নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাজারে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না ভোজ্য তেল। গতকাল সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৩৮ টাকা বৃদ্ধির ঘোষণার পর রাজধানীর কিছু এলাকায় পাম ওয়েল পাওয়া গেলেও খুচরা বাজারে তেল নেই। শুক্রবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের দোকানগুলোতে খোঁজ করে দেখা যায়, কোনো তেল নেই।
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, তাঁরা ঈদের আগে তেলের সর্বশেষ চালান পেয়েছেন। ঈদের আগের দিন থেকে আর তেল পাওয়া যাচ্ছে না। তাঁদের স্টকেও তেল নেই বলে জানান।
কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী আবদুর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোথাও তেল নাই। আপনারা যেমন আমাদের কাছে খোঁজেন, আমরাও তো পাইকারদের কাছে খুঁজি। তাদের কাছেও নাই। তেল আমদানি কম হচ্ছে। যা হচ্ছে তাও খুব কম।’
আরেক ব্যবসায়ী সুলতান আহমেদ বলেন, ‘ঈদের কয়েক দিন আগে ১০০ লিটার নিছিলাম। সেটা ঈদের আগেই শেষ। এর পরে তো আর পাই নাই। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ না থামলে তেলের দাম কমব না। সয়াবিন বেশির ভাগই ঐদিক থেকে আসে। ঐদিকে ঝামেলা মনে হয় সহজে থামবে না। সরকার ভ্যাট-ট্যাক্স কমাইলে কিছুটা কমত, পাওয়া যাইত। কিন্তু তা তো সরকার করব না। সামনে তেলের দাম আরও বাড়তে পারে।’
রমজানের শুরু থেকেই বাড়ছে তেলের দাম। গতকাল (বৃহস্পতিবার) আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে আবারও বৃদ্ধি করা হলো তেলের দাম। নতুন দর অনুযায়ী, ১৪০ টাকার খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার বিক্রি হবে ১৮০ টাকায়, বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটারে ৩৮ থেকে ৪০ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ১৯৮ টাকায় খুচরা বিক্রি করা হবে। ৫ লিটারের বোতলের দাম হবে ৯৮৫ টাকা। ১৩০ টাকার পাম ওয়েল প্রতি লিটার বিক্রি হবে ১৭০ টাকায়। এই হিসাবে তেলের দাম প্রায় ২৫ থেকে ২৮ শতাংশ বেড়েছে।
খিলগাঁও বাজারে তেল খুঁজছিলেন আব্বাস আলী। কোথাও তেল নেই জানিয়ে তিনি বলেন, ‘১৮০ টাকা দিয়ে এক কেজি পাম ওয়েল কিনেছি। কোথাও সয়াবিন পেলাম না। কয়েকটা দোকানে ঘুরলাম। অনেক দোকানে ৫ লিটারের তেল আছে, কিন্তু ঐটার সঙ্গে নুড্লস, সেমাই বা দুধের প্যাকেট কিনতে হয়। সেগুলোর দামও ৩০০-৪০০ টাকা। সেগুলো ছাড়া শুধু তেল বেচবে না। আমরা তো একেবারেই জিম্মি হয়ে গেলাম।’
বাজারে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না ভোজ্য তেল। গতকাল সয়াবিন তেলের দাম প্রতি লিটারে ৩৮ টাকা বৃদ্ধির ঘোষণার পর রাজধানীর কিছু এলাকায় পাম ওয়েল পাওয়া গেলেও খুচরা বাজারে তেল নেই। শুক্রবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারের দোকানগুলোতে খোঁজ করে দেখা যায়, কোনো তেল নেই।
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, তাঁরা ঈদের আগে তেলের সর্বশেষ চালান পেয়েছেন। ঈদের আগের দিন থেকে আর তেল পাওয়া যাচ্ছে না। তাঁদের স্টকেও তেল নেই বলে জানান।
কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী আবদুর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোথাও তেল নাই। আপনারা যেমন আমাদের কাছে খোঁজেন, আমরাও তো পাইকারদের কাছে খুঁজি। তাদের কাছেও নাই। তেল আমদানি কম হচ্ছে। যা হচ্ছে তাও খুব কম।’
আরেক ব্যবসায়ী সুলতান আহমেদ বলেন, ‘ঈদের কয়েক দিন আগে ১০০ লিটার নিছিলাম। সেটা ঈদের আগেই শেষ। এর পরে তো আর পাই নাই। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ না থামলে তেলের দাম কমব না। সয়াবিন বেশির ভাগই ঐদিক থেকে আসে। ঐদিকে ঝামেলা মনে হয় সহজে থামবে না। সরকার ভ্যাট-ট্যাক্স কমাইলে কিছুটা কমত, পাওয়া যাইত। কিন্তু তা তো সরকার করব না। সামনে তেলের দাম আরও বাড়তে পারে।’
রমজানের শুরু থেকেই বাড়ছে তেলের দাম। গতকাল (বৃহস্পতিবার) আন্তর্জাতিক বাজারের দোহাই দিয়ে আবারও বৃদ্ধি করা হলো তেলের দাম। নতুন দর অনুযায়ী, ১৪০ টাকার খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার বিক্রি হবে ১৮০ টাকায়, বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটারে ৩৮ থেকে ৪০ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে ১৯৮ টাকায় খুচরা বিক্রি করা হবে। ৫ লিটারের বোতলের দাম হবে ৯৮৫ টাকা। ১৩০ টাকার পাম ওয়েল প্রতি লিটার বিক্রি হবে ১৭০ টাকায়। এই হিসাবে তেলের দাম প্রায় ২৫ থেকে ২৮ শতাংশ বেড়েছে।
খিলগাঁও বাজারে তেল খুঁজছিলেন আব্বাস আলী। কোথাও তেল নেই জানিয়ে তিনি বলেন, ‘১৮০ টাকা দিয়ে এক কেজি পাম ওয়েল কিনেছি। কোথাও সয়াবিন পেলাম না। কয়েকটা দোকানে ঘুরলাম। অনেক দোকানে ৫ লিটারের তেল আছে, কিন্তু ঐটার সঙ্গে নুড্লস, সেমাই বা দুধের প্যাকেট কিনতে হয়। সেগুলোর দামও ৩০০-৪০০ টাকা। সেগুলো ছাড়া শুধু তেল বেচবে না। আমরা তো একেবারেই জিম্মি হয়ে গেলাম।’
রাষ্ট্র পরিচালনায় স্থায়ী সমাধানের জন্য নতুন সংবিধান দরকার বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রচিন্তাবিদ অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক। তিনি বলেন, ‘বর্তমান যে সংবিধান চলছে, তা কোনোমতে চালানোর জন্য সংস্কার চাইছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এটা দিয়ে কোনোমতে জোড়াতালি দিয়ে চলতে পারবে, কিন্তু একটি স্থায়ী সমাধানের জন্য
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
৪ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
৭ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১৪ ঘণ্টা আগে