নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার নীলনকশা করেছিল দাবি করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, তার দল এখনো বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্র করছেন। বিএনপির বিরুদ্ধে প্রতিদিন যুদ্ধ করতে ভালো লাগে না জানিয়ে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার কাছে শেষ যুদ্ধের দাবি করেন তিনি।
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে ১৪৭ বিধির ওপর চলা সাধারণ আলোচনায় এসব কথা বলেন তিনি। ‘পঁচাত্তরের খুনি চক্রান্তকারীদের প্রেতাত্মারা এখনো ক্ষান্ত হয়নি। আজও তারা ঘৃণ্য তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে পুনরায় রাষ্ট্র ক্ষমতায় ফিরে এসে ইতিহাসের চাকাকে ঘুরিয়ে দিতে এমন দাবি করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সব চক্রান্ত ব্যর্থ করার শপথ নিয়ে জাতীয় সংসদে সাধারণ প্রস্তাব ওঠানো হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এ প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন।’
এখনো পাকিস্তানি প্রেতাত্মা ও জিয়াউর রহমানের দল স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে নেওয়ার দাবি করে এবি তাজুল ইসলাম বলেন, ‘একসময় ছিল সেনাবাহিনীর সাহায্যে এই বাংলাদেশের মানুষকে বোকা বানিয়ে ক্ষমতা নিয়েছিলেন। সেই দিন শেষ, আর কোনো দিন সেনাবাহিনীর মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের স্বপ্ন বাস্তবায়ন হবে না।’
বিএনপিকে শেখ হাসিনার কাছ থেকে বুদ্ধি নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আপনারা বিদেশিদের কাছে যান, ধরণা দেন, বিদেশিরা আপনাদের ক্ষমতায় বসাবেন। আপনারা বাংলার জনগণের কাছে যান, আর যদি না পারেন। দলবল নিয়ে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আসেন। বলেন যে, নেত্রী দলেরতো এই অবস্থা, কি করলে ভালো হবে দেশের। নেত্রী ঠিকই আপনাদের সুবুদ্ধি দেবে, ভালো বুদ্ধি দেবে। আপনারা সেই মত চলেন, দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখেন।’
দলীয় সভাপতির কাছে আহ্বান জানিয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, আপনারা (বিএনপি) যা শুরু করেছেন। আমার মনে হয় আমাদের নেত্রী নির্দেশ দেওয়া উচিত, প্রত্যেক দিন যুদ্ধ করতে আর ভালো লাগে না। একটা শেষ যুদ্ধের খবর দেন, এই যুদ্ধে হয় তারা থাকবে, না হয় আমরা থাকব এই দেশে। আর কোনো বিকল্প নাই। প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করতে আর ভালো লাগে না। তাদেরকে বাংলাদেশে থাকতে দেওয়া যায় না, আমার মনে হয় নতুন প্রজন্মসহ সকলে মিলে এই কাজটা এখনই করা উচিত।’
পাকিস্তান আমলে জিয়াউর রহমান দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ে কর্মরত ছিলেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তাদের সঙ্গে তাঁর দহরম-মহরম ছিল। সেই সুবাদে, দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক চক্রান্ত মিলিয়ে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার নীলনকশা করে।’
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সকালের সেনানিবাসের ঘটনাবলি উল্লেখ করে স্থানীয় তিনি বলেন, ‘সাধারণত জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা প্যারেড-পিটি করে না। তারা সাধারণত আট-নয়টায় দিকে অফিসে যায়। কিন্তু সেদিন জিয়াউর রহমান এত ভোরে কেন প্রস্তুত হচ্ছিলেন। কারণ তিনি সজাগ ছিলেন, সারা রাত জেগে অপারেশনটা মনিটর করেছিলেন। অপারেশন সফল হওয়ার সেভ করে রাজার হালে অফিসে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।’
জিয়াউর রহমান সব সময় ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত ছিল উল্লেখ করে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘দুঃখজনক হলেও সত্য, তিনি খালেদা জিয়াকে স্ত্রী হিসাবে রাখতে চান নাই। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে খালেদা জিয়াকে স্ত্রী হিসাবে রাখার কারণে এবং তৎকালীন অনেক ছাত্রনেতার কারণে বঙ্গবন্ধু একটি অতিরিক্ত পদ বানিয়ে সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ করেছিলেন তাকে। আর সেই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর হত্যার নীলনকশা করে।’
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু হত্যার নীলনকশা করেছিল দাবি করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, তার দল এখনো বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্র করছেন। বিএনপির বিরুদ্ধে প্রতিদিন যুদ্ধ করতে ভালো লাগে না জানিয়ে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার কাছে শেষ যুদ্ধের দাবি করেন তিনি।
আজ বুধবার জাতীয় সংসদে ১৪৭ বিধির ওপর চলা সাধারণ আলোচনায় এসব কথা বলেন তিনি। ‘পঁচাত্তরের খুনি চক্রান্তকারীদের প্রেতাত্মারা এখনো ক্ষান্ত হয়নি। আজও তারা ঘৃণ্য তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে পুনরায় রাষ্ট্র ক্ষমতায় ফিরে এসে ইতিহাসের চাকাকে ঘুরিয়ে দিতে এমন দাবি করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সব চক্রান্ত ব্যর্থ করার শপথ নিয়ে জাতীয় সংসদে সাধারণ প্রস্তাব ওঠানো হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের সরকার দলীয় সংসদ সদস্য র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এ প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন।’
এখনো পাকিস্তানি প্রেতাত্মা ও জিয়াউর রহমানের দল স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখল করে নেওয়ার দাবি করে এবি তাজুল ইসলাম বলেন, ‘একসময় ছিল সেনাবাহিনীর সাহায্যে এই বাংলাদেশের মানুষকে বোকা বানিয়ে ক্ষমতা নিয়েছিলেন। সেই দিন শেষ, আর কোনো দিন সেনাবাহিনীর মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের স্বপ্ন বাস্তবায়ন হবে না।’
বিএনপিকে শেখ হাসিনার কাছ থেকে বুদ্ধি নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আপনারা বিদেশিদের কাছে যান, ধরণা দেন, বিদেশিরা আপনাদের ক্ষমতায় বসাবেন। আপনারা বাংলার জনগণের কাছে যান, আর যদি না পারেন। দলবল নিয়ে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে আসেন। বলেন যে, নেত্রী দলেরতো এই অবস্থা, কি করলে ভালো হবে দেশের। নেত্রী ঠিকই আপনাদের সুবুদ্ধি দেবে, ভালো বুদ্ধি দেবে। আপনারা সেই মত চলেন, দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখেন।’
দলীয় সভাপতির কাছে আহ্বান জানিয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, আপনারা (বিএনপি) যা শুরু করেছেন। আমার মনে হয় আমাদের নেত্রী নির্দেশ দেওয়া উচিত, প্রত্যেক দিন যুদ্ধ করতে আর ভালো লাগে না। একটা শেষ যুদ্ধের খবর দেন, এই যুদ্ধে হয় তারা থাকবে, না হয় আমরা থাকব এই দেশে। আর কোনো বিকল্প নাই। প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করতে আর ভালো লাগে না। তাদেরকে বাংলাদেশে থাকতে দেওয়া যায় না, আমার মনে হয় নতুন প্রজন্মসহ সকলে মিলে এই কাজটা এখনই করা উচিত।’
পাকিস্তান আমলে জিয়াউর রহমান দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ে কর্মরত ছিলেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তাদের সঙ্গে তাঁর দহরম-মহরম ছিল। সেই সুবাদে, দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক চক্রান্ত মিলিয়ে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার নীলনকশা করে।’
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সকালের সেনানিবাসের ঘটনাবলি উল্লেখ করে স্থানীয় তিনি বলেন, ‘সাধারণত জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা প্যারেড-পিটি করে না। তারা সাধারণত আট-নয়টায় দিকে অফিসে যায়। কিন্তু সেদিন জিয়াউর রহমান এত ভোরে কেন প্রস্তুত হচ্ছিলেন। কারণ তিনি সজাগ ছিলেন, সারা রাত জেগে অপারেশনটা মনিটর করেছিলেন। অপারেশন সফল হওয়ার সেভ করে রাজার হালে অফিসে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন।’
জিয়াউর রহমান সব সময় ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত ছিল উল্লেখ করে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘দুঃখজনক হলেও সত্য, তিনি খালেদা জিয়াকে স্ত্রী হিসাবে রাখতে চান নাই। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে খালেদা জিয়াকে স্ত্রী হিসাবে রাখার কারণে এবং তৎকালীন অনেক ছাত্রনেতার কারণে বঙ্গবন্ধু একটি অতিরিক্ত পদ বানিয়ে সেনাবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ করেছিলেন তাকে। আর সেই জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধুর হত্যার নীলনকশা করে।’
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৪ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৫ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৬ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৭ ঘণ্টা আগে