নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগে সৌদি আরব তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে ভিসা দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত দেশটিতে জনশক্তি রপ্তানি বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বায়রা।
আজ শনিবার রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে এক জরুরি সভায় এই সিদ্ধান্তের কথা জানান বায়রা সভাপতি মো. আবুল বাসার। বায়রার কোনো সদস্য এ সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করলে তার বিরুদ্ধে ‘শাস্তিমূলক ব্যবস্থা’ নেওয়া হবে বলেও সতর্ক করেন তিনি।
তিনি বলেন, সৌদিগামী বাংলাদেশি কর্মীদের ভিসা দেওয়ার জন্য তৃতীয় একটি পক্ষের মাধ্যমে পাসপোর্ট জমা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দূতাবাস। ‘এর প্রতিবাদে রোববার থেকে পাসপোর্ট জমা দেওয়া বন্ধ রাখা হবে। সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত কেউ পাসপোর্ট জমা দেবে না।’
সরাসরি রিক্রুটিং এজেন্টের কাছ থেকে পাসপোর্ট জমা নেওয়া বন্ধ করে শনিবার থেকেই ‘শাপলা সেন্টার’ নামে এক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নেওয়ার বিষয়ে এর আগে সৌদি দূতাবাস থেকে নোটিস জারি করা হয়।
বায়রা সভাপতি বলেন, ‘সৌদি আরব শুধু বাংলাদেশ থেকে নয়, ভারত ও ইন্দোনেশিয়া থেকেও জনশক্তি নেয়। ভারতেও একই নিয়ম করতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের সব রিক্রুটিং মালিক একসঙ্গে হয়ে তাদের কাছ থেকেই পাসপোর্ট নিতে বাধ্য করেছিল। যদি ভারত পারে বাংলাদেশ কেন নয়। যতদিন পর্যন্ত তারা সিদ্ধান্ত বাতিল না করে, ততদিন আমরা পাসপোর্ট দেব না। আমাদের কাছে থাকা ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও পাসপোর্ট জমা দেব না। যদি বায়রার কোনো সদস্য এ প্রক্রিয়ায় যুক্ত আছে বলে আমরা প্রমাণ পাই তাহলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সভায় শাপলা গ্লোবাল সেন্টারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নেওয়ার দাবি তোলা হয়। অনেকেই শান্তিপূর্ণ ও যৌক্তিক সমাধান চান। কেউ কেউ বায়রার নিজস্ব আইনজীবী রাখার প্রস্তাব দেন।
বায়রার সদস্য প্রতিষ্ঠান এস এ ট্রেডিংয়ের আব্দুল আলীম বলেন, ‘সৌদি দূতাবাসের সিদ্ধান্ত বদলের জন্য চট করে আন্দোলনে যাওয়া আত্মঘাতী হতে পারে। ইতোমধ্যে আমরা মালয়েশিয়ার বাজার হারিয়েছি। এখন এসব আন্দোলন-সংগ্রাম করে সৌদি আরবকে হারালে হবে না। প্রয়োজনে সৌদি আরব দূতাবাসে চিঠি লিখতে হবে। তাদের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে।’
বায়রার মহাসচিব শামীম আহমেদ চৌধুরী নোমান, সহ-সভাপতি নোমান চৌধুরীসহ বায়রার কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকেরা সভায় উপস্থিত ছিলেন ।
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগে সৌদি আরব তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে ভিসা দেওয়ার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা প্রত্যাহার না করা পর্যন্ত দেশটিতে জনশক্তি রপ্তানি বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানিকারকদের সংগঠন বায়রা।
আজ শনিবার রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে এক জরুরি সভায় এই সিদ্ধান্তের কথা জানান বায়রা সভাপতি মো. আবুল বাসার। বায়রার কোনো সদস্য এ সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করলে তার বিরুদ্ধে ‘শাস্তিমূলক ব্যবস্থা’ নেওয়া হবে বলেও সতর্ক করেন তিনি।
তিনি বলেন, সৌদিগামী বাংলাদেশি কর্মীদের ভিসা দেওয়ার জন্য তৃতীয় একটি পক্ষের মাধ্যমে পাসপোর্ট জমা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দূতাবাস। ‘এর প্রতিবাদে রোববার থেকে পাসপোর্ট জমা দেওয়া বন্ধ রাখা হবে। সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত কেউ পাসপোর্ট জমা দেবে না।’
সরাসরি রিক্রুটিং এজেন্টের কাছ থেকে পাসপোর্ট জমা নেওয়া বন্ধ করে শনিবার থেকেই ‘শাপলা সেন্টার’ নামে এক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নেওয়ার বিষয়ে এর আগে সৌদি দূতাবাস থেকে নোটিস জারি করা হয়।
বায়রা সভাপতি বলেন, ‘সৌদি আরব শুধু বাংলাদেশ থেকে নয়, ভারত ও ইন্দোনেশিয়া থেকেও জনশক্তি নেয়। ভারতেও একই নিয়ম করতে চেয়েছিল। কিন্তু তাদের সব রিক্রুটিং মালিক একসঙ্গে হয়ে তাদের কাছ থেকেই পাসপোর্ট নিতে বাধ্য করেছিল। যদি ভারত পারে বাংলাদেশ কেন নয়। যতদিন পর্যন্ত তারা সিদ্ধান্ত বাতিল না করে, ততদিন আমরা পাসপোর্ট দেব না। আমাদের কাছে থাকা ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও পাসপোর্ট জমা দেব না। যদি বায়রার কোনো সদস্য এ প্রক্রিয়ায় যুক্ত আছে বলে আমরা প্রমাণ পাই তাহলে তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সভায় শাপলা গ্লোবাল সেন্টারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নেওয়ার দাবি তোলা হয়। অনেকেই শান্তিপূর্ণ ও যৌক্তিক সমাধান চান। কেউ কেউ বায়রার নিজস্ব আইনজীবী রাখার প্রস্তাব দেন।
বায়রার সদস্য প্রতিষ্ঠান এস এ ট্রেডিংয়ের আব্দুল আলীম বলেন, ‘সৌদি দূতাবাসের সিদ্ধান্ত বদলের জন্য চট করে আন্দোলনে যাওয়া আত্মঘাতী হতে পারে। ইতোমধ্যে আমরা মালয়েশিয়ার বাজার হারিয়েছি। এখন এসব আন্দোলন-সংগ্রাম করে সৌদি আরবকে হারালে হবে না। প্রয়োজনে সৌদি আরব দূতাবাসে চিঠি লিখতে হবে। তাদের সঙ্গে আলোচনা করতে হবে।’
বায়রার মহাসচিব শামীম আহমেদ চৌধুরী নোমান, সহ-সভাপতি নোমান চৌধুরীসহ বায়রার কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও রিক্রুটিং এজেন্সির মালিকেরা সভায় উপস্থিত ছিলেন ।
পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রধানসহ সদর দপ্তরে দায়িত্ব পালন করেছেন বাহারুল আলম। ২০০৯ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত জাতিসংঘ সদর দপ্তরের শান্তি রক্ষা বিভাগে পুলিশ লিয়াজোঁ অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ২০১৫ সালে আফগানিস্তানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের সিনিয়র পুলিশ অ্যাডভাইজার হিসেবে কাজ করেন।
১ ঘণ্টা আগেবিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ বাতিলে অধ্যাদেশের খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। বুধবার সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার কক্ষে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেএনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক মো. সাইদুর রহমানকে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব পদে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। আর স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব এম এ আকমল হোসেন আজাদকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব পদে বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেসচিবালয় চারদিকে যেখানে যানবাহনের বিপুল চাপ থাকে, সেখানে আজ যানবাহনের কোনো চাপ নেই। কঠোর তৎপরতায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। সেই সঙ্গে গণমাধ্যমের কর্মীদেরও চাপ লক্ষ্য করা গেছে...
৬ ঘণ্টা আগে