নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ সব কমিশনারের পদত্যাগপত্র মহামান্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গৃহীত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতির প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় বিষয়টি জানানো হয়েছে। এর আগে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশন পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে।
আজ দুপুর ১২টায় আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে দুই নির্বাচন কমিশনারকে পাশে নিয়ে এই সংবাদ সম্মেলন করেন সিইসি। তিনি বলেন, ‘আমরা পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সচিবের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির কাছে আমাদের পদত্যাগপত্র পৌঁছে দেওয়া হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান ও মো. আলমগীর উপস্থিত ছিলেন। অপর দুই নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা ও আনিছুর রহমান অনুপস্থিত ছিলেন।
সাংবাদিকদের সামনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান সিইসি হাবিবুল আউয়াল। বক্তব্য শেষ করেই সংবাদ সম্মেলনের স্থান ত্যাগ করেন কমিশনাররা। সিইসি বা কোনো কমিশনার সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার সুযোগ দেননি।
এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করে কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন। এ বিষয়ে গতকাল বুধবার অফিস আদেশ জারি করা হয়। ধারণা করা হচ্ছিল, পদত্যাগের আগে এটিই হয়তো কর্মকর্তাদের সঙ্গে হাবিবুল আউয়াল কমিশনের শেষ সভা।
সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে এই কমিশন গত আড়াই বছরে দেড় সহস্রাধিক পদে স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন নির্বাচন, উপনির্বাচন করেছে। এই কমিশনের পরিচালনায় গত ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
আজকের সংবাদ সম্মেলনের কথা গতকাল বুধবার সাংবাদিকদের নিজেই জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি)। কমিশনের পদত্যাগপত্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে গতকালই সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে পদত্যাগের পক্ষে ছিলেন সিইসি। কিন্তু অন্য নির্বাচন কমিশনাররা এত দিন সায় দেননি।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ সব কমিশনারের পদত্যাগপত্র মহামান্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গৃহীত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতির প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় বিষয়টি জানানো হয়েছে। এর আগে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারের আমলে নিয়োগ পাওয়া প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশন পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে।
আজ দুপুর ১২টায় আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে দুই নির্বাচন কমিশনারকে পাশে নিয়ে এই সংবাদ সম্মেলন করেন সিইসি। তিনি বলেন, ‘আমরা পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সচিবের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির কাছে আমাদের পদত্যাগপত্র পৌঁছে দেওয়া হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান ও মো. আলমগীর উপস্থিত ছিলেন। অপর দুই নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানা ও আনিছুর রহমান অনুপস্থিত ছিলেন।
সাংবাদিকদের সামনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান সিইসি হাবিবুল আউয়াল। বক্তব্য শেষ করেই সংবাদ সম্মেলনের স্থান ত্যাগ করেন কমিশনাররা। সিইসি বা কোনো কমিশনার সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার সুযোগ দেননি।
এর আগে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করে কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশন। এ বিষয়ে গতকাল বুধবার অফিস আদেশ জারি করা হয়। ধারণা করা হচ্ছিল, পদত্যাগের আগে এটিই হয়তো কর্মকর্তাদের সঙ্গে হাবিবুল আউয়াল কমিশনের শেষ সভা।
সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে এই কমিশন গত আড়াই বছরে দেড় সহস্রাধিক পদে স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন নির্বাচন, উপনির্বাচন করেছে। এই কমিশনের পরিচালনায় গত ৭ জানুয়ারির দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
আজকের সংবাদ সম্মেলনের কথা গতকাল বুধবার সাংবাদিকদের নিজেই জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি)। কমিশনের পদত্যাগপত্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে গতকালই সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে পদত্যাগের পক্ষে ছিলেন সিইসি। কিন্তু অন্য নির্বাচন কমিশনাররা এত দিন সায় দেননি।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১০ মিনিট আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
২ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৩ ঘণ্টা আগে