নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৮৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ সন্তুষ্ট বলে মত দিয়েছেন। এর মধ্যে ৭২ দশমিক ৯৯ শতাংশ ‘ভালো’ এবং ১২ দশমিক ৬৭ শতাংশ ‘খুব ভালো’ বলে মত দিয়েছেন। তবে ৬৫ শতাংশ ব্যবহারকারী আরও অতিরিক্ত তথ্য চান।
‘ইউজার স্যাটিসফেকশন সার্ভে-২০২২’ শীর্ষক জরিপের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিবিএস মিলনায়তনে প্রথমবারের মতো এ ধরনের জরিপ প্রকাশ করা হয়। সরকারি পরিসংখ্যান সম্পর্কে ব্যবহারকারীদের সন্তুষ্টি ও চাহিদার মাত্রা নিরূপণের জন্য বিবিএস এই জরিপ পরিচালনা করে।
প্রতিবেদন প্রকাশনা অনুষ্ঠানে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বিবিএসের মহাপরিচালক মতিয়ার রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বিবিএসের তথ্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় শিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে। বিবিএস থেকে সেবাপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে সন্তুষ্টির মাত্রা বিবেচনায় ৬৬ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ ব্যবহারকারী সন্তোষজনক বলে মত দিয়েছেন। তথ্য-উপাত্ত ব্যবহারকারীর ৬১ দশমিক ২২ শতাংশ বিবিএস ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যোগাযোগ করেন, যা অন্যান্য যোগাযোগমাধ্যমের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ‘এনএসডিএস ইমপ্লিমেন্টেশন সাপোর্ট প্রজেক্ট’-এর প্রকল্প পরিচালক দিলদার হোসেন স্বাগত বক্তব্য ও জরিপের ফলাফল উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, এ ধরনের জরিপ বিবিএস প্রথমবারের মতো পরিচালনা করেছে। এ জরিপের নমুনার আকার ছিল ৬০৯ জন। যার মধ্যে ৫৮০ জন উত্তরদাতার তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে।
জরিপে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত অনুযায়ী উত্তরদাতাদের ৭০ দশমিক ৫২ শতাংশ জনসংখ্যা, জনমিতি এবং জন্ম, মৃত্যু, বিবাহ, ইত্যাদি সংক্রান্ত পরিসংখ্যান ব্যবহার করেন। উত্তরদাতাদের ৬৫ শতাংশ পরিসংখ্যানের বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক আরও বিস্তারিত তথ্য-উপাত্ত প্রকাশের বিষয়ে মত প্রকাশ করেন এবং ৪২ দশমিক ১৪ শতাংশ প্রায়শই প্রত্যাশিত তথ্য-উপাত্ত খুঁজে পেয়েছেন বলে জানান।
প্রকল্প পরিচালক আরও জানান, সামগ্রিকভাবে বিবিএস প্রস্তুতকৃত তথ্য সরকারি পরিসংখ্যান শিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। তবে সরকারি পরিসংখ্যান ব্যবহারের ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীগণের ৪৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা অনুসরণ করেননি। বৈদেশিক বাণিজ্য পরিসংখ্যান ব্যবহারকারীগণের ৭০ দশমিক ০৯ শতাংশ সরকারি পরিসংখ্যানকে ‘উপযোগী' এবং ১৭ দশমিক ০৯ শতাংশ ‘খুবই উপযোগী' বলে মত প্রকাশ করেন।
১৯৮৭ সালে বিদেশে পিএইচডির গবেষণায় সরকারি সংস্থার তথ্য ব্যবহার এবং এর গ্রহণযোগ্যতা প্রমাণে সমর্থ হয়েছিলেন উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেন, ‘বিবিএসের সক্ষমতা আগের চেয়ে বেড়েছে। প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। সুতরাং বিবিএসের তথ্য নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য। মোটাদাগে তা ব্যবহারযোগ্য। আর এই জরিপ পরিচালনার মাধ্যমে বিবিএস সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে। এর মাধ্যমে বিবিএস আত্মমূল্যায়নের যে সুযোগ নিল তা সাহসী।
নিজেদের প্রমাণ করল সক্ষম নাকি সক্ষম নয়।’
তিনি বলেন, ‘পরিসংখ্যান ব্যবহারকারীগণের মতামত ও সুপারিশের আলোকে প্রাপ্ত এ জরিপের ফলাফল বিবিএসকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়নপূর্বক সেবার মানোন্নয়ন ও তথ্য-উপাত্তের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।’
বিশেষ অতিথি ড. শাহনাজ আরেফিন বলেন, ২০১৩ সালে পরিসংখ্যান আইন পাসসহ জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যবস্থার উন্নয়নের রোডম্যাপ হিসেবে মন্ত্রিপরিষদ থেকে জাতীয় পরিসংখ্যান উন্নয়ন কৌশলপত্র গৃহীত হয়। এনএসডিএস বাস্তবায়নের অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো প্রথমবারের মতো ইউজার স্যাটিসফেকশন সার্ভে-২০২২ পরিচালনা করে। বিবিএসের তত্ত্বাবধায়ক প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ পরিসংখ্যান আইন ২০১৩ ও এনএসডিএসকে সামনে রেখেই যাবতীয় প্রশাসনিক ও নীতিনির্ধারণী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
সভাপতির বক্তব্যে মতিয়ার রহমান বলেন, এ জরিপের মূল উদ্দেশ্য ছিল বিবিএসের মাধ্যমে প্রস্তুতকৃত সরকারি পরিসংখ্যান নিয়ে ব্যবহারকারী ও অংশীজনের সন্তুষ্টির মাত্রা নিরূপণ ও তাঁদের মতামত ও পরামর্শ গ্রহণ করা। এ জরিপের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত জাতীয় পরিসংখ্যান সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সার্বিক মানোন্নয়নে ও সরকারি পরিসংখ্যান প্রণয়নে অধিকতর সক্ষম প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে উঠতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য ব্যবহারকারীদের মধ্যে ৮৫ দশমিক ৬৬ শতাংশ সন্তুষ্ট বলে মত দিয়েছেন। এর মধ্যে ৭২ দশমিক ৯৯ শতাংশ ‘ভালো’ এবং ১২ দশমিক ৬৭ শতাংশ ‘খুব ভালো’ বলে মত দিয়েছেন। তবে ৬৫ শতাংশ ব্যবহারকারী আরও অতিরিক্ত তথ্য চান।
‘ইউজার স্যাটিসফেকশন সার্ভে-২০২২’ শীর্ষক জরিপের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। আজ বুধবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিবিএস মিলনায়তনে প্রথমবারের মতো এ ধরনের জরিপ প্রকাশ করা হয়। সরকারি পরিসংখ্যান সম্পর্কে ব্যবহারকারীদের সন্তুষ্টি ও চাহিদার মাত্রা নিরূপণের জন্য বিবিএস এই জরিপ পরিচালনা করে।
প্রতিবেদন প্রকাশনা অনুষ্ঠানে পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বিবিএসের মহাপরিচালক মতিয়ার রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বিবিএসের তথ্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয় শিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে। বিবিএস থেকে সেবাপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে সন্তুষ্টির মাত্রা বিবেচনায় ৬৬ দশমিক শূন্য ৯ শতাংশ ব্যবহারকারী সন্তোষজনক বলে মত দিয়েছেন। তথ্য-উপাত্ত ব্যবহারকারীর ৬১ দশমিক ২২ শতাংশ বিবিএস ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যোগাযোগ করেন, যা অন্যান্য যোগাযোগমাধ্যমের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ‘এনএসডিএস ইমপ্লিমেন্টেশন সাপোর্ট প্রজেক্ট’-এর প্রকল্প পরিচালক দিলদার হোসেন স্বাগত বক্তব্য ও জরিপের ফলাফল উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, এ ধরনের জরিপ বিবিএস প্রথমবারের মতো পরিচালনা করেছে। এ জরিপের নমুনার আকার ছিল ৬০৯ জন। যার মধ্যে ৫৮০ জন উত্তরদাতার তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে।
জরিপে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত অনুযায়ী উত্তরদাতাদের ৭০ দশমিক ৫২ শতাংশ জনসংখ্যা, জনমিতি এবং জন্ম, মৃত্যু, বিবাহ, ইত্যাদি সংক্রান্ত পরিসংখ্যান ব্যবহার করেন। উত্তরদাতাদের ৬৫ শতাংশ পরিসংখ্যানের বিভিন্ন বিষয়ভিত্তিক আরও বিস্তারিত তথ্য-উপাত্ত প্রকাশের বিষয়ে মত প্রকাশ করেন এবং ৪২ দশমিক ১৪ শতাংশ প্রায়শই প্রত্যাশিত তথ্য-উপাত্ত খুঁজে পেয়েছেন বলে জানান।
প্রকল্প পরিচালক আরও জানান, সামগ্রিকভাবে বিবিএস প্রস্তুতকৃত তথ্য সরকারি পরিসংখ্যান শিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। তবে সরকারি পরিসংখ্যান ব্যবহারের ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীগণের ৪৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা অনুসরণ করেননি। বৈদেশিক বাণিজ্য পরিসংখ্যান ব্যবহারকারীগণের ৭০ দশমিক ০৯ শতাংশ সরকারি পরিসংখ্যানকে ‘উপযোগী' এবং ১৭ দশমিক ০৯ শতাংশ ‘খুবই উপযোগী' বলে মত প্রকাশ করেন।
১৯৮৭ সালে বিদেশে পিএইচডির গবেষণায় সরকারি সংস্থার তথ্য ব্যবহার এবং এর গ্রহণযোগ্যতা প্রমাণে সমর্থ হয়েছিলেন উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম বলেন, ‘বিবিএসের সক্ষমতা আগের চেয়ে বেড়েছে। প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। সুতরাং বিবিএসের তথ্য নির্ভরযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য। মোটাদাগে তা ব্যবহারযোগ্য। আর এই জরিপ পরিচালনার মাধ্যমে বিবিএস সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে। এর মাধ্যমে বিবিএস আত্মমূল্যায়নের যে সুযোগ নিল তা সাহসী।
নিজেদের প্রমাণ করল সক্ষম নাকি সক্ষম নয়।’
তিনি বলেন, ‘পরিসংখ্যান ব্যবহারকারীগণের মতামত ও সুপারিশের আলোকে প্রাপ্ত এ জরিপের ফলাফল বিবিএসকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়নপূর্বক সেবার মানোন্নয়ন ও তথ্য-উপাত্তের গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে।’
বিশেষ অতিথি ড. শাহনাজ আরেফিন বলেন, ২০১৩ সালে পরিসংখ্যান আইন পাসসহ জাতীয় পরিসংখ্যান ব্যবস্থার উন্নয়নের রোডম্যাপ হিসেবে মন্ত্রিপরিষদ থেকে জাতীয় পরিসংখ্যান উন্নয়ন কৌশলপত্র গৃহীত হয়। এনএসডিএস বাস্তবায়নের অন্যতম অনুষঙ্গ হিসেবে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো প্রথমবারের মতো ইউজার স্যাটিসফেকশন সার্ভে-২০২২ পরিচালনা করে। বিবিএসের তত্ত্বাবধায়ক প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ পরিসংখ্যান আইন ২০১৩ ও এনএসডিএসকে সামনে রেখেই যাবতীয় প্রশাসনিক ও নীতিনির্ধারণী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
সভাপতির বক্তব্যে মতিয়ার রহমান বলেন, এ জরিপের মূল উদ্দেশ্য ছিল বিবিএসের মাধ্যমে প্রস্তুতকৃত সরকারি পরিসংখ্যান নিয়ে ব্যবহারকারী ও অংশীজনের সন্তুষ্টির মাত্রা নিরূপণ ও তাঁদের মতামত ও পরামর্শ গ্রহণ করা। এ জরিপের মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত জাতীয় পরিসংখ্যান সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সার্বিক মানোন্নয়নে ও সরকারি পরিসংখ্যান প্রণয়নে অধিকতর সক্ষম প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে উঠতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৪ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৬ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৬ ঘণ্টা আগে