অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা ও সংসদ সদস্য সালমান এফ রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া। বৈঠকে এ দুই নেতা মত প্রকাশ করেন, গণতান্ত্রিক দেশে সরকার পরিবর্তনের একমাত্র উপায় হলো নির্বাচন। এ সময় তাঁরা আরও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করেন।
সালমান এফ রহমান ও আজরা জেয়া নিজ নিজ এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্ট থেকে বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তাঁদের টুইট থেকে জানা গেছে, তাঁরা বৈঠকে বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন, রোহিঙ্গা বিষয়ে সহযোগিতা ও গাজা ইস্যুসহ বিভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেছেন।
গত ২৭ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
সালমান এফ রহমান তাঁর টুইটে লেখেন, ‘স্টেট ডিপার্টমেন্টের আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আনন্দিত। যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যকার বিদ্যমান চমৎকার অর্থনৈতিক সম্পর্কসহ বিভিন্ন দ্বিপক্ষীয় বিষয়ে আলোচনা করেছি আমরা। একটি গণতান্ত্রিক দেশে সরকার পরিবর্তনের একমাত্র উপায় হলো নির্বাচন—এ বিষয়েও আমরা একমত হয়েছি।’
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমি জোর দিয়ে বলেছি যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শান্তিপূর্ণ উপায়ে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে তাঁর প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়াও পুনর্ব্যক্ত করেছেন যে, যুক্তরাষ্ট্র কোনো নির্দিষ্ট দলকে সমর্থন দেবে না, বরং তারা বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা দেখতে চায়।’
মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া তাঁর টুইটে লেখেন, ‘সালমান এফ রহমান এমপির সঙ্গে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র অংশীদারত্ব নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে। গাজায় মানবিক সহায়তা প্রদান, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সহযোগিতা এবং বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনসহ আরও বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনা হয়েছে।’
এর আগে গত ১৫ জুলাই বাংলাদেশ সফরের সময় আজরা জেয়া সংঘাত পরিহার করে অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তার জন্য সব পক্ষের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব বাংলাদেশের মানুষের ওপরই ছেড়ে দেওয়া উচিত। তিনি বলেন, ‘সহিংসতা প্রত্যাখ্যান করে সত্যিকারের অন্তর্ভুক্তিমূলক, শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে সমর্থন করার জন্য আমি সব পক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আসুন, আমরা বাংলাদেশের জনগণকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ করে দিই।’
মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন বর্জন বাংলাদেশের নিজস্ব বিষয়। যুক্তরাষ্ট্রের এ ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখার কথা নয়। কোনো দলের প্রতি আমাদের পক্ষপাত নেই।’ তবে তিনি জানান, প্রকৃত অংশগ্রহণমূলক, অবাধ ও সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া চায় যুক্তরাষ্ট্র। নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানোর বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র পরীক্ষা করে দেখছে।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা ও সংসদ সদস্য সালমান এফ রহমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া। বৈঠকে এ দুই নেতা মত প্রকাশ করেন, গণতান্ত্রিক দেশে সরকার পরিবর্তনের একমাত্র উপায় হলো নির্বাচন। এ সময় তাঁরা আরও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা করেন।
সালমান এফ রহমান ও আজরা জেয়া নিজ নিজ এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্ট থেকে বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তাঁদের টুইট থেকে জানা গেছে, তাঁরা বৈঠকে বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন, রোহিঙ্গা বিষয়ে সহযোগিতা ও গাজা ইস্যুসহ বিভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেছেন।
গত ২৭ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।
সালমান এফ রহমান তাঁর টুইটে লেখেন, ‘স্টেট ডিপার্টমেন্টের আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আনন্দিত। যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের মধ্যকার বিদ্যমান চমৎকার অর্থনৈতিক সম্পর্কসহ বিভিন্ন দ্বিপক্ষীয় বিষয়ে আলোচনা করেছি আমরা। একটি গণতান্ত্রিক দেশে সরকার পরিবর্তনের একমাত্র উপায় হলো নির্বাচন—এ বিষয়েও আমরা একমত হয়েছি।’
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমি জোর দিয়ে বলেছি যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শান্তিপূর্ণ উপায়ে একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়ে তাঁর প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন। আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়াও পুনর্ব্যক্ত করেছেন যে, যুক্তরাষ্ট্র কোনো নির্দিষ্ট দলকে সমর্থন দেবে না, বরং তারা বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা দেখতে চায়।’
মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া তাঁর টুইটে লেখেন, ‘সালমান এফ রহমান এমপির সঙ্গে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র অংশীদারত্ব নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে। গাজায় মানবিক সহায়তা প্রদান, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সহযোগিতা এবং বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনসহ আরও বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনা হয়েছে।’
এর আগে গত ১৫ জুলাই বাংলাদেশ সফরের সময় আজরা জেয়া সংঘাত পরিহার করে অংশগ্রহণমূলক ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তার জন্য সব পক্ষের প্রতি আহ্বান জানান। তিনি বলেন, সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব বাংলাদেশের মানুষের ওপরই ছেড়ে দেওয়া উচিত। তিনি বলেন, ‘সহিংসতা প্রত্যাখ্যান করে সত্যিকারের অন্তর্ভুক্তিমূলক, শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে সমর্থন করার জন্য আমি সব পক্ষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আসুন, আমরা বাংলাদেশের জনগণকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ করে দিই।’
মার্কিন আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও নির্বাচন বর্জন বাংলাদেশের নিজস্ব বিষয়। যুক্তরাষ্ট্রের এ ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখার কথা নয়। কোনো দলের প্রতি আমাদের পক্ষপাত নেই।’ তবে তিনি জানান, প্রকৃত অংশগ্রহণমূলক, অবাধ ও সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া চায় যুক্তরাষ্ট্র। নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানোর বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র পরীক্ষা করে দেখছে।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
২ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৪ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৫ ঘণ্টা আগে