নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগের দাবিতে বঙ্গভবনের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়েছেন কিছু বিক্ষোভকারী ও উৎসুক জনতা। আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে বঙ্গভবনের সামনে এই চিত্র দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, বঙ্গভবনের সামনের সড়কে যান চলাচল করছে। সড়কের পাশেই নিরাপত্তা ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র্যাব, এপিবিএনের সদস্যরা কড়া নিরাপত্তায় রেখেছেন বঙ্গভবনের সামনের গেট। গেটের সামনে রাখা হয়েছে নিরাপত্তা সাঁজোয়া যান।
এদিকে বঙ্গভবনের সামনের সড়কে উৎসুক জনতা ভিড় করছেন। কেউ কেউ আবার ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। বিগত সরকারের সময়ের নানা অনিয়মের ক্ষোভ জানান তাঁরা।
নাম না প্রকাশের শর্তে বিক্ষুব্ধ এক ব্যক্তি বলেন, ‘একটা দেশের জনগণ যদি স্বাধীনভাবে কথা বলতে না পারে, তাহলে স্বাধীন হলাম কীভাবে! হাসিনা সরকারের সময় নাগরিক সব সেবা নিতে গিয়ে হয়রানি আর টাকা দিতে হয়েছে। আর তাঁর সরকারের রাষ্ট্রপতি বঙ্গভবনে বসে ষড়যন্ত্র করছে।’
বঙ্গভবনের সামনে অর্ধশতাধিক উৎসুক জনতাকে ভিড় করতে দেখা গেছে। পাশ থেকে পরিস্থিতি দেখছেন রিকশাচালকেরাও। বঙ্গভবনের সামনের সড়ক দিয়ে চলাচল করা বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষেরও ভিড় লক্ষ করা গেছে।
সেই সঙ্গে বঙ্গভবনের ফটকের সামনে পুলিশ, র্যাব, এপিবিএন ও বিজিবির সদস্যদের সতর্ক অবস্থান দেখা গেছে। সেখানে সেনাসদস্যরাও রয়েছেন। বঙ্গভবনের সামনের সড়কে কাঁটাতারের ব্যারিকেডসহ অন্যান্য নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে ভিন্ন ভিন্ন ব্যানারে বঙ্গভবনের সামনের সড়কে অবস্থান নেন কয়েক শ বিক্ষোভকারী। রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাঁদের একটি অংশ বঙ্গভবনের সামনের ব্যারিকেড (প্রতিবন্ধক) ভেঙে এগোনোর চেষ্টা করলে পুলিশ তাঁদের লাঠিপেটা করে ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে। পরে সেনাবাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে বিক্ষোভকারীরা বঙ্গভবন এলাকা ছেড়ে যান।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগের দাবিতে বঙ্গভবনের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়েছেন কিছু বিক্ষোভকারী ও উৎসুক জনতা। আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে বঙ্গভবনের সামনে এই চিত্র দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা যায়, বঙ্গভবনের সামনের সড়কে যান চলাচল করছে। সড়কের পাশেই নিরাপত্তা ব্যারিকেড দিয়ে রেখেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সেনাবাহিনী, বিজিবি, পুলিশ, র্যাব, এপিবিএনের সদস্যরা কড়া নিরাপত্তায় রেখেছেন বঙ্গভবনের সামনের গেট। গেটের সামনে রাখা হয়েছে নিরাপত্তা সাঁজোয়া যান।
এদিকে বঙ্গভবনের সামনের সড়কে উৎসুক জনতা ভিড় করছেন। কেউ কেউ আবার ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। বিগত সরকারের সময়ের নানা অনিয়মের ক্ষোভ জানান তাঁরা।
নাম না প্রকাশের শর্তে বিক্ষুব্ধ এক ব্যক্তি বলেন, ‘একটা দেশের জনগণ যদি স্বাধীনভাবে কথা বলতে না পারে, তাহলে স্বাধীন হলাম কীভাবে! হাসিনা সরকারের সময় নাগরিক সব সেবা নিতে গিয়ে হয়রানি আর টাকা দিতে হয়েছে। আর তাঁর সরকারের রাষ্ট্রপতি বঙ্গভবনে বসে ষড়যন্ত্র করছে।’
বঙ্গভবনের সামনে অর্ধশতাধিক উৎসুক জনতাকে ভিড় করতে দেখা গেছে। পাশ থেকে পরিস্থিতি দেখছেন রিকশাচালকেরাও। বঙ্গভবনের সামনের সড়ক দিয়ে চলাচল করা বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষেরও ভিড় লক্ষ করা গেছে।
সেই সঙ্গে বঙ্গভবনের ফটকের সামনে পুলিশ, র্যাব, এপিবিএন ও বিজিবির সদস্যদের সতর্ক অবস্থান দেখা গেছে। সেখানে সেনাসদস্যরাও রয়েছেন। বঙ্গভবনের সামনের সড়কে কাঁটাতারের ব্যারিকেডসহ অন্যান্য নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে ভিন্ন ভিন্ন ব্যানারে বঙ্গভবনের সামনের সড়কে অবস্থান নেন কয়েক শ বিক্ষোভকারী। রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাঁদের একটি অংশ বঙ্গভবনের সামনের ব্যারিকেড (প্রতিবন্ধক) ভেঙে এগোনোর চেষ্টা করলে পুলিশ তাঁদের লাঠিপেটা করে ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে। পরে সেনাবাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। দিবাগত রাত পৌনে ২টার দিকে বিক্ষোভকারীরা বঙ্গভবন এলাকা ছেড়ে যান।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৭ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১২ ঘণ্টা আগেবিচারপতি এম এ মতিন বলেছেন, ‘জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশ পরিচালিত হবে—এটাই স্বাভাবিক, এর কোনো ব্যত্যয় হওয়া উচিত নয়। কিন্তু দেশের ন্যূনতম কোনো সংস্কার না করে রাজনীতিবিদদের হাতে ছেড়ে দেওয়া অনেকে নিরাপদ বোধ করছে না। ভালো নির্বাচন হলেও স্বৈরতন্ত্র আসবে না, তার গ্যারান্টি নেই
১৪ ঘণ্টা আগে