অনলাইন ডেস্ক
পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার পর থেকেই ভারতে অবস্থান করছেন শেখ হাসিনা। তাঁর পরবর্তী গন্তব্য কোথায় হতে পারে, তা নিয়ে বেশ কল্পনা-জল্পনা চলছে। তবে এখনো পর্যন্ত শেখ হাসিনা কোনো দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় চাননি বলে জানিয়েছেন তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।
আজ বুধবার জয় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে এ তথ্য জানিয়েছেন। এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জয় তাদের জানিয়েছেন, শেখ হাসিনা রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এবং এখন থেকে তিনি তাঁর পরিবারকে সময় দেবেন।
শেখ হাসিনার আশ্রয় চাওয়ার বিপরীতে যুক্তরাজ্যের নীরবতা ও যুক্তরাষ্ট্র তাঁর ভিসা বাতিল করেছে কি না—এমন বিষয়ে জানতে চাইলে জয় এনডিটিভিকে বলেন, ‘আশ্রয় চাওয়ার ব্যাপারে যতগুলো প্রতিবেদন হয়েছে, সেগুলো ভুল। তিনি কোথাও আশ্রয় চাননি। তাই যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বিষয়ে যেসব প্রশ্ন উঠছে, সেগুলো সত্য নয়।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ভিসা প্রত্যাখ্যানের বিষয়ে বর্তমানে ওয়াশিংটনে বসবাসরত সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের কোনো আলোচনা হয়নি এখনো।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি এখন ওয়াশিংটনে আছি। আমার খালা লন্ডনে, আমার বোন দিল্লিতে, তাই আমরা আসলে জানি না—তিনি হয়তো এসব জায়গায় যাওয়া-আসার মধ্যেই থাকবেন।’
এদিকে শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে বলা হয়েছে, দেশটি তাঁর ভিসা বাতিল করেছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের এক মুখপাত্র বলেন, ভিসা যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী একটি গোপনীয় বিষয়। এ কারণে কারও ব্যক্তিগত ভিসার বিষয়ে দূতাবাস মন্তব্য করে না।
লন্ডনের ডেইলি সানের প্রতিবেদন অনুযায়ী, শেখ হাসিনা যুক্তরাজ্যের দেওয়া আগের ভিসার মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে তা ব্যবহার করে কেবল ভ্রমণে যেতে পারবেন। কিন্তু অনেক দিন টানা থাকার পরিকল্পনা থাকলে তাঁকে রাজনৈতিক আশ্রয় চাইতে হতে পারে। যদিও দেশটির বর্তমান আইন অনুযায়ী, তাঁর পক্ষে অন্য দেশে অবস্থান করে রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়ার সুযোগ নেই।
প্রতিবেদনে বলা হয়, রাজনৈতিক আশ্রয় অথবা সাময়িক শরণার্থী হিসেবে থাকার জন্য যুক্তরাজ্য কাউকে সে দেশে ভ্রমণে যেতে অনুমতি দেয় না। আশ্রয়প্রার্থী ব্যক্তি যেখানে আছেন, সেখান থেকেই তাঁকে এ বিষয়ে আবেদন করতে হয়।
পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার পর থেকেই ভারতে অবস্থান করছেন শেখ হাসিনা। তাঁর পরবর্তী গন্তব্য কোথায় হতে পারে, তা নিয়ে বেশ কল্পনা-জল্পনা চলছে। তবে এখনো পর্যন্ত শেখ হাসিনা কোনো দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় চাননি বলে জানিয়েছেন তাঁর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।
আজ বুধবার জয় ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে এ তথ্য জানিয়েছেন। এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জয় তাদের জানিয়েছেন, শেখ হাসিনা রাজনীতি থেকে অবসর নেবেন এবং এখন থেকে তিনি তাঁর পরিবারকে সময় দেবেন।
শেখ হাসিনার আশ্রয় চাওয়ার বিপরীতে যুক্তরাজ্যের নীরবতা ও যুক্তরাষ্ট্র তাঁর ভিসা বাতিল করেছে কি না—এমন বিষয়ে জানতে চাইলে জয় এনডিটিভিকে বলেন, ‘আশ্রয় চাওয়ার ব্যাপারে যতগুলো প্রতিবেদন হয়েছে, সেগুলো ভুল। তিনি কোথাও আশ্রয় চাননি। তাই যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের বিষয়ে যেসব প্রশ্ন উঠছে, সেগুলো সত্য নয়।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ভিসা প্রত্যাখ্যানের বিষয়ে বর্তমানে ওয়াশিংটনে বসবাসরত সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, ‘এ বিষয়ে আমাদের কোনো আলোচনা হয়নি এখনো।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি এখন ওয়াশিংটনে আছি। আমার খালা লন্ডনে, আমার বোন দিল্লিতে, তাই আমরা আসলে জানি না—তিনি হয়তো এসব জায়গায় যাওয়া-আসার মধ্যেই থাকবেন।’
এদিকে শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর ২৪ ঘণ্টা না পেরোতেই মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে বলা হয়েছে, দেশটি তাঁর ভিসা বাতিল করেছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের এক মুখপাত্র বলেন, ভিসা যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী একটি গোপনীয় বিষয়। এ কারণে কারও ব্যক্তিগত ভিসার বিষয়ে দূতাবাস মন্তব্য করে না।
লন্ডনের ডেইলি সানের প্রতিবেদন অনুযায়ী, শেখ হাসিনা যুক্তরাজ্যের দেওয়া আগের ভিসার মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে তা ব্যবহার করে কেবল ভ্রমণে যেতে পারবেন। কিন্তু অনেক দিন টানা থাকার পরিকল্পনা থাকলে তাঁকে রাজনৈতিক আশ্রয় চাইতে হতে পারে। যদিও দেশটির বর্তমান আইন অনুযায়ী, তাঁর পক্ষে অন্য দেশে অবস্থান করে রাজনৈতিক আশ্রয় চাওয়ার সুযোগ নেই।
প্রতিবেদনে বলা হয়, রাজনৈতিক আশ্রয় অথবা সাময়িক শরণার্থী হিসেবে থাকার জন্য যুক্তরাজ্য কাউকে সে দেশে ভ্রমণে যেতে অনুমতি দেয় না। আশ্রয়প্রার্থী ব্যক্তি যেখানে আছেন, সেখান থেকেই তাঁকে এ বিষয়ে আবেদন করতে হয়।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৭ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১২ ঘণ্টা আগেবিচারপতি এম এ মতিন বলেছেন, ‘জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশ পরিচালিত হবে—এটাই স্বাভাবিক, এর কোনো ব্যত্যয় হওয়া উচিত নয়। কিন্তু দেশের ন্যূনতম কোনো সংস্কার না করে রাজনীতিবিদদের হাতে ছেড়ে দেওয়া অনেকে নিরাপদ বোধ করছে না। ভালো নির্বাচন হলেও স্বৈরতন্ত্র আসবে না, তার গ্যারান্টি নেই
১৪ ঘণ্টা আগে