নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার অংশ হিসেবে খালেদা জিয়াকে বুধবার বিকেলে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে সন্ধ্যায় আবারও বাসায় নেওয়া হয় তাঁকে।
বিকেল ৪টার দিকে খালেদা জিয়া তাঁর গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে যান। হাসপাতালে রেডিওলজিক্যাল পরীক্ষা, ইমেজিং, ব্লাড ও ইউরিন পরীক্ষা, লিভার ফাংশন টেস্ট, কিডনি ফাংশন টেস্ট, হার্টের পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে সেখান থেকে সাড়ে ৬টার পর বাসায় ফেরেন বিএনপির চেয়ারপারসন।
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার খুব একটা উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসকেরা। স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে গুলশানের বাসায় নেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। এ সময় খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চান তিনি।
জাহিদ হোসেন বলেন, ‘যে মানুষটি (খালেদা জিয়া) আলিয়া মাদ্রাসায় হেঁটে হেঁটে গিয়েছেন। সেই মানুষটি চার বছরের মাথায় ২০২০ সালের ২৫ মার্চ থেকে হুইলচেয়ার বাউন্ড হয়েছেন। একজন হাঁটা মানুষ যদি হুইলচেয়ারে চলেন, তিনি কত ভালো আছেন? যে মানুষটি এভারকেয়ার হাসপাতালে প্রায় ছয়টি মাস ভর্তি থেকেছেন। অনেকে অনেক কথা বলেন। আজকের বাস্তবতা হচ্ছে উনি অসুস্থ। ওনার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। আপনারা সবাই দোয়া করবেন উনি যাতে সুস্থ হয়ে ওঠেন। উনি নিজেও দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।’
জাহিদ কিছুটা ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, ‘ওনার অসুস্থতা নিয়ে যাঁরা ব্যঙ্গ করেন, যাঁরা কথা বলেন তাঁদের বুঝ দেওয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব না। উনি অসুস্থ যদি না-ই হতেন, আজকেই বা ওনার মেডিকেল চেকআপের কী প্রয়োজন ছিল?’
সবশেষ পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পর্কে জানতে চাইলে জাহিদ বলেন, পরীক্ষার রিপোর্টগুলো পেলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
৭৬ বছর বয়সী খালেদা জিয়া বহু বছর ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, দাঁত, চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। গত বছরের নভেম্বরে খালেদা জিয়ার লিভার সিরোসিস ধরা পড়ে। ওই সময়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন টানা ৮১ দিন। এরপর গত ১ ফেব্রুয়ারি হাসপাতাল থেকে তিনি গুলশানের বাসায় ফিরে যান তিনি। এরপর তিনি করোনার বুস্টার ডোজ নেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের দুই মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে ২০১৮ সালে কারাগারে যান খালেদা জিয়া। ২০২০ সালের মার্চে তাঁর দণ্ড স্থগিত করে বিশেষ বিবেচনায় তাঁকে মুক্তি দেয় সরকার। এরপর থেকে গুলশানের ভাড়া বাসায় থাকছেন তিনি।
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার অংশ হিসেবে খালেদা জিয়াকে বুধবার বিকেলে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে সন্ধ্যায় আবারও বাসায় নেওয়া হয় তাঁকে।
বিকেল ৪টার দিকে খালেদা জিয়া তাঁর গুলশানের বাসা ফিরোজা থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে যান। হাসপাতালে রেডিওলজিক্যাল পরীক্ষা, ইমেজিং, ব্লাড ও ইউরিন পরীক্ষা, লিভার ফাংশন টেস্ট, কিডনি ফাংশন টেস্ট, হার্টের পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে সেখান থেকে সাড়ে ৬টার পর বাসায় ফেরেন বিএনপির চেয়ারপারসন।
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার খুব একটা উন্নতি হয়নি বলে জানিয়েছেন তাঁর চিকিৎসকেরা। স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে গুলশানের বাসায় নেওয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। এ সময় খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চান তিনি।
জাহিদ হোসেন বলেন, ‘যে মানুষটি (খালেদা জিয়া) আলিয়া মাদ্রাসায় হেঁটে হেঁটে গিয়েছেন। সেই মানুষটি চার বছরের মাথায় ২০২০ সালের ২৫ মার্চ থেকে হুইলচেয়ার বাউন্ড হয়েছেন। একজন হাঁটা মানুষ যদি হুইলচেয়ারে চলেন, তিনি কত ভালো আছেন? যে মানুষটি এভারকেয়ার হাসপাতালে প্রায় ছয়টি মাস ভর্তি থেকেছেন। অনেকে অনেক কথা বলেন। আজকের বাস্তবতা হচ্ছে উনি অসুস্থ। ওনার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। আপনারা সবাই দোয়া করবেন উনি যাতে সুস্থ হয়ে ওঠেন। উনি নিজেও দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।’
জাহিদ কিছুটা ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, ‘ওনার অসুস্থতা নিয়ে যাঁরা ব্যঙ্গ করেন, যাঁরা কথা বলেন তাঁদের বুঝ দেওয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব না। উনি অসুস্থ যদি না-ই হতেন, আজকেই বা ওনার মেডিকেল চেকআপের কী প্রয়োজন ছিল?’
সবশেষ পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পর্কে জানতে চাইলে জাহিদ বলেন, পরীক্ষার রিপোর্টগুলো পেলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
৭৬ বছর বয়সী খালেদা জিয়া বহু বছর ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, দাঁত, চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। গত বছরের নভেম্বরে খালেদা জিয়ার লিভার সিরোসিস ধরা পড়ে। ওই সময়ে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন টানা ৮১ দিন। এরপর গত ১ ফেব্রুয়ারি হাসপাতাল থেকে তিনি গুলশানের বাসায় ফিরে যান তিনি। এরপর তিনি করোনার বুস্টার ডোজ নেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের দুই মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে ২০১৮ সালে কারাগারে যান খালেদা জিয়া। ২০২০ সালের মার্চে তাঁর দণ্ড স্থগিত করে বিশেষ বিবেচনায় তাঁকে মুক্তি দেয় সরকার। এরপর থেকে গুলশানের ভাড়া বাসায় থাকছেন তিনি।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৫ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৭ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৭ ঘণ্টা আগে