উবায়দুল্লাহ বাদল, ঢাকা
শেখ হাসিনার সরকারের পতন ও জাতীয় সংসদ বিলুপ্তির পর প্রশাসনে একধরনের বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। আওয়ামী লীগের প্রায় ১৬ বছরের শাসনামলে প্রশাসনে পদোন্নতিবঞ্চিত ভিন্নমতের অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে দফায় দফায় বৈঠক করে পদোন্নতি-পদায়নের দাবি জানিয়েছেন। তাঁদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গত মঙ্গলবার বিভিন্ন দপ্তরের বঞ্চিত ২৮ জন সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিবকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পদায়ন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
ওই কর্মকর্তারা ইতিমধ্যে যোগদানও করেছেন। এদিকে গতকাল বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে। সূত্র বলেছে, শিগগির গুরুত্বপূর্ণ সব চুক্তির নিয়োগ বাতিল করা হবে।
এদিকে ক্যাডার কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সচিবালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা (এও) এবং ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিও), কম্পিউটার অপারেটর কাম মুদ্রাক্ষরিক, অফিস সহায়কসহ বিভিন্ন পদের কর্মচারীরাও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে দাবিদাওয়া বাস্তবায়নে স্মারকলিপি দিয়েছেন। গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে দেখা করে নিজেদের বঞ্চনা তুলে ধরে এ দাবি জানান। এ ছাড়া বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার জন্য ৯ দফা দাবিসংবলিত স্মারকলিপি দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ সমিতি।
সকাল ৯টা থেকেই আওয়ামী সরকারের আমলে পদোন্নতিবঞ্চিত কর্মকর্তারা আসতে শুরু করেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে। মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ এপিডি (নিয়োগ, পদোন্নতি, প্রেষণ) অনুবিভাগের কোনো কর্মকর্তা ছিলেন না মন্ত্রণালয়ে। এ সময় বঞ্চিত কর্মকর্তারা সচিবের দপ্তর ও এপিডি শাখার প্রতিটি রুমে অবস্থান নিয়ে ব্যাচভিত্তিক বঞ্চিত কর্মকর্তার তালিকা করেন। এপিডি রুমে অবস্থান নিয়ে অনেকে টেবিল চাপড়িয়ে বিগত দিনের রাগ-ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এ সময় হাসিনা সরকারের আজ্ঞাবহ কর্মকর্তাদের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রবেশ না করার হুঁশিয়ারি দেন কেউ কেউ। দুপুর সাড়ে ১২টায় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব দপ্তরে আসেন। এর পরই বঞ্চিত কর্মকর্তাদের পক্ষে সচিবের রুমে প্রবেশ করেন নবম ব্যাচের ফারুক হোসেন ও আনোয়ারুল ইসলাম, দশম ব্যাচের মুজিবুর রহমান ও হেকমতুল্লাহ, ১১ ব্যাচের নজরুল ইসলাম ও দেলোয়ার হোসেন, ১৩তম ব্যাচের মাহবুবুর রহমান, ইকবাল হোসেন, আনোয়ার হোসেনসহ বিভিন্ন ব্যাচের কর্মকর্তা। এ সময় সচিবের রুমের বাইরে ৯ দফা দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সদস্যরা। পরে তারাও সচিবের রুমে প্রবেশ করে লিখিত দাবিনামা পেশ করেন।
জানতে চাইলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত ১৩ ব্যাচের সিনিয়র সহকারী সচিব মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সচিব স্যার আমাদের দাবির প্রতি সহমত প্রকাশ করে বলেছেন, আপনারা ১৫ বছর ধরে পদোন্নতিবঞ্চিত ছিলেন। বিষয়টি ভবিষ্যতে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করব। আপনার ধৈর্য ধরে একটু সময় দিন।’
সরেজমিনে দেখা গেছে, সচিবালয়ে অধিকাংশ মন্ত্রণালয়ের সচিব অফিস করেছেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সরকার পতনের পর থেকে অফিসে না গেলেও গতকাল সারা দিন বঙ্গভবনে শপথের কাজে ব্যস্ত ছিলেন বলে তাঁর একান্ত সচিব কাজী শাহজাহান নিশ্চিত করেছেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসানও অফিস করেছেন। স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান, মৎস্য ও পশুসম্পদ সচিব সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর, খাদ্যসচিব ইসমাইল হোসেন, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব গোলাম সারোয়ার, লেজিসলেটিভ সচিব হাফিজ উদ্দিন আহমদ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হুমায়ূন কবীর খোন্দকারসহ বেশির ভাগ সচিবই অফিস করেছেন।
তবে অফিসে ছিলেন না স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মো. জাহাংগীর আলম ও সুরক্ষা সেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মশিউর রহমান। দুদিন ধরে অফিস করছেন না কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার।
এদিকে সকালের দিকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের পদোন্নতিবঞ্চিত প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের একটি দল সিনিয়র সচিব মো. হুমায়ূন কবীর খোন্দকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাঁদের দাবিদাওয়া তুলে ধরেন। বঞ্চিত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগেও দল বেঁধে কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করেছেন। বঞ্চিত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা গতকালও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের লাইব্রেরিতে মিটিং করেছেন। অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, অফিস সহায়কেরা আজকের মধ্যে পদোন্নতি দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
শেখ হাসিনার সরকারের পতন ও জাতীয় সংসদ বিলুপ্তির পর প্রশাসনে একধরনের বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে। আওয়ামী লীগের প্রায় ১৬ বছরের শাসনামলে প্রশাসনে পদোন্নতিবঞ্চিত ভিন্নমতের অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে দফায় দফায় বৈঠক করে পদোন্নতি-পদায়নের দাবি জানিয়েছেন। তাঁদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গত মঙ্গলবার বিভিন্ন দপ্তরের বঞ্চিত ২৮ জন সিনিয়র সহকারী সচিব ও উপসচিবকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পদায়ন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
ওই কর্মকর্তারা ইতিমধ্যে যোগদানও করেছেন। এদিকে গতকাল বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করা হয়েছে। সূত্র বলেছে, শিগগির গুরুত্বপূর্ণ সব চুক্তির নিয়োগ বাতিল করা হবে।
এদিকে ক্যাডার কর্মকর্তাদের পাশাপাশি সচিবালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা (এও) এবং ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পিও), কম্পিউটার অপারেটর কাম মুদ্রাক্ষরিক, অফিস সহায়কসহ বিভিন্ন পদের কর্মচারীরাও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে দাবিদাওয়া বাস্তবায়নে স্মারকলিপি দিয়েছেন। গতকাল দুপুর সাড়ে ১২টায় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে দেখা করে নিজেদের বঞ্চনা তুলে ধরে এ দাবি জানান। এ ছাড়া বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার জন্য ৯ দফা দাবিসংবলিত স্মারকলিপি দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ সমিতি।
সকাল ৯টা থেকেই আওয়ামী সরকারের আমলে পদোন্নতিবঞ্চিত কর্মকর্তারা আসতে শুরু করেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে। মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ এপিডি (নিয়োগ, পদোন্নতি, প্রেষণ) অনুবিভাগের কোনো কর্মকর্তা ছিলেন না মন্ত্রণালয়ে। এ সময় বঞ্চিত কর্মকর্তারা সচিবের দপ্তর ও এপিডি শাখার প্রতিটি রুমে অবস্থান নিয়ে ব্যাচভিত্তিক বঞ্চিত কর্মকর্তার তালিকা করেন। এপিডি রুমে অবস্থান নিয়ে অনেকে টেবিল চাপড়িয়ে বিগত দিনের রাগ-ক্ষোভ প্রকাশ করেন। এ সময় হাসিনা সরকারের আজ্ঞাবহ কর্মকর্তাদের জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রবেশ না করার হুঁশিয়ারি দেন কেউ কেউ। দুপুর সাড়ে ১২টায় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব দপ্তরে আসেন। এর পরই বঞ্চিত কর্মকর্তাদের পক্ষে সচিবের রুমে প্রবেশ করেন নবম ব্যাচের ফারুক হোসেন ও আনোয়ারুল ইসলাম, দশম ব্যাচের মুজিবুর রহমান ও হেকমতুল্লাহ, ১১ ব্যাচের নজরুল ইসলাম ও দেলোয়ার হোসেন, ১৩তম ব্যাচের মাহবুবুর রহমান, ইকবাল হোসেন, আনোয়ার হোসেনসহ বিভিন্ন ব্যাচের কর্মকর্তা। এ সময় সচিবের রুমের বাইরে ৯ দফা দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সদস্যরা। পরে তারাও সচিবের রুমে প্রবেশ করে লিখিত দাবিনামা পেশ করেন।
জানতে চাইলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত ১৩ ব্যাচের সিনিয়র সহকারী সচিব মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সচিব স্যার আমাদের দাবির প্রতি সহমত প্রকাশ করে বলেছেন, আপনারা ১৫ বছর ধরে পদোন্নতিবঞ্চিত ছিলেন। বিষয়টি ভবিষ্যতে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করব। আপনার ধৈর্য ধরে একটু সময় দিন।’
সরেজমিনে দেখা গেছে, সচিবালয়ে অধিকাংশ মন্ত্রণালয়ের সচিব অফিস করেছেন। মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সরকার পতনের পর থেকে অফিসে না গেলেও গতকাল সারা দিন বঙ্গভবনে শপথের কাজে ব্যস্ত ছিলেন বলে তাঁর একান্ত সচিব কাজী শাহজাহান নিশ্চিত করেছেন। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসানও অফিস করেছেন। স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব আবু হেনা মোরশেদ জামান, মৎস্য ও পশুসম্পদ সচিব সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর, খাদ্যসচিব ইসমাইল হোসেন, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব গোলাম সারোয়ার, লেজিসলেটিভ সচিব হাফিজ উদ্দিন আহমদ, তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. হুমায়ূন কবীর খোন্দকারসহ বেশির ভাগ সচিবই অফিস করেছেন।
তবে অফিসে ছিলেন না স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মো. জাহাংগীর আলম ও সুরক্ষা সেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. মশিউর রহমান। দুদিন ধরে অফিস করছেন না কৃষিসচিব ওয়াহিদা আক্তার।
এদিকে সকালের দিকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের পদোন্নতিবঞ্চিত প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তাদের একটি দল সিনিয়র সচিব মো. হুমায়ূন কবীর খোন্দকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাঁদের দাবিদাওয়া তুলে ধরেন। বঞ্চিত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগেও দল বেঁধে কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করেছেন। বঞ্চিত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা গতকালও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের লাইব্রেরিতে মিটিং করেছেন। অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, অফিস সহায়কেরা আজকের মধ্যে পদোন্নতি দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
বিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৩৮ মিনিট আগেঅল এশিয়া ফুল কন্টাক্ট কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে অনূর্ধ্ব-৬০ কেজি ওজন ক্যাটাগরিতে তৃতীয় হয়েছেন বাংলাদেশের ‘সেনপাই’ আরাফাত রহমান। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের রাংসিত ইউনিভার্সিটি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় অল এশিয়া ফুল কন্টাক্ট খিউকুশিন কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপের ১৯-তম আসর।
৩৯ মিনিট আগেদেশে গত ১৫ বছরে ৮২টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে সরকার। এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র শুধু ক্যাপাসিটি চার্জই (কেন্দ্রভাড়া) নিয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া বিনা দরপত্রে কেন্দ্র দেওয়ায় বিদ্যুতের দামও পড়েছে বেশি। সেই বাড়তি দাম গিয়ে পড়েছে সাধারণ ভোক্তার কাঁধে।
২ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৯ ঘণ্টা আগে