নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনগণকে নির্বিঘ্নে ভোটাধিকার প্রয়োগের পরিবেশ সৃষ্টিতে নিবন্ধিত সব দলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ আহ্বান জানান। এ সময় তিনি বলেন, ‘নির্বাচন আদৌ হবে কি হবে না এখনই বলতে পারব না।’
ইসি আনিছুর রহমান বলেন, ‘রাজনৈতিক পরিস্থিতি কী হবে, না হবে কেউ বলতে পারছি না। কাজেই আমরা আশা করি যে একটা ভালো পরিবেশ হবে। পরিস্থিতি ভালো হোক বা মন্দ হোক, যেটাই হোক তখন কিন্তু আমাদের একার কিছু করার থাকবে না। সে ক্ষেত্রে ভোটার উপস্থিতি, ভোটারদের নিরাপত্তার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোরও এগিয়ে আসতে হবে। যদি সমঝোতা হয় তাহলে পরিস্থিতি একরকম হবে। আর সমঝোতা না হলে পরিস্থিতি অন্য রকম হবে। সেটি নির্ভর করবে তখনকার পরিস্থিতির ওপর। আমরা এখনই কিছু আগ বাড়িয়ে বলতে পারব না। যে যা-ই বলুক পরিস্থিতির উন্নতি হোক—এটাই আমরা আশা করি।’
ভোটারদের নিরাপত্তার বিষয়ে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘পরিস্থিতি যদি ভালো থাকে তাহলে একরকমের, আর পরিস্থিতি ভালো না থাকে, তখন সার্বিকভাবে নিরাপত্তারই একটা ব্যবস্থা করতে হবে। ভোটার, সামগ্রী (নির্বাচনী সামগ্রী), ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাসহ সামগ্রিক বিষয়ে ব্যবস্থাটার মধ্যে আসতে হবে। এখনই আমরা এই কথা না বলি। দেখি কী হয়। এই মুহূর্তে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি একটি সমঝোতা, সমাধানের দিকে যেতে পারে। যদি না যায়, তখন পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে আমরা ব্যবস্থা নেব।’
পরিবেশ নির্বাচনের অনুকূলে আছে কি? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তো এখন পর্যন্ত তেমন কোনো পরিস্থিতি দেখছি না যে আমাদের সামনে কোনো বাধাবিপত্তি আছে। নির্বাচনের এখনো বেশ সময় আছে। নির্বাচনের তফসিল দেওয়ার আরও সময় আছে।’
ভোটারদের নিরাপত্তার বিষয়টি নজরে আনলে ইসি বলেন, ‘ওই সময় পরিবেশ কী হবে, নির্বাচন অনুষ্ঠানের মতো পরিবেশ থাকে কি থাকে না, এইটা তো আমি এখনই বলতে পারব না। কাজেই সেটার জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আমাদের কাজ করে যাচ্ছি। নির্বাচনী সামগ্রী পাঠানো থেকে শুরু করে নির্বাচনের সবকিছু এগিয়ে রাখছি যে আমরা নির্বাচন করতে পারব। এখন তো আমি এ কথা বলতে পারব না যে নির্বাচন আদৌ হবে কি হবে না। সেটি পরিবেশ পরিস্থিতির ওপর... তখন কী হবে, না হবে সেটা। তবে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন করা ছাড়া আমাদের কোনো গত্যন্তর নেই। যখন নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি হবে তখনই আমরা সেটি সম্পর্কে বলতে পারব। এই মুহূর্তে কিছু বলার নেই।’
সব রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ইসি বলেন, ‘নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল প্রত্যেকেই যাতে আসন্ন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে এবং সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মতো পরিবেশ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে—সেটিই আবেদন থাকবে। জনগণ যাতে নির্বিঘ্নে, অবাধে, সুষ্ঠুভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে। সে জন্য সব নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের প্রতি আমাদের আহ্বান। আমার ব্যক্তিগত আহ্বান, আমাদের কমিশনের আহ্বান। সবাই এগিয়ে আসুক। নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি করুক।’
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনায় ভোটের পরও এবার আমরা নিরাপত্তা বাহিনী যাতে মাঠে থাকে সে রকম একটা প্রস্তাব রেখেছি। আরপিওতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞা দেওয়া আছে। আমাদের পরিকল্পনায় আছে যে যদি প্রয়োজন হয়, নির্বাচনোত্তর কোনো সহিংসতা ঠেকানো যায়। সেই জন্য যাতে মাঠে থাকে।’
আরপিওতেই বলা আছে ভোটের ১৫ দিন পর পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের আপনারা রাখতে পারেন। আপনাদের পরিকল্পনা কী? কত দিন পর্যন্ত নির্বাচনোত্তর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে রাখবেন? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘প্রয়োজনে ১৫ দিন পর্যন্ত আমরা মাঠে রাখব, যদি প্রয়োজন হয়। নির্বাচনের দিনই শেষ হয়ে গেল না, নির্বাচনের পরও কিন্তু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অনেক সহিংসতা হয়, সেটি যাতে এড়ানো যায়। সেই জন্য যাতে তারা অ্যালার্ট থাকে, এটাই আমরা চাইব এবং সেই কারণেই আমাদের প্রস্তুতি।’
লম্বা সময় রেখে অর্থাৎ সময় বেশি রেখে তফসিলের বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি বলেন, ‘এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি। লম্বা দিলে যেমন সুবিধা আছে, তেমন অসুবিধাও আছে। আবার কম দিলেও সুবিধা, অসুবিধা আছে। কাজেই এমন কিছু করব না যাতে আমরা প্রশ্নের মুখে পড়ি।’
জনগণকে নির্বিঘ্নে ভোটাধিকার প্রয়োগের পরিবেশ সৃষ্টিতে নিবন্ধিত সব দলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আনিছুর রহমান। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ আহ্বান জানান। এ সময় তিনি বলেন, ‘নির্বাচন আদৌ হবে কি হবে না এখনই বলতে পারব না।’
ইসি আনিছুর রহমান বলেন, ‘রাজনৈতিক পরিস্থিতি কী হবে, না হবে কেউ বলতে পারছি না। কাজেই আমরা আশা করি যে একটা ভালো পরিবেশ হবে। পরিস্থিতি ভালো হোক বা মন্দ হোক, যেটাই হোক তখন কিন্তু আমাদের একার কিছু করার থাকবে না। সে ক্ষেত্রে ভোটার উপস্থিতি, ভোটারদের নিরাপত্তার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোরও এগিয়ে আসতে হবে। যদি সমঝোতা হয় তাহলে পরিস্থিতি একরকম হবে। আর সমঝোতা না হলে পরিস্থিতি অন্য রকম হবে। সেটি নির্ভর করবে তখনকার পরিস্থিতির ওপর। আমরা এখনই কিছু আগ বাড়িয়ে বলতে পারব না। যে যা-ই বলুক পরিস্থিতির উন্নতি হোক—এটাই আমরা আশা করি।’
ভোটারদের নিরাপত্তার বিষয়ে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘পরিস্থিতি যদি ভালো থাকে তাহলে একরকমের, আর পরিস্থিতি ভালো না থাকে, তখন সার্বিকভাবে নিরাপত্তারই একটা ব্যবস্থা করতে হবে। ভোটার, সামগ্রী (নির্বাচনী সামগ্রী), ভোট গ্রহণ কর্মকর্তাসহ সামগ্রিক বিষয়ে ব্যবস্থাটার মধ্যে আসতে হবে। এখনই আমরা এই কথা না বলি। দেখি কী হয়। এই মুহূর্তে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি একটি সমঝোতা, সমাধানের দিকে যেতে পারে। যদি না যায়, তখন পরিবেশ পরিস্থিতি বুঝে আমরা ব্যবস্থা নেব।’
পরিবেশ নির্বাচনের অনুকূলে আছে কি? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা তো এখন পর্যন্ত তেমন কোনো পরিস্থিতি দেখছি না যে আমাদের সামনে কোনো বাধাবিপত্তি আছে। নির্বাচনের এখনো বেশ সময় আছে। নির্বাচনের তফসিল দেওয়ার আরও সময় আছে।’
ভোটারদের নিরাপত্তার বিষয়টি নজরে আনলে ইসি বলেন, ‘ওই সময় পরিবেশ কী হবে, নির্বাচন অনুষ্ঠানের মতো পরিবেশ থাকে কি থাকে না, এইটা তো আমি এখনই বলতে পারব না। কাজেই সেটার জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা আমাদের কাজ করে যাচ্ছি। নির্বাচনী সামগ্রী পাঠানো থেকে শুরু করে নির্বাচনের সবকিছু এগিয়ে রাখছি যে আমরা নির্বাচন করতে পারব। এখন তো আমি এ কথা বলতে পারব না যে নির্বাচন আদৌ হবে কি হবে না। সেটি পরিবেশ পরিস্থিতির ওপর... তখন কী হবে, না হবে সেটা। তবে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন করা ছাড়া আমাদের কোনো গত্যন্তর নেই। যখন নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি হবে তখনই আমরা সেটি সম্পর্কে বলতে পারব। এই মুহূর্তে কিছু বলার নেই।’
সব রাজনৈতিক দলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ইসি বলেন, ‘নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল প্রত্যেকেই যাতে আসন্ন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে এবং সেই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার মতো পরিবেশ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে—সেটিই আবেদন থাকবে। জনগণ যাতে নির্বিঘ্নে, অবাধে, সুষ্ঠুভাবে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে। সে জন্য সব নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের প্রতি আমাদের আহ্বান। আমার ব্যক্তিগত আহ্বান, আমাদের কমিশনের আহ্বান। সবাই এগিয়ে আসুক। নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি করুক।’
অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনায় ভোটের পরও এবার আমরা নিরাপত্তা বাহিনী যাতে মাঠে থাকে সে রকম একটা প্রস্তাব রেখেছি। আরপিওতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞা দেওয়া আছে। আমাদের পরিকল্পনায় আছে যে যদি প্রয়োজন হয়, নির্বাচনোত্তর কোনো সহিংসতা ঠেকানো যায়। সেই জন্য যাতে মাঠে থাকে।’
আরপিওতেই বলা আছে ভোটের ১৫ দিন পর পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের আপনারা রাখতে পারেন। আপনাদের পরিকল্পনা কী? কত দিন পর্যন্ত নির্বাচনোত্তর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে রাখবেন? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘প্রয়োজনে ১৫ দিন পর্যন্ত আমরা মাঠে রাখব, যদি প্রয়োজন হয়। নির্বাচনের দিনই শেষ হয়ে গেল না, নির্বাচনের পরও কিন্তু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে অনেক সহিংসতা হয়, সেটি যাতে এড়ানো যায়। সেই জন্য যাতে তারা অ্যালার্ট থাকে, এটাই আমরা চাইব এবং সেই কারণেই আমাদের প্রস্তুতি।’
লম্বা সময় রেখে অর্থাৎ সময় বেশি রেখে তফসিলের বিষয়ে জানতে চাইলে ইসি বলেন, ‘এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি। লম্বা দিলে যেমন সুবিধা আছে, তেমন অসুবিধাও আছে। আবার কম দিলেও সুবিধা, অসুবিধা আছে। কাজেই এমন কিছু করব না যাতে আমরা প্রশ্নের মুখে পড়ি।’
রাষ্ট্র পরিচালনায় স্থায়ী সমাধানের জন্য নতুন সংবিধান দরকার বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রচিন্তাবিদ অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক। তিনি বলেন, ‘বর্তমান যে সংবিধান চলছে, তা কোনোমতে চালানোর জন্য সংস্কার চাইছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এটা দিয়ে কোনোমতে জোড়াতালি দিয়ে চলতে পারবে, কিন্তু একটি স্থায়ী সমাধানের জন্য
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
৭ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
১১ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১৭ ঘণ্টা আগে