নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে নৌ সচিব পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নিতে ২১ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল আজ মঙ্গলবার ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লীর উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছে। নৌসচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামীকাল বুধবার নয়াদিল্লীতে দ্বিতীয় আন্তঃসরকার কমিটির বৈঠক শুরু হবে। আর প্রটোকল অন ইনল্যান্ড ওয়াটার ট্রানজিট অ্যান্ড ট্রেডের (পিআইডব্লিউটিটি) আওতাধীন ২১তম স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠকে নেতৃত্ব দেবেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সংস্থা-১) একেএম শামিমুল হক ছিদ্দিকী।
বাংলাদেশ প্রতিনিধদলের দলের অন্য সদস্যরা হলেন-চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ শাহজাহান, মোংলা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা, বাংলাদেশ স্থল বন্দর কতৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. আলমগীর, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্য জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক, নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর আবু জাফর মো. জালাল উদ্দিন, চট্টগ্রাম বন্দরের সদস্য (প্রশাসন ও পরিকল্পনা) মো. জাফর আলম, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব এ টি এম মোনেমুল হক, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. আবদুস সামাদ আল আজাদ, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক এ টি এম রকিবুল হক, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব এস এম মোস্তফা কামাল, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আমিনুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক জাজরিন নাহার, বিআইডব্লিউটিএ’র পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, নৌপরিবহন অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. মন্জুরুল কবির, এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব আকতার হোসেন, বাংলাদেশ কন্টেইনার শিপ ওনার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি নাসির আহমেদ চৌধুরী, বাংলাদেশ কার্গো ভেহিক্যাল ওনার্স এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল হক এবং কোস্টাল শিপ ওনার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান শেখ মাহফুজ হামিদ।
এর আগে দু’দেশের নৌ সচিব পর্যায়ের সর্বশেষ বৈঠক ২০১৯ সালের ৪ ও ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
জানা গেছে, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ১১টি করে মোট ২২টি ‘পোর্ট অব কল’ রয়েছে। সেগুলো হলো-বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ, খুলনা, মোংলা, সিরাজগঞ্জ, আশুগঞ্জ, পানগাঁও, রাজশাহী, সুলতানগঞ্জ, চিলমারী, দাউদকান্দি ও বাহাদুরাবাদ এবং ভারতের কলকাতা, হলদিয়া, করিমগঞ্জ, পান্ডু, শিলঘাট, ধুবরী, ধুলিয়ান, মায়া, কোলাঘাট, সোনামুড়া ও যোগীগোপা।
এছাড়া দু’দেশের মধ্যে আটটি করে মোট ১৬টি বাংকারিং পয়েন্ট (জাহাজে জ্বালানি নেওয়ার স্থান) রয়েছে। সেগুলো হলো-বাংলাদেশের শেখবাড়িয়া, মোংলা, খুলনা, বরিশাল, চাঁদপুর, নারায়ণগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ ও চিলমারী এবং ভারতের কলকাতা, বজবজ, হলদিয়া, নামখানা, করিমগঞ্জ, ধুবরী, যোগীগোপা ও পান্ডু।
বাংলাদেশ ও ভারত সরকারের মধ্যে পিআইডব্লিউটিটি ১৯৭২ সালের ১ নভেম্বর সম্পন্ন হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এবং ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এ প্রটোকলে স্বাক্ষর করেন। এরপর থেকে নবায়নের ভিত্তিতে পিআইডব্লিউটিটি অব্যাহত আছে।
বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাঁচটি (আপ-ডাউন হিসেবে দশটি) নৌরুট রয়েছে। নৌরুটগুলো হলো-কোলকাতা-কোলাঘাট-হলদিয়া-খুলনা-মংলা-চাঁদপুর-নারায়ণগঞ্জ-পানগাঁও-আরিচা-সিরাজগঞ্জ-বাহাদুরাবাদ-চিলমারী-ধুবরী-যোগীগোপা-পান্ডু-শিলঘাট; কলকাতা-কোলাঘাট-হলদিয়া-খুলনা-মংলা-চাঁদপুর-নারায়নগঞ্জ-পানগাঁও-ঘোড়াশাল-আশুগঞ্জ-জকিগঞ্জ-করিমগঞ্জ-বদরপুর; আরিচা-রাজশাহী-গোদাগাড়ী-সুলতানগঞ্জ-ময়া-ধুলিয়ান; বদরপুর-করিমগঞ্জ-জকিগঞ্জ-আশুগঞ্জ-ঘোড়াশাল-নারায়নগঞ্জ-পানগাঁও-চাঁদপুর-আরিচা-সিরাজগঞ্জ-বাহাদুরাবাদ-চিলমারী-ধুবরী-যোগীগোপা-পান্ডু-শিলঘাট এবং সোনামুড়া-দাউদকান্দি এবং বিপরীতমুখী।
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে নৌ সচিব পর্যায়ের বৈঠকে অংশ নিতে ২১ সদস্যের বাংলাদেশ প্রতিনিধিদল আজ মঙ্গলবার ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লীর উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছে। নৌসচিব মোহাম্মদ মেজবাহ্ উদ্দিন চৌধুরী প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।
নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামীকাল বুধবার নয়াদিল্লীতে দ্বিতীয় আন্তঃসরকার কমিটির বৈঠক শুরু হবে। আর প্রটোকল অন ইনল্যান্ড ওয়াটার ট্রানজিট অ্যান্ড ট্রেডের (পিআইডব্লিউটিটি) আওতাধীন ২১তম স্ট্যান্ডিং কমিটির বৈঠকে নেতৃত্ব দেবেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (সংস্থা-১) একেএম শামিমুল হক ছিদ্দিকী।
বাংলাদেশ প্রতিনিধদলের দলের অন্য সদস্যরা হলেন-চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ শাহজাহান, মোংলা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা, বাংলাদেশ স্থল বন্দর কতৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. আলমগীর, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্য জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক, নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর আবু জাফর মো. জালাল উদ্দিন, চট্টগ্রাম বন্দরের সদস্য (প্রশাসন ও পরিকল্পনা) মো. জাফর আলম, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব এ টি এম মোনেমুল হক, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব মো. আবদুস সামাদ আল আজাদ, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক এ টি এম রকিবুল হক, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব এস এম মোস্তফা কামাল, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আমিনুর রহমান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পরিচালক জাজরিন নাহার, বিআইডব্লিউটিএ’র পরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, নৌপরিবহন অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী মো. মন্জুরুল কবির, এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব আকতার হোসেন, বাংলাদেশ কন্টেইনার শিপ ওনার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি নাসির আহমেদ চৌধুরী, বাংলাদেশ কার্গো ভেহিক্যাল ওনার্স এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল হক এবং কোস্টাল শিপ ওনার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান শেখ মাহফুজ হামিদ।
এর আগে দু’দেশের নৌ সচিব পর্যায়ের সর্বশেষ বৈঠক ২০১৯ সালের ৪ ও ৫ ডিসেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
জানা গেছে, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ১১টি করে মোট ২২টি ‘পোর্ট অব কল’ রয়েছে। সেগুলো হলো-বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ, খুলনা, মোংলা, সিরাজগঞ্জ, আশুগঞ্জ, পানগাঁও, রাজশাহী, সুলতানগঞ্জ, চিলমারী, দাউদকান্দি ও বাহাদুরাবাদ এবং ভারতের কলকাতা, হলদিয়া, করিমগঞ্জ, পান্ডু, শিলঘাট, ধুবরী, ধুলিয়ান, মায়া, কোলাঘাট, সোনামুড়া ও যোগীগোপা।
এছাড়া দু’দেশের মধ্যে আটটি করে মোট ১৬টি বাংকারিং পয়েন্ট (জাহাজে জ্বালানি নেওয়ার স্থান) রয়েছে। সেগুলো হলো-বাংলাদেশের শেখবাড়িয়া, মোংলা, খুলনা, বরিশাল, চাঁদপুর, নারায়ণগঞ্জ, সিরাজগঞ্জ ও চিলমারী এবং ভারতের কলকাতা, বজবজ, হলদিয়া, নামখানা, করিমগঞ্জ, ধুবরী, যোগীগোপা ও পান্ডু।
বাংলাদেশ ও ভারত সরকারের মধ্যে পিআইডব্লিউটিটি ১৯৭২ সালের ১ নভেম্বর সম্পন্ন হয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এবং ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এ প্রটোকলে স্বাক্ষর করেন। এরপর থেকে নবায়নের ভিত্তিতে পিআইডব্লিউটিটি অব্যাহত আছে।
বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাঁচটি (আপ-ডাউন হিসেবে দশটি) নৌরুট রয়েছে। নৌরুটগুলো হলো-কোলকাতা-কোলাঘাট-হলদিয়া-খুলনা-মংলা-চাঁদপুর-নারায়ণগঞ্জ-পানগাঁও-আরিচা-সিরাজগঞ্জ-বাহাদুরাবাদ-চিলমারী-ধুবরী-যোগীগোপা-পান্ডু-শিলঘাট; কলকাতা-কোলাঘাট-হলদিয়া-খুলনা-মংলা-চাঁদপুর-নারায়নগঞ্জ-পানগাঁও-ঘোড়াশাল-আশুগঞ্জ-জকিগঞ্জ-করিমগঞ্জ-বদরপুর; আরিচা-রাজশাহী-গোদাগাড়ী-সুলতানগঞ্জ-ময়া-ধুলিয়ান; বদরপুর-করিমগঞ্জ-জকিগঞ্জ-আশুগঞ্জ-ঘোড়াশাল-নারায়নগঞ্জ-পানগাঁও-চাঁদপুর-আরিচা-সিরাজগঞ্জ-বাহাদুরাবাদ-চিলমারী-ধুবরী-যোগীগোপা-পান্ডু-শিলঘাট এবং সোনামুড়া-দাউদকান্দি এবং বিপরীতমুখী।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৪ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৬ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৭ ঘণ্টা আগে