নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ৫৬০টি আপিল দায়ের হয়েছিল নির্বাচন কমিশনে। এর মধ্যে ৫২৫টি হয়েছিল নিজ নিজ প্রার্থিতা ফেরত পেতে, আর ৩৫টি আবেদন হয়েছিল বৈধ প্রার্থিতার বিরুদ্ধে। আপিল শুনানিতে মনোনয়নপত্র বাতিল আদেশের বিরুদ্ধে ২৮০টি আপিল আবেদন কমিশন মঞ্জুর করেছে। আর বাছাইয়ে বৈধ ৩৫টি মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে করা ছয়টি আবেদন মঞ্জুর করা হয়। এর ফলে ৬ জনের প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে।
আপিল শুনানির শেষ দিন ছিল গতকাল শুক্রবার। দিন শেষে সন্ধ্যায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম।
আপিলে বাতিল হওয়া ৬ প্রার্থীকে বাদ দিয়ে এবং নতুন করে ২৮০ জন লড়াইয়ে ফিরে আসায় নির্বাচনে এখন পর্যন্ত বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়াল ২ হাজার ২৬০ জন। আগামীকাল রোববার প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময়। ওই সময়ের পর এ নির্বাচনের প্রার্থী চূড়ান্ত হবে। আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ হবে।
শেষ দিনের শুনানি
শেষ দিনের শুনানিতে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ২০ জন। নামঞ্জুর হয়েছে ৬২ জনের আপিল আবেদন। বরিশাল-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে। নামঞ্জুর হয়েছে বরিশাল-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাম্মী আহমেদের প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার আপিল। নামঞ্জুর হয়েছে কক্সবাজার-১ আসনে নৌকার সালাহ উদ্দিন আহমদের প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার আপিল। ফরিদপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামীম হকের প্রার্থিতাও বাতিল হয়েছে। প্রার্থিতা বহাল রয়েছে বরিশাল-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী পংকজ দেবনাথ, ফরিদপুর-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদ এবং বিএনপি ত্যাগ করা নেতা ও ঝালকাঠি-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাহজাহান ওমর।
বাছাইয়ে বৈধ হয়েও প্রার্থিতা হারালেন ৬ জন
ইসির রায়ে ৬ জন বৈধ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের ফরিদপুর-৩ আসনের শামীম হক, যশোর-৪ আসনের এনামুল হক বাবুল, ময়মনসিংহ-৯ আসনের আব্দুস সালাম, বরিশাল-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সেরানিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ, পাবনা-২ আসনের স্বতন্ত্র খন্দকার আজিজুল হক আরজু ও সুনামগঞ্জ-৪ আসনের বিএনএমের প্রার্থী দেওয়ান শামছুল আবেদীন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীকে দলীয় প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
বৈধ প্রার্থী বাতিল হওয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থীকে বা জোটের প্রার্থীকে দলীয় প্রতীক দেওয়া যাবে কি না—জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, এ সুযোগ নেই। আইনগতভাবে যিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেই বৈধ হয়েছেন।
পাঁচ আসনে ‘দলীয় স্বতন্ত্রদের’ সমর্থন দেবে আ.লীগ
ঋণখেলাপি, দ্বৈত নাগরিকত্ব, হলফনামায় মামলার তথ্য না থাকার অভিযোগে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পাঁচ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে কমিশন। উচ্চ আদালতের আপিলেও তাঁদের প্রার্থিতা বাতিল বহাল থাকলে আসনগুলোতে দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সমর্থন দিতে পারে ক্ষমতাসীনেরা।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান কাজী জাফর উল্যাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মনে হয় ওখানে তো আমাদের আরও অনেক প্রার্থী আছে। সেখান থেকে কাউকে সমর্থন জানাব। তবে শরিকদের ছাড় দেব না ওই সব আসনে।’
মনোনয়নের যাচাই-বাছাইয়ে চারটি আসনে আওয়ামী লীগের ৪ প্রার্থীর প্রর্থিতা বাতিল হয়। এগুলো হলো শাম্মী আহমেদ (বরিশাল-৪), নাসিরুল ইসলাম খান (কিশোরগঞ্জ-৩), মামুনুর রশিদ কিরণ (নোয়াখালী-৩) ও সালাহ উদ্দিন আহমদ (কক্সবাজার-১)। এর মধ্যে কিশোরগঞ্জ-৩ ও নোয়াখালী-৩ আসনের প্রার্থীর আপিল মঞ্জুর হয়। আবার আপিলে বাদ পড়েছেন দলের তিন প্রার্থী। তাঁরা হলেন এনামুল হক বাবুল (যশোর-৪), আবদুস সালাম (ময়মনসিংহ-৯) ও শামীম হক (ফরিদপুর-৩)।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ৫৬০টি আপিল দায়ের হয়েছিল নির্বাচন কমিশনে। এর মধ্যে ৫২৫টি হয়েছিল নিজ নিজ প্রার্থিতা ফেরত পেতে, আর ৩৫টি আবেদন হয়েছিল বৈধ প্রার্থিতার বিরুদ্ধে। আপিল শুনানিতে মনোনয়নপত্র বাতিল আদেশের বিরুদ্ধে ২৮০টি আপিল আবেদন কমিশন মঞ্জুর করেছে। আর বাছাইয়ে বৈধ ৩৫টি মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে করা ছয়টি আবেদন মঞ্জুর করা হয়। এর ফলে ৬ জনের প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে।
আপিল শুনানির শেষ দিন ছিল গতকাল শুক্রবার। দিন শেষে সন্ধ্যায় রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম।
আপিলে বাতিল হওয়া ৬ প্রার্থীকে বাদ দিয়ে এবং নতুন করে ২৮০ জন লড়াইয়ে ফিরে আসায় নির্বাচনে এখন পর্যন্ত বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়াল ২ হাজার ২৬০ জন। আগামীকাল রোববার প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময়। ওই সময়ের পর এ নির্বাচনের প্রার্থী চূড়ান্ত হবে। আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ হবে।
শেষ দিনের শুনানি
শেষ দিনের শুনানিতে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন ২০ জন। নামঞ্জুর হয়েছে ৬২ জনের আপিল আবেদন। বরিশাল-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে। নামঞ্জুর হয়েছে বরিশাল-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাম্মী আহমেদের প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার আপিল। নামঞ্জুর হয়েছে কক্সবাজার-১ আসনে নৌকার সালাহ উদ্দিন আহমদের প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার আপিল। ফরিদপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শামীম হকের প্রার্থিতাও বাতিল হয়েছে। প্রার্থিতা বহাল রয়েছে বরিশাল-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী পংকজ দেবনাথ, ফরিদপুর-৩ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে আজাদ এবং বিএনপি ত্যাগ করা নেতা ও ঝালকাঠি-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাহজাহান ওমর।
বাছাইয়ে বৈধ হয়েও প্রার্থিতা হারালেন ৬ জন
ইসির রায়ে ৬ জন বৈধ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল হয়েছে। তাঁরা হলেন আওয়ামী লীগের ফরিদপুর-৩ আসনের শামীম হক, যশোর-৪ আসনের এনামুল হক বাবুল, ময়মনসিংহ-৯ আসনের আব্দুস সালাম, বরিশাল-৫ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী সেরানিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ, পাবনা-২ আসনের স্বতন্ত্র খন্দকার আজিজুল হক আরজু ও সুনামগঞ্জ-৪ আসনের বিএনএমের প্রার্থী দেওয়ান শামছুল আবেদীন।
স্বতন্ত্র প্রার্থীকে দলীয় প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
বৈধ প্রার্থী বাতিল হওয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থীকে বা জোটের প্রার্থীকে দলীয় প্রতীক দেওয়া যাবে কি না—জানতে চাইলে ইসি সচিব বলেন, এ সুযোগ নেই। আইনগতভাবে যিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেই বৈধ হয়েছেন।
পাঁচ আসনে ‘দলীয় স্বতন্ত্রদের’ সমর্থন দেবে আ.লীগ
ঋণখেলাপি, দ্বৈত নাগরিকত্ব, হলফনামায় মামলার তথ্য না থাকার অভিযোগে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পাঁচ প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করেছে কমিশন। উচ্চ আদালতের আপিলেও তাঁদের প্রার্থিতা বাতিল বহাল থাকলে আসনগুলোতে দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সমর্থন দিতে পারে ক্ষমতাসীনেরা।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান কাজী জাফর উল্যাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার মনে হয় ওখানে তো আমাদের আরও অনেক প্রার্থী আছে। সেখান থেকে কাউকে সমর্থন জানাব। তবে শরিকদের ছাড় দেব না ওই সব আসনে।’
মনোনয়নের যাচাই-বাছাইয়ে চারটি আসনে আওয়ামী লীগের ৪ প্রার্থীর প্রর্থিতা বাতিল হয়। এগুলো হলো শাম্মী আহমেদ (বরিশাল-৪), নাসিরুল ইসলাম খান (কিশোরগঞ্জ-৩), মামুনুর রশিদ কিরণ (নোয়াখালী-৩) ও সালাহ উদ্দিন আহমদ (কক্সবাজার-১)। এর মধ্যে কিশোরগঞ্জ-৩ ও নোয়াখালী-৩ আসনের প্রার্থীর আপিল মঞ্জুর হয়। আবার আপিলে বাদ পড়েছেন দলের তিন প্রার্থী। তাঁরা হলেন এনামুল হক বাবুল (যশোর-৪), আবদুস সালাম (ময়মনসিংহ-৯) ও শামীম হক (ফরিদপুর-৩)।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৩ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৪ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৫ ঘণ্টা আগে