নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল এবং জামায়াতকে যুদ্ধাপরাধীদের দল উল্লেখ করে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, বাংলাদেশের চলমান উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে এদের থেকে দেশকে মুক্ত রাখতে হবে।
আজ শনিবার বিকেলে তেজগাঁওয়ের কার্যালয় থেকে ভিডিও কনফারেন্সে ছয় জেলায় নির্বাচনের প্রচারণার অংশ হিসেবে আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এ আহ্বান জানান।
কুষ্টিয়ার পাবলিক লাইব্রেরি, ঝিনাইদহের উজির আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠ, সাতক্ষীরার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, নেত্রকোনার জেলা স্টেডিয়াম, রাঙামাটির শেখ রাসেল স্টেডিয়াম এবং বরগুনার বামনা ও পাথরঘাটায় ভার্চুয়ালি সমাবেশে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। পরে এসব স্থানের উপস্থিত নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তিনি। এ সময় তিনি উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য তাঁর দলের নির্বাচনী প্রতীক নৌকায় ভোট প্রত্যাশা করেন।
বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি কোনো রাজনৈতিক দল নয়, এটা একটা সন্ত্রাসী দল। জামায়াত যুদ্ধাপরাধী দল। এই যুদ্ধাপরাধী এবং সন্ত্রাসীদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত রাখতে হবে। দেশে তাহলে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে।
বিএনপি-জামায়াতের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, আজকে বিএনপি নির্বাচনে আসেনি, নির্বাচন ঠেকানোর নামে ২০১৩-১৪ সালে যেভাবে অগ্নি সন্ত্রাস করেছিল আবার তারা তাদের সেই ভয়ংকর রূপ নিয়ে (মাঠে) নেমেছে। মাত্র কয়েক দিন আগে রেলে আগুন দিল, ফিশপ্লেট খুলে ফেলল, আগুনে পুড়িয়ে মানুষ মারল। আবার তারা অগ্নি সন্ত্রাস শুরু করেছে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থার সময় আর কোনো দিন রাজনীতি না করার মুচলেকা দিয়ে নাকে খত দিয়ে বিদেশে গিয়েছে। এখন বিদেশ থেকে হুকুম চালু করেছে পুড়িয়ে পুড়িয়ে মানুষ মারার।
বিএনপি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, যারা পুড়িয়ে পুড়িয়ে মানুষ মারছেন, পাপের ভাগীদার আপনারাই হবেন। তারেক জিয়ার কিছুই হবে না। ওতো ওখানে বসে বসে জুয়া খেলে ভালোই আছে। এখানে আপনাদের হুকুম দিচ্ছে, আপনারা নাচেন। কার জন্য নাচেন? ওতো এখানে আসবে না। ওতো দেশেই আসে না। মা মরে মরে তাঁকেও দেখতে দেশে আসে না। এত সাহস থাকলে একবার দেশে এসে দেখুক না। এ দেশের মানুষ হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নেবে।
ভোট জনগণের সাংবিধানিক অধিকার উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সামনে ইলেকশন, এই নির্বাচন আমরা এবার উন্মুক্ত করে দিয়েছি। তার কারণ আমরা চাই জনগণ অংশগ্রহণ করুক, শান্তি মতো ভোট দিক।’
তিনি বলেন, ‘সকলে জনগণের কাছে যাবে, জনগণ যাকে ভোট দেবে সেই নির্বাচিত হবে। আমি চাই নির্বাচনটা শান্তিপূর্ণ হোক। জনগণের যে ভোটের অধিকার সেটা তারা সঠিকভাবে প্রয়োগ করতে পারুক। গণতন্ত্রকে আমরা সুরক্ষিত করতে চাই।’
শেখ হাসিনা বলেন, দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ থাকলে, গণতান্ত্রিক বিধি ব্যবস্থা থাকলে দেশে উন্নতি হয়। গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে, উন্নয়নের ধারাও অব্যাহত রাখতে হবে।
আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয় হবে আশা প্রকাশ করে শেখ হাসিনা বলেন, নৌকা মার্কায় ভোট চাই, সবাই নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে আবার জনগণের সেবা করার সুযোগ দেবেন।
শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে শান্তিপূর্ণভাবে একবারই ক্ষমতা হস্তান্তর হয়েছিল, আমি সেটা ২০০১ সালে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছি।’
কাউকে জনগণের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেবেন না মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের ভাগ্য নিয়ে আর আমরা কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেব না। ওই সন্ত্রাসী বিএনপি আর যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের হাতে এ দেশ কোনো দিনেই নিরাপদ নয়। কারণ এরা দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে। কাজেই এদের হাত থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করে দেশের উন্নয়ন রাখার অব্যাহত রাখার আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, উন্নয়নের ধারা তখনই অব্যাহত থাকবে যখন নির্বাচন সুষ্ঠু হবে, নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ তার মন মতো প্রার্থী বেছে নেবে এবং গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকবে।
বিগত বছরগুলোতে আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে। আজকে দেশ বদলে গেছে, আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি।’
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলব সেই ঘোষণা দিয়েছি। কাজেই আমাদের এই বাংলাদেশে প্রতিটি জনগণকে আধুনিক বিজ্ঞান প্রযুক্তি শিক্ষায় সুশিক্ষিত করব। স্মার্ট জনগোষ্ঠী হবে, স্মার্ট সরকার হবে, আমাদের অর্থনীতি স্মার্ট হবে, আমাদের সমাজব্যবস্থা স্মার্ট হবে। আমরা বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলব। বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে চলব; এটাই আমাদের লক্ষ্য।’
আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের কথা তুলে ধরেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকটা জায়গায় আমরা উন্নয়নটা করেছি। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।’
পরে শেখ হাসিনা সংশ্লিষ্ট জেলাগুলোর নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।
কুষ্টিয়া জেলার নেতাদের সঙ্গে আলোচনাকালে শেখ হাসিনা বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে নৌকায় মার্কায় ভোট দিয়ে সবাইকে জয়যুক্ত করে ওই অগ্নি সন্ত্রাসীর দল বিএনপি ও যুদ্ধাপরাধীদের দলকে জবাব দিতে হবে। তারা নির্বাচনে আসে নাই, বানচাল করতে চায়। বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন হবে কি হবে না। নির্বাচন হবে, সুষ্ঠুভাবে হবে। মানুষ তাদের সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগ করবে।
সমাবেশে কুষ্টিয়ার ৪টি সংসদীয় আসনের নৌকার প্রার্থী উপস্থিত ছিলেন। কুষ্টিয়া-২ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু। তিনিও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আমাদের সকল প্রার্থীরা এখানে আছে। ইনু ভাইও নৌকায় চড়ছে। আবার নৌকায় দোল খেয়ে পড়ে না যায় সেই দিকে খেয়াল রাইখেন।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল এবং জামায়াতকে যুদ্ধাপরাধীদের দল উল্লেখ করে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, বাংলাদেশের চলমান উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে এদের থেকে দেশকে মুক্ত রাখতে হবে।
আজ শনিবার বিকেলে তেজগাঁওয়ের কার্যালয় থেকে ভিডিও কনফারেন্সে ছয় জেলায় নির্বাচনের প্রচারণার অংশ হিসেবে আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এ আহ্বান জানান।
কুষ্টিয়ার পাবলিক লাইব্রেরি, ঝিনাইদহের উজির আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠ, সাতক্ষীরার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, নেত্রকোনার জেলা স্টেডিয়াম, রাঙামাটির শেখ রাসেল স্টেডিয়াম এবং বরগুনার বামনা ও পাথরঘাটায় ভার্চুয়ালি সমাবেশে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। পরে এসব স্থানের উপস্থিত নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তিনি। এ সময় তিনি উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখার জন্য তাঁর দলের নির্বাচনী প্রতীক নৌকায় ভোট প্রত্যাশা করেন।
বিএনপিকে সন্ত্রাসী দল মন্তব্য করে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি কোনো রাজনৈতিক দল নয়, এটা একটা সন্ত্রাসী দল। জামায়াত যুদ্ধাপরাধী দল। এই যুদ্ধাপরাধী এবং সন্ত্রাসীদের হাত থেকে দেশকে মুক্ত রাখতে হবে। দেশে তাহলে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে।
বিএনপি-জামায়াতের সমালোচনা করে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, আজকে বিএনপি নির্বাচনে আসেনি, নির্বাচন ঠেকানোর নামে ২০১৩-১৪ সালে যেভাবে অগ্নি সন্ত্রাস করেছিল আবার তারা তাদের সেই ভয়ংকর রূপ নিয়ে (মাঠে) নেমেছে। মাত্র কয়েক দিন আগে রেলে আগুন দিল, ফিশপ্লেট খুলে ফেলল, আগুনে পুড়িয়ে মানুষ মারল। আবার তারা অগ্নি সন্ত্রাস শুরু করেছে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থার সময় আর কোনো দিন রাজনীতি না করার মুচলেকা দিয়ে নাকে খত দিয়ে বিদেশে গিয়েছে। এখন বিদেশ থেকে হুকুম চালু করেছে পুড়িয়ে পুড়িয়ে মানুষ মারার।
বিএনপি নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, যারা পুড়িয়ে পুড়িয়ে মানুষ মারছেন, পাপের ভাগীদার আপনারাই হবেন। তারেক জিয়ার কিছুই হবে না। ওতো ওখানে বসে বসে জুয়া খেলে ভালোই আছে। এখানে আপনাদের হুকুম দিচ্ছে, আপনারা নাচেন। কার জন্য নাচেন? ওতো এখানে আসবে না। ওতো দেশেই আসে না। মা মরে মরে তাঁকেও দেখতে দেশে আসে না। এত সাহস থাকলে একবার দেশে এসে দেখুক না। এ দেশের মানুষ হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নেবে।
ভোট জনগণের সাংবিধানিক অধিকার উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সামনে ইলেকশন, এই নির্বাচন আমরা এবার উন্মুক্ত করে দিয়েছি। তার কারণ আমরা চাই জনগণ অংশগ্রহণ করুক, শান্তি মতো ভোট দিক।’
তিনি বলেন, ‘সকলে জনগণের কাছে যাবে, জনগণ যাকে ভোট দেবে সেই নির্বাচিত হবে। আমি চাই নির্বাচনটা শান্তিপূর্ণ হোক। জনগণের যে ভোটের অধিকার সেটা তারা সঠিকভাবে প্রয়োগ করতে পারুক। গণতন্ত্রকে আমরা সুরক্ষিত করতে চাই।’
শেখ হাসিনা বলেন, দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ থাকলে, গণতান্ত্রিক বিধি ব্যবস্থা থাকলে দেশে উন্নতি হয়। গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে, উন্নয়নের ধারাও অব্যাহত রাখতে হবে।
আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের জয় হবে আশা প্রকাশ করে শেখ হাসিনা বলেন, নৌকা মার্কায় ভোট চাই, সবাই নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে আবার জনগণের সেবা করার সুযোগ দেবেন।
শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে শান্তিপূর্ণভাবে একবারই ক্ষমতা হস্তান্তর হয়েছিল, আমি সেটা ২০০১ সালে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করেছি।’
কাউকে জনগণের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেবেন না মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণের ভাগ্য নিয়ে আর আমরা কাউকে ছিনিমিনি খেলতে দেব না। ওই সন্ত্রাসী বিএনপি আর যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের হাতে এ দেশ কোনো দিনেই নিরাপদ নয়। কারণ এরা দেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করে। কাজেই এদের হাত থেকে দেশ ও জাতিকে রক্ষা করে দেশের উন্নয়ন রাখার অব্যাহত রাখার আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, উন্নয়নের ধারা তখনই অব্যাহত থাকবে যখন নির্বাচন সুষ্ঠু হবে, নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ তার মন মতো প্রার্থী বেছে নেবে এবং গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত থাকবে।
বিগত বছরগুলোতে আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘২০০৯ সাল থেকে ধারাবাহিকভাবে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আছে। আজকে দেশ বদলে গেছে, আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি।’
স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলব সেই ঘোষণা দিয়েছি। কাজেই আমাদের এই বাংলাদেশে প্রতিটি জনগণকে আধুনিক বিজ্ঞান প্রযুক্তি শিক্ষায় সুশিক্ষিত করব। স্মার্ট জনগোষ্ঠী হবে, স্মার্ট সরকার হবে, আমাদের অর্থনীতি স্মার্ট হবে, আমাদের সমাজব্যবস্থা স্মার্ট হবে। আমরা বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলব। বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে চলব; এটাই আমাদের লক্ষ্য।’
আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের কথা তুলে ধরেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘প্রত্যেকটা জায়গায় আমরা উন্নয়নটা করেছি। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে হবে।’
পরে শেখ হাসিনা সংশ্লিষ্ট জেলাগুলোর নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।
কুষ্টিয়া জেলার নেতাদের সঙ্গে আলোচনাকালে শেখ হাসিনা বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে নৌকায় মার্কায় ভোট দিয়ে সবাইকে জয়যুক্ত করে ওই অগ্নি সন্ত্রাসীর দল বিএনপি ও যুদ্ধাপরাধীদের দলকে জবাব দিতে হবে। তারা নির্বাচনে আসে নাই, বানচাল করতে চায়। বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন হবে কি হবে না। নির্বাচন হবে, সুষ্ঠুভাবে হবে। মানুষ তাদের সাংবিধানিক অধিকার প্রয়োগ করবে।
সমাবেশে কুষ্টিয়ার ৪টি সংসদীয় আসনের নৌকার প্রার্থী উপস্থিত ছিলেন। কুষ্টিয়া-২ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু। তিনিও সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আমাদের সকল প্রার্থীরা এখানে আছে। ইনু ভাইও নৌকায় চড়ছে। আবার নৌকায় দোল খেয়ে পড়ে না যায় সেই দিকে খেয়াল রাইখেন।’
বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বাহারুল আলমকে। আর ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার পদে নিয়োগ দেওয়া হয় শেখ সাজ্জাদ আলীকে। আজ বুধবার জারি করা পৃথক প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১১ মিনিট আগেমালয়েশিয়ায় পাসপোর্ট আবেদন জমা দিতে গেলে প্রবাসী বাংলাদেশিদের মারধর করে সেখানকার বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ইএসকেএলের নিরাপত্তাকর্মীরা। এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ ও দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশন।
২০ মিনিট আগেমাশরুম অত্যন্ত উপকারী খাবার, তাই মাশরুমকে জনপ্রিয় করার তাগিদ জানিয়েছেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান। তিনি বলেন, মাশরুম চাষ অনেক দিন ধরে হয়ে আসছে। এতে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। মাশরুম অত্যন্ত উপকারী। এটাকে যদি প্রচার বাড়িয়ে জনপ্রিয় করতে পারি, তাহলে অনেক সম্ভাবনা রয়েছে।
৩২ মিনিট আগেরাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের বিধান আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) আইনে থাকছে না বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। আজ বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান
৩৫ মিনিট আগে