নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এখন সরকারের রুটিন ওয়ার্ক চলছে। প্রার্থীদের কারও আয় অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেলে বা দৃষ্টিকটু হলে—এ বিষয়ে সরকারের কিছু করার নেই। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অনেক প্রার্থীর আয় অস্বাভাবিক বেড়ে গেছে, এ নিয়ে সরকারের করণীয় কী—এমন এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
আজ বৃহস্পতিবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে রাজনীতি এক ব্রিফিংয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অস্বাভাবিকভাবে কারও আয় বেড়ে গেলে বা দৃষ্টি কটু মনে হলে সেটা নিয়ে এই মুহূর্তে সরকারের কিছু করণীয় নাই। এখন সরকার রুটিন ওয়ার্ক করছে। সময়মতো দেখবেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নেবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘কারও আয় অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই মুহূর্তে না পারলেও নির্বাচনে পর ঠিকই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রার্থীদের নিয়ে টিআইবির প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে করা এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে দেশের আয় বেড়েছে। গত ১৫ বছরে বাজেট বেড়েছে ১২ গুন, মাথাপিছু আয় বেড়েছে ৫ গুন। বাংলাদেশ এখন ৩৩ তম অর্থনীতি। মানুষের আয় তো বাড়ে।’ প্রার্থীদের আয় ২১শ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে অনেকের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘আমি এভাবে প্রার্থীর সম্পর্কে বলতে চাই না। কিছু বলার থাকলে পরবর্তী কোনো ফোরামে সুযোগ হলে অবশ্যই বলব।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপি লুটপাটের দল, লুটপাটের জন্য হাওয়া ভবন হয়েছে। যারা নিজেরা লুটপাট করে অন্যদের কীভাবে বলে? তারা আন্দোলনের পথ হারিয়ে পথ হারা পথিকের মত। কখন যে কী বলে, কী করে তাদের কথায় জনগণ কান দেয় না।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ব্যাংক ও আর্থিক খাতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, শিল্পের প্রসার। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যকারিতা জবাবদিহি নিশ্চিত করা, জঙ্গিবাদ রোধ করা, সর্বাত্মক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার চর্চা ও প্রসার ঘটানো আমাদের অগ্রাধিকার লক্ষ্য।’ তিনি আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনার তাঁর বক্তব্যে যে, সৎ সাহস দেখিয়েছেন—ভুল হলে ভুল থেকে শিক্ষা নেব। এটাই সবচেয়ে ইম্পর্ট্যান্ট। একজন প্রধানমন্ত্রী এত উন্নয়নের পরও এটা বলছেন। ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে, আমার কোনো ভুল নেই, দেশ পরিচালনায় সবকিছু সঠিক করেছি এমন বাগাড়ম্বর উনি পেশ করেননি।’
এখন সরকারের রুটিন ওয়ার্ক চলছে। প্রার্থীদের কারও আয় অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেলে বা দৃষ্টিকটু হলে—এ বিষয়ে সরকারের কিছু করার নেই। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অনেক প্রার্থীর আয় অস্বাভাবিক বেড়ে গেছে, এ নিয়ে সরকারের করণীয় কী—এমন এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
আজ বৃহস্পতিবার ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে রাজনীতি এক ব্রিফিংয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অস্বাভাবিকভাবে কারও আয় বেড়ে গেলে বা দৃষ্টি কটু মনে হলে সেটা নিয়ে এই মুহূর্তে সরকারের কিছু করণীয় নাই। এখন সরকার রুটিন ওয়ার্ক করছে। সময়মতো দেখবেন। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নেবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘কারও আয় অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই মুহূর্তে না পারলেও নির্বাচনে পর ঠিকই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
প্রার্থীদের নিয়ে টিআইবির প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে করা এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে দেশের আয় বেড়েছে। গত ১৫ বছরে বাজেট বেড়েছে ১২ গুন, মাথাপিছু আয় বেড়েছে ৫ গুন। বাংলাদেশ এখন ৩৩ তম অর্থনীতি। মানুষের আয় তো বাড়ে।’ প্রার্থীদের আয় ২১শ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে অনেকের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘আমি এভাবে প্রার্থীর সম্পর্কে বলতে চাই না। কিছু বলার থাকলে পরবর্তী কোনো ফোরামে সুযোগ হলে অবশ্যই বলব।’
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপি লুটপাটের দল, লুটপাটের জন্য হাওয়া ভবন হয়েছে। যারা নিজেরা লুটপাট করে অন্যদের কীভাবে বলে? তারা আন্দোলনের পথ হারিয়ে পথ হারা পথিকের মত। কখন যে কী বলে, কী করে তাদের কথায় জনগণ কান দেয় না।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ব্যাংক ও আর্থিক খাতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, শিল্পের প্রসার। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কার্যকারিতা জবাবদিহি নিশ্চিত করা, জঙ্গিবাদ রোধ করা, সর্বাত্মক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার চর্চা ও প্রসার ঘটানো আমাদের অগ্রাধিকার লক্ষ্য।’ তিনি আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনার তাঁর বক্তব্যে যে, সৎ সাহস দেখিয়েছেন—ভুল হলে ভুল থেকে শিক্ষা নেব। এটাই সবচেয়ে ইম্পর্ট্যান্ট। একজন প্রধানমন্ত্রী এত উন্নয়নের পরও এটা বলছেন। ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে, আমার কোনো ভুল নেই, দেশ পরিচালনায় সবকিছু সঠিক করেছি এমন বাগাড়ম্বর উনি পেশ করেননি।’
পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রধানসহ সদর দপ্তরে দায়িত্ব পালন করেছেন বাহারুল আলম। ২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত জাতিসংঘ সদর দপ্তরের শান্তি রক্ষা বিভাগে পুলিশ লিয়াজোঁ অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ২০১৫ সালে আফগানিস্তানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের সিনিয়র পুলিশ অ্যাডভাইজার হিসেবে কাজ করেন।
২২ মিনিট আগেবিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ বাতিলে অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। বুধবার সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার কক্ষে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেএনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক মো. সাইদুর রহমানকে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব পদে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আর স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব এম এ আকমল হোসেন আজাদকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব পদে বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসচিবালয় চারদিকে যেখানে যানবাহনের বিপুল চাপ থাকে, সেখানে আজ যানবাহনের কোনো চাপ নেই। কঠোর তৎপরতায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সেই সঙ্গে গণমাধ্যমের কর্মীদেরও চাপ লক্ষ্য করা গেছে...
৫ ঘণ্টা আগে