নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান আরও অবনতি হয়েছে। গত ১০ বছরে মতপ্রকাশ বা জিআরএক্স স্কোর ৮ পয়েন্ট কমেছে। বর্তমানে ১২ স্কোর নিয়ে মতপ্রকাশের শ্রেণিগত দিকের সর্বনিম্ন স্তর ‘সংকটজনক’ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। ১৬১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১২৮ তম।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ‘বৈশ্বিক মতপ্রকাশ রিপোর্ট ২০২৪’ প্রকাশ করেছে আর্টিকেল নাইনটিন। সংস্থাটির (দক্ষিণ এশিয়া) আঞ্চলিক পরিচালক শেখ মনজুর-ই-আলম প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরেন।
আর্টিকেল নাইনটিনের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০০০ সাল থেকে মতপ্রকাশের স্কোর বিশ্লেষণ করলে দেখা যাচ্ছে, দুই যুগে বাংলাদেশের স্কোর কমেছে ৩২ পয়েন্ট। ২০০০ সালে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৪৪, যেটি মতপ্রকাশের শ্রেণিগত দিক থেকে ‘বাধাগ্রস্ত’ হিসেবে বিবেচিত। ‘বাধাগ্রস্ত’ থেকে ‘অতি বাধাগ্রস্ত’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবনমন হয় ২০০৬ সালে।
পরবর্তী বছর ২০০৭ সালে আরও ১০ পয়েন্ট কমে স্কোর নেমে আসে ২৯ এ। পরের দুই বছর ২০০৮ ও ২০০৯ সালে স্কোর ৫ পয়েন্ট বেড়ে ৩৪ এ উন্নীত হলেও ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেনি পরবর্তী বছরগুলোতে। ২০১৩ সালে স্কোর ছিল ২০। আর ২০১৪ সালে স্কোর ৪ পয়েন্ট কমে ১৬ স্কোর নিয়ে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো মতপ্রকাশের সংকটজনক শ্রেণিতে ঢুকে পড়ে। যা থেকে বাংলাদেশ এখনো উত্তরণ ঘটাতে পারেনি। অর্থাৎ ২০১৩ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গত ১০ বছরে স্কোর কমেছে ৮ পয়েন্ট।
স্কোরের ভিত্তিতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে পাঁচ শ্রেণিতে ভাগ করা হয়। এর মধ্যে ০–১৯ স্কোর হলে সংকটজনক, অতি বাধাগ্রস্ত ২০–৩৯, বাধাগ্রস্ত ৪০–৫৯, স্বল্প বাধাগ্রস্ত ৬০–৭৯ ও মুক্ত ৮০–১০০। অর্থাৎ ১২ স্কোর নিয়ে বাংলাদেশ মতপ্রকাশের সর্বনিম্ন শ্রেণি ‘সংকটজনক’ অবস্থানে রয়েছে।
বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বিষয়ক তিনটি সূচকেই নেতিবাচক স্কোর। সবচেয়ে বেশি খারাপ করেছে সাংবাদিকদের হয়রানি মুক্ত পরিবেশে কাজ করার স্বাধীনতার সূচকটিতে। ২০০৭ সালের পর থেকেই দেশে সাংবাদিকদের হয়রানি মুক্ত পরিবেশের সূচকটি নেতিবাচক স্কোর করতে শুরু করে এবং গণমাধ্যমের সেল্ফ সেন্সরশিপের স্কোরও নেতিবাচক হয়ে পড়ে। এই প্রবণতা পরবর্তী দেড় দশকের বেশি সময় ধরে অব্যাহত রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আলোচনায় অংশ নেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং দৈনিক প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হাসান।
মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান আরও অবনতি হয়েছে। গত ১০ বছরে মতপ্রকাশ বা জিআরএক্স স্কোর ৮ পয়েন্ট কমেছে। বর্তমানে ১২ স্কোর নিয়ে মতপ্রকাশের শ্রেণিগত দিকের সর্বনিম্ন স্তর ‘সংকটজনক’ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। ১৬১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১২৮ তম।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ‘বৈশ্বিক মতপ্রকাশ রিপোর্ট ২০২৪’ প্রকাশ করেছে আর্টিকেল নাইনটিন। সংস্থাটির (দক্ষিণ এশিয়া) আঞ্চলিক পরিচালক শেখ মনজুর-ই-আলম প্রতিবেদনের তথ্য তুলে ধরেন।
আর্টিকেল নাইনটিনের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০০০ সাল থেকে মতপ্রকাশের স্কোর বিশ্লেষণ করলে দেখা যাচ্ছে, দুই যুগে বাংলাদেশের স্কোর কমেছে ৩২ পয়েন্ট। ২০০০ সালে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৪৪, যেটি মতপ্রকাশের শ্রেণিগত দিক থেকে ‘বাধাগ্রস্ত’ হিসেবে বিবেচিত। ‘বাধাগ্রস্ত’ থেকে ‘অতি বাধাগ্রস্ত’ দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবনমন হয় ২০০৬ সালে।
পরবর্তী বছর ২০০৭ সালে আরও ১০ পয়েন্ট কমে স্কোর নেমে আসে ২৯ এ। পরের দুই বছর ২০০৮ ও ২০০৯ সালে স্কোর ৫ পয়েন্ট বেড়ে ৩৪ এ উন্নীত হলেও ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেনি পরবর্তী বছরগুলোতে। ২০১৩ সালে স্কোর ছিল ২০। আর ২০১৪ সালে স্কোর ৪ পয়েন্ট কমে ১৬ স্কোর নিয়ে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো মতপ্রকাশের সংকটজনক শ্রেণিতে ঢুকে পড়ে। যা থেকে বাংলাদেশ এখনো উত্তরণ ঘটাতে পারেনি। অর্থাৎ ২০১৩ সাল থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত গত ১০ বছরে স্কোর কমেছে ৮ পয়েন্ট।
স্কোরের ভিত্তিতে মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে পাঁচ শ্রেণিতে ভাগ করা হয়। এর মধ্যে ০–১৯ স্কোর হলে সংকটজনক, অতি বাধাগ্রস্ত ২০–৩৯, বাধাগ্রস্ত ৪০–৫৯, স্বল্প বাধাগ্রস্ত ৬০–৭৯ ও মুক্ত ৮০–১০০। অর্থাৎ ১২ স্কোর নিয়ে বাংলাদেশ মতপ্রকাশের সর্বনিম্ন শ্রেণি ‘সংকটজনক’ অবস্থানে রয়েছে।
বাংলাদেশে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা বিষয়ক তিনটি সূচকেই নেতিবাচক স্কোর। সবচেয়ে বেশি খারাপ করেছে সাংবাদিকদের হয়রানি মুক্ত পরিবেশে কাজ করার স্বাধীনতার সূচকটিতে। ২০০৭ সালের পর থেকেই দেশে সাংবাদিকদের হয়রানি মুক্ত পরিবেশের সূচকটি নেতিবাচক স্কোর করতে শুরু করে এবং গণমাধ্যমের সেল্ফ সেন্সরশিপের স্কোরও নেতিবাচক হয়ে পড়ে। এই প্রবণতা পরবর্তী দেড় দশকের বেশি সময় ধরে অব্যাহত রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আলোচনায় অংশ নেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং দৈনিক প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হাসান।
ছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৭ মিনিট আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
১ ঘণ্টা আগেঅল এশিয়া ফুল কন্টাক্ট কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে অনূর্ধ্ব-৬০ কেজি ওজন ক্যাটাগরিতে তৃতীয় হয়েছেন বাংলাদেশের ‘সেনপাই’ আরাফাত রহমান। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের রাংসিত ইউনিভার্সিটি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় অল এশিয়া ফুল কন্টাক্ট খিউকুশিন কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপের ১৯-তম আসর।
১ ঘণ্টা আগেদেশে গত ১৫ বছরে ৮২টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে সরকার। এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র শুধু ক্যাপাসিটি চার্জই (কেন্দ্রভাড়া) নিয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া বিনা দরপত্রে কেন্দ্র দেওয়ায় বিদ্যুতের দামও পড়েছে বেশি। সেই বাড়তি দাম গিয়ে পড়েছে সাধারণ ভোক্তার কাঁধে।
২ ঘণ্টা আগে