অধ্যাপক ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
কোভিড-১৯ এর সঙ্গে ডেঙ্গু জ্বরও এখন ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। এই দুটোই ভাইরাসজনিত রোগ। এদের প্রাথমিক লক্ষ্মণ বা উপসর্গও কিছুটা এক রকম। এ জন্য কারও জ্বর হলে কোভিড ও ডেঙ্গু দুটো পরীক্ষা একসঙ্গে করতে হবে।
কোভিড ও ডেঙ্গু দুটোর ক্ষেত্রেই জ্বর, গলাব্যথা, মাথাব্যথা, সর্দি, কাশি হয়ে থাকে। মুখে স্বাদ থাকে না। তবে করোনা ও ডেঙ্গুর লক্ষ্মণ বা উপসর্গে কিছু পার্থক্যও আছে। করোনার ক্ষেত্রে নাকে ঘ্রাণ থাকে না। কারও কারও পাতলা পায়খানা হয়। এ ছাড়া শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা হতে পারে, যেটি ডেঙ্গুতে হয় না।
ডেঙ্গু হলে চার-পাঁচ দিন পরে শরীরে লাল অ্যালার্জির মতো র্যাশ হতে পারে। এ সময় রক্তের প্লাটিলেট কমে যায়। ফলে রক্তক্ষরণও হয়। নাক দিয়ে রক্ত, দাঁতের গোড়ায় রক্ত, মলত্যাগের সময় রক্তক্ষরণ হয়।
ডেঙ্গু ও করোনার মূল পার্থক্যটা হলো ডেঙ্গুতে প্রচণ্ড জ্বর হয়। গিরায় গিরায় ব্যথা থাকে। এটাকে এ জন্য বলে ব্রেক বোন ফিভার অর্থাৎ হাড় ভাঙা জ্বর। আর করোনার ক্ষেত্রে মূল সমস্যা হলো, এতে ফুসফুস আক্রান্ত হয়। ফলে শ্বাসকষ্ট ও কাশি হয়। দ্রুত অক্সিজেন কমে যায়। অক্সিজেন দিতে না পারলে রোগী মারা যায়।
এখন মহামারি চলছে এবং প্রাথমিক অবস্থায় করোনা ও ডেঙ্গু আলাদাভাবে বোঝা সম্ভব হয় না। এ জন্য কারও জ্বর, সর্দি, কাশি, গলাব্যথা হলে তার করোনা ও ডেঙ্গু দুটো টেস্টই করাতে হবে। মানুষ অনেক সময় জ্বর হলে অবহেলা করে ঘরে বসে থাকে। এটা ঠিক না। জ্বর হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসককে দেখানো বা পরামর্শ নেওয়া উচিত।
আরেকটা ভুল অনেকেই করে, সেটা হলো জ্বর হলে নিজের ইচ্ছামতো ওষুধ খাওয়া। এটা মারাত্মক বিপদ ডেকে আনতে পারে। সরাসরি গিয়ে ডাক্তার দেখানো সম্ভব না হলেও টেলিফোনের মাধ্যমে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খেতে হবে। চিকিৎসকের ফলোআপে থাকতে হবে। আর পানি ও ফলমূল বেশি করে খেতে হবে। এটা শুধু অসুস্থ হলে নয়, সুস্থ মানুষকেও এটা করতে হবে।
কিছু লক্ষণ থাকলে রোগীকে হাসপাতালে নিতে হবে। জ্বরের সঙ্গে শ্বাসকষ্ট বা রক্তক্ষরণ হলে অবশ্যই হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে।
প্রত্যেককে মনে রাখতে হবে, করোনা রুখতে স্বাস্থ্যবিধি মানার বিকল্প আপাতত নেই। আর ডেঙ্গু মশাবাহিত রোগ। এটা প্রতিরোধ করতে বাসাবাড়ি পরিষ্কার রাখতে হবে। কোথাও যেন পানি জমে না থাকে, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
কোভিড-১৯ এর সঙ্গে ডেঙ্গু জ্বরও এখন ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। এই দুটোই ভাইরাসজনিত রোগ। এদের প্রাথমিক লক্ষ্মণ বা উপসর্গও কিছুটা এক রকম। এ জন্য কারও জ্বর হলে কোভিড ও ডেঙ্গু দুটো পরীক্ষা একসঙ্গে করতে হবে।
কোভিড ও ডেঙ্গু দুটোর ক্ষেত্রেই জ্বর, গলাব্যথা, মাথাব্যথা, সর্দি, কাশি হয়ে থাকে। মুখে স্বাদ থাকে না। তবে করোনা ও ডেঙ্গুর লক্ষ্মণ বা উপসর্গে কিছু পার্থক্যও আছে। করোনার ক্ষেত্রে নাকে ঘ্রাণ থাকে না। কারও কারও পাতলা পায়খানা হয়। এ ছাড়া শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা হতে পারে, যেটি ডেঙ্গুতে হয় না।
ডেঙ্গু হলে চার-পাঁচ দিন পরে শরীরে লাল অ্যালার্জির মতো র্যাশ হতে পারে। এ সময় রক্তের প্লাটিলেট কমে যায়। ফলে রক্তক্ষরণও হয়। নাক দিয়ে রক্ত, দাঁতের গোড়ায় রক্ত, মলত্যাগের সময় রক্তক্ষরণ হয়।
ডেঙ্গু ও করোনার মূল পার্থক্যটা হলো ডেঙ্গুতে প্রচণ্ড জ্বর হয়। গিরায় গিরায় ব্যথা থাকে। এটাকে এ জন্য বলে ব্রেক বোন ফিভার অর্থাৎ হাড় ভাঙা জ্বর। আর করোনার ক্ষেত্রে মূল সমস্যা হলো, এতে ফুসফুস আক্রান্ত হয়। ফলে শ্বাসকষ্ট ও কাশি হয়। দ্রুত অক্সিজেন কমে যায়। অক্সিজেন দিতে না পারলে রোগী মারা যায়।
এখন মহামারি চলছে এবং প্রাথমিক অবস্থায় করোনা ও ডেঙ্গু আলাদাভাবে বোঝা সম্ভব হয় না। এ জন্য কারও জ্বর, সর্দি, কাশি, গলাব্যথা হলে তার করোনা ও ডেঙ্গু দুটো টেস্টই করাতে হবে। মানুষ অনেক সময় জ্বর হলে অবহেলা করে ঘরে বসে থাকে। এটা ঠিক না। জ্বর হলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসককে দেখানো বা পরামর্শ নেওয়া উচিত।
আরেকটা ভুল অনেকেই করে, সেটা হলো জ্বর হলে নিজের ইচ্ছামতো ওষুধ খাওয়া। এটা মারাত্মক বিপদ ডেকে আনতে পারে। সরাসরি গিয়ে ডাক্তার দেখানো সম্ভব না হলেও টেলিফোনের মাধ্যমে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খেতে হবে। চিকিৎসকের ফলোআপে থাকতে হবে। আর পানি ও ফলমূল বেশি করে খেতে হবে। এটা শুধু অসুস্থ হলে নয়, সুস্থ মানুষকেও এটা করতে হবে।
কিছু লক্ষণ থাকলে রোগীকে হাসপাতালে নিতে হবে। জ্বরের সঙ্গে শ্বাসকষ্ট বা রক্তক্ষরণ হলে অবশ্যই হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে।
প্রত্যেককে মনে রাখতে হবে, করোনা রুখতে স্বাস্থ্যবিধি মানার বিকল্প আপাতত নেই। আর ডেঙ্গু মশাবাহিত রোগ। এটা প্রতিরোধ করতে বাসাবাড়ি পরিষ্কার রাখতে হবে। কোথাও যেন পানি জমে না থাকে, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
রাষ্ট্র পরিচালনায় স্থায়ী সমাধানের জন্য নতুন সংবিধান দরকার বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রচিন্তাবিদ অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক। তিনি বলেন, ‘বর্তমান যে সংবিধান চলছে, তা কোনোমতে চালানোর জন্য সংস্কার চাইছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এটা দিয়ে কোনোমতে জোড়াতালি দিয়ে চলতে পারবে, কিন্তু একটি স্থায়ী সমাধানের জন্য
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
৬ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
১০ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১৬ ঘণ্টা আগে