কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
ইউক্রেনে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে ভারতের সঙ্গে সমন্বয় করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ইউক্রেন ইস্যুতে আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন এ কথা জানান।
মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘আমাদের ছাত্ররা, যারা বিভিন্ন জায়গায় রয়েছেন, বেশ কিছু ক্ষেত্রে কিছু জায়গায় বাংলাদেশিরা ও ভারতীয়রা এখনো রয়েছেন। বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতেরা ভারতের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে সমন্বয় করে নাগরিকদের সরানোর কাজ করছেন। কারণ, সেখান থেকে বের হওয়ার খুব ছোট ছোট পকেট রয়েছে, যে তথ্যগুলো আমাদের কাছে নেই। এটি ভারতের সঙ্গে সমন্বয় করে করা হচ্ছে।’
পররাষ্ট্রসচিব বলেন, পোল্যান্ডে এখন মোট ৬০০ জন বাংলাদেশি আছেন। এর মধ্যে সেফ হাউসে আছেন ১০০ জন। যারা বাংলাদেশে ফেরত আসতে চায়, তাদের ফিরিয়ে আনা হবে। তবে বেশির ভাগ বাংলাদেশি সেখানেই স্থানীয়ভাবে ব্যবস্থা করে নিতে চায়। তিনি জানান, হাঙ্গেরির একটি বিশ্ববিদ্যালয় ইউক্রেন থেকে সেখানে যাওয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় পরিবর্তনের সুযোগ করে দেবে। সামনের দিনগুলোতে এ রকম আরও সুযোগ তৈরি হবে।
রাশিয়ার ওপর যে নিষেধাজ্ঞাগুলো এসেছে, তাতে বাংলাদেশের ওপর প্রভাব নিয়ে বৈঠকটি ছিল বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রসচিব। তিনি বলেন, ‘আমরা বেলারুশ, ইউক্রেন ও রাশিয়া থেকে অনেক কিছু আমদানি ও রপ্তানি করি। সুতরাং আমদানি-রপ্তানির কী হবে, ব্যাংকিং লেনদেনে কী হবে, বাংলাদেশের সঙ্গে রাশিয়ার বড় যে উদ্যোগগুলো ছিল, তার কী হবে, এর বিকল্প চিন্তা করে রাখা উচিত।’
এর আগে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেন ইস্যুতে হওয়া আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছিলেন, ‘ইউক্রেন থেকে সীমান্ত পাড়ি দেওয়া বাংলাদেশিদের মধ্যে পোল্যান্ডে যাওয়ার আগ্রহ বেশি। এর পর হাঙ্গেরি। তাঁদের রোমানিয়া যাওয়ার আগ্রহ নেই বললেই চলে।’
এর কারণ ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, ‘রোমানিয়া সেনজেনভুক্ত দেশ নয়। ফলে রোমানিয়া প্রবেশ করলে সেখান থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে যাওয়া যাবে না। তাঁদের মধ্যে পোল্যান্ডে যাওয়ার প্রবণতা বেশি, কারণ সেখান থেকে ইউরোপের যে কোনো দেশে যাওয়া সহজ। এ কারণে পোল্যান্ডে যাওয়ার সংখ্যা এখনো বেশি, সামনে আরও বেশি দেখা যাবে। তবে এ বিষয়টি উদ্বেগেরও। কারণ বাংলাদেশিরা সেখান থেকে পালিয়ে গেলে ভবিষ্যতে কোনো দেশ থেকে কোনো ধরনের সুবিধা নিতে ঝামেলায় পড়তে হবে বাংলাদেশকে।’
আরো পড়ুন:
ইউক্রেনে আটকে পড়া বাংলাদেশিদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে ভারতের সঙ্গে সমন্বয় করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ইউক্রেন ইস্যুতে আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন এ কথা জানান।
মাসুদ বিন মোমেন বলেন, ‘আমাদের ছাত্ররা, যারা বিভিন্ন জায়গায় রয়েছেন, বেশ কিছু ক্ষেত্রে কিছু জায়গায় বাংলাদেশিরা ও ভারতীয়রা এখনো রয়েছেন। বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতেরা ভারতের রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে সমন্বয় করে নাগরিকদের সরানোর কাজ করছেন। কারণ, সেখান থেকে বের হওয়ার খুব ছোট ছোট পকেট রয়েছে, যে তথ্যগুলো আমাদের কাছে নেই। এটি ভারতের সঙ্গে সমন্বয় করে করা হচ্ছে।’
পররাষ্ট্রসচিব বলেন, পোল্যান্ডে এখন মোট ৬০০ জন বাংলাদেশি আছেন। এর মধ্যে সেফ হাউসে আছেন ১০০ জন। যারা বাংলাদেশে ফেরত আসতে চায়, তাদের ফিরিয়ে আনা হবে। তবে বেশির ভাগ বাংলাদেশি সেখানেই স্থানীয়ভাবে ব্যবস্থা করে নিতে চায়। তিনি জানান, হাঙ্গেরির একটি বিশ্ববিদ্যালয় ইউক্রেন থেকে সেখানে যাওয়া বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয় পরিবর্তনের সুযোগ করে দেবে। সামনের দিনগুলোতে এ রকম আরও সুযোগ তৈরি হবে।
রাশিয়ার ওপর যে নিষেধাজ্ঞাগুলো এসেছে, তাতে বাংলাদেশের ওপর প্রভাব নিয়ে বৈঠকটি ছিল বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রসচিব। তিনি বলেন, ‘আমরা বেলারুশ, ইউক্রেন ও রাশিয়া থেকে অনেক কিছু আমদানি ও রপ্তানি করি। সুতরাং আমদানি-রপ্তানির কী হবে, ব্যাংকিং লেনদেনে কী হবে, বাংলাদেশের সঙ্গে রাশিয়ার বড় যে উদ্যোগগুলো ছিল, তার কী হবে, এর বিকল্প চিন্তা করে রাখা উচিত।’
এর আগে গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেন ইস্যুতে হওয়া আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছিলেন, ‘ইউক্রেন থেকে সীমান্ত পাড়ি দেওয়া বাংলাদেশিদের মধ্যে পোল্যান্ডে যাওয়ার আগ্রহ বেশি। এর পর হাঙ্গেরি। তাঁদের রোমানিয়া যাওয়ার আগ্রহ নেই বললেই চলে।’
এর কারণ ব্যাখ্যায় তিনি বলেন, ‘রোমানিয়া সেনজেনভুক্ত দেশ নয়। ফলে রোমানিয়া প্রবেশ করলে সেখান থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোতে যাওয়া যাবে না। তাঁদের মধ্যে পোল্যান্ডে যাওয়ার প্রবণতা বেশি, কারণ সেখান থেকে ইউরোপের যে কোনো দেশে যাওয়া সহজ। এ কারণে পোল্যান্ডে যাওয়ার সংখ্যা এখনো বেশি, সামনে আরও বেশি দেখা যাবে। তবে এ বিষয়টি উদ্বেগেরও। কারণ বাংলাদেশিরা সেখান থেকে পালিয়ে গেলে ভবিষ্যতে কোনো দেশ থেকে কোনো ধরনের সুবিধা নিতে ঝামেলায় পড়তে হবে বাংলাদেশকে।’
আরো পড়ুন:
গতকাল শনিবার ঢাকায় পৌঁছার পর সামাজিক মাধ্যম এক্স–এ দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, একটি শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যৎ ও জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থা বাংলাদেশের প্রাপ্য। ব্রিটিশ প্রতিমন্ত্রী আজ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করবেন।
৭ মিনিট আগেমাটি পরীক্ষার মাধ্যমে সুষম সার ব্যবহারে উৎসাহিত করতে ভ্রাম্যমাণ গবেষণাগারের মাধ্যমে মাটি পরীক্ষার কর্মসূচি হাতে নিয়েছে মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট (এসআরডিআই)। এই কর্মসূচির আওতায় ১০টি ভ্রাম্যমাণ পরীক্ষাগার দেশের ৪৯ জেলার ৫৬টি উপজেলায় মাটি পরীক্ষা করবে। কৃষকেরা মাত্র ২৫ টাকা ভর্তুকি মূল্যে (প্রকৃ
২ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার বন্ধ শ্রমবাজার আবার খুলেছে। বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এ শ্রমবাজারে এবার প্ল্যান্টেশন অর্থাৎ কৃষি খাতে কর্মী নেওয়া হচ্ছে। তবে এবারও সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। এ সময়সীমা শেষ হচ্ছে আগামী ৩১ জানুয়ারি। জনশক্তি রপ্তানিকারকেরা বলছেন, সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার কারণে এবারও সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। কারণ
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরানোর প্রসঙ্গে বঙ্গোপসাগর সংলাপে ভারত ও বাংলাদেশের অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে কিছুটা উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। তবে পরে হাস্যরসের মাধ্যমে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে উষ্ণতা ছড়িয়েছেন দুপক্ষের আলোচকেরা।
১০ ঘণ্টা আগে