নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশি ও বিদেশি পর্যটক ও সাধারণ যাত্রীদের বিমানবন্দরে যাতায়াত ও লাগেজ পরিবহনের সুবিধার্থে ঢাকায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে চালু হয়েছে শাটল বাসসেবা। আজ বুধবার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এর উদ্বোধন করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শুরুতে দুটি শাটল বাস দেওয়া হয়েছে। শাটল বাস সার্ভিস বিমানবন্দর টার্মিনাল-২ থেকে বিমানবন্দর গোলচত্বর, উত্তরা জসীমউদ্দীন রোড, বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, বিমানবন্দর টার্মিনাল-৩ হয়ে আবার বিমানবন্দর গোলচত্বর ও বিমানবন্দর টার্মিনাল-২ এ পৌঁছাবে। প্রতিটি বাসে ২৫টি করে সিট রয়েছে। বাসের ভেতরে যাত্রীদের লাগেজ রাখার আলাদা ব্যবস্থা রয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, এই পরিষেবার মাধ্যমে বিমানবন্দরের যাত্রীরা স্বাচ্ছন্দ্যে ও নিরাপদে তাদের গন্তব্যস্থলে পৌঁছাতে পারবেন। বিআরটিসির কারিগরি দক্ষতায় তৈরি বিশেষ এই বাস সম্পূর্ণ শীতাতপনিয়ন্ত্রিত। যাত্রীদের জন্য পর্যাপ্ত লাগেজ পরিবহনের সুবিধা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা, ফ্রি ওয়াইফাই এবং প্রবীণ ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের বাসে ওঠানামার আলাদা ব্যবস্থা রয়েছে। গাজীপুরে অবস্থিত সমন্বিত কেন্দ্রীয় মেরামত কারখানায় বিআরটিসি নিজস্ব কারিগরি দক্ষতায় প্রাথমিকভাবে এ দুটি বিশেষ শাটল বাস প্রস্তুত করা হয়।
এ সময় বিআরটিসির চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বিআরটিসি ইতিমধ্যে একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এখন সেবাধর্মী সার্ভিসগুলোর দিকে বিআরটিসি দিনে দিনে এগিয়ে যাচ্ছে। রেমিট্যান্স যোদ্ধারা বিদেশ থেকে অনেকেই এসে বিপাকে পড়েন লাগেজ নিয়ে। গাড়ি পান না তাঁরা। আমরা যে বাস সার্ভিস দিয়েছি, এখানে ৪০-৫০ কেজির লাগেজ নিয়ে উঠতে পারবেন। এই গাড়িগুলো এয়ারপোর্টেই থাকবে। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, আমরা এখন নিজেদের কারখানায়ই এসব গাড়ি প্রস্তুত করছি। অদূর ভবিষ্যতে আর আমাদের গাড়ি আমদানি করতে হবে না। আমরা নিজেরাই উৎপাদন করতে পারব।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ সময় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, দুর্নীতি দমনে দুদক আছে। দুদককে প্রধানমন্ত্রী একেবারেই জিরো টলারেন্স দেখাতে বলেছেন। দুর্নীতি যে-ই করুক, এখানে সরকারের জিরো টলারেন্স, প্রধানমন্ত্রীর জিরো টলারেন্স। দুর্নীতির তদন্ত করার অধিকার দুদকের আছে। এই স্বাধীনতায় সরকার কোনো রকম হস্তক্ষেপ করেনি।
দেশি ও বিদেশি পর্যটক ও সাধারণ যাত্রীদের বিমানবন্দরে যাতায়াত ও লাগেজ পরিবহনের সুবিধার্থে ঢাকায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে চালু হয়েছে শাটল বাসসেবা। আজ বুধবার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এর উদ্বোধন করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান।
সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শুরুতে দুটি শাটল বাস দেওয়া হয়েছে। শাটল বাস সার্ভিস বিমানবন্দর টার্মিনাল-২ থেকে বিমানবন্দর গোলচত্বর, উত্তরা জসীমউদ্দীন রোড, বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন, বিমানবন্দর টার্মিনাল-৩ হয়ে আবার বিমানবন্দর গোলচত্বর ও বিমানবন্দর টার্মিনাল-২ এ পৌঁছাবে। প্রতিটি বাসে ২৫টি করে সিট রয়েছে। বাসের ভেতরে যাত্রীদের লাগেজ রাখার আলাদা ব্যবস্থা রয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, এই পরিষেবার মাধ্যমে বিমানবন্দরের যাত্রীরা স্বাচ্ছন্দ্যে ও নিরাপদে তাদের গন্তব্যস্থলে পৌঁছাতে পারবেন। বিআরটিসির কারিগরি দক্ষতায় তৈরি বিশেষ এই বাস সম্পূর্ণ শীতাতপনিয়ন্ত্রিত। যাত্রীদের জন্য পর্যাপ্ত লাগেজ পরিবহনের সুবিধা, পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা, ফ্রি ওয়াইফাই এবং প্রবীণ ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের বাসে ওঠানামার আলাদা ব্যবস্থা রয়েছে। গাজীপুরে অবস্থিত সমন্বিত কেন্দ্রীয় মেরামত কারখানায় বিআরটিসি নিজস্ব কারিগরি দক্ষতায় প্রাথমিকভাবে এ দুটি বিশেষ শাটল বাস প্রস্তুত করা হয়।
এ সময় বিআরটিসির চেয়ারম্যান মো. তাজুল ইসলাম বলেন, ‘বিআরটিসি ইতিমধ্যে একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এখন সেবাধর্মী সার্ভিসগুলোর দিকে বিআরটিসি দিনে দিনে এগিয়ে যাচ্ছে। রেমিট্যান্স যোদ্ধারা বিদেশ থেকে অনেকেই এসে বিপাকে পড়েন লাগেজ নিয়ে। গাড়ি পান না তাঁরা। আমরা যে বাস সার্ভিস দিয়েছি, এখানে ৪০-৫০ কেজির লাগেজ নিয়ে উঠতে পারবেন। এই গাড়িগুলো এয়ারপোর্টেই থাকবে। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, আমরা এখন নিজেদের কারখানায়ই এসব গাড়ি প্রস্তুত করছি। অদূর ভবিষ্যতে আর আমাদের গাড়ি আমদানি করতে হবে না। আমরা নিজেরাই উৎপাদন করতে পারব।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ সময় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, দুর্নীতি দমনে দুদক আছে। দুদককে প্রধানমন্ত্রী একেবারেই জিরো টলারেন্স দেখাতে বলেছেন। দুর্নীতি যে-ই করুক, এখানে সরকারের জিরো টলারেন্স, প্রধানমন্ত্রীর জিরো টলারেন্স। দুর্নীতির তদন্ত করার অধিকার দুদকের আছে। এই স্বাধীনতায় সরকার কোনো রকম হস্তক্ষেপ করেনি।
দেশে গত ১৫ বছরে ৮২টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে সরকার। এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র শুধু ক্যাপাসিটি চার্জই (কেন্দ্রভাড়া) নিয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া বিনা দরপত্রে কেন্দ্র দেওয়ায় বিদ্যুতের দামও পড়েছে বেশি। সেই বাড়তি দাম গিয়ে পড়েছে সাধারণ ভোক্তার কাঁধে।
১ few সেকেন্ড আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৭ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে