সহিংসতার ঘটনায় শারীরিক নির্যাতনে ৩৭৪ জন, ৭৮ জনের অস্বাভাবিক মৃত্যুসহ ৬২২ জন নারী হত্যার শিকার হয়েছেন। আত্মহত্যা করেছেন ৫৭১ জন নারী। অপহরণ করা হয়েছে ১০ নারীকে, নিখোঁজ রয়েছেন ২৩ নারী। সহিংসতার শিকারে হয়েছেন ১১ জন প্রতিবন্ধী নারী।
অপরদিকে ৯৩৩টি শিশু ও কিশোরী যৌন নির্যাতনের ঘটনায় ৫৪২টি শিশু ও কিশোরী ধর্ষণ এবং ৮১ জন সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে পরিত্যক্ত অবস্থায় ৩১টি জীবিত ও ৬৫টি মৃত নবজাতককে পাওয়া গেছে। এটি অত্যন্ত অমানবিক ও নিন্দনীয়।
এ বছর বিভিন্ন সময়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) কর্তৃক সরাসরি গুলি করায় ১৬ জন বাংলাদেশি নাগরিক নিহত হয়েছেন। বিভিন্ন সময়ে ১৩ জন বাংলাদেশি নাগরিককে জোরপূর্বক আটক করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ও সীমান্ত এলাকা থেকে ৮টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
ভারতীয় সীমান্তের অভ্যন্তরে তিন বাংলাদেশি নাগরিককে ভারতীয় নাগরিকেরা পিটিয়ে হত্যা, দুই বাংলাদেশি নাগরিককে গুলি করে আহত করেছে।
অপরদিকে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির গুলিতে একজন বাংলাদেশি জেলে নিখোঁজ ও অপর একজন বাংলাদেশি জেলে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
এমএসএফের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এ বছরে ১১৩টি গণপিটুনি বা সংঘবদ্ধ পিটুনির ঘটনা ঘটেছে। যেখানে ৬১ জন নিহত হয়েছেন ও গুরুতর আহত হয়েছেন ২ জন নারীসহ ৭৬ জন।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৪ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৬ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৭ ঘণ্টা আগে