নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাসের মানবাধিকার পরিস্থিতির পরিসংখ্যানগত পর্যালোচনা প্রকাশ করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো প্রতিবেদনে বলা হয়, এ সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনা ছিল উদ্বেগজনক। এ ছাড়া বেআইনি আটকের অভিযোগ ও রহস্যজনক নিখোঁজ, সাংবাদিক হত্যা, নির্যাতন ও নিপীড়ন, সীমান্তে হত্যা, নারীর প্রতি সহিংসতাসহ বহুল আলোচিত-সমালোচিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপপ্রয়োগের মতো ঘটনা ঘটেছে।
আসক বলছে, গত ছয় মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে চারজন এবং গুলিতে দুজনসহ মোট ছয় ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। এ সময় র্যাবের হেফাজতে সুলতানা জেসমিনের মৃত্যুর ঘটনা ছিল বিদ্যমান আইন ও যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করার একটি অন্যতম উদাহরণ।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে বেআইনি আটক, নির্যাতনের অভিযোগগুলোর যথাযথ প্রতিকার পাওয়া যাচ্ছে না বলে জনমানুষের মধ্যে সৃষ্ট ধারণা ক্রমেই বিস্তৃত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছে আসক।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে র্যাবের গুলিতে আবুল কাসেম (৬৫) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। যদিও র্যাবের পক্ষ থেকে এ অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। এ ধরনের মৃত্যুর ঘটনা কিংবা নির্যাতনের অভিযোগের সত্যতা উদ্ঘাটনে গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি তোলা হয়েছে পরিবার ও স্বজনদের পক্ষ থেকে।
মানবাধিকার পরিস্থিতির বড় অংশজুড়ে রয়েছে সাংবাদিক নির্যাতন ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) অতিপ্রয়োগের বিষয়গুলো। আসক জানায়, বাংলানিউজের জামালপুর ও একাত্তর টিভির বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিম গত ১৪ জুন রাতে তাঁর পেশাগত দায়িত্ব শেষে বাড়ি ফেরার পথে হামলার শিকার হন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৫ জুন তাঁর মৃত্যু হয়। সাংবাদিকের ওপর এ ধরনের হামলা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক।
পেশাগত দায়িত্ব পালনে সাংবাদিকের মৃত্যুর ঘটনার প্রভাব অত্যন্ত সুদূরপ্রসারী, জবাবদিহি ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে গণমাধ্যমের ভূমিকা সংকুচিত করে তোলে বলে উল্লেখ করেছে আসক।
আসকের মতে, সাংবাদিকের এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনার আগেও ঘটেছে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, গত দুই যুগে একজন সাংবাদিকের হত্যাকাণ্ডের বিচার সম্পন্ন হয়নি কিংবা শাস্তি নিশ্চিত করা যায়নি।
এ ছাড়া চলতি বছর প্রথম ছয় মাসে কমপক্ষে ১১৯ জন সাংবাদিক নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বিশেষত প্রথম আলোর সাভার প্রতিনিধি শামসুজ্জামানকে সিআইডি পরিচয়ে ভোরে তুলে নিয়ে যাওয়া এবং দিনভর আটকে রাখার ঘটনা সংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকে অস্বীকার করার মধ্য দিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায়োগিক আচরণ যে অসংগত ও বেআইনি তা প্রতীয়মান হয়েছে।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদসূত্র থেকে সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে ছয় মাসে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে ২৪টি মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ৬০। এর মধ্যে তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার হয়েছে ২৬ জন। এই ২৪টি মামলার মধ্যে প্রধানমন্ত্রীকে কটূক্তি করার দায়ে ৫টি মামলা রয়েছে, যেখানে আসামি করা হয়েছে ৫ জনকে এবং তাৎক্ষণিকভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৪ জনকে।
সাংবাদিক ও মুক্তচিন্তা চর্চাকারীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মামলাগুলো প্রত্যাহার ও আইন বাতিলের জোর দাবি জানিয়েছে আসক।
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত এলাকায় বিএসএফের গুলিতে এ সময়ে কমপক্ষে ১০ জন বাংলাদেশির মৃত্যু ঘটেছে এবং ১৪ জন আহত হয়েছে।
জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে দেখা গেছে, বিগত ছয় মাসে স্থানীয় নির্বাচনসহ রাজনৈতিক সংঘাত ও সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে মোট ১৭৯ টি। এতে নিহত হয়েছে ১৪ জন এবং আহত হয়েছেন প্রায় ২ হাজার ৪২২ জন।
বছরের এ সময়ে ৫টি ঘটনায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ৩টি বাড়িঘরসহ ১টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে দুর্বৃত্তদের হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া ১৫টি প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। অন্যদিকে পঞ্চগড়ে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনায় এই সম্প্রদায়ের ১ জন নিহত ও কমপক্ষে ৬২ জন আহত হয়েছে।
গত ছয় মাসে যৌন হয়রানি কেন্দ্রিক সহিংসতার শিকার হয়েছেন ১৫৪ জন নারী-পুরুষ, যাদের মধ্যে হামলার শিকার হয়েছেন ৭৯ জন নারী ও ৭৫ জন পুরুষ। ধর্ষণের শিকার হয়েছেন মোট ২৯৪ নারী। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ২০ জন নারীকে। ধর্ষণের পর আত্মহত্যা করেছেন ৩ জন নারী।
এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ধর্ষণের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, দেশের প্রায় সবকটি জেলায় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। সর্বাধিক ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে ঢাকায় ২৭ টি।
দেশের বিভিন্ন স্থানে গত ছয় মাসে মোট ৮০৪টি শিশু বিভিন্ন ধরনের নির্যাতন ও হত্যার শিকার হয়েছে। এর মধ্যে হত্যার শিকার হয়েছে ১০৯টি শিশু এবং ১ জন ছেলেশিশুকে বলাৎকারের পর হত্যা করা হয়েছে। আত্মহত্যা করেছে ৪৫ শিশু, বিভিন্ন সময়ে মোট ৮৭ শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
ছয় মাসে কারা হেফাজতে মারা গেছেন ৫১ জন। এর মধ্যে কয়েদি ২৪ জন এবং হাজতি ২৭ জন। গত ছয় মাসে দেশে গণপিটুনির ঘটনায় নিহত হয়েছেন মোট ২৪ জন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ঢাকা বিভাগে—১২ জন।
আসক মনে করে, মানবাধিকার লঙ্ঘন প্রতিরোধে আইনের শাসন ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা অত্যাবশ্যকীয়। অন্যথায় বিচারহীনতার সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা পেয়ে যায় এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনজনিত ঘটনা বৃদ্ধি পেতে থাকে।
চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাসের মানবাধিকার পরিস্থিতির পরিসংখ্যানগত পর্যালোচনা প্রকাশ করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো প্রতিবেদনে বলা হয়, এ সময়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনা ছিল উদ্বেগজনক। এ ছাড়া বেআইনি আটকের অভিযোগ ও রহস্যজনক নিখোঁজ, সাংবাদিক হত্যা, নির্যাতন ও নিপীড়ন, সীমান্তে হত্যা, নারীর প্রতি সহিংসতাসহ বহুল আলোচিত-সমালোচিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপপ্রয়োগের মতো ঘটনা ঘটেছে।
আসক বলছে, গত ছয় মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে চারজন এবং গুলিতে দুজনসহ মোট ছয় ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। এ সময় র্যাবের হেফাজতে সুলতানা জেসমিনের মৃত্যুর ঘটনা ছিল বিদ্যমান আইন ও যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করার একটি অন্যতম উদাহরণ।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিরুদ্ধে বেআইনি আটক, নির্যাতনের অভিযোগগুলোর যথাযথ প্রতিকার পাওয়া যাচ্ছে না বলে জনমানুষের মধ্যে সৃষ্ট ধারণা ক্রমেই বিস্তৃত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছে আসক।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে র্যাবের গুলিতে আবুল কাসেম (৬৫) নামের এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। যদিও র্যাবের পক্ষ থেকে এ অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। এ ধরনের মৃত্যুর ঘটনা কিংবা নির্যাতনের অভিযোগের সত্যতা উদ্ঘাটনে গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি তোলা হয়েছে পরিবার ও স্বজনদের পক্ষ থেকে।
মানবাধিকার পরিস্থিতির বড় অংশজুড়ে রয়েছে সাংবাদিক নির্যাতন ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) অতিপ্রয়োগের বিষয়গুলো। আসক জানায়, বাংলানিউজের জামালপুর ও একাত্তর টিভির বকশীগঞ্জ প্রতিনিধি সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিম গত ১৪ জুন রাতে তাঁর পেশাগত দায়িত্ব শেষে বাড়ি ফেরার পথে হামলার শিকার হন। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৫ জুন তাঁর মৃত্যু হয়। সাংবাদিকের ওপর এ ধরনের হামলা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক।
পেশাগত দায়িত্ব পালনে সাংবাদিকের মৃত্যুর ঘটনার প্রভাব অত্যন্ত সুদূরপ্রসারী, জবাবদিহি ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে গণমাধ্যমের ভূমিকা সংকুচিত করে তোলে বলে উল্লেখ করেছে আসক।
আসকের মতে, সাংবাদিকের এমন মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনার আগেও ঘটেছে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, গত দুই যুগে একজন সাংবাদিকের হত্যাকাণ্ডের বিচার সম্পন্ন হয়নি কিংবা শাস্তি নিশ্চিত করা যায়নি।
এ ছাড়া চলতি বছর প্রথম ছয় মাসে কমপক্ষে ১১৯ জন সাংবাদিক নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। বিশেষত প্রথম আলোর সাভার প্রতিনিধি শামসুজ্জামানকে সিআইডি পরিচয়ে ভোরে তুলে নিয়ে যাওয়া এবং দিনভর আটকে রাখার ঘটনা সংশ্লিষ্টদের পক্ষ থেকে অস্বীকার করার মধ্য দিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায়োগিক আচরণ যে অসংগত ও বেআইনি তা প্রতীয়মান হয়েছে।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদসূত্র থেকে সংগৃহীত তথ্যের ভিত্তিতে ছয় মাসে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে ২৪টি মামলায় মোট আসামির সংখ্যা ৬০। এর মধ্যে তাৎক্ষণিক গ্রেপ্তার হয়েছে ২৬ জন। এই ২৪টি মামলার মধ্যে প্রধানমন্ত্রীকে কটূক্তি করার দায়ে ৫টি মামলা রয়েছে, যেখানে আসামি করা হয়েছে ৫ জনকে এবং তাৎক্ষণিকভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৪ জনকে।
সাংবাদিক ও মুক্তচিন্তা চর্চাকারীদের বিরুদ্ধে দায়ের করা ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মামলাগুলো প্রত্যাহার ও আইন বাতিলের জোর দাবি জানিয়েছে আসক।
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত এলাকায় বিএসএফের গুলিতে এ সময়ে কমপক্ষে ১০ জন বাংলাদেশির মৃত্যু ঘটেছে এবং ১৪ জন আহত হয়েছে।
জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে দেখা গেছে, বিগত ছয় মাসে স্থানীয় নির্বাচনসহ রাজনৈতিক সংঘাত ও সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে মোট ১৭৯ টি। এতে নিহত হয়েছে ১৪ জন এবং আহত হয়েছেন প্রায় ২ হাজার ৪২২ জন।
বছরের এ সময়ে ৫টি ঘটনায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ৩টি বাড়িঘরসহ ১টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে দুর্বৃত্তদের হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া ১৫টি প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। অন্যদিকে পঞ্চগড়ে আহমদিয়া সম্প্রদায়ের ওপর হামলার ঘটনায় এই সম্প্রদায়ের ১ জন নিহত ও কমপক্ষে ৬২ জন আহত হয়েছে।
গত ছয় মাসে যৌন হয়রানি কেন্দ্রিক সহিংসতার শিকার হয়েছেন ১৫৪ জন নারী-পুরুষ, যাদের মধ্যে হামলার শিকার হয়েছেন ৭৯ জন নারী ও ৭৫ জন পুরুষ। ধর্ষণের শিকার হয়েছেন মোট ২৯৪ নারী। ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে ২০ জন নারীকে। ধর্ষণের পর আত্মহত্যা করেছেন ৩ জন নারী।
এ বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ধর্ষণের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, দেশের প্রায় সবকটি জেলায় ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। সর্বাধিক ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে ঢাকায় ২৭ টি।
দেশের বিভিন্ন স্থানে গত ছয় মাসে মোট ৮০৪টি শিশু বিভিন্ন ধরনের নির্যাতন ও হত্যার শিকার হয়েছে। এর মধ্যে হত্যার শিকার হয়েছে ১০৯টি শিশু এবং ১ জন ছেলেশিশুকে বলাৎকারের পর হত্যা করা হয়েছে। আত্মহত্যা করেছে ৪৫ শিশু, বিভিন্ন সময়ে মোট ৮৭ শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
ছয় মাসে কারা হেফাজতে মারা গেছেন ৫১ জন। এর মধ্যে কয়েদি ২৪ জন এবং হাজতি ২৭ জন। গত ছয় মাসে দেশে গণপিটুনির ঘটনায় নিহত হয়েছেন মোট ২৪ জন। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ঢাকা বিভাগে—১২ জন।
আসক মনে করে, মানবাধিকার লঙ্ঘন প্রতিরোধে আইনের শাসন ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা অত্যাবশ্যকীয়। অন্যথায় বিচারহীনতার সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠা পেয়ে যায় এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনজনিত ঘটনা বৃদ্ধি পেতে থাকে।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৩ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৪ ঘণ্টা আগে