কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের বিজয়ের ৫০ বছরপূর্তি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকা সফরে আসছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোভিন্দ। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের আমন্ত্রণে তিন দিনের সফরে তিনি ঢাকা আসবেন। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ১৫ থেকে ১৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সফর করবেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোভিন্দ। সফরকালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ডেলিগেশন বা প্রতিনিধি পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে ভারতের রাষ্ট্রপতির। এ ছাড়া বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, এর আগে স্বাধীনতা দিবসের ৫০ বছরপূর্তি, বাংলাদেশ ও ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে রাষ্ট্রীয় সফরে ২৬ থেকে ২৭ মার্চ বাংলাদেশে সফর করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতের প্রতিবেশী নীতির প্রধান স্তম্ভ হচ্ছে বাংলাদেশ। নিরাপত্তা, সীমান্ত ব্যবস্থাপনা ও প্রতিরক্ষা, পানি সম্পদ, বাণিজ্য, যোগাযোগ ও কানেকটিভিটি, স্বাস্থ্য, সংস্কৃতি ও মানুষে মানুষে যোগাযোগ, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উন্নয়নের বিষয়গুলোতে টেকসই এবং উপ আঞ্চলিক সহযোগিতা করে যাচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারত।
বাংলাদেশের বিজয়ের ৫০ বছরপূর্তি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ঢাকা সফরে আসছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোভিন্দ। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের আমন্ত্রণে তিন দিনের সফরে তিনি ঢাকা আসবেন। ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ১৫ থেকে ১৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সফর করবেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোভিন্দ। সফরকালে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ডেলিগেশন বা প্রতিনিধি পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে ভারতের রাষ্ট্রপতির। এ ছাড়া বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন ভারতের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, এর আগে স্বাধীনতা দিবসের ৫০ বছরপূর্তি, বাংলাদেশ ও ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে রাষ্ট্রীয় সফরে ২৬ থেকে ২৭ মার্চ বাংলাদেশে সফর করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ভারতের প্রতিবেশী নীতির প্রধান স্তম্ভ হচ্ছে বাংলাদেশ। নিরাপত্তা, সীমান্ত ব্যবস্থাপনা ও প্রতিরক্ষা, পানি সম্পদ, বাণিজ্য, যোগাযোগ ও কানেকটিভিটি, স্বাস্থ্য, সংস্কৃতি ও মানুষে মানুষে যোগাযোগ, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উন্নয়নের বিষয়গুলোতে টেকসই এবং উপ আঞ্চলিক সহযোগিতা করে যাচ্ছে বাংলাদেশ ও ভারত।
সাংবাদিক ড. মাহমুদুর রহমান বলেছেন, ২০১৩ সালের গণজাগরণ মঞ্চের ওপর ভিত্তি করে শেখ হাসিনা পরবর্তী ১৩ বছর দেশের মানুষের ওপর সবকিছু চাপিয়ে দিয়েছিল। এতে সাহায্য করেছিল ভারত। বাংলাদেশকে ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছিল। ভারত চেয়েছিল বাংলাদেশকে হাতের মুঠোয় রাখার জন্য।’
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কোনো একটি ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা। আজ রোববার ঢাকায় সোনারগাঁও হোটেলে এক সংলাপে তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পর্ক কোনো একটি অ্যাজেন্ডা বা এক ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না। আমাদের পারস্পরিক নির্ভরতার যে বাস্তবতা, তা রা
৪ ঘণ্টা আগেশীতে ঘনকুয়াশার কারণে ঢাকায় উড়োজাহাজ অবতরণে সমস্যা হলে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে বিকল্প হিসেবে রাখা হয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের টেকনাফে ট্রাক্টরচাপায় আবদুর রহমান (৩৭) নামে এক সরকারি কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া নয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে