অনলাইন ডেস্ক
নির্বাসিত লেখক তসলিমা নাসরিন ভারতে অবস্থান করা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছেন। আজ রোববার সহযোগী গণমাধ্যম ‘আজতক বাংলা’কে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারের বরাতে এই খবর জানিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে।
এ বিষয়ে একটি বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তসলিমা শুধু বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক উত্থান নিয়েই উদ্বিগ্ন নন, ভারতে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়েও অনিশ্চয়তার মুখে তিনি। দাবি করেছেন, ভারতে তাঁর বসবাসের অনুমতির মেয়াদ গত জুলাইয়ে শেষ হয়ে গেলেও দেশটির সরকার এখনো এটি নবায়ন করেনি।
আজতক ডট ইনের সম্পাদক কেশবানন্দ ধর দুবেকে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে তসলিমা বলেন, ‘আমি ভারতে থাকতে পছন্দ করি। কিন্তু প্রায় দেড় মাস হয়ে গেছে। এখনো আমার থাকার মেয়াদ বাড়ায়নি কেন্দ্রীয় সরকার।’
বিষয়টি নিয়ে ভারত সরকারের কাছ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাচ্ছেন না বলেও জানান তসলিমা। তিনি বলেন, ‘আমি জানি না, কার সঙ্গে কথা বলব? স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করবেন? আমি কারও সঙ্গে কথা বলি না। আমি অনলাইনে চেক করি। কিন্তু এখনো কোনো নিশ্চয়তা পাইনি। যা আগে কখনো ঘটেনি।’
১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ থেকে নির্বাসিত হওয়ার পর বেশ কয়েক বছর ইউরোপে বসবাস করেছিলেন তসলিমা। পরে ২০০৪ সালে তিনি ভারতে চলে আসেন। ভারতেও বেশ কয়েকবার অবস্থান বদলের পর ২০১১ সাল থেকে তিনি দিল্লিতে বসবাস করছেন।
ভারতে বসবাসের অনুমতি নবায়ন করার পথে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে কি না জানতে চাইলে, তসলিমা তা অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ও সেখানকার রাজনীতির সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। আমি ইতিমধ্যে ভারতে বসবাস করছি। আমি এখানে একজন সুইডিশ নাগরিক হিসেবে থাকি। বাংলাদেশে বর্তমান টালমাটাল পরিস্থিতির আগেই আমার থাকার মেয়াদ ফুরিয়ে গেছে। ২০১৭ সালেও এমন সমস্যা হয়েছিল। কিন্তু সেই সময় সেটি প্রযুক্তিগত সমস্যাই ছিল।’
ধর্মীয় মৌলবাদের স্পষ্টবাদী সমালোচক তসলিমা এখন তাঁর ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কার মধ্যে আছেন। ভারতে বসবাসের অনুমতি নবায়ন হবে না, এমন আশঙ্কাও করছেন তসলিমা। তবে এই অনুমতি না পেলে তিনি বড় ধরনের হুমকির মধ্যে পড়বেন বলেও জানান। তসলিমা বলেন, ‘মানুষ মনে করে আমার সঙ্গে সরকার ও নেতাদের ঘনিষ্ঠতা আছে। তা কিন্তু নয়। পারমিট না পেলে আমি মারা যাব। এখন কোথাও যাওয়ার মতো অবস্থায় নেই।’
বাংলাদেশ থেকে নির্বাসিত হওয়ার জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ভূমিকা রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তসলিমা। তিনি বলেন, ‘দুজনই আমায় বাংলাদেশে থাকতে দেননি। ইসলামিক মৌলবাদীদের প্রশ্রয় দিয়েছিলেন।’
নির্বাসিত লেখক তসলিমা নাসরিন ভারতে অবস্থান করা নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছেন। আজ রোববার সহযোগী গণমাধ্যম ‘আজতক বাংলা’কে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারের বরাতে এই খবর জানিয়েছে ইন্ডিয়া টুডে।
এ বিষয়ে একটি বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তসলিমা শুধু বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক উত্থান নিয়েই উদ্বিগ্ন নন, ভারতে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়েও অনিশ্চয়তার মুখে তিনি। দাবি করেছেন, ভারতে তাঁর বসবাসের অনুমতির মেয়াদ গত জুলাইয়ে শেষ হয়ে গেলেও দেশটির সরকার এখনো এটি নবায়ন করেনি।
আজতক ডট ইনের সম্পাদক কেশবানন্দ ধর দুবেকে দেওয়া ওই সাক্ষাৎকারে তসলিমা বলেন, ‘আমি ভারতে থাকতে পছন্দ করি। কিন্তু প্রায় দেড় মাস হয়ে গেছে। এখনো আমার থাকার মেয়াদ বাড়ায়নি কেন্দ্রীয় সরকার।’
বিষয়টি নিয়ে ভারত সরকারের কাছ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাচ্ছেন না বলেও জানান তসলিমা। তিনি বলেন, ‘আমি জানি না, কার সঙ্গে কথা বলব? স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করবেন? আমি কারও সঙ্গে কথা বলি না। আমি অনলাইনে চেক করি। কিন্তু এখনো কোনো নিশ্চয়তা পাইনি। যা আগে কখনো ঘটেনি।’
১৯৯৪ সালে বাংলাদেশ থেকে নির্বাসিত হওয়ার পর বেশ কয়েক বছর ইউরোপে বসবাস করেছিলেন তসলিমা। পরে ২০০৪ সালে তিনি ভারতে চলে আসেন। ভারতেও বেশ কয়েকবার অবস্থান বদলের পর ২০১১ সাল থেকে তিনি দিল্লিতে বসবাস করছেন।
ভারতে বসবাসের অনুমতি নবায়ন করার পথে বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে কি না জানতে চাইলে, তসলিমা তা অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ ও সেখানকার রাজনীতির সঙ্গে আমার কোনো সম্পর্ক নেই। আমি ইতিমধ্যে ভারতে বসবাস করছি। আমি এখানে একজন সুইডিশ নাগরিক হিসেবে থাকি। বাংলাদেশে বর্তমান টালমাটাল পরিস্থিতির আগেই আমার থাকার মেয়াদ ফুরিয়ে গেছে। ২০১৭ সালেও এমন সমস্যা হয়েছিল। কিন্তু সেই সময় সেটি প্রযুক্তিগত সমস্যাই ছিল।’
ধর্মীয় মৌলবাদের স্পষ্টবাদী সমালোচক তসলিমা এখন তাঁর ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কার মধ্যে আছেন। ভারতে বসবাসের অনুমতি নবায়ন হবে না, এমন আশঙ্কাও করছেন তসলিমা। তবে এই অনুমতি না পেলে তিনি বড় ধরনের হুমকির মধ্যে পড়বেন বলেও জানান। তসলিমা বলেন, ‘মানুষ মনে করে আমার সঙ্গে সরকার ও নেতাদের ঘনিষ্ঠতা আছে। তা কিন্তু নয়। পারমিট না পেলে আমি মারা যাব। এখন কোথাও যাওয়ার মতো অবস্থায় নেই।’
বাংলাদেশ থেকে নির্বাসিত হওয়ার জন্য ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ভূমিকা রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তসলিমা। তিনি বলেন, ‘দুজনই আমায় বাংলাদেশে থাকতে দেননি। ইসলামিক মৌলবাদীদের প্রশ্রয় দিয়েছিলেন।’
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৭ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেবিচারপতি এম এ মতিন বলেছেন, ‘জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশ পরিচালিত হবে—এটাই স্বাভাবিক, এর কোনো ব্যত্যয় হওয়া উচিত নয়। কিন্তু দেশের ন্যূনতম কোনো সংস্কার না করে রাজনীতিবিদদের হাতে ছেড়ে দেওয়া অনেকে নিরাপদ বোধ করছে না। ভালো নির্বাচন হলেও স্বৈরতন্ত্র আসবে না, তার গ্যারান্টি নেই
১৫ ঘণ্টা আগে