নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক মো. সায়েদুর রহমান। তিনি বিএসএমএমইউর ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান। আজ মঙ্গলবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের চিকিৎসা শিক্ষা-১ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগের কথা জানানো হয়।
বিএসএমএমইউ উপাচার্য দীন মো. নূরুল হকের পদত্যাগের পর তাকে নিয়োগ দেওয়া হলো।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনক্রমে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯৮’ এর ১২ ধারা অনুযায়ী অধ্যাপক সায়েদুর রহমান, চেয়ারম্যান, ফার্মাকোলজি বিভাগ, বিএসএমএমইউ, ঢাকা-কে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এর শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া হলো।
কয়েকটি শর্তে তাঁকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এগুলো হল—
ক. উপাচার্য হিসেবে তাঁর নিযুক্তির মেয়াদ ০৪ (চার) বছর হবে;
খ. উপাচার্য পদে তিনি তাঁর বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতাদি প্রাপ্য হবেন এবং তিনি নিয়মিত চাকরির বয়সপূর্তিতে মূল পদ থেকে অবসরগ্রহণের আনুষ্ঠানিকতা সম্পাদন শেষে উপাচার্য পদের অবশিষ্ট মেয়াদ পূর্ণ করবেন;
গ. তিনি বিধি অনুযায়ী উপাচার্যের পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন;
ঘ. উপাচার্য হিসাবে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯৮’ এর ১৪ ধারা অনুযায়ী তাঁর দায়িত্বাবলী পালন করবেন; এবং
ঙ. রাষ্ট্রপতি ও আচার্য প্রয়োজনে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন ।
রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের আদেশক্রম এবং জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান বর্তমানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বিএসএমএমইউ -এর Information and Communication Technology (ICT) Cell এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক।
অধ্যাপক রহমান ছাত্রজীবন থেকেই বিভিন্ন ওষুধ সংক্রান্ত নীতি ও নিয়ন্ত্রক প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করে অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশের অল্প কয়েকজন মেডিকেল ছাত্রদের মধ্যে অন্যতম, যারা সক্রিয়ভাবে জাতীয় ওষুধ নীতি ১৯৮২ সমর্থন করেছিলেন। তিনি সর্বকনিষ্ঠ সদস্য হিসাবে জাতীয় ওষুধ নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেন।
এরপর তিনি বিভিন্ন জাতীয় পর্যায়ের টাস্ক ফোর্স, টেকনিক্যাল কমিটি এবং ওয়ার্কিং গ্রুপের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ ন্যাশনাল ফর্মুলারি এবং বাংলাদেশ কোড অফ ফার্মাসিউটিক্যাল মার্কেটিং প্র্যাকটিসের অন্যতম লেখক।
বিগত ৩২ বছর ধরে তিনি স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর মেডিকেল শিক্ষকতার দায়িত্বপালন করছেন। অধ্যাপক রহমান Bangladesh College of Physicians & Surgeons (BCPS) এর আইটি কমিটির চেয়ারম্যান। এ ছাড়াও অধ্যাপক রহমান Adverse Effect for Immunization, National Adverse Drug Reaction Advisory Committee এবং icddr,b - এর Ethics Review Committee এর সদস্য। তিনি National Research Ethics Committee এবং National Pharmacovigillance Guideline প্রণয়নকারী কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন।
অধ্যাপক রহমান জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থার বিভিন্ন গবেষণা অনুদান কমিটির সদস্য। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের Global Ranking Status Improvement Committee এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
অধ্যাপক রহমান বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে PhD, MD, MPhil ডিগ্রির জন্য ৪০ টিরও বেশি থিসিসের তত্ত্বাবধান করেছেন। তিনি বাংলাদেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চিকিৎসা বিজ্ঞানে শতাধিক MD, MS, MPhil থিসিসের পরীক্ষক এবং পর্যালোচক হিসেবেও কাজ করেছেন। অধ্যাপক রহমানের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জার্নালে পঞ্চাশটিরও বেশি প্রকাশনা রয়েছে। অধ্যাপক রহমানের গবেষণার ক্ষেত্রগুলির মধ্যে রয়েছে National Drug Policy, Antimicrobial Resistance, Pharmacovigilance, Pharmacoeconomics, Clinical Trials, Medicine Utilization Studies, Medical Education and Animal Studies ।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক মো. সায়েদুর রহমান। তিনি বিএসএমএমইউর ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান। আজ মঙ্গলবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের চিকিৎসা শিক্ষা-১ শাখার এক প্রজ্ঞাপনে এ নিয়োগের কথা জানানো হয়।
বিএসএমএমইউ উপাচার্য দীন মো. নূরুল হকের পদত্যাগের পর তাকে নিয়োগ দেওয়া হলো।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের অনুমোদনক্রমে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯৮’ এর ১২ ধারা অনুযায়ী অধ্যাপক সায়েদুর রহমান, চেয়ারম্যান, ফার্মাকোলজি বিভাগ, বিএসএমএমইউ, ঢাকা-কে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এর শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া হলো।
কয়েকটি শর্তে তাঁকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এগুলো হল—
ক. উপাচার্য হিসেবে তাঁর নিযুক্তির মেয়াদ ০৪ (চার) বছর হবে;
খ. উপাচার্য পদে তিনি তাঁর বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতন-ভাতাদি প্রাপ্য হবেন এবং তিনি নিয়মিত চাকরির বয়সপূর্তিতে মূল পদ থেকে অবসরগ্রহণের আনুষ্ঠানিকতা সম্পাদন শেষে উপাচার্য পদের অবশিষ্ট মেয়াদ পূর্ণ করবেন;
গ. তিনি বিধি অনুযায়ী উপাচার্যের পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন;
ঘ. উপাচার্য হিসাবে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯৮’ এর ১৪ ধারা অনুযায়ী তাঁর দায়িত্বাবলী পালন করবেন; এবং
ঙ. রাষ্ট্রপতি ও আচার্য প্রয়োজনে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন ।
রাষ্ট্রপতি ও আচার্যের আদেশক্রম এবং জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান বর্তমানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি বিএসএমএমইউ -এর Information and Communication Technology (ICT) Cell এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক।
অধ্যাপক রহমান ছাত্রজীবন থেকেই বিভিন্ন ওষুধ সংক্রান্ত নীতি ও নিয়ন্ত্রক প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করে অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশের অল্প কয়েকজন মেডিকেল ছাত্রদের মধ্যে অন্যতম, যারা সক্রিয়ভাবে জাতীয় ওষুধ নীতি ১৯৮২ সমর্থন করেছিলেন। তিনি সর্বকনিষ্ঠ সদস্য হিসাবে জাতীয় ওষুধ নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করেন।
এরপর তিনি বিভিন্ন জাতীয় পর্যায়ের টাস্ক ফোর্স, টেকনিক্যাল কমিটি এবং ওয়ার্কিং গ্রুপের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ ন্যাশনাল ফর্মুলারি এবং বাংলাদেশ কোড অফ ফার্মাসিউটিক্যাল মার্কেটিং প্র্যাকটিসের অন্যতম লেখক।
বিগত ৩২ বছর ধরে তিনি স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর মেডিকেল শিক্ষকতার দায়িত্বপালন করছেন। অধ্যাপক রহমান Bangladesh College of Physicians & Surgeons (BCPS) এর আইটি কমিটির চেয়ারম্যান। এ ছাড়াও অধ্যাপক রহমান Adverse Effect for Immunization, National Adverse Drug Reaction Advisory Committee এবং icddr,b - এর Ethics Review Committee এর সদস্য। তিনি National Research Ethics Committee এবং National Pharmacovigillance Guideline প্রণয়নকারী কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন।
অধ্যাপক রহমান জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংস্থার বিভিন্ন গবেষণা অনুদান কমিটির সদস্য। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের Global Ranking Status Improvement Committee এর চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
অধ্যাপক রহমান বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে PhD, MD, MPhil ডিগ্রির জন্য ৪০ টিরও বেশি থিসিসের তত্ত্বাবধান করেছেন। তিনি বাংলাদেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চিকিৎসা বিজ্ঞানে শতাধিক MD, MS, MPhil থিসিসের পরীক্ষক এবং পর্যালোচক হিসেবেও কাজ করেছেন। অধ্যাপক রহমানের জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জার্নালে পঞ্চাশটিরও বেশি প্রকাশনা রয়েছে। অধ্যাপক রহমানের গবেষণার ক্ষেত্রগুলির মধ্যে রয়েছে National Drug Policy, Antimicrobial Resistance, Pharmacovigilance, Pharmacoeconomics, Clinical Trials, Medicine Utilization Studies, Medical Education and Animal Studies ।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৭ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১২ ঘণ্টা আগেবিচারপতি এম এ মতিন বলেছেন, ‘জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশ পরিচালিত হবে—এটাই স্বাভাবিক, এর কোনো ব্যত্যয় হওয়া উচিত নয়। কিন্তু দেশের ন্যূনতম কোনো সংস্কার না করে রাজনীতিবিদদের হাতে ছেড়ে দেওয়া অনেকে নিরাপদ বোধ করছে না। ভালো নির্বাচন হলেও স্বৈরতন্ত্র আসবে না, তার গ্যারান্টি নেই
১৪ ঘণ্টা আগে