নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। যাচ্ছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি। ঠিক সেই সময়েও সর্বোচ্চ আদালতের দিকে তাকিয়ে আছেন কয়েজন প্রার্থী। এর মধ্যে ভোটে অংশ নিতে তিন প্রার্থী এবং মাঠ থেকে ছয় প্রার্থীকে সরিয়ে দিতে করা আবেদেন শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে। আগামীকাল মঙ্গলবার শুনানি শেষে তাদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিবেন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ।
ভোটের মাঠে ফিরতে আবেদন করেছেন বরিশাল-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ, বরিশাল-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শাম্মী আহমেদ এবং নোয়াখালী-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী খন্দকার রুহুল আমিন।
আর ভোটের মাঠ থেকে বাদ দিতে আবেদন করা হয়েছে ফরিদপুর-৩ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী শামীম হক, যশোর-৪ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী এনামুল হক বাবুল, ঢাকা-৭ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ হাসিবুর রহমান মানিক, গাজীপুর-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আলম আহমেদ, সিলেট-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমান এবং লালমনিরহাট-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আতাউর রহমান প্রধানের বিরুদ্ধে।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, আপিল বিভাগের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। শেষ পর্যন্ত কেউ প্রার্থীতা ফিরে পেলে তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন। আর ওই আসনে ব্যালট ছাপানো হয়ে গেলেও নতুন করে ব্যালট ছাপতে হবে।
সাদিক আবদুল্লাহ :
দ্বৈত নাগরিকত্বের অভিযোগ তুলে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাদিক আবদুল্লাহর প্রার্থীতা বাতিলে ইসিতে আপিল করেছিলেন ওই আসনের নৌকার প্রার্থী জাহিদ ফারুক শামীম। তার প্রার্থিতা বাতিল করা হয়। পরে হাইকোর্টে গিয়ে প্রার্থীতা ফিরে পান সাদিক। তবে জাহিদ ফারুক চেম্বার আদালতে আবেদন করলে আবারও আটকে যান সাদিক আব্দুল্লাহ। অবশেষে ভোটে ফিরতে চেম্বার আদালতে আবেদন করেন সাদিক। যা কাল শুনানির জন্য রয়েছে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে।
শাম্মী আহমেদ :
দ্বৈত নাগরিকত্ব থাকার অভিযোগে রিটার্নিং কর্মকর্তা, নির্বাচন কমিশন ও হাইকোর্টে প্রার্থিতা ফিরে পেতে আবেদন করেও বিফল হন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শাম্মী আহমেদ। এমনকি চেম্বার আদালতে গিয়েও সাড়া মেলেনি। পরে প্রার্থীতা ফিরে পেতে লিভ টু আপিল করেন তিনি। যা আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য রয়েছে।
খন্দকার রুহুল আমিন :
দ্বৈত নাগরিকত্বের তথ্য গোপন করায় স্বতন্ত্র প্রার্থী খন্দকার রুহুল আমিনের প্রার্থীতা বাতিল করতে ইসিতে আবেদন করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা শফিকুর রহমান। তাতে সাড়া না পেয়ে রিট করেন তিনি। দুই সংস্থার প্রতিবেদনে রুহুল আমিনের দ্বৈত নাগরিকত্বের প্রমাণ মেলায় তার প্রার্থীতা বাতিল করে হাইকোর্ট। পরে প্রার্থীতা ফিরে পেতে চেম্বার আদালতে আবেদন করেন রুহুল আমিন।
শামীম হক :
দ্বৈত নাগরিকত্বের অভিযোগে স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যবসায়ী এ কে আজাদের আবেদনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী শামীম হকের প্রার্থীতা বাতিল করেছিল নির্বাচন কমিশন। পরে শামীম হক রিট করলেও তা খারিজ হয়। তবে চেম্বার আদালতের নির্দেশে ভোটের মাঠে ফিরেন শামীম। পরবর্তীতে শামীম হকের প্রার্থীতা বাতিলে চেম্বার আদালতে আবেদন করেন এ কে আজাদ। যা শুনানির জন্য আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গে বেঞ্চে রয়েছে।
আলম আহমেদ :
ঋণ খেলাপির অভিযোগে স্বতন্ত্র প্রার্থী আলম আহমেদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। পরে নির্বাচন কমিশনে আপিল এবং হাইকোর্টে সাড়া না পেলেও চেম্বার আদালতের নির্দেশে ভোটের মাঠে ফিরেন আলম। তবে আলমের প্রার্থীতা বাতিল চেয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সিমিন হোসেন রিমি চেম্বার আদালতে আবেদন করেন। যা শুনানির জন্য আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠানো হয়।
এনামুল হক বাবুল:
ঋণ খেলাপির অভিযোগে স্বতন্ত্র প্রার্থী রণজিত কুমার রায়ের আবেদনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী এনামুল হক বাবুলের প্রার্থিতা বাতিল করেন ইসি। পরে হাইকোর্টে গিয়ে সাড়া না পেলেও চেম্বার আদালতের নির্দেশে ভোটের মাঠে ফিরেন তিনি। পরর্তীতে বাবুলের প্রার্থীতা বাতিল করতে চেম্বার আদালতে যান রণজিত। যা আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য রয়েছে।
হাসিবুর রহমান মানিক:
ঋণখেলাপির অভিযোগে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ হাসিবুর রহমান মানিকের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। ইসিতে আপিল করেও সাড়া না পেয়ে রিট করেন তিনি। হাইকোর্টের নির্দেশে ভোটের মাঠে ফিরলেও নির্বাচন কমিশন চেম্বার আদালতে আবেদন করে। এখন বিষয়টি আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে সিদ্ধান্ত হবে।
আতাউর রহমান প্রধান:
অবসর গ্রহণের পর তিন বছর পার হয়নি– এমন অভিযোগ তুলে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আতাউর রহমান প্রধানের প্রার্থীতা বাতিল করতে ইসিতে আবেদন করেছিলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোতাহার হোসেন। তবে সেখানে সাড়া না পেয়ে রিট করেন তিনি। হাইকোর্টেও সাড়া না পেয়ে যান চেম্বার আদালতে। চেম্বার বিচারপতি বিষয়টি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠান।
মুহিবুর রহমান:
মেয়র পদ থেকে পদত্যাগ না করায় ইসিতে ব্যর্থ হয়ে হাইকোর্টের নির্দেশ ভোটের মাঠে ফিরেন সিলেট-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমান। তবে নির্বাচন কমিশন চেম্বার আদালতে তার প্রার্থীতা বাতিলের জন্য আবেদন। যা আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য রয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের আইনজীবী খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সর্বোচ্চ আদালতের আদেশ প্রাপ্তি সাপেক্ষে কমিশন এই বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। যাচ্ছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। দিচ্ছেন নানা প্রতিশ্রুতি। ঠিক সেই সময়েও সর্বোচ্চ আদালতের দিকে তাকিয়ে আছেন কয়েজন প্রার্থী। এর মধ্যে ভোটে অংশ নিতে তিন প্রার্থী এবং মাঠ থেকে ছয় প্রার্থীকে সরিয়ে দিতে করা আবেদেন শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে। আগামীকাল মঙ্গলবার শুনানি শেষে তাদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত দিবেন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ।
ভোটের মাঠে ফিরতে আবেদন করেছেন বরিশাল-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ, বরিশাল-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শাম্মী আহমেদ এবং নোয়াখালী-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী খন্দকার রুহুল আমিন।
আর ভোটের মাঠ থেকে বাদ দিতে আবেদন করা হয়েছে ফরিদপুর-৩ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী শামীম হক, যশোর-৪ আসনের আওয়ামী লীগ প্রার্থী এনামুল হক বাবুল, ঢাকা-৭ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ হাসিবুর রহমান মানিক, গাজীপুর-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আলম আহমেদ, সিলেট-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমান এবং লালমনিরহাট-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আতাউর রহমান প্রধানের বিরুদ্ধে।
সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শাহ মঞ্জুরুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, আপিল বিভাগের সিদ্ধান্তই চূড়ান্ত। শেষ পর্যন্ত কেউ প্রার্থীতা ফিরে পেলে তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন। আর ওই আসনে ব্যালট ছাপানো হয়ে গেলেও নতুন করে ব্যালট ছাপতে হবে।
সাদিক আবদুল্লাহ :
দ্বৈত নাগরিকত্বের অভিযোগ তুলে স্বতন্ত্র প্রার্থী সাদিক আবদুল্লাহর প্রার্থীতা বাতিলে ইসিতে আপিল করেছিলেন ওই আসনের নৌকার প্রার্থী জাহিদ ফারুক শামীম। তার প্রার্থিতা বাতিল করা হয়। পরে হাইকোর্টে গিয়ে প্রার্থীতা ফিরে পান সাদিক। তবে জাহিদ ফারুক চেম্বার আদালতে আবেদন করলে আবারও আটকে যান সাদিক আব্দুল্লাহ। অবশেষে ভোটে ফিরতে চেম্বার আদালতে আবেদন করেন সাদিক। যা কাল শুনানির জন্য রয়েছে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে।
শাম্মী আহমেদ :
দ্বৈত নাগরিকত্ব থাকার অভিযোগে রিটার্নিং কর্মকর্তা, নির্বাচন কমিশন ও হাইকোর্টে প্রার্থিতা ফিরে পেতে আবেদন করেও বিফল হন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী শাম্মী আহমেদ। এমনকি চেম্বার আদালতে গিয়েও সাড়া মেলেনি। পরে প্রার্থীতা ফিরে পেতে লিভ টু আপিল করেন তিনি। যা আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য রয়েছে।
খন্দকার রুহুল আমিন :
দ্বৈত নাগরিকত্বের তথ্য গোপন করায় স্বতন্ত্র প্রার্থী খন্দকার রুহুল আমিনের প্রার্থীতা বাতিল করতে ইসিতে আবেদন করেন স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা শফিকুর রহমান। তাতে সাড়া না পেয়ে রিট করেন তিনি। দুই সংস্থার প্রতিবেদনে রুহুল আমিনের দ্বৈত নাগরিকত্বের প্রমাণ মেলায় তার প্রার্থীতা বাতিল করে হাইকোর্ট। পরে প্রার্থীতা ফিরে পেতে চেম্বার আদালতে আবেদন করেন রুহুল আমিন।
শামীম হক :
দ্বৈত নাগরিকত্বের অভিযোগে স্বতন্ত্র প্রার্থী ব্যবসায়ী এ কে আজাদের আবেদনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী শামীম হকের প্রার্থীতা বাতিল করেছিল নির্বাচন কমিশন। পরে শামীম হক রিট করলেও তা খারিজ হয়। তবে চেম্বার আদালতের নির্দেশে ভোটের মাঠে ফিরেন শামীম। পরবর্তীতে শামীম হকের প্রার্থীতা বাতিলে চেম্বার আদালতে আবেদন করেন এ কে আজাদ। যা শুনানির জন্য আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গে বেঞ্চে রয়েছে।
আলম আহমেদ :
ঋণ খেলাপির অভিযোগে স্বতন্ত্র প্রার্থী আলম আহমেদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। পরে নির্বাচন কমিশনে আপিল এবং হাইকোর্টে সাড়া না পেলেও চেম্বার আদালতের নির্দেশে ভোটের মাঠে ফিরেন আলম। তবে আলমের প্রার্থীতা বাতিল চেয়ে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সিমিন হোসেন রিমি চেম্বার আদালতে আবেদন করেন। যা শুনানির জন্য আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠানো হয়।
এনামুল হক বাবুল:
ঋণ খেলাপির অভিযোগে স্বতন্ত্র প্রার্থী রণজিত কুমার রায়ের আবেদনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী এনামুল হক বাবুলের প্রার্থিতা বাতিল করেন ইসি। পরে হাইকোর্টে গিয়ে সাড়া না পেলেও চেম্বার আদালতের নির্দেশে ভোটের মাঠে ফিরেন তিনি। পরর্তীতে বাবুলের প্রার্থীতা বাতিল করতে চেম্বার আদালতে যান রণজিত। যা আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য রয়েছে।
হাসিবুর রহমান মানিক:
ঋণখেলাপির অভিযোগে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ হাসিবুর রহমান মানিকের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়। ইসিতে আপিল করেও সাড়া না পেয়ে রিট করেন তিনি। হাইকোর্টের নির্দেশে ভোটের মাঠে ফিরলেও নির্বাচন কমিশন চেম্বার আদালতে আবেদন করে। এখন বিষয়টি আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে সিদ্ধান্ত হবে।
আতাউর রহমান প্রধান:
অবসর গ্রহণের পর তিন বছর পার হয়নি– এমন অভিযোগ তুলে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আতাউর রহমান প্রধানের প্রার্থীতা বাতিল করতে ইসিতে আবেদন করেছিলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোতাহার হোসেন। তবে সেখানে সাড়া না পেয়ে রিট করেন তিনি। হাইকোর্টেও সাড়া না পেয়ে যান চেম্বার আদালতে। চেম্বার বিচারপতি বিষয়টি শুনানির জন্য আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে পাঠান।
মুহিবুর রহমান:
মেয়র পদ থেকে পদত্যাগ না করায় ইসিতে ব্যর্থ হয়ে হাইকোর্টের নির্দেশ ভোটের মাঠে ফিরেন সিলেট-২ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহিবুর রহমান। তবে নির্বাচন কমিশন চেম্বার আদালতে তার প্রার্থীতা বাতিলের জন্য আবেদন। যা আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য রয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের আইনজীবী খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সর্বোচ্চ আদালতের আদেশ প্রাপ্তি সাপেক্ষে কমিশন এই বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
সাংবাদিক ড. মাহমুদুর রহমান বলেছেন, ২০১৩ সালের গণজাগরণ মঞ্চের ওপর ভিত্তি করে শেখ হাসিনা পরবর্তী ১৩ বছর দেশের মানুষের ওপর সবকিছু চাপিয়ে দিয়েছিল। এতে সাহায্য করেছিল ভারত। বাংলাদেশকে ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছিল। ভারত চেয়েছিল বাংলাদেশকে হাতের মুঠোয় রাখার জন্য।’
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক কোনো একটি ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা। আজ রোববার ঢাকায় সোনারগাঁও হোটেলে এক সংলাপে তিনি বলেন, ‘আমাদের সম্পর্ক কোনো একটি অ্যাজেন্ডা বা এক ইস্যুতে আটকে থাকতে পারে না। আমাদের পারস্পরিক নির্ভরতার যে বাস্তবতা, তা রা
৮ ঘণ্টা আগেশীতে ঘনকুয়াশার কারণে ঢাকায় উড়োজাহাজ অবতরণে সমস্যা হলে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে বিকল্প হিসেবে রাখা হয়েছে
৮ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের টেকনাফে ট্রাক্টরচাপায় আবদুর রহমান (৩৭) নামে এক সরকারি কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া নয় জেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় আরও ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে