নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা একজন পাকা মুসলিম। তিনি নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন; তাহাজ্জুদ আর কোরআন পড়ে তাঁর দিন শুরু হয়। তাঁর শাসনামলে তিনি এ দেশে কোরআন-হাদিসের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো আইন বাস্তবায়ন করেন নাই। এমন কোনো আইন তিনি করবেনও না—এটা তাঁর ওয়াদা।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আল্লাহ, রাসুল, কোরআন-সুন্নাহ ও ইসলাম অবমাননাকারীদের বিরুদ্ধে জাতীয় সংসদে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আইন পাস করার দাবিতে হেফাজতে ইসলাম আয়োজিত ওলামা মাশায়েখ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সভাপতিত্বে সম্মেলনে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন হেফাজতের মহাসচিব নুরুল ইসলাম জিহাদি। এ ছাড়া আরও বক্তব্য দেন সংগঠনটির নায়েবে আমির সালাহউদ্দিন নানুপুরী, মাওলানা তাজুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক সাজেদুল ইসলাম প্রমুখ।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এ দেশে কোরআন-সুন্নাহর বাইরে কোনো অঘটন ঘটলে সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা নেয় সরকার।’ হেফাজতে ইসলামের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া হেফাজতের নেতা-কর্মীদের মধ্যে যাঁরা নির্দোষ, তাঁদের দ্রুত জামিনের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। তবে ভবিষ্যতে হেফাজতের কর্মসূচিগুলোতে যেন অনুপ্রবেশের সুযোগ না থাকে, সে বিষয়ে সাবধান থাকতে হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেন, হেফাজত একটি অরাজনৈতিক সংগঠন। কোনো দলকে ক্ষমতায় বসানো বা ক্ষমতা থেকে সরানো হেফাজতের কাজ নয়। এ সময় তিনি সরকারের প্রতি হেফাজতের চার দফা দাবি তুলে ধরেন। দাবিগুলো হলো—এক, আল্লাহ, রাসুল, কোরআন-সুন্নাহ, তথা ইসলাম অবমাননাকারীদের বিরুদ্ধে জাতীয় সংসদে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আইন পাস করতে হবে। দুই, কাদিয়ানি সম্প্রদায়কে রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে। তিন, কারাগারে থাকা আলেমদের মুক্তি এবং সব মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। চার, রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে কটাক্ষকারী দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।
উদ্বোধনী বক্তব্যে হেফাজতের মহাসচিব নুরুল ইসলাম জিহাদি বলেন, হেফাজতে ইসলাম একটি শান্তিপ্রিয় সংগঠন। হরতালসহ হেফাজতের বিভিন্ন কর্মসূচিতে রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য একটি গ্রুপ অনুপ্রবেশ করেছে এবং তারাই হরতালে ভাঙচুর ও জ্বালাও-পোড়াও করেছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘আমাদের বন্দী থাকা নেতা-কর্মীদের ৫০ শতাংশকে জামিনে মুক্তি পাওয়ার ব্যবস্থা করেছেন তিনি। আশা করছি বাকিদেরও জামিনের ব্যবস্থা করে দেবেন।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, ‘শেখ হাসিনা একজন পাকা মুসলিম। তিনি নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন; তাহাজ্জুদ আর কোরআন পড়ে তাঁর দিন শুরু হয়। তাঁর শাসনামলে তিনি এ দেশে কোরআন-হাদিসের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো আইন বাস্তবায়ন করেন নাই। এমন কোনো আইন তিনি করবেনও না—এটা তাঁর ওয়াদা।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আল্লাহ, রাসুল, কোরআন-সুন্নাহ ও ইসলাম অবমাননাকারীদের বিরুদ্ধে জাতীয় সংসদে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আইন পাস করার দাবিতে হেফাজতে ইসলাম আয়োজিত ওলামা মাশায়েখ সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা বলেন।
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সভাপতিত্বে সম্মেলনে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন হেফাজতের মহাসচিব নুরুল ইসলাম জিহাদি। এ ছাড়া আরও বক্তব্য দেন সংগঠনটির নায়েবে আমির সালাহউদ্দিন নানুপুরী, মাওলানা তাজুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক সাজেদুল ইসলাম প্রমুখ।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এ দেশে কোরআন-সুন্নাহর বাইরে কোনো অঘটন ঘটলে সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা নেয় সরকার।’ হেফাজতে ইসলামের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে বিভিন্ন ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া হেফাজতের নেতা-কর্মীদের মধ্যে যাঁরা নির্দোষ, তাঁদের দ্রুত জামিনের ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। তবে ভবিষ্যতে হেফাজতের কর্মসূচিগুলোতে যেন অনুপ্রবেশের সুযোগ না থাকে, সে বিষয়ে সাবধান থাকতে হবে।’
সভাপতির বক্তব্যে শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেন, হেফাজত একটি অরাজনৈতিক সংগঠন। কোনো দলকে ক্ষমতায় বসানো বা ক্ষমতা থেকে সরানো হেফাজতের কাজ নয়। এ সময় তিনি সরকারের প্রতি হেফাজতের চার দফা দাবি তুলে ধরেন। দাবিগুলো হলো—এক, আল্লাহ, রাসুল, কোরআন-সুন্নাহ, তথা ইসলাম অবমাননাকারীদের বিরুদ্ধে জাতীয় সংসদে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আইন পাস করতে হবে। দুই, কাদিয়ানি সম্প্রদায়কে রাষ্ট্রীয়ভাবে অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে। তিন, কারাগারে থাকা আলেমদের মুক্তি এবং সব মামলা প্রত্যাহার করতে হবে। চার, রাষ্ট্রধর্ম ইসলামকে কটাক্ষকারী দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।
উদ্বোধনী বক্তব্যে হেফাজতের মহাসচিব নুরুল ইসলাম জিহাদি বলেন, হেফাজতে ইসলাম একটি শান্তিপ্রিয় সংগঠন। হরতালসহ হেফাজতের বিভিন্ন কর্মসূচিতে রাজনৈতিক স্বার্থসিদ্ধির জন্য একটি গ্রুপ অনুপ্রবেশ করেছে এবং তারাই হরতালে ভাঙচুর ও জ্বালাও-পোড়াও করেছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘আমাদের বন্দী থাকা নেতা-কর্মীদের ৫০ শতাংশকে জামিনে মুক্তি পাওয়ার ব্যবস্থা করেছেন তিনি। আশা করছি বাকিদেরও জামিনের ব্যবস্থা করে দেবেন।’
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৬ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৭ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৭ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৮ ঘণ্টা আগে