ঢাবি প্রতিনিধি
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘আমরা এই সরকারকে মানি না। এখন থেকে দেশের নেতৃত্ব দেবে ছাত্র-জনতা। ছাত্র-জনতার ঘোষণাই চূড়ান্ত ঘোষণা। গতকালও দেশের বিভিন্ন জায়গায় গণহত্যা হয়েছে, আমার ভাইয়েরা শহীদ হয়েছে। আজও হামলা চলছে।’
আজ রোববার বেলা ৩টার দিকে রাজধানীর শাহবাগে ছাত্র–জনতার সমাবেশে বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম। সেখানেই তিনি এই ঘোষণা দেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আর যদি আমার ভাইদের বুকি গুলি করা হয়, আমার বোনদের কেউ আহত হয়, আমরা বসে থাকব না। পাড়ায়–পাড়ায়, গ্রামে–গ্রামে, মহল্লায়–মহল্লায়, অলিতে–গলিতে প্রতিরোধ সংগ্রাম কমিটি গঠন করুন। যেখানেই হামলা হবে, প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। আমরা এই সরকারকে মানি না। এখন থেকে দেশের নেতৃত্ব দেবে ছাত্র-জনতা। ছাত্র-জনতার ঘোষণাই চূড়ান্ত ঘোষণা। গতকালও দেশের বিভিন্ন জায়গায় গণহত্যা হয়েছে। আমার ভাইয়েরা শহীদ হয়েছে। আজও হামলা চলছে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘আজ আওয়ামী সন্ত্রাসীরা সরাসরি মাঠে নেমেছে। আওয়ামী লীগ দেশে একটা গৃহযুদ্ধ তৈরি করতে চায়। দেশটাকে একটা গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতিতে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। ছাত্র-জনতা যেকোনো মুহূর্তের জন্য প্রস্তুত।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা এই খুনি ফ্যাসিস্ট সরকারের বিচার নিশ্চিত করব এই বাংলার মাটিতে। শাহবাগে আমরা এসেছি আজ। সরকার পতন না হওয়া পর্যন্ত শাহবাগে আমাদের অবস্থান জারি থাকবে। পুনরায় মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটও বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে। এ ধরনের ষড়যন্ত্র এবার কোনো কাজে লাগবে না। যদি ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া তবুও আমরা রাজপথে থাকব।’
এক দফা দাবি ঘোষণা হয়ে গেছে উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এখন আমাদের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের রূপরেখা ঘোষণা বাকি। আমাদের যদি গুম করা হয়, খুন করা হয়, গ্রেপ্তার করা হয়; যদি ঘোষণা দেওয়ার মতো কেউ না থাকে আপনারা আন্দোলন অব্যাহত রাখবেন। আমাদের উদ্দেশ্য, লক্ষ্য, গন্তব্য পরিষ্কার। বিজয় এবং একমাত্র বিজয়ই আমাদের লক্ষ্য।’
তিনি বলেন, ‘আমরা এখনো সময় দিচ্ছি। সরকার যদি এখনো সহিংসতা চালিয়ে যায়; আমরা কিন্তু গণভবনের দিকে তাকিয়ে আছি। আপনাকে ঠিক করতে হবে শেখ হাসিনা, আপনি কি এখনো সহিংসতা চালাবেন, রক্তপাত চালাবেন—না কি ছাত্রদের দফা অনুযায়ী পদত্যাগ করবেন?’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘আমরা এই সরকারকে মানি না। এখন থেকে দেশের নেতৃত্ব দেবে ছাত্র-জনতা। ছাত্র-জনতার ঘোষণাই চূড়ান্ত ঘোষণা। গতকালও দেশের বিভিন্ন জায়গায় গণহত্যা হয়েছে, আমার ভাইয়েরা শহীদ হয়েছে। আজও হামলা চলছে।’
আজ রোববার বেলা ৩টার দিকে রাজধানীর শাহবাগে ছাত্র–জনতার সমাবেশে বক্তব্য দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম। সেখানেই তিনি এই ঘোষণা দেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আর যদি আমার ভাইদের বুকি গুলি করা হয়, আমার বোনদের কেউ আহত হয়, আমরা বসে থাকব না। পাড়ায়–পাড়ায়, গ্রামে–গ্রামে, মহল্লায়–মহল্লায়, অলিতে–গলিতে প্রতিরোধ সংগ্রাম কমিটি গঠন করুন। যেখানেই হামলা হবে, প্রতিরোধ গড়ে তুলুন। আমরা এই সরকারকে মানি না। এখন থেকে দেশের নেতৃত্ব দেবে ছাত্র-জনতা। ছাত্র-জনতার ঘোষণাই চূড়ান্ত ঘোষণা। গতকালও দেশের বিভিন্ন জায়গায় গণহত্যা হয়েছে। আমার ভাইয়েরা শহীদ হয়েছে। আজও হামলা চলছে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘আজ আওয়ামী সন্ত্রাসীরা সরাসরি মাঠে নেমেছে। আওয়ামী লীগ দেশে একটা গৃহযুদ্ধ তৈরি করতে চায়। দেশটাকে একটা গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতিতে ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। ছাত্র-জনতা যেকোনো মুহূর্তের জন্য প্রস্তুত।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা এই খুনি ফ্যাসিস্ট সরকারের বিচার নিশ্চিত করব এই বাংলার মাটিতে। শাহবাগে আমরা এসেছি আজ। সরকার পতন না হওয়া পর্যন্ত শাহবাগে আমাদের অবস্থান জারি থাকবে। পুনরায় মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটও বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে। এ ধরনের ষড়যন্ত্র এবার কোনো কাজে লাগবে না। যদি ইন্টারনেট বন্ধ করে দেওয়া তবুও আমরা রাজপথে থাকব।’
এক দফা দাবি ঘোষণা হয়ে গেছে উল্লেখ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এখন আমাদের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের রূপরেখা ঘোষণা বাকি। আমাদের যদি গুম করা হয়, খুন করা হয়, গ্রেপ্তার করা হয়; যদি ঘোষণা দেওয়ার মতো কেউ না থাকে আপনারা আন্দোলন অব্যাহত রাখবেন। আমাদের উদ্দেশ্য, লক্ষ্য, গন্তব্য পরিষ্কার। বিজয় এবং একমাত্র বিজয়ই আমাদের লক্ষ্য।’
তিনি বলেন, ‘আমরা এখনো সময় দিচ্ছি। সরকার যদি এখনো সহিংসতা চালিয়ে যায়; আমরা কিন্তু গণভবনের দিকে তাকিয়ে আছি। আপনাকে ঠিক করতে হবে শেখ হাসিনা, আপনি কি এখনো সহিংসতা চালাবেন, রক্তপাত চালাবেন—না কি ছাত্রদের দফা অনুযায়ী পদত্যাগ করবেন?’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৭ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেবিচারপতি এম এ মতিন বলেছেন, ‘জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশ পরিচালিত হবে—এটাই স্বাভাবিক, এর কোনো ব্যত্যয় হওয়া উচিত নয়। কিন্তু দেশের ন্যূনতম কোনো সংস্কার না করে রাজনীতিবিদদের হাতে ছেড়ে দেওয়া অনেকে নিরাপদ বোধ করছে না। ভালো নির্বাচন হলেও স্বৈরতন্ত্র আসবে না, তার গ্যারান্টি নেই
১৪ ঘণ্টা আগে