নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনা মানবতার ধারকবাহক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে আমরা অর্জন করেছি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। বঙ্গবন্ধুর চর্চা বাড়াতে হবে। নতুন প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়ে তুলতে হবে। বঙ্গবন্ধু ও তাঁর আদর্শ বাঙালি জাতির সবচেয়ে বড় সম্পদ।’
শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য লেখক মশিউর রহমানের ‘বাঙালির আশীর্বাদ বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনা’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন ও আলোচনা সভায় শিক্ষামন্ত্রী এ কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনাকে নিয়ে গবেষণা করার আহ্বান জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিভিন্নভাবে বিশ্বকে পথ দেখাচ্ছে। তিনি যে পথ ধরে চলছেন এই পথ তাঁর পিতার দেখানো পথ। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সঠিক পথে আছে এবং সঠিক গন্তব্যে পৌঁছাবে ইনশা আল্লাহ।’
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘৭ মে শেখ হাসিনা যেন দেশে আসতে না পারেন, সে জন্য নানা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয়েছিল। দলীয় নেতা–কর্মীরা যেন তাঁকে রিসিভ না করতে যান, সে জন্য কড়াভাবে নিষেধ করা হয়েছিল। এমনকি যে বিমানে আসবেন সেই বিমানকে লিখিতভাবে বলা হয়েছিল, শেখ হাসিনাকে যেন বহন না করা হয়।’
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মশিউর রহমান, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হাসিবুর রশীদ, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহ আজম শান্তনু, বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদ কেন্দ্রীয় সভাপতি লায়ন মো. গনি মিয়া বাবুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো. আব্দুল মতিন ভূঁইয়া প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনা মানবতার ধারকবাহক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে আমরা অর্জন করেছি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। বঙ্গবন্ধুর চর্চা বাড়াতে হবে। নতুন প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়ে তুলতে হবে। বঙ্গবন্ধু ও তাঁর আদর্শ বাঙালি জাতির সবচেয়ে বড় সম্পদ।’
শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য লেখক মশিউর রহমানের ‘বাঙালির আশীর্বাদ বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনা’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন ও আলোচনা সভায় শিক্ষামন্ত্রী এ কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনাকে নিয়ে গবেষণা করার আহ্বান জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিভিন্নভাবে বিশ্বকে পথ দেখাচ্ছে। তিনি যে পথ ধরে চলছেন এই পথ তাঁর পিতার দেখানো পথ। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সঠিক পথে আছে এবং সঠিক গন্তব্যে পৌঁছাবে ইনশা আল্লাহ।’
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, ‘৭ মে শেখ হাসিনা যেন দেশে আসতে না পারেন, সে জন্য নানা প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয়েছিল। দলীয় নেতা–কর্মীরা যেন তাঁকে রিসিভ না করতে যান, সে জন্য কড়াভাবে নিষেধ করা হয়েছিল। এমনকি যে বিমানে আসবেন সেই বিমানকে লিখিতভাবে বলা হয়েছিল, শেখ হাসিনাকে যেন বহন না করা হয়।’
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মশিউর রহমান, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হাসিবুর রশীদ, রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শাহ আজম শান্তনু, বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদ কেন্দ্রীয় সভাপতি লায়ন মো. গনি মিয়া বাবুল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো. আব্দুল মতিন ভূঁইয়া প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
রাষ্ট্র পরিচালনায় স্থায়ী সমাধানের জন্য নতুন সংবিধান দরকার বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রচিন্তাবিদ অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক। তিনি বলেন, ‘বর্তমান যে সংবিধান চলছে, তা কোনোমতে চালানোর জন্য সংস্কার চাইছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এটা দিয়ে কোনোমতে জোড়াতালি দিয়ে চলতে পারবে, কিন্তু একটি স্থায়ী সমাধানের জন্য
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
৮ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
১২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১৮ ঘণ্টা আগে