নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত সাত বছরের ব্যবধানে দেশে দারিদ্র্যের হার কমে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। একই সঙ্গে অতি দরিদ্রের হার নেমেছে ৫ দশমিক ৬ শতাংশে। আজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে দরিদ্রের হারের এই তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বিবিএস। অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান ও প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম।
অনুষ্ঠানে বলা হয়, বাংলাদেশ হাউজহোল্ড ইনকাম এন্ড এক্সপেন্ডিচার সার্ভে বা খানা আয় ও ব্যয় জরিপ ২০২২–এ তথ্য উঠে আসে। এতে দেখা যায়, ২০১৬ সালের জরিপে দেশের দারিদ্র্যের হার ছিল ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ। ২০২২ সালে তা কমে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ নেমেছে। ২০১০ সালের এ হার ছিল ৩১ দশমিক ৫ শতাংশ। সর্বশেষ জনশুমারি অনুসারে দেশে জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার। সেই হিসেবে দেশে দরিদ্রের সংখ্যা ৩ কোটি ১৭ লাখ ৫৭ হাজার। বিশ্ব ব্যাংকের সর্বশেষ দারিদ্র্যের সংজ্ঞা অনুযায়ী, দৈনিক ১ দশমিক ৯০ ডলারের কম আয় করা মানুষ দরিদ্র বলে গণ্য হবেন।
জরিপের ফলাফলে দেখা যায়, শহরের দরিদ্রের হার ১৪ দশমিক ৭ শতাংশ আর গ্রামে দরিদ্রের হার ২০ দশমিক ৫ শতাংশ। অপরদিকে ২০২২ সালে দেশের অতি দরিদ্রের হার ৫ দশমিক ৬ শতাংশে নেমেছে। ২০১৬ সালে এই হার ছিল ১২ দশমিক ৯ শতাংশ।
জরিপে দেখা যায়, ২০২২ সালে খানা প্রতি মাসিক আয় ছিল ৩২ হাজার ৪২২ টাকা। মাসিক খরচ ৩১ হাজার ৫০০ টাকা। অর্থাৎ খানা প্রতি মাসে এক হাজার টাকা সঞ্চয় হচ্ছে। ২০১৬ সালের জরিপে খানা প্রতি মাসিক আয় ছিল ১৫ হাজার ৯৮৮ টাকা। সেই হিসেবে ছয় বছরের ব্যবধানে আয় দ্বিগুণ হয়েছে।
গত সাত বছরের ব্যবধানে দেশে দারিদ্র্যের হার কমে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশে নেমেছে। একই সঙ্গে অতি দরিদ্রের হার নেমেছে ৫ দশমিক ৬ শতাংশে। আজ বুধবার এক অনুষ্ঠানে দরিদ্রের হারের এই তথ্য প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো বিবিএস। অনুষ্ঠানে অতিথি ছিলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান ও প্রতিমন্ত্রী শামসুল আলম।
অনুষ্ঠানে বলা হয়, বাংলাদেশ হাউজহোল্ড ইনকাম এন্ড এক্সপেন্ডিচার সার্ভে বা খানা আয় ও ব্যয় জরিপ ২০২২–এ তথ্য উঠে আসে। এতে দেখা যায়, ২০১৬ সালের জরিপে দেশের দারিদ্র্যের হার ছিল ২৪ দশমিক ৩ শতাংশ। ২০২২ সালে তা কমে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশ নেমেছে। ২০১০ সালের এ হার ছিল ৩১ দশমিক ৫ শতাংশ। সর্বশেষ জনশুমারি অনুসারে দেশে জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৯৮ লাখ ২৮ হাজার। সেই হিসেবে দেশে দরিদ্রের সংখ্যা ৩ কোটি ১৭ লাখ ৫৭ হাজার। বিশ্ব ব্যাংকের সর্বশেষ দারিদ্র্যের সংজ্ঞা অনুযায়ী, দৈনিক ১ দশমিক ৯০ ডলারের কম আয় করা মানুষ দরিদ্র বলে গণ্য হবেন।
জরিপের ফলাফলে দেখা যায়, শহরের দরিদ্রের হার ১৪ দশমিক ৭ শতাংশ আর গ্রামে দরিদ্রের হার ২০ দশমিক ৫ শতাংশ। অপরদিকে ২০২২ সালে দেশের অতি দরিদ্রের হার ৫ দশমিক ৬ শতাংশে নেমেছে। ২০১৬ সালে এই হার ছিল ১২ দশমিক ৯ শতাংশ।
জরিপে দেখা যায়, ২০২২ সালে খানা প্রতি মাসিক আয় ছিল ৩২ হাজার ৪২২ টাকা। মাসিক খরচ ৩১ হাজার ৫০০ টাকা। অর্থাৎ খানা প্রতি মাসে এক হাজার টাকা সঞ্চয় হচ্ছে। ২০১৬ সালের জরিপে খানা প্রতি মাসিক আয় ছিল ১৫ হাজার ৯৮৮ টাকা। সেই হিসেবে ছয় বছরের ব্যবধানে আয় দ্বিগুণ হয়েছে।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৪ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৫ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৬ ঘণ্টা আগে