নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতিবন্ধীদের যাতায়াতের জন্য উপযুক্ত নয় রাজধানী ঢাকার রাস্তা ও গণপরিবহন। এ জন্য প্রতিবন্ধীরা বাধ্য হয়েই রিকশা বা সিএনজিচালিত অটোরিকশায় যাতায়াত করেন। জরিপে দেখা গেছে, ঢাকায় বসবাসকারী প্রতিবন্ধীদের মধ্যে ৪৫ শতাংশেরই যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম রিকশা। সিএনজিতে ওঠেন ২২ শতাংশ। আর বাস অথবা পায়ে হেঁটে যাতায়াত করেন মাত্র ১১ শতাংশ। গণপরিবহন এবং রাস্তাগুলোও প্রতিবন্ধীবান্ধব নয়। ফলে তাঁরা গণপরিবহন এবং হেঁটে চলাচলে আগ্রহী হন না।
‘ঢাকার রাস্তায় প্রতিবন্ধীদের যাতায়াতকালীন সমস্যা’ শীর্ষক এক জরিপে এসব তথ্য উঠে এসেছে। আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস উপলক্ষে বুয়েটের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের আয়োজিত এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় গবেষণা প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করা হয়।
অধ্যাপক মোসলেহ উদ্দীন হাসানের তত্ত্বাবধানে গবেষণাটি করেন মুশফিকুর রহমান ভুইয়া। গবেষণার সময় ছিল ২০১৮ থেকে ২০১৯ সালের মার্চ পর্যন্ত। চলাচলের জন্য কোনো ব্যক্তি, যন্ত্র বা হুইলচেয়ারের প্রয়োজন হয় এমন প্রতিবন্ধীদের ওপর জরিপটি চালানো হয়।
সভায় বলা হয়, প্রতিবন্ধীরা চলাচলের ক্ষেত্রে সব সময়ই ভোগান্তির মুখে পড়েন। রাস্তা এবং ফুটপাত প্রতিবন্ধীদের হেঁটে চলাচলের উপযুক্ত নয়। এ ছাড়া ফুটপাতে মোটরসাইকেল চলাচলের কারণেও প্রতিবন্ধীরা সমস্যায় পড়েন। গণপরিবহনেও প্রতিবন্ধীরা স্বাচ্ছন্দ্য নন। অনেক গণপরিবহনের হেলপার প্রতিবন্ধীদের তুলতে চান না। গণপরিবহনে হুইলচেয়ার রাখারও ব্যবস্থা নেই।
এসব কারণে প্রতিবন্ধীরা বাধ্য হয়েই রিকশা অথবা সিএনজিচালিত অটোরিকশায় বেশি যাতায়াত করেন। কিন্তু এই দুধরনের বাহনে চড়তেও বিপত্তিতে পড়তে হয় প্রতিবন্ধীদের। কারণ, রিকশা উঁচু হওয়ায় এতে ওঠা কষ্টসাধ্য। অন্যদিকে সিএনজিতে হুইলচেয়ার ও ক্রাচ রাখার ব্যবস্থা থাকে না। এই দুটি বাহনে চড়তে গেলে অতিরিক্ত ভাড়াও গুনতে হয় প্রতিবন্ধীদের।
সভার আলোচক ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন ছিদ্দিক প্রতিবন্ধীদের যাতায়াত সহজ করতে মেট্রোরেলে বিভিন্ন ব্যবস্থা রাখার কথা তুলে ধরেন। তিনি জানান, মেট্রোরেলের প্রতিটি স্টেশন এবং রেলের কামরায় প্রতিবন্ধীদের হুইলচেয়ার এবং ক্রাচ রাখার ব্যবস্থা থাকবে। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা কারও সহায়তা ছাড়া একাই যাতায়াত করতে পারবেন এমন ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন করেন অধ্যাপক মোসলেহ উদ্দীন হাসান। তিনি বলেন, ‘যেহেতু বেশির ভাগ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে তাঁদের যাত্রার প্রথম অংশ বা শেষ অংশে রিকশা বা ফুটপাত ব্যবহার করতে হয়, তাই মেট্রোরেল প্রতিবন্ধীবান্ধব হলেও তাঁরা সেটা ব্যবহার করতে পারবেন না। এ জন্য রিকশা, রাস্তা এবং ফুটপাতগুলো প্রতিবন্ধীদের চলাচল উপযোগী করাটা সবার আগে দরকার। শুধু তাই নয়, সব ধরনের বাহনের নকশা পরিবর্তন করে সেগুলো প্রতিবন্ধীবান্ধব করা উচিত। সেই সঙ্গে গণপরিবহনে প্রতিবন্ধী আসন সংরক্ষণ আইন প্রয়োগ নিশ্চিত করা আবশ্যক।’
প্রতিবন্ধীদের যাতায়াতের জন্য উপযুক্ত নয় রাজধানী ঢাকার রাস্তা ও গণপরিবহন। এ জন্য প্রতিবন্ধীরা বাধ্য হয়েই রিকশা বা সিএনজিচালিত অটোরিকশায় যাতায়াত করেন। জরিপে দেখা গেছে, ঢাকায় বসবাসকারী প্রতিবন্ধীদের মধ্যে ৪৫ শতাংশেরই যাতায়াতের প্রধান মাধ্যম রিকশা। সিএনজিতে ওঠেন ২২ শতাংশ। আর বাস অথবা পায়ে হেঁটে যাতায়াত করেন মাত্র ১১ শতাংশ। গণপরিবহন এবং রাস্তাগুলোও প্রতিবন্ধীবান্ধব নয়। ফলে তাঁরা গণপরিবহন এবং হেঁটে চলাচলে আগ্রহী হন না।
‘ঢাকার রাস্তায় প্রতিবন্ধীদের যাতায়াতকালীন সমস্যা’ শীর্ষক এক জরিপে এসব তথ্য উঠে এসেছে। আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস উপলক্ষে বুয়েটের নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের আয়োজিত এক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় গবেষণা প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করা হয়।
অধ্যাপক মোসলেহ উদ্দীন হাসানের তত্ত্বাবধানে গবেষণাটি করেন মুশফিকুর রহমান ভুইয়া। গবেষণার সময় ছিল ২০১৮ থেকে ২০১৯ সালের মার্চ পর্যন্ত। চলাচলের জন্য কোনো ব্যক্তি, যন্ত্র বা হুইলচেয়ারের প্রয়োজন হয় এমন প্রতিবন্ধীদের ওপর জরিপটি চালানো হয়।
সভায় বলা হয়, প্রতিবন্ধীরা চলাচলের ক্ষেত্রে সব সময়ই ভোগান্তির মুখে পড়েন। রাস্তা এবং ফুটপাত প্রতিবন্ধীদের হেঁটে চলাচলের উপযুক্ত নয়। এ ছাড়া ফুটপাতে মোটরসাইকেল চলাচলের কারণেও প্রতিবন্ধীরা সমস্যায় পড়েন। গণপরিবহনেও প্রতিবন্ধীরা স্বাচ্ছন্দ্য নন। অনেক গণপরিবহনের হেলপার প্রতিবন্ধীদের তুলতে চান না। গণপরিবহনে হুইলচেয়ার রাখারও ব্যবস্থা নেই।
এসব কারণে প্রতিবন্ধীরা বাধ্য হয়েই রিকশা অথবা সিএনজিচালিত অটোরিকশায় বেশি যাতায়াত করেন। কিন্তু এই দুধরনের বাহনে চড়তেও বিপত্তিতে পড়তে হয় প্রতিবন্ধীদের। কারণ, রিকশা উঁচু হওয়ায় এতে ওঠা কষ্টসাধ্য। অন্যদিকে সিএনজিতে হুইলচেয়ার ও ক্রাচ রাখার ব্যবস্থা থাকে না। এই দুটি বাহনে চড়তে গেলে অতিরিক্ত ভাড়াও গুনতে হয় প্রতিবন্ধীদের।
সভার আলোচক ঢাকা মাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এমএএন ছিদ্দিক প্রতিবন্ধীদের যাতায়াত সহজ করতে মেট্রোরেলে বিভিন্ন ব্যবস্থা রাখার কথা তুলে ধরেন। তিনি জানান, মেট্রোরেলের প্রতিটি স্টেশন এবং রেলের কামরায় প্রতিবন্ধীদের হুইলচেয়ার এবং ক্রাচ রাখার ব্যবস্থা থাকবে। প্রতিবন্ধী ব্যক্তিরা কারও সহায়তা ছাড়া একাই যাতায়াত করতে পারবেন এমন ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন করেন অধ্যাপক মোসলেহ উদ্দীন হাসান। তিনি বলেন, ‘যেহেতু বেশির ভাগ প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে তাঁদের যাত্রার প্রথম অংশ বা শেষ অংশে রিকশা বা ফুটপাত ব্যবহার করতে হয়, তাই মেট্রোরেল প্রতিবন্ধীবান্ধব হলেও তাঁরা সেটা ব্যবহার করতে পারবেন না। এ জন্য রিকশা, রাস্তা এবং ফুটপাতগুলো প্রতিবন্ধীদের চলাচল উপযোগী করাটা সবার আগে দরকার। শুধু তাই নয়, সব ধরনের বাহনের নকশা পরিবর্তন করে সেগুলো প্রতিবন্ধীবান্ধব করা উচিত। সেই সঙ্গে গণপরিবহনে প্রতিবন্ধী আসন সংরক্ষণ আইন প্রয়োগ নিশ্চিত করা আবশ্যক।’
রাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
৩৯ মিনিট আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
৪ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১১ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
১২ ঘণ্টা আগে