নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে গত মাসে ৪৮৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৫৬৪ জন। এ সময় আহত হয়েছেন ১ হাজার ৯৭ জন। নিহতের মধ্যে নারী ছিলেন ৮৮ জন ও শিশু ৭৩টি। এই সময়ে ৬টি নৌ-দুর্ঘটনায় ৮ জন নিহত হয়েছে। ১৯টি রেলপথ দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত এবং ৪ জন আহত হয়েছে। আজ বুধবার বাংলাদেশ রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মার্চের ৩১ দিনে ১৭৯টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৯৪ জন, যা মোট নিহতের ৩৪ দশমিক ৩৯ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৩৬ দশমিক ৮৩ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১০৭ জন পথচারী নিহত হয়েছে, যা মোট নিহতের ১৮ শতাংশ ৯৭ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৮১ জন।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল এবং ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।
ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে। ১১৯টি দুর্ঘটনায় ১৩৭ জন নিহত। সবচেয়ে কম ময়মনসিংহ বিভাগে। ৩০টি দুর্ঘটনায় ৩৮ জন নিহত হয়েছে। একক জেলা হিসেবে ময়মনসিংহে সবচেয়ে বেশি ১৮টি দুর্ঘটনায় ২৯ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। সবচেয়ে কম ফেনি ও জামালপুর জেলায়। ৪টি দুর্ঘটনা ঘটলেও কোনো প্রাণহানি ঘটেনি। রাজধানী ঢাকায় ২৭টি দুর্ঘটনায় ২৪ জন নিহত ও ১৬ জন আহত হয়েছেন।
দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের চিত্র
দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, বাসযাত্রী ৫৩ জন ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, পিকআপ, ট্রাক্টর, ট্রলি ও লরি আরোহী ৪৯ জন; মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার ও অ্যাম্বুলেন্স যাত্রী ২২ জন; থ্রি-হুইলার যাত্রী ১০৪ জন নিহত হয়েছেন। স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-ভটভটি-আলমসাধু-পাখি ভ্যান-মাহেন্দ্র-টমটম) ২৪ জন এবং সাইকেল, রিকশা ও রিকশাভ্যান আরোহী ১১ জন নিহত হয়েছেন।
দুর্ঘটনা সংঘটিত সড়কের ধরন
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ১৮৪টি জাতীয় মহাসড়কে, ১৯৭টি আঞ্চলিক সড়কে, ৫৯টি গ্রামীণ সড়কে, ৪৩টি শহরের সড়কে এবং অন্যান্য স্থানে ৩টি সংঘটিত হয়েছে।
দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ৮৫টি মুখোমুখি সংঘর্ষ, ২৪২টি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ১০৪টি পথচারীকে চাপা বা ধাক্কা দেওয়া, ৩৯টি যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ১৬টি অন্যান্য কারণে ঘটেছে।
দেশে গত মাসে ৪৮৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ৫৬৪ জন। এ সময় আহত হয়েছেন ১ হাজার ৯৭ জন। নিহতের মধ্যে নারী ছিলেন ৮৮ জন ও শিশু ৭৩টি। এই সময়ে ৬টি নৌ-দুর্ঘটনায় ৮ জন নিহত হয়েছে। ১৯টি রেলপথ দুর্ঘটনায় ১৬ জন নিহত এবং ৪ জন আহত হয়েছে। আজ বুধবার বাংলাদেশ রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মার্চের ৩১ দিনে ১৭৯টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৯৪ জন, যা মোট নিহতের ৩৪ দশমিক ৩৯ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৩৬ দশমিক ৮৩ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১০৭ জন পথচারী নিহত হয়েছে, যা মোট নিহতের ১৮ শতাংশ ৯৭ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৮১ জন।
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল এবং ইলেকট্রনিক গণমাধ্যমের তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।
ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি ঘটেছে। ১১৯টি দুর্ঘটনায় ১৩৭ জন নিহত। সবচেয়ে কম ময়মনসিংহ বিভাগে। ৩০টি দুর্ঘটনায় ৩৮ জন নিহত হয়েছে। একক জেলা হিসেবে ময়মনসিংহে সবচেয়ে বেশি ১৮টি দুর্ঘটনায় ২৯ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। সবচেয়ে কম ফেনি ও জামালপুর জেলায়। ৪টি দুর্ঘটনা ঘটলেও কোনো প্রাণহানি ঘটেনি। রাজধানী ঢাকায় ২৭টি দুর্ঘটনায় ২৪ জন নিহত ও ১৬ জন আহত হয়েছেন।
দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের চিত্র
দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, বাসযাত্রী ৫৩ জন ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, পিকআপ, ট্রাক্টর, ট্রলি ও লরি আরোহী ৪৯ জন; মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার ও অ্যাম্বুলেন্স যাত্রী ২২ জন; থ্রি-হুইলার যাত্রী ১০৪ জন নিহত হয়েছেন। স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-ভটভটি-আলমসাধু-পাখি ভ্যান-মাহেন্দ্র-টমটম) ২৪ জন এবং সাইকেল, রিকশা ও রিকশাভ্যান আরোহী ১১ জন নিহত হয়েছেন।
দুর্ঘটনা সংঘটিত সড়কের ধরন
রোড সেফটি ফাউন্ডেশন বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ১৮৪টি জাতীয় মহাসড়কে, ১৯৭টি আঞ্চলিক সড়কে, ৫৯টি গ্রামীণ সড়কে, ৪৩টি শহরের সড়কে এবং অন্যান্য স্থানে ৩টি সংঘটিত হয়েছে।
দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ৮৫টি মুখোমুখি সংঘর্ষ, ২৪২টি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ১০৪টি পথচারীকে চাপা বা ধাক্কা দেওয়া, ৩৯টি যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ১৬টি অন্যান্য কারণে ঘটেছে।
দ্রব্যমূল্য সহনীয় রাখতে সরকার চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, ‘বন্যার ফলে অনেক জায়গায় ফসলহানি হয়েছে, ব্যাহত হয়েছে পণ্য সরবরাহ শৃঙ্খল।
১২ মিনিট আগেঅন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচারের কাজ ‘বেশ ভালোভাবে এগিয়ে’ যাচ্ছে। পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকেও সরকার ভারতের কাছে ফেরত চাইবে। আজ রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।
২২ মিনিট আগেদক্ষিণ এশিয়ার, বিশেষ করে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে বৈরিতার জন্য দেশগুলোর জনগণ নয়, বরং নীতিনির্ধারকেরা দায়ী। আর ভারত-পাকিস্তানের বৈরিতার কারণে সার্ক (দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা) কার্যকর...
২৬ মিনিট আগেনির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে, এটা আর থামবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, এ ট্রেন যেতে যেতে সরকারকে অনেকগুলো কাজ সারতে হবে।
৩২ মিনিট আগে