নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন সংখ্যার বিচারে বর্তমান দ্বাদশ জাতীয় সংসদের ভারসাম্য রক্ষা হয়নি মন্তব্য করে সমগ্র জাতির প্রতিনিধিত্বশীলতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন বিরোধী দলীয় নেতা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের। আজ মঙ্গলবার নতুন সংসদের প্রথম অধিবেশনের শুরুর দিনেই বিরোধী দলে ভূমিকা নিয়ে নেতার কণ্ঠে এই আত্মবিশ্বাসহীনতা ঝরে পড়ে।
এদিন স্পিকার নির্বাচনের পর নতুন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীকে ধন্যবাদ জানাতে গিয়ে জিএম কাদের বলেন, ‘আসনসংখ্যার বিচারে এবার সংসদে শতকরা ৭৫ ভাগই সরকারি দলের, স্বতন্ত্র ২১ ভাগ; তাঁরাও প্রায় সরকারদলীয়, (শতকরা) ৩–৪ ভাগ শুধু বিরোধী দলীয় সদস্য। এ সংসদে সম্পূর্ণ জাতিকে খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে। এ সংসদ কখনো নিখুঁতভাবে দায়িত্ব পালনে সক্ষম হবে না।’
সংসদ সদস্যের সংখ্যার বিচারে বর্তমান সংসদে ভারসাম্য রক্ষা হয়নি মন্তব্য করে জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের বলেছেন, ‘আসনসংখ্যার বিচারে এবার সংসদে শতকরা ৭৫ ভাগই সরকারি দলের। স্বতন্ত্র ২১ ভাগ। তাঁরাও প্রায় সরকারদলীয়। ৩–৪ ভাগ শুধু বিরোধী দলীয় সদস্য। এ সংসদে সম্পূর্ণ জাতিকে খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে। এ সংসদ কখনো নিখুঁতভাবে দায়িত্ব পালনে সক্ষম হবে না।’
আজ মঙ্গলবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ অধিবেশনের প্রথম দিনে স্পিকার নির্বাচনের পর নতুন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীকে ধন্যবাদ জানাতে গিয়ে এসব কথা বলেন জিএম কাদের।
স্পিকারের ডান দিকে সরকার দলের আসন এবং বাম পাশে বিরোধী দলের আসন উল্লেখ করে জিএম কাদের বলেন, ‘আমাদের উদ্দেশ্য ছিল দুপক্ষই সমান হবেন। একটা হলো সরকারি দল, আরেকটা হলো বিপক্ষ। তাঁরা সংখ্যাও কাছাকাছি থাকবে। তাহলে তাঁদের মধ্যে সমানে সমানে লড়াই হবে, নিজেদের মতামতকে প্রাধান্য দিয়ে তর্ক–বিতর্ক, ঝগড়াঝাঁটি হবে। সংসদে জনগণের পক্ষে সিদ্ধান্ত হবে। এটাই ছিল সংসদ তৈরি করার উদ্দেশ্য।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফলের প্রসঙ্গ টেনে বিরোধী দলীয় নেতা বলেন, ‘জাতীয় সংসদ দলমত সবার মিলনস্থল। সেখানে সরকারি দল একপক্ষ, সরকারের বিপরীত দল আরেক পক্ষ। নির্বাচন পরবর্তী আসনসংখ্যায় শতকরা ৭৫ ভাগই সরকার দলের। ২১ ভাগ স্বতন্ত্র। তাঁরাও প্রায় সরকার দলীয়। ৩–৪ ভাগ শুধু বিরোধী দলীয় সদস্য। এখানে আসন বণ্টনে ভারসাম্যের...সিমেট্রিক্যাল হলেও আসন বণ্টনে সিমেট্রির অভাব হয়েছে। তাই এটাকে সম্পূর্ণভাবে সুন্দর বলা যাবে না।’
জাতীয় পতাকার নকশা উল্লেখ করে জিএম কাদের বলেন, ‘শুধু লাল নয়, শুধু সবুজ নয়। যদি সরকারি দলকে লাল বলি তাহলে এ সংসদ সম্পূর্ণ লালময়। সবুজটা শুধু ছিটেফোঁটা। এ সংসদে সম্পূর্ণ জাতিকে খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে। বর্তমান সংসদ জাতিকে কতটুকু প্রতিনিধিত্ব করতে সক্ষম হবে তা আশঙ্কার বিষয়। ভালোভাবে বললে বলতে হবে, বিতর্কের বিষয়। দুই অংশের কর্মকাণ্ডের ব্যবধান কমাতে পারলে, অর্থাৎ সরকার ও বিরোধীদের সংসদ কর্মকাণ্ডের ব্যবধান কমাতে পারলে যতটা কমবে ততটুকু সংসদ কার্যকর হিসেবে গণ্য হবে।’
তিনি বলেন, ‘এ আশঙ্কা অবাস্তব নয়, যদি বলি এ সংসদ কখনো নিখুঁতভাবে দায়িত্ব পালনে সক্ষম হবে না। সরকার বিরোধীরা যত বেশি সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবে বা করবেন। ততটুকু রাশ পাবেন।’
সংসদকে কার্যকর ভূমিকায় পরিচালিত করতে কিছু দাবি তুলে ধরেন জিএম কাদের। তিনি বলেন, ‘বিরোধীদের মতামতকে সংসদে তোলার সুযোগ দেবেন। সংসদের ভারসাম্যের ত্রুটি কমানোর প্রচেষ্টা আমরা অব্যাহত রাখব।’ তাই স্পিকারের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন তিনি।
জিএম কাদের ১৯৯৬ সাল থেকে সংসদ সদস্য হিসেবে নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, সংসদে স্পিকার নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখবেন বলে তাঁর আশা। স্পিকারের দায়িত্ব প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘তাঁরা দলীয় আনুগত্যে স্পিকার হলেও বাহ্যিকভাবে চেষ্টা করতেন নিরপেক্ষভাবে উপস্থাপন করার। আমি আপনার কাছে প্রত্যাশা করছি, আপনি নিরপেক্ষতা বজায় রাখবেন।’
আসন সংখ্যার বিচারে বর্তমান দ্বাদশ জাতীয় সংসদের ভারসাম্য রক্ষা হয়নি মন্তব্য করে সমগ্র জাতির প্রতিনিধিত্বশীলতা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন বিরোধী দলীয় নেতা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের। আজ মঙ্গলবার নতুন সংসদের প্রথম অধিবেশনের শুরুর দিনেই বিরোধী দলে ভূমিকা নিয়ে নেতার কণ্ঠে এই আত্মবিশ্বাসহীনতা ঝরে পড়ে।
এদিন স্পিকার নির্বাচনের পর নতুন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীকে ধন্যবাদ জানাতে গিয়ে জিএম কাদের বলেন, ‘আসনসংখ্যার বিচারে এবার সংসদে শতকরা ৭৫ ভাগই সরকারি দলের, স্বতন্ত্র ২১ ভাগ; তাঁরাও প্রায় সরকারদলীয়, (শতকরা) ৩–৪ ভাগ শুধু বিরোধী দলীয় সদস্য। এ সংসদে সম্পূর্ণ জাতিকে খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে। এ সংসদ কখনো নিখুঁতভাবে দায়িত্ব পালনে সক্ষম হবে না।’
সংসদ সদস্যের সংখ্যার বিচারে বর্তমান সংসদে ভারসাম্য রক্ষা হয়নি মন্তব্য করে জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের বলেছেন, ‘আসনসংখ্যার বিচারে এবার সংসদে শতকরা ৭৫ ভাগই সরকারি দলের। স্বতন্ত্র ২১ ভাগ। তাঁরাও প্রায় সরকারদলীয়। ৩–৪ ভাগ শুধু বিরোধী দলীয় সদস্য। এ সংসদে সম্পূর্ণ জাতিকে খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে। এ সংসদ কখনো নিখুঁতভাবে দায়িত্ব পালনে সক্ষম হবে না।’
আজ মঙ্গলবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ অধিবেশনের প্রথম দিনে স্পিকার নির্বাচনের পর নতুন স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীকে ধন্যবাদ জানাতে গিয়ে এসব কথা বলেন জিএম কাদের।
স্পিকারের ডান দিকে সরকার দলের আসন এবং বাম পাশে বিরোধী দলের আসন উল্লেখ করে জিএম কাদের বলেন, ‘আমাদের উদ্দেশ্য ছিল দুপক্ষই সমান হবেন। একটা হলো সরকারি দল, আরেকটা হলো বিপক্ষ। তাঁরা সংখ্যাও কাছাকাছি থাকবে। তাহলে তাঁদের মধ্যে সমানে সমানে লড়াই হবে, নিজেদের মতামতকে প্রাধান্য দিয়ে তর্ক–বিতর্ক, ঝগড়াঝাঁটি হবে। সংসদে জনগণের পক্ষে সিদ্ধান্ত হবে। এটাই ছিল সংসদ তৈরি করার উদ্দেশ্য।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফলের প্রসঙ্গ টেনে বিরোধী দলীয় নেতা বলেন, ‘জাতীয় সংসদ দলমত সবার মিলনস্থল। সেখানে সরকারি দল একপক্ষ, সরকারের বিপরীত দল আরেক পক্ষ। নির্বাচন পরবর্তী আসনসংখ্যায় শতকরা ৭৫ ভাগই সরকার দলের। ২১ ভাগ স্বতন্ত্র। তাঁরাও প্রায় সরকার দলীয়। ৩–৪ ভাগ শুধু বিরোধী দলীয় সদস্য। এখানে আসন বণ্টনে ভারসাম্যের...সিমেট্রিক্যাল হলেও আসন বণ্টনে সিমেট্রির অভাব হয়েছে। তাই এটাকে সম্পূর্ণভাবে সুন্দর বলা যাবে না।’
জাতীয় পতাকার নকশা উল্লেখ করে জিএম কাদের বলেন, ‘শুধু লাল নয়, শুধু সবুজ নয়। যদি সরকারি দলকে লাল বলি তাহলে এ সংসদ সম্পূর্ণ লালময়। সবুজটা শুধু ছিটেফোঁটা। এ সংসদে সম্পূর্ণ জাতিকে খুঁজে পাওয়া কঠিন হবে। বর্তমান সংসদ জাতিকে কতটুকু প্রতিনিধিত্ব করতে সক্ষম হবে তা আশঙ্কার বিষয়। ভালোভাবে বললে বলতে হবে, বিতর্কের বিষয়। দুই অংশের কর্মকাণ্ডের ব্যবধান কমাতে পারলে, অর্থাৎ সরকার ও বিরোধীদের সংসদ কর্মকাণ্ডের ব্যবধান কমাতে পারলে যতটা কমবে ততটুকু সংসদ কার্যকর হিসেবে গণ্য হবে।’
তিনি বলেন, ‘এ আশঙ্কা অবাস্তব নয়, যদি বলি এ সংসদ কখনো নিখুঁতভাবে দায়িত্ব পালনে সক্ষম হবে না। সরকার বিরোধীরা যত বেশি সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবে বা করবেন। ততটুকু রাশ পাবেন।’
সংসদকে কার্যকর ভূমিকায় পরিচালিত করতে কিছু দাবি তুলে ধরেন জিএম কাদের। তিনি বলেন, ‘বিরোধীদের মতামতকে সংসদে তোলার সুযোগ দেবেন। সংসদের ভারসাম্যের ত্রুটি কমানোর প্রচেষ্টা আমরা অব্যাহত রাখব।’ তাই স্পিকারের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন তিনি।
জিএম কাদের ১৯৯৬ সাল থেকে সংসদ সদস্য হিসেবে নিজের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে বলেন, সংসদে স্পিকার নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখবেন বলে তাঁর আশা। স্পিকারের দায়িত্ব প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘তাঁরা দলীয় আনুগত্যে স্পিকার হলেও বাহ্যিকভাবে চেষ্টা করতেন নিরপেক্ষভাবে উপস্থাপন করার। আমি আপনার কাছে প্রত্যাশা করছি, আপনি নিরপেক্ষতা বজায় রাখবেন।’
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৩ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৪ ঘণ্টা আগে