নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে সহিংসতার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন হচ্ছে বলে মনে করেন মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল। সহিংসতা ও বিশৃঙ্খলা পরিহার করে গণতান্ত্রিক ও আইনি পরিবেশ উন্নয়নে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের তাগিদ দিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ আহ্বান জানান।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলতি মাসে সবচেয়ে ভয়াবহ মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাটি ঘটেছে ২৮ অক্টোবর। এই দিনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কাছাকাছি জায়গায় মহাসমাবেশ অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনকভাবে সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটে গেছে। পুলিশ ও বিরোধীদলীয় কর্মীসহ হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন দুজন। ঘটেছে সাংবাদিক লাঞ্ছনা, অগ্নিসংযোগ এবং প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মতো ন্যক্কারজনক ঘটনা। সাধারণ জনগণের নিরাপত্তাবোধ প্রচণ্ড রকম নাড়া খেয়েছে। এরপর বিএনপির হরতালের দিন নিহত হয়েছেন আরও একজন। যানবাহনে অগ্নিসংযোগও করা হয়েছে। এমএসএফ এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ২০২৩ সালে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা পর্যালোচনায় দেখা যায়, অক্টোবর মাসে রাজনৈতিক সহিংসতা, নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার, মামলা ও সভা মিছিলে পুলিশি বলপ্রয়োগের ঘটনা বেড়ে গেছে। দেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে মৃত্যু, নির্যাতন, তাদের পরিচয়ে অপহরণের মতো ঘটনা বন্ধ হয়নি বরং বেড়েছে। অপর দিকে পুলিশ ও শ্রমিক সংঘর্ষে একজন শ্রমিক নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সংখ্যালঘুদের প্রতি সহিংসতা অব্যাহত রয়েছে যা উদ্বেগজনক। সীমান্তে হতাহতের মতো ঘটনা বন্ধ হয়নি। অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধারের ঘটনার ধারাবাহিকতা রয়েই গেছে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের এই ঘটনাগুলো ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ায় এমএসএফ গভীর ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করছে। এসব ঘটনা রোধে সরকারের নিষ্ক্রিয়তার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে।
দেশে সহিংসতার পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন হচ্ছে বলে মনে করেন মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল। সহিংসতা ও বিশৃঙ্খলা পরিহার করে গণতান্ত্রিক ও আইনি পরিবেশ উন্নয়নে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের তাগিদ দিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এ আহ্বান জানান।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চলতি মাসে সবচেয়ে ভয়াবহ মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাটি ঘটেছে ২৮ অক্টোবর। এই দিনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কাছাকাছি জায়গায় মহাসমাবেশ অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনকভাবে সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটে গেছে। পুলিশ ও বিরোধীদলীয় কর্মীসহ হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন দুজন। ঘটেছে সাংবাদিক লাঞ্ছনা, অগ্নিসংযোগ এবং প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মতো ন্যক্কারজনক ঘটনা। সাধারণ জনগণের নিরাপত্তাবোধ প্রচণ্ড রকম নাড়া খেয়েছে। এরপর বিএনপির হরতালের দিন নিহত হয়েছেন আরও একজন। যানবাহনে অগ্নিসংযোগও করা হয়েছে। এমএসএফ এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিচারের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ২০২৩ সালে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা পর্যালোচনায় দেখা যায়, অক্টোবর মাসে রাজনৈতিক সহিংসতা, নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার, মামলা ও সভা মিছিলে পুলিশি বলপ্রয়োগের ঘটনা বেড়ে গেছে। দেশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে মৃত্যু, নির্যাতন, তাদের পরিচয়ে অপহরণের মতো ঘটনা বন্ধ হয়নি বরং বেড়েছে। অপর দিকে পুলিশ ও শ্রমিক সংঘর্ষে একজন শ্রমিক নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। সংখ্যালঘুদের প্রতি সহিংসতা অব্যাহত রয়েছে যা উদ্বেগজনক। সীমান্তে হতাহতের মতো ঘটনা বন্ধ হয়নি। অজ্ঞাতনামা লাশ উদ্ধারের ঘটনার ধারাবাহিকতা রয়েই গেছে। মানবাধিকার লঙ্ঘনের এই ঘটনাগুলো ক্রমাগত বৃদ্ধি পাওয়ায় এমএসএফ গভীর ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করছে। এসব ঘটনা রোধে সরকারের নিষ্ক্রিয়তার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ‘বে অব বেঙ্গল সম্মেলন’ শুরু হয়েছে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকছেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে উপস্থিত আছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
৮ মিনিট আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের বিদায়ের পর দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকার একগুচ্ছ সংস্কার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। অনিয়ম-অব্যবস্থাপনায় জর্জরিত রাষ্ট্রে সংস্কার এখন সময়ের দাবি, সমাজের দাবি। রাজনৈতিক দলগুলোও তাই সংস্কারের এ দাবি ছুড়ে ফেলতে পারছে না। আবার সংস্কার করতে গিয়ে ভোট যে পিছিয়ে যাচ্ছ
৪৩ মিনিট আগেঘোষণার পর প্রায় এক মাস পেরিয়ে গেলেও শুরু হয়নি চার সংস্কার কমিশনের কাজ। এমনকি কমিশনগুলো গঠনের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়াও শেষ হয়নি এখন পর্যন্ত।
২ ঘণ্টা আগেপুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে এবং দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাগুলোর নিরাপত্তায় দায়িত্ব পালন করেন সাধারণ আনসার বা অঙ্গীভূত আনসার সদস্যরা। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর চাকরি জাতীয়করণের দাবিতে ঢাকায় প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয় ঘিরে সহিংস বিক্ষোভ করার পর অনেক আনসার সদস্যকে পুলিশ থেকে ধাপে ধাপে সরিয়ে নেওয়া হয়েছ
২ ঘণ্টা আগে