অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশে গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘সুষ্ঠু’ ও ‘গণতান্ত্রিক মানদণ্ড’ অনুসরণ করে হয়নি বলে জানিয়েছে যুক্তরাজ্য। পাশাপাশি দেশটি জানিয়েছে, এই নির্বাচনে সব রাজনৈতিক বিরোধী দল অংশ না নেওয়ায় বাংলাদেশি জনগণের (প্রতিনিধি) বাছাইয়ের পূর্ণ সুযোগ ছিল না। যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র এক বিবৃতিতে এই অবস্থান ব্যক্ত করেছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘যুক্তরাজ্য বাংলাদেশে গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ফলাফল লক্ষ করেছে। গণতান্ত্রিক নির্বাচন নির্ভর করে বিশ্বাসযোগ্য, উন্মুক্ত ও সুষ্ঠু প্রতিযোগিতার ওপর। মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা, আইনের শাসন ও যথাযথ প্রক্রিয়া গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার অপরিহার্য উপাদান। নির্বাচনের সময় এই মানগুলো ধারাবাহিকভাবে পূরণ হয়নি। ভোটের দিন ও তার আগে আগে বিরোধী দলের সদস্যদের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক গ্রেপ্তারে আমরা উদ্বিগ্ন।’
যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমরা (নির্বাচনী) প্রচারণার আগে ও চলাকালে সংঘটিত ভয়ভীতি ও সহিংসতার নিন্দা জানাই। রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে এ ধরনের আচরণের কোনো স্থান নেই।’ বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় বাংলাদেশি জনগণের ভোট দেওয়ার সম্পূর্ণ সুযোগ ছিল না।’
যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর ও ঐতিহাসিক বন্ধুত্ব রয়েছে উল্লেখ করে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘একটি টেকসই রাজনৈতিক সমঝোতা ও সক্রিয় নাগরিক সমাজের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হলে দীর্ঘ মেয়াদে দেশের প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব হবে।’
বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দলের প্রতি মতভিন্নতা দূর করে জনগণের স্বার্থে সামনে এগিয়ে যাওয়ার অভিন্ন পথ বের করার আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাজ্য। এই প্রক্রিয়ায় সমর্থন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছে দেশটি।
বাংলাদেশে গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ‘সুষ্ঠু’ ও ‘গণতান্ত্রিক মানদণ্ড’ অনুসরণ করে হয়নি বলে জানিয়েছে যুক্তরাজ্য। পাশাপাশি দেশটি জানিয়েছে, এই নির্বাচনে সব রাজনৈতিক বিরোধী দল অংশ না নেওয়ায় বাংলাদেশি জনগণের (প্রতিনিধি) বাছাইয়ের পূর্ণ সুযোগ ছিল না। যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র এক বিবৃতিতে এই অবস্থান ব্যক্ত করেছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘যুক্তরাজ্য বাংলাদেশে গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ফলাফল লক্ষ করেছে। গণতান্ত্রিক নির্বাচন নির্ভর করে বিশ্বাসযোগ্য, উন্মুক্ত ও সুষ্ঠু প্রতিযোগিতার ওপর। মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা, আইনের শাসন ও যথাযথ প্রক্রিয়া গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার অপরিহার্য উপাদান। নির্বাচনের সময় এই মানগুলো ধারাবাহিকভাবে পূরণ হয়নি। ভোটের দিন ও তার আগে আগে বিরোধী দলের সদস্যদের উল্লেখযোগ্যসংখ্যক গ্রেপ্তারে আমরা উদ্বিগ্ন।’
যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র আরও বলেন, ‘আমরা (নির্বাচনী) প্রচারণার আগে ও চলাকালে সংঘটিত ভয়ভীতি ও সহিংসতার নিন্দা জানাই। রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে এ ধরনের আচরণের কোনো স্থান নেই।’ বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সব রাজনৈতিক দল নির্বাচনে অংশ না নেওয়ায় বাংলাদেশি জনগণের ভোট দেওয়ার সম্পূর্ণ সুযোগ ছিল না।’
যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর ও ঐতিহাসিক বন্ধুত্ব রয়েছে উল্লেখ করে ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, ‘একটি টেকসই রাজনৈতিক সমঝোতা ও সক্রিয় নাগরিক সমাজের জন্য অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হলে দীর্ঘ মেয়াদে দেশের প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব হবে।’
বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক দলের প্রতি মতভিন্নতা দূর করে জনগণের স্বার্থে সামনে এগিয়ে যাওয়ার অভিন্ন পথ বের করার আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাজ্য। এই প্রক্রিয়ায় সমর্থন অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছে দেশটি।
রাষ্ট্র পরিচালনায় স্থায়ী সমাধানের জন্য নতুন সংবিধান দরকার বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রচিন্তাবিদ অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক। তিনি বলেন, ‘বর্তমান যে সংবিধান চলছে, তা কোনোমতে চালানোর জন্য সংস্কার চাইছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এটা দিয়ে কোনোমতে জোড়াতালি দিয়ে চলতে পারবে, কিন্তু একটি স্থায়ী সমাধানের জন্য
৩৫ মিনিট আগেরাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
২ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
৬ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১২ ঘণ্টা আগে