নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ১৪৮–১৬৬টি আসন পেয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। বিএনপি জোটবদ্ধ হয়েও সরকার গঠন করতে পারবে না। তবে আওয়ামী লীগকে সরকার গঠন করতে হলে জাতীয় পার্টির সঙ্গে আবারও জোটে যেতে হবে।
বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আবুল বারকাতের এক জরিপে এমন চিত্র উঠে এসেছে।
আজ বৃহস্পতিবার সমিতির মিলনায়তনে ‘ভোটারের মন ও আসন্ন ২০২৪ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য ফলাফল’ শীর্ষক জাতীয় সেমিনার ও সংবাদ সম্মেলনে আবুল বারকাত এ তথ্য তুলে ধরেন।
সম্প্রতি ব্যক্তিগত উদ্যোগে এ জরিপ করেছেন ড. আবুল বারকাত। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক ধরে নিয়ে এ জরিপ পরিচালনা করা হয়েছে। জরিপের ফলাফল তুলে ধরে আবুল বারকাত বলেন, ৩০০ আসনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পেতে পারে ১৪৮–১৬৬টি আসন, বিএনপি ১১৯–১৩৭টি আসন এবং অন্যান্য দলের ১৫টি আসনের মধ্যে জাতীয় পার্টি ১১টি, জামায়াতে ইসলামী ২টি, এলডিপি ১ টি, বিজেপি ১টি আসন পাবে।
আবুল বারকাত বলেন, নির্বাচনের সম্ভাব্য ফলাফল বিন্যাসে আওয়ামী লীগের পক্ষে সরকার গঠনের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। তা জোটবদ্ধও হতে পারে, আবার এককভাবেও হতে পারে। আওয়ামী লীগকে জোটবদ্ধ সরকার গঠন করতে হলে জাতীয় পার্টির সঙ্গে জোট করতে হবে।
অন্যদিকে বিএনপির পক্ষে সরকার গঠন সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। বিএনপির পক্ষে জোটবদ্ধ সরকার গঠনের একটি পাটিগাণিতিক সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সে সম্ভাবনা অনেক বেশি শর্তসাপেক্ষ বিধায় দুর্বল। শর্তগুলো হলো—বিএনপিকে পেতে হবে সম্ভাব্য সর্বোচ্চ সংখ্যক আসন (১৩৭টি আসন), জোট করতে হবে জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামী, বিজেপি এবং এলডিপির সঙ্গে, আবার আওয়ামী লীগকে তার সম্ভাব্য সর্বনিম্ন সংখ্যক আসনের (১৪৮ আসন) বেশি পাওয়া চলবে না।
অর্থনীতি সমিতির সভাপতি বলেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ভোটার প্রায় ১২ কোটি। এসব ভোটারের ৭০ শতাংশই দলীয় অনুগত ভোটার—এসব ভোটার তাঁদের পছন্দের দলকে ভোট দেবেন। এসব ভোট হলো দলের জন্য ভিত্তি ভোট।
মোট ভোটে দলীয় অনুগত ভোটের অনুপাত হলো—৩০ শতাংশ আওয়ামী লীগ, ৩০ শতাংশ বিএনপি, ১০ শতাংশ অন্যান্য দল। দলীয় অনুগত ভিত্তি ভোটের বাইরে বাকি ৩০ শতাংশ ‘দলীয় অনুগত নন’। এসবই হলো ‘দোদুল্যমান ভোট’, তাঁরা কাকে ভোট দেবেন, তা পূর্বনির্ধারিত নয়।
দেশের ৩০০টি সংসদ আসনের মধ্যে ১৫৫টি আসনের ভাগ্য মোটামুটি নির্ধারিত বলা চলে। এসবই হলো ‘ভিত্তি আসন’ বা ‘সম্ভাব্য বিজয়–নিশ্চিত আসন’। এ ১৫৫টি আসনের মধ্যে ৭০টি আসন পাবে আওয়ামী লীগ, ৭০টি আসন পাবে বিএনপি, আর বাকি ১৫টি আসনের মধ্যে জাতীয় পার্টি ১১টি, জামায়াতে ইসলামী ২টি, এলডিপি ১টি, বিজেপি ১টি।
মূল প্রবন্ধে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি—উভয়েরই ৭০টি করে ‘ভিত্তি আসন’ আছে। দুটি দলের মধ্যে যেকোনো দলের জন্য সরকার গঠনের জন্য আরও ৮১টি আসন প্রয়োজন। তা পেতে হলে দুই বড় দলকে নির্ভর করতে হবে ‘দোদুল্যমান ভোটারদের’ ভোটের ওপর।
আবুল বারকাত বলেন, এবারে দোদুল্যমান ভোটারদের ভোট দেওয়ার সিদ্ধান্তে ৫টি অবজেকটিভ ফ্যাক্টর ও সংশ্লিষ্ট কাউন্টার-ফ্যাক্টর কাজ করবে বলে মনে হয়। তা হলো দ্রব্যমূল্য, মানব নিরাপত্তা, পদ্মা সেতু, ২০১৮ সালের নির্বাচন এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা।
অধ্যাপক বারকাত বলেন, ‘পদ্মা সেতু’ ও ‘স্যাংশন’ ফ্যাক্টর দুটি আওয়ামী লীগের ভোট কৌশলে কাজে লাগাবে। বিএনপি কাজে লাগাবে অন্য তিনটি ফ্যাক্টর। এগুলো হলো—দ্রব্যমূল্য, ২০১৮ সালের নির্বাচন ও মানব নিরাপত্তা। একই সঙ্গে প্রভাবক হিসেবে কয়েকটি সাবজেক্টিভ ফ্যাক্টরও কাজ করবে, যেমন—আত্মীয়তা, বন্ধুবান্ধব, ঘনিষ্ঠজন, মুরব্বিদের উপদেশ আদেশ-নির্দেশ, পিতৃতান্ত্রিকতা (নারীর ক্ষেত্রে)।
দেশের দক্ষিণ, দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের ৬৮টি আসনের মধ্যে ২৩টি ‘বিজয়–অনিশ্চিত আসন’। এসব আসনে ‘পদ্মা সেতু ফ্যাক্টর’ কাজে লাগিয়ে আওয়ামী লীগ দোদুল্যমান ভোটারদের ৬০ শতাংশ রায় পেতে পারে। ফলে এই অঞ্চলে আওয়ামী লীগের কমপক্ষে ২৫টি ভিত্তি আসনের সঙ্গে আরও ২৩টি আসন যোগ হয়ে তাদের মোট আসনসংখ্যা দাঁড়াতে পারে কমপক্ষে ৪৮টি।
দেশের দক্ষিণ, দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের বাইরে—ঢাকাসহ পূর্ব-পশ্চিম-উত্তর অঞ্চলে যে ২৩২টি আসন রয়েছে, এর মধ্যে ১২২টি আসনে ‘বিজয় অনিশ্চিত আসনে’ জয়-পরাজয়ে দোদুল্যমান ভোটারদের ভোট নিয়ামক ভূমিকায় থাকবে। এসব আসনে দোদুল্যমান ভোটারদের ৪৫–৬০ শতাংশ ভোট পেতে পারে আওয়ামী লীগ, আর বিএনপি পেতে পারে ৪০–৫৫ শতাংশ। এই ১২২টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ জয়ী হতে পারে ৫৫–৭৩টি আসনে, আর বিএনপি জয়ী হতে পারে ৪৯–৬৭টি আসনে।
সেমিনারে সূচনা বক্তব্য দেন অর্থনীতির সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. আইনুল ইসলাম। এ ছাড়া অর্থনীতির সমিতির সহসভাপতি হান্নানা বেগম, মোস্তাফিজুর রহমান সরদার, সদস্য জামালউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ১৪৮–১৬৬টি আসন পেয়ে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। বিএনপি জোটবদ্ধ হয়েও সরকার গঠন করতে পারবে না। তবে আওয়ামী লীগকে সরকার গঠন করতে হলে জাতীয় পার্টির সঙ্গে আবারও জোটে যেতে হবে।
বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আবুল বারকাতের এক জরিপে এমন চিত্র উঠে এসেছে।
আজ বৃহস্পতিবার সমিতির মিলনায়তনে ‘ভোটারের মন ও আসন্ন ২০২৪ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য ফলাফল’ শীর্ষক জাতীয় সেমিনার ও সংবাদ সম্মেলনে আবুল বারকাত এ তথ্য তুলে ধরেন।
সম্প্রতি ব্যক্তিগত উদ্যোগে এ জরিপ করেছেন ড. আবুল বারকাত। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক ধরে নিয়ে এ জরিপ পরিচালনা করা হয়েছে। জরিপের ফলাফল তুলে ধরে আবুল বারকাত বলেন, ৩০০ আসনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পেতে পারে ১৪৮–১৬৬টি আসন, বিএনপি ১১৯–১৩৭টি আসন এবং অন্যান্য দলের ১৫টি আসনের মধ্যে জাতীয় পার্টি ১১টি, জামায়াতে ইসলামী ২টি, এলডিপি ১ টি, বিজেপি ১টি আসন পাবে।
আবুল বারকাত বলেন, নির্বাচনের সম্ভাব্য ফলাফল বিন্যাসে আওয়ামী লীগের পক্ষে সরকার গঠনের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। তা জোটবদ্ধও হতে পারে, আবার এককভাবেও হতে পারে। আওয়ামী লীগকে জোটবদ্ধ সরকার গঠন করতে হলে জাতীয় পার্টির সঙ্গে জোট করতে হবে।
অন্যদিকে বিএনপির পক্ষে সরকার গঠন সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। বিএনপির পক্ষে জোটবদ্ধ সরকার গঠনের একটি পাটিগাণিতিক সম্ভাবনা রয়েছে। তবে সে সম্ভাবনা অনেক বেশি শর্তসাপেক্ষ বিধায় দুর্বল। শর্তগুলো হলো—বিএনপিকে পেতে হবে সম্ভাব্য সর্বোচ্চ সংখ্যক আসন (১৩৭টি আসন), জোট করতে হবে জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামী, বিজেপি এবং এলডিপির সঙ্গে, আবার আওয়ামী লীগকে তার সম্ভাব্য সর্বনিম্ন সংখ্যক আসনের (১৪৮ আসন) বেশি পাওয়া চলবে না।
অর্থনীতি সমিতির সভাপতি বলেন, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ভোটার প্রায় ১২ কোটি। এসব ভোটারের ৭০ শতাংশই দলীয় অনুগত ভোটার—এসব ভোটার তাঁদের পছন্দের দলকে ভোট দেবেন। এসব ভোট হলো দলের জন্য ভিত্তি ভোট।
মোট ভোটে দলীয় অনুগত ভোটের অনুপাত হলো—৩০ শতাংশ আওয়ামী লীগ, ৩০ শতাংশ বিএনপি, ১০ শতাংশ অন্যান্য দল। দলীয় অনুগত ভিত্তি ভোটের বাইরে বাকি ৩০ শতাংশ ‘দলীয় অনুগত নন’। এসবই হলো ‘দোদুল্যমান ভোট’, তাঁরা কাকে ভোট দেবেন, তা পূর্বনির্ধারিত নয়।
দেশের ৩০০টি সংসদ আসনের মধ্যে ১৫৫টি আসনের ভাগ্য মোটামুটি নির্ধারিত বলা চলে। এসবই হলো ‘ভিত্তি আসন’ বা ‘সম্ভাব্য বিজয়–নিশ্চিত আসন’। এ ১৫৫টি আসনের মধ্যে ৭০টি আসন পাবে আওয়ামী লীগ, ৭০টি আসন পাবে বিএনপি, আর বাকি ১৫টি আসনের মধ্যে জাতীয় পার্টি ১১টি, জামায়াতে ইসলামী ২টি, এলডিপি ১টি, বিজেপি ১টি।
মূল প্রবন্ধে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি—উভয়েরই ৭০টি করে ‘ভিত্তি আসন’ আছে। দুটি দলের মধ্যে যেকোনো দলের জন্য সরকার গঠনের জন্য আরও ৮১টি আসন প্রয়োজন। তা পেতে হলে দুই বড় দলকে নির্ভর করতে হবে ‘দোদুল্যমান ভোটারদের’ ভোটের ওপর।
আবুল বারকাত বলেন, এবারে দোদুল্যমান ভোটারদের ভোট দেওয়ার সিদ্ধান্তে ৫টি অবজেকটিভ ফ্যাক্টর ও সংশ্লিষ্ট কাউন্টার-ফ্যাক্টর কাজ করবে বলে মনে হয়। তা হলো দ্রব্যমূল্য, মানব নিরাপত্তা, পদ্মা সেতু, ২০১৮ সালের নির্বাচন এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা।
অধ্যাপক বারকাত বলেন, ‘পদ্মা সেতু’ ও ‘স্যাংশন’ ফ্যাক্টর দুটি আওয়ামী লীগের ভোট কৌশলে কাজে লাগাবে। বিএনপি কাজে লাগাবে অন্য তিনটি ফ্যাক্টর। এগুলো হলো—দ্রব্যমূল্য, ২০১৮ সালের নির্বাচন ও মানব নিরাপত্তা। একই সঙ্গে প্রভাবক হিসেবে কয়েকটি সাবজেক্টিভ ফ্যাক্টরও কাজ করবে, যেমন—আত্মীয়তা, বন্ধুবান্ধব, ঘনিষ্ঠজন, মুরব্বিদের উপদেশ আদেশ-নির্দেশ, পিতৃতান্ত্রিকতা (নারীর ক্ষেত্রে)।
দেশের দক্ষিণ, দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের ৬৮টি আসনের মধ্যে ২৩টি ‘বিজয়–অনিশ্চিত আসন’। এসব আসনে ‘পদ্মা সেতু ফ্যাক্টর’ কাজে লাগিয়ে আওয়ামী লীগ দোদুল্যমান ভোটারদের ৬০ শতাংশ রায় পেতে পারে। ফলে এই অঞ্চলে আওয়ামী লীগের কমপক্ষে ২৫টি ভিত্তি আসনের সঙ্গে আরও ২৩টি আসন যোগ হয়ে তাদের মোট আসনসংখ্যা দাঁড়াতে পারে কমপক্ষে ৪৮টি।
দেশের দক্ষিণ, দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের বাইরে—ঢাকাসহ পূর্ব-পশ্চিম-উত্তর অঞ্চলে যে ২৩২টি আসন রয়েছে, এর মধ্যে ১২২টি আসনে ‘বিজয় অনিশ্চিত আসনে’ জয়-পরাজয়ে দোদুল্যমান ভোটারদের ভোট নিয়ামক ভূমিকায় থাকবে। এসব আসনে দোদুল্যমান ভোটারদের ৪৫–৬০ শতাংশ ভোট পেতে পারে আওয়ামী লীগ, আর বিএনপি পেতে পারে ৪০–৫৫ শতাংশ। এই ১২২টি আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ জয়ী হতে পারে ৫৫–৭৩টি আসনে, আর বিএনপি জয়ী হতে পারে ৪৯–৬৭টি আসনে।
সেমিনারে সূচনা বক্তব্য দেন অর্থনীতির সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. আইনুল ইসলাম। এ ছাড়া অর্থনীতির সমিতির সহসভাপতি হান্নানা বেগম, মোস্তাফিজুর রহমান সরদার, সদস্য জামালউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৬ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৮ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৮ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৯ ঘণ্টা আগে