কূটনৈতিক প্রতিবেদক
ঢাকা: রোহিঙ্গাদের চলাচলে স্বাধীনতা দিতে জাতিসংঘের অনুরোধের পর কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে বাংলাদেশ। রোহিঙ্গা ক্যাম্প ঘিরে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের যে পরিকল্পনা ছিল, তা চলতি বছরের মধ্যে শেষ করবে সরকার। আজ বুধবার সন্ধ্যায় জাতীয় টাস্কফোর্সের ৩৪ তম বৈঠকে জাতিসংঘের অনুরোধের বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন সাংবাদিকদের বলেন, করোনার কারণে কিছুটা পিছিয়ে গেলেও ক্যাম্পগুলোতে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের কাজ এখন বেশ গতি পেয়েছে। বেড়া নির্মাণ হলে নিরাপত্তাজনিত সমস্যা বা অবাধ চলাফেরা অনেকটা কমে আসবে।
রোহিঙ্গাদের চলাচলের স্বাধীনতা নিয়ে জাতিসংঘের আহ্বানের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘আমরা বিশ্বের অত্যন্ত ঘনবসতিপূর্ণে দেশ। রোহিঙ্গাদের সুনির্দিষ্ট স্থানে আটকে রাখা ছাড়া আমাদের অন্য কোনো সুযোগ নেই। ক্যাম্পে অপরাধ চক্র গড়ে উঠেছে। চাঁদাবাজি, মাদক ও মানব পাচারসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধের ঘটনা ঘটছে। সেই সঙ্গে জঙ্গিবাদের উত্থানের একটি ভয়ও আছে। এসব কারণে ক্যাম্পের নিরাপত্তা আমাদের কাছে অত্যন্ত জরুরি।’
এদিকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কোভিড–১৯ পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে জানিয়ে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, এক সময়ে ক্যাম্পে করোনা পরিস্থিতি ভালো ছিল। সংক্রমণের হার ১ শতাংশের নিচে ছিল। তবে গত তিন দিন ধরে ক্যাম্পে সংক্রমণের হার ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ। এ সময়ে জাতীয় গড় সংক্রমণ ১২ শতাংশ। এটি একটি দুশ্চিন্তার বিষয়।
রোহিঙ্গা শিবিরে করোনার টিকা কর্মসূচি প্রসঙ্গে সচিব বলেন, জাতিসংঘ রোহিঙ্গা ও সেখানকার স্থানীয় জনগণের জন্য টিকার ব্যবস্থা করলে আমরা সেই উদ্যোগকে স্বাগত জানাব। তবে আমাদের যে টিকা আছে, সেখান থেকে রোহিঙ্গাদের টিকা দেওয়া সম্ভব নয়।
পররাষ্ট্রসচিব আরও বলেন, বৈঠকে জাতিসংঘের অংশগ্রহণকারীরা ভাসানচর নিয়ে আলোচনা করেছেন। ভাসানচরে জাতিসংঘকে দ্রুত যোগ করার বিষয়ে প্রতিনিধিরা তাদের আগ্রহের কথা জানান। একটি কমিটি করা হয়েছে। কমিটি আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম বৈঠকে বসবে। জাতিসংঘ কীভাবে ভাসানচরে মানবিক কার্যক্রম চালাবে, তা নিয়ে আলোচনা হবে। তিনি বলেন, চলতি বছরের মধ্যে আরও ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নেওয়া হবে।
ঢাকা: রোহিঙ্গাদের চলাচলে স্বাধীনতা দিতে জাতিসংঘের অনুরোধের পর কঠোর অবস্থানে যাচ্ছে বাংলাদেশ। রোহিঙ্গা ক্যাম্প ঘিরে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের যে পরিকল্পনা ছিল, তা চলতি বছরের মধ্যে শেষ করবে সরকার। আজ বুধবার সন্ধ্যায় জাতীয় টাস্কফোর্সের ৩৪ তম বৈঠকে জাতিসংঘের অনুরোধের বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন সাংবাদিকদের বলেন, করোনার কারণে কিছুটা পিছিয়ে গেলেও ক্যাম্পগুলোতে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের কাজ এখন বেশ গতি পেয়েছে। বেড়া নির্মাণ হলে নিরাপত্তাজনিত সমস্যা বা অবাধ চলাফেরা অনেকটা কমে আসবে।
রোহিঙ্গাদের চলাচলের স্বাধীনতা নিয়ে জাতিসংঘের আহ্বানের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘আমরা বিশ্বের অত্যন্ত ঘনবসতিপূর্ণে দেশ। রোহিঙ্গাদের সুনির্দিষ্ট স্থানে আটকে রাখা ছাড়া আমাদের অন্য কোনো সুযোগ নেই। ক্যাম্পে অপরাধ চক্র গড়ে উঠেছে। চাঁদাবাজি, মাদক ও মানব পাচারসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধের ঘটনা ঘটছে। সেই সঙ্গে জঙ্গিবাদের উত্থানের একটি ভয়ও আছে। এসব কারণে ক্যাম্পের নিরাপত্তা আমাদের কাছে অত্যন্ত জরুরি।’
এদিকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কোভিড–১৯ পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে জানিয়ে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, এক সময়ে ক্যাম্পে করোনা পরিস্থিতি ভালো ছিল। সংক্রমণের হার ১ শতাংশের নিচে ছিল। তবে গত তিন দিন ধরে ক্যাম্পে সংক্রমণের হার ১৪ দশমিক ৫ শতাংশ। এ সময়ে জাতীয় গড় সংক্রমণ ১২ শতাংশ। এটি একটি দুশ্চিন্তার বিষয়।
রোহিঙ্গা শিবিরে করোনার টিকা কর্মসূচি প্রসঙ্গে সচিব বলেন, জাতিসংঘ রোহিঙ্গা ও সেখানকার স্থানীয় জনগণের জন্য টিকার ব্যবস্থা করলে আমরা সেই উদ্যোগকে স্বাগত জানাব। তবে আমাদের যে টিকা আছে, সেখান থেকে রোহিঙ্গাদের টিকা দেওয়া সম্ভব নয়।
পররাষ্ট্রসচিব আরও বলেন, বৈঠকে জাতিসংঘের অংশগ্রহণকারীরা ভাসানচর নিয়ে আলোচনা করেছেন। ভাসানচরে জাতিসংঘকে দ্রুত যোগ করার বিষয়ে প্রতিনিধিরা তাদের আগ্রহের কথা জানান। একটি কমিটি করা হয়েছে। কমিটি আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রথম বৈঠকে বসবে। জাতিসংঘ কীভাবে ভাসানচরে মানবিক কার্যক্রম চালাবে, তা নিয়ে আলোচনা হবে। তিনি বলেন, চলতি বছরের মধ্যে আরও ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নেওয়া হবে।
ফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
৩৫ মিনিট আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৭ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৮ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৯ ঘণ্টা আগে