নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে চলমান সংলাপে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ।
আজ বুধবার বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে বঙ্গভবন থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের এই প্রস্তাবের কথা জানান দলটির প্রেসিডেন্ট আবুল কালাম আজাদ।
কে এম নূরুল হুদা নেতৃত্বাধীন বর্তমান ইসির সময় শেষ হয়ে আসায় নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। গত ২০ ডিসেম্বর এই সংলাপ শুরু হয়েছে। ইসি গঠনে কোনো আইন না থাকায় সার্চ কমিটির মাধ্যমে ইসি নিয়োগ হচ্ছে।
রাষ্ট্রপতি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নামের প্রস্তাব নিয়ে তাদের মধ্য থেকে কয়েকজনকে নিয়ে সার্চ কমিটি গঠন করেন। সেই সার্চ কমিটি পরে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে নামের প্রস্তাব রাষ্ট্রপতিকে দেন। সেই নামগুলো থেকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেন। এবার ১৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে রাষ্ট্রপতিকে এই নিয়োগ সম্পন্ন করতে হবে।
এ সময় নির্বাচন কমিশন গঠনের বিষয়ে দলের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রপতিকে তিনটি প্রস্তাব দেন বলে জানান আবুল কালাম আজাদ। তিনি বলেন, সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বিদ্যমান পদ্ধতি অনুসরণ করে সার্চ কমিটি বা অনুসন্ধান কমিটি গঠন করে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ চারজন নির্বাচন কমিশন নিয়োগের প্রস্তাব করা হয়েছে।
সার্চ কমিটির জন্য ৫ জনের নাম প্রস্তাব করেছেন জানিয়ে আবুল কালাম আজাদ বলেন, এই কমিটিতে পাঁচজনের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। অনুসন্ধান কমিটিতে দুজন প্রখ্যাত অধ্যাপক, একজন সাবেক নির্বাচন কমিশনার, একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তা এবং একজন সাবেক আইজিপির নাম প্রস্তাব করা হয়েছে।
দলটির তৃতীয় প্রস্তাবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা জানিয়ে বলা হয়, নির্বাচন সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য সরকার নির্বাচন কমিশনকে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান করবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ'র সুস্পষ্ট প্রস্তাব হচ্ছে, নির্বাচনকে অবাধ, নিরপেক্ষ এবং অর্থবহ করতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৫৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করার প্রস্তাব করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তির সমন্বয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভা গঠন করতে পারেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল ড. নজরুল ইসলাম আল মারুফ, ভাইস চেয়ারম্যান এ ওয়াই এম কামরুল ইসলাম, মো. আতিকুর রহমান নাজিম, মমতাজ সুলতানা আহমেদ, জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল মো. শফিউল্লাহ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মাহবুব হাসান আজাদ।
নির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের সঙ্গে চলমান সংলাপে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ।
আজ বুধবার বিকেল ৪টা ৪৫ মিনিটে বঙ্গভবন থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের এই প্রস্তাবের কথা জানান দলটির প্রেসিডেন্ট আবুল কালাম আজাদ।
কে এম নূরুল হুদা নেতৃত্বাধীন বর্তমান ইসির সময় শেষ হয়ে আসায় নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। গত ২০ ডিসেম্বর এই সংলাপ শুরু হয়েছে। ইসি গঠনে কোনো আইন না থাকায় সার্চ কমিটির মাধ্যমে ইসি নিয়োগ হচ্ছে।
রাষ্ট্রপতি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে নামের প্রস্তাব নিয়ে তাদের মধ্য থেকে কয়েকজনকে নিয়ে সার্চ কমিটি গঠন করেন। সেই সার্চ কমিটি পরে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগে নামের প্রস্তাব রাষ্ট্রপতিকে দেন। সেই নামগুলো থেকে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেন। এবার ১৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে রাষ্ট্রপতিকে এই নিয়োগ সম্পন্ন করতে হবে।
এ সময় নির্বাচন কমিশন গঠনের বিষয়ে দলের পক্ষ থেকে রাষ্ট্রপতিকে তিনটি প্রস্তাব দেন বলে জানান আবুল কালাম আজাদ। তিনি বলেন, সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বিদ্যমান পদ্ধতি অনুসরণ করে সার্চ কমিটি বা অনুসন্ধান কমিটি গঠন করে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ চারজন নির্বাচন কমিশন নিয়োগের প্রস্তাব করা হয়েছে।
সার্চ কমিটির জন্য ৫ জনের নাম প্রস্তাব করেছেন জানিয়ে আবুল কালাম আজাদ বলেন, এই কমিটিতে পাঁচজনের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। অনুসন্ধান কমিটিতে দুজন প্রখ্যাত অধ্যাপক, একজন সাবেক নির্বাচন কমিশনার, একজন সাবেক সেনা কর্মকর্তা এবং একজন সাবেক আইজিপির নাম প্রস্তাব করা হয়েছে।
দলটির তৃতীয় প্রস্তাবে নির্বাচন কমিশনের অধীনে আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা জানিয়ে বলা হয়, নির্বাচন সফলভাবে সম্পন্ন করার জন্য সরকার নির্বাচন কমিশনকে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান করবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট-বিএনএফ'র সুস্পষ্ট প্রস্তাব হচ্ছে, নির্বাচনকে অবাধ, নিরপেক্ষ এবং অর্থবহ করতে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৫৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে একটি নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করার প্রস্তাব করা হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের শক্তির সমন্বয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচনকালীন মন্ত্রিসভা গঠন করতে পারেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন দলের সেক্রেটারি জেনারেল ড. নজরুল ইসলাম আল মারুফ, ভাইস চেয়ারম্যান এ ওয়াই এম কামরুল ইসলাম, মো. আতিকুর রহমান নাজিম, মমতাজ সুলতানা আহমেদ, জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল মো. শফিউল্লাহ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ মাহবুব হাসান আজাদ।
দ্রব্যমূল্য সহনীয় রাখতে সরকার চেষ্টা করছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, ‘বন্যার ফলে অনেক জায়গায় ফসলহানি হয়েছে, ব্যাহত হয়েছে পণ্য সরবরাহ শৃঙ্খল।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচারের কাজ ‘বেশ ভালোভাবে এগিয়ে’ যাচ্ছে। পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনাকেও সরকার ভারতের কাছে ফেরত চাইবে। আজ রোববার অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে এসব কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা।
১ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার, বিশেষ করে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে বৈরিতার জন্য দেশগুলোর জনগণ নয়, বরং নীতিনির্ধারকেরা দায়ী। আর ভারত-পাকিস্তানের বৈরিতার কারণে সার্ক (দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা) কার্যকর...
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে, এটা আর থামবে না বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, এই ট্রেন যেতে যেতে সরকারকে অনেকগুলো কাজ সারতে হবে।
১ ঘণ্টা আগে