নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৫২ দশমিক ২ শতাংশ মানুষের হাতে স্মার্টফোন রয়েছে। মোবাইল ফোন ব্যবহারে পুরুষের চেয়ে নারীরা এগিয়ে রয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
জরিপ অনুসারে, মোবাইল ফোন ব্যবহারে দেশের নারীরা পুরুষদের চেয়ে শূন্য দশমিক ১ শতাংশ এগিয়ে রয়েছে। গত তিন মাসে নারীর মোবাইল ফোন ব্যবহারের হার ৯০ শতাংশ। পুরুষের এই হার ৮৯ দশমিক ৯ শতাংশ।
সম্প্রতি প্রকাশিত বিবিএসের প্রাথমিক প্রতিবেদনে দেখা যায়, দিনে অন্তত একবার ইন্টারনেট ব্যবহারের হিসাবেও পুরুষদের পেছনে ফেলেছেন নারীরা। মোট জনসংখ্যার ৬৮ দশমিক ৯ শতাংশ নারী ও ৬৭ দশমিক ৭ শতাংশ পুরুষ দিনে অন্তত একবার ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। তবে সপ্তাহে অন্তত একবার ইন্টারনেট ব্যবহারের হিসাবে নারীর চেয়ে এগিয়ে রয়েছে পুরুষেরা। ২৫ দশমিক ৫ শতাংশ পুরুষ ও ২৪ দশমিক ১ শতাংশ নারী সপ্তাহে অন্তত একবার ইন্টারনেট ব্যবহার করেন।
সমীক্ষায় বলা হয়েছে, মোট জনসংখ্যার ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর হার ২০১৩ সালের ৬ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে ২০২২ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৮ দশমিক ৯ শতাংশে।
জরিপে দেখা গেছে, কম্পিউটার ব্যবহারকারীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি চট্টগ্রামে (১৫ শতাংশ) এবং সবচেয়ে কম বরিশালে (৪ শতাংশ)। এতে বলা হয়, বিভাগ অনুসারে, বাসায় ইন্টারনেট ব্যবহারের হার ঢাকায় সর্বোচ্চ ৫৪ দশমিক ২ শতাংশ এবং রাজশাহীতে সর্বনিম্ন ১৯ দশমিক ৭ শতাংশ।
২০১৩ সালে মোবাইল ব্যবহারের হার ছিল ৮১ দশমিক ৭ শতাংশ। তা ২০২২ সালে বেড়ে হয়েছে ৮৯ দশমিক ৯ শতাংশ।
বাংলাদেশের জনসংখ্যার প্রায় ৫২ দশমিক ২ শতাংশ মানুষের হাতে স্মার্টফোন রয়েছে। মোবাইল ফোন ব্যবহারে পুরুষের চেয়ে নারীরা এগিয়ে রয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
জরিপ অনুসারে, মোবাইল ফোন ব্যবহারে দেশের নারীরা পুরুষদের চেয়ে শূন্য দশমিক ১ শতাংশ এগিয়ে রয়েছে। গত তিন মাসে নারীর মোবাইল ফোন ব্যবহারের হার ৯০ শতাংশ। পুরুষের এই হার ৮৯ দশমিক ৯ শতাংশ।
সম্প্রতি প্রকাশিত বিবিএসের প্রাথমিক প্রতিবেদনে দেখা যায়, দিনে অন্তত একবার ইন্টারনেট ব্যবহারের হিসাবেও পুরুষদের পেছনে ফেলেছেন নারীরা। মোট জনসংখ্যার ৬৮ দশমিক ৯ শতাংশ নারী ও ৬৭ দশমিক ৭ শতাংশ পুরুষ দিনে অন্তত একবার ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। তবে সপ্তাহে অন্তত একবার ইন্টারনেট ব্যবহারের হিসাবে নারীর চেয়ে এগিয়ে রয়েছে পুরুষেরা। ২৫ দশমিক ৫ শতাংশ পুরুষ ও ২৪ দশমিক ১ শতাংশ নারী সপ্তাহে অন্তত একবার ইন্টারনেট ব্যবহার করেন।
সমীক্ষায় বলা হয়েছে, মোট জনসংখ্যার ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর হার ২০১৩ সালের ৬ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে ২০২২ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৮ দশমিক ৯ শতাংশে।
জরিপে দেখা গেছে, কম্পিউটার ব্যবহারকারীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি চট্টগ্রামে (১৫ শতাংশ) এবং সবচেয়ে কম বরিশালে (৪ শতাংশ)। এতে বলা হয়, বিভাগ অনুসারে, বাসায় ইন্টারনেট ব্যবহারের হার ঢাকায় সর্বোচ্চ ৫৪ দশমিক ২ শতাংশ এবং রাজশাহীতে সর্বনিম্ন ১৯ দশমিক ৭ শতাংশ।
২০১৩ সালে মোবাইল ব্যবহারের হার ছিল ৮১ দশমিক ৭ শতাংশ। তা ২০২২ সালে বেড়ে হয়েছে ৮৯ দশমিক ৯ শতাংশ।
ফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
৪ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১০ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
১১ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
১২ ঘণ্টা আগে