কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের ষড়যন্ত্রকারীরা এখনো থেমে নেই। তাই দেশ ও বিদেশের ষড়যন্ত্রকারীদের বিষয়ে সকলকে সজাগ থাকতে হবে।
গতকাল শুক্রবার জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি আয়োজিত ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন। শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এ কে আবদুল মোমেন বলেন, বঙ্গবন্ধুর বাস্তবসম্মত পররাষ্ট্রনীতির কারণে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখনো অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধু বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার ওপর সব সময় গুরুত্বারোপ করেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ও আদর্শ এবং বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্ব ও অর্জনের বিষয়ে গবেষণার জন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গবেষণার আহ্বান জানান তিনি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসরণ করার মাধ্যমে আমরা সোনার বাংলা গড়ে তুলতে পারব। বঙ্গবন্ধু সারা জীবন মানুষের সেবায় একাগ্রচিত্তে নিজেকে নিয়োজিত করেন। মানুষের অধিকার আদায়ে তিনি সারা জীবন সংগ্রাম করেছেন এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিকসহ সকল ধরনের বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন। বঙ্গবন্ধু সব সময় জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন করেছেন এবং জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে প্রাতিষ্ঠানিক অর্জনের ওপর জোর দিয়েছেন। মানুষের প্রতি ভালোবাসার জন্য বঙ্গবন্ধু আমাদের হৃদয়ে অক্ষয় হয়ে আছেন। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখিয়েছেন তিনি।
এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ১৯২৮ সালে কলকাতায় সংবর্ধনা প্রদানের সময় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছিলেন, বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে যদি কোনো সংগ্রাম করে এবং কিছু অর্জন করতে চায়, তবে তারা অবশ্যই তা অর্জন করতে পারবে। সে সময়ের প্রায় ৪৩ বছর পরে স্বাধীন সার্বভৌম প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু তা প্রমাণ করেছিলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাও জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশের উন্নয়ন তথা উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছেন। বিশ্বে সংঘাত দূর করে টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘে শান্তির সংস্কৃতি চালু করেছেন। টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠিত হলে বিশ্বে কেউ উদ্বাস্তু হবে না।
আলোচনা সভায় মুখ্য আলোচক ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর মিজানুর রহমান। এ ছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বলেছেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের ষড়যন্ত্রকারীরা এখনো থেমে নেই। তাই দেশ ও বিদেশের ষড়যন্ত্রকারীদের বিষয়ে সকলকে সজাগ থাকতে হবে।
গতকাল শুক্রবার জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি আয়োজিত ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন। শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, এ কে আবদুল মোমেন বলেন, বঙ্গবন্ধুর বাস্তবসম্মত পররাষ্ট্রনীতির কারণে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখনো অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধু বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার ওপর সব সময় গুরুত্বারোপ করেন। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ও আদর্শ এবং বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্ব ও অর্জনের বিষয়ে গবেষণার জন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গবেষণার আহ্বান জানান তিনি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসরণ করার মাধ্যমে আমরা সোনার বাংলা গড়ে তুলতে পারব। বঙ্গবন্ধু সারা জীবন মানুষের সেবায় একাগ্রচিত্তে নিজেকে নিয়োজিত করেন। মানুষের অধিকার আদায়ে তিনি সারা জীবন সংগ্রাম করেছেন এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিকসহ সকল ধরনের বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন। বঙ্গবন্ধু সব সময় জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলন করেছেন এবং জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে প্রাতিষ্ঠানিক অর্জনের ওপর জোর দিয়েছেন। মানুষের প্রতি ভালোবাসার জন্য বঙ্গবন্ধু আমাদের হৃদয়ে অক্ষয় হয়ে আছেন। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখিয়েছেন তিনি।
এ কে আবদুল মোমেন বলেন, ১৯২৮ সালে কলকাতায় সংবর্ধনা প্রদানের সময় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছিলেন, বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে যদি কোনো সংগ্রাম করে এবং কিছু অর্জন করতে চায়, তবে তারা অবশ্যই তা অর্জন করতে পারবে। সে সময়ের প্রায় ৪৩ বছর পরে স্বাধীন সার্বভৌম প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু তা প্রমাণ করেছিলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাও জনগণকে সঙ্গে নিয়ে দেশের উন্নয়ন তথা উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছেন। বিশ্বে সংঘাত দূর করে টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘে শান্তির সংস্কৃতি চালু করেছেন। টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠিত হলে বিশ্বে কেউ উদ্বাস্তু হবে না।
আলোচনা সভায় মুখ্য আলোচক ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর মিজানুর রহমান। এ ছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান।
রাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
১ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
৫ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১১ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
১৩ ঘণ্টা আগে