নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কেন্দ্রীয়ভাবে নয়, পুরোনো নিয়মে জেলায় জেলায় দুই ধাপে নেওয়া হবে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা। প্রথম ধাপে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২২ এপ্রিল। দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষা হবে ঈদুল ফিতরের পরে। পরীক্ষার দুই সপ্তাহ আগে প্রবেশ পত্র পাবেন পরীক্ষার্থীরা। পরীক্ষা সংক্রান্ত এ সব সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে বলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
এ বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আলমগীর মুহম্মদ মনসুরুল আলম গণমাধ্যমকে জানান, পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে জেলা পর্যায়েই পরীক্ষা নেওয়া হবে। আগামী ২২ এপ্রিল প্রথম ধাপের পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সব সময় জেলা পর্যায়েই অনুষ্ঠিত হয় প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা। তবে কেন্দ্রে দুর্নীতি ও অনিয়ম বন্ধে এবার কেন্দ্রীয়ভাবে ঢাকায় অথবা বিভাগীয় পর্যায়ে এই পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। কিন্তু সারা দেশের পরীক্ষার্থীদের দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে শেষ পর্যন্ত সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসলো মন্ত্রণালয়।
জেলায় জেলায় প্রাথমিকের নিয়োগ পরীক্ষা হওয়া নিয়ে প্রার্থীদের মধ্যে ইতিবাচক এবং নেতিবাচক দুই ধরনের প্রতিক্রিয়াই পাওয়া যাচ্ছে। মফস্বলের প্রার্থীরা বিশেষ করে মফস্বলের নারী প্রার্থীরা জেলায় জেলায় পরীক্ষার সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছে। পিরোজপুর জেলার প্রার্থী রাবেয়া আক্তার বলেন, ‘নিজের জেলায় পরীক্ষা হবে এটা ভেবেই আবেদন করছিলাম। জেলায় না হইয়া ঢাকায় বা বিভাগে পরীক্ষা হইলে আমার পরীক্ষা দেওয়া হইতো না। নিজের জেলায় হওয়ায় আমার এবার পরীক্ষাইয় বসতে পারবো।’
অন্যদিকে বিভাগীয় পর্যায়ে থাকা প্রার্থীরা বলছেন, জেলায় পরীক্ষা হলে দুর্নীতি হয়। স্থানীয় নেতারা প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করে, তাই কেন্দ্রীয়ভাবে পরীক্ষা হলেই ভালো হতো। এ বিষয়ে তানজিল ইসলাম নামের একজন প্রার্থী বলেন, ‘মফস্বলের হলগুলোতে দেদারসে নকল হয়। তাই ঢাকায় পরীক্ষা হলেও ভালো হতো।’
সারা দেশে ৩২ হাজার ৫৭৭টি শূন্য পদে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। এরপর গত ১০ মার্চ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভায় ৩২ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৪৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়। প্রাথমিকের ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে বড় নিয়োগ।
কেন্দ্রীয়ভাবে নয়, পুরোনো নিয়মে জেলায় জেলায় দুই ধাপে নেওয়া হবে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা। প্রথম ধাপে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২২ এপ্রিল। দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষা হবে ঈদুল ফিতরের পরে। পরীক্ষার দুই সপ্তাহ আগে প্রবেশ পত্র পাবেন পরীক্ষার্থীরা। পরীক্ষা সংক্রান্ত এ সব সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে বলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
এ বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আলমগীর মুহম্মদ মনসুরুল আলম গণমাধ্যমকে জানান, পরীক্ষার্থীদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে জেলা পর্যায়েই পরীক্ষা নেওয়া হবে। আগামী ২২ এপ্রিল প্রথম ধাপের পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সব সময় জেলা পর্যায়েই অনুষ্ঠিত হয় প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা। তবে কেন্দ্রে দুর্নীতি ও অনিয়ম বন্ধে এবার কেন্দ্রীয়ভাবে ঢাকায় অথবা বিভাগীয় পর্যায়ে এই পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। কিন্তু সারা দেশের পরীক্ষার্থীদের দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে শেষ পর্যন্ত সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসলো মন্ত্রণালয়।
জেলায় জেলায় প্রাথমিকের নিয়োগ পরীক্ষা হওয়া নিয়ে প্রার্থীদের মধ্যে ইতিবাচক এবং নেতিবাচক দুই ধরনের প্রতিক্রিয়াই পাওয়া যাচ্ছে। মফস্বলের প্রার্থীরা বিশেষ করে মফস্বলের নারী প্রার্থীরা জেলায় জেলায় পরীক্ষার সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানিয়েছে। পিরোজপুর জেলার প্রার্থী রাবেয়া আক্তার বলেন, ‘নিজের জেলায় পরীক্ষা হবে এটা ভেবেই আবেদন করছিলাম। জেলায় না হইয়া ঢাকায় বা বিভাগে পরীক্ষা হইলে আমার পরীক্ষা দেওয়া হইতো না। নিজের জেলায় হওয়ায় আমার এবার পরীক্ষাইয় বসতে পারবো।’
অন্যদিকে বিভাগীয় পর্যায়ে থাকা প্রার্থীরা বলছেন, জেলায় পরীক্ষা হলে দুর্নীতি হয়। স্থানীয় নেতারা প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করে, তাই কেন্দ্রীয়ভাবে পরীক্ষা হলেই ভালো হতো। এ বিষয়ে তানজিল ইসলাম নামের একজন প্রার্থী বলেন, ‘মফস্বলের হলগুলোতে দেদারসে নকল হয়। তাই ঢাকায় পরীক্ষা হলেও ভালো হতো।’
সারা দেশে ৩২ হাজার ৫৭৭টি শূন্য পদে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। এরপর গত ১০ মার্চ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভায় ৩২ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৪৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়। প্রাথমিকের ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে বড় নিয়োগ।
ফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
৪ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১০ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
১১ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
১২ ঘণ্টা আগে