নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কমলাপুর স্টেশন থেকে আগামীকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টায় ৭৮০ জন যাত্রী নিয়ে প্রথম ঢাকা ছাড়ছে ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’। যাত্রাপথে ট্রেনটি শুধুমাত্র বিমানবন্দর ও চট্টগ্রাম স্টেশনে থামবে। এর আগে গত ১১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কক্সবাজার রুটে ট্রেন চলাচল উদ্বোধন করেন।
গত বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) থেকে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয় অনলাইন ও কাউন্টারে। যা মাত্র তিন ঘণ্টার মধ্যেই শেষ হয়ে যায়।
রাত সাড়ে ১০টায় ট্রেন ছেড়ে চট্টগ্রামে পৌঁছাবে রাত ৩টা ৪০ মিনিটে। ২০ মিনিট যাত্রা বিরতি দিয়ে রাত ৪টায় কক্সবাজারের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। কক্সবাজারে পৌঁছাবে সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে। অর্থাৎ রাজধানী থেকে পর্যটন শহরে যেতে সময় লাগবে ৮ ঘণ্টা ১০ মিনিট। কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে ট্রেন ছাড়বে দুপুর ১২টা ৪০ মিনিটে। এই ট্রেন চট্টগ্রামে আসবে বেলা ৩টা ৪০ মিনিটে। আর ঢাকায় পৌঁছাবে রাত ৯টা ১০ মিনিটে।
এদিকে প্রথম দিনের ট্রেন চলাচল কমলাপুর থেকে রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. কামরুল আহসান। এর আগে সকাল ১১টা ৪৫ মিনিটে কক্সবাজার আইকনিক স্টেশন থেকে উদ্বোধন করবেন রেল সচিব হুমায়ূন কবীর।
‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ ট্রেনটিতে শোভন চেয়ারের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৯৫ টাকা। এসি চেয়ারের ভাড়া ১ হাজার ৩২৫ টাকা, স্নিগ্ধা (এসি সিট) শ্রেণিতে ১ হাজার ৫৯০ টাকা এবং এসি বার্থের (ঘুমিয়ে যাওয়ার আসন) ভাড়া ২ হাজার ৩৮০ টাকা। অন্যদিকে যেসব যাত্রী চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত যাবেন তাদের শোভন চেয়ারের ভাড়া ২০৫ টাকা, স্নিগ্ধা শ্রেণির ৩৮৬ টাকা, এসি সিটের ৪৬৬ এবং এসি বার্থের ৬৯৬ টাকা।
এর আগে গত মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) বাংলাদেশ রেলওয়ে (পূর্বাঞ্চলের) এসিওপিএস মোহাম্মদ আবু বক্কর সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা-কক্সবাজার রুটে কক্সবাজার এক্সপ্রেস নামে ট্রেন চলবে। ট্রেনটির নম্বর ৮১৩ / ৮১৪। সিট সংখ্যা ৭৮০। ১৬ / ৩২ লোডের কক্সবাজার এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সোমবার ও কক্সবাজার থেকে মঙ্গলবার বন্ধ থাকবে।
প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম থেকে দোহাজারী পর্যন্ত রেললাইন থাকলেও দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেললাইন ছিল না। ২০১০ অনুমোদন পায় এই রেললাইন নির্মাণ প্রকল্প। ২০১১ সালে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০১৬ সালে প্রকল্পটি সংশোধনের পর গত ১১ নভেম্বর এ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। এই প্রকল্পের খরচ ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। আর রেল লাইনের দৈর্ঘ্য দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০২ কিলোমিটার।
কমলাপুর স্টেশন থেকে আগামীকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টায় ৭৮০ জন যাত্রী নিয়ে প্রথম ঢাকা ছাড়ছে ‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’। যাত্রাপথে ট্রেনটি শুধুমাত্র বিমানবন্দর ও চট্টগ্রাম স্টেশনে থামবে। এর আগে গত ১১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কক্সবাজার রুটে ট্রেন চলাচল উদ্বোধন করেন।
গত বৃহস্পতিবার (২৩ নভেম্বর) থেকে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয় অনলাইন ও কাউন্টারে। যা মাত্র তিন ঘণ্টার মধ্যেই শেষ হয়ে যায়।
রাত সাড়ে ১০টায় ট্রেন ছেড়ে চট্টগ্রামে পৌঁছাবে রাত ৩টা ৪০ মিনিটে। ২০ মিনিট যাত্রা বিরতি দিয়ে রাত ৪টায় কক্সবাজারের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে। কক্সবাজারে পৌঁছাবে সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে। অর্থাৎ রাজধানী থেকে পর্যটন শহরে যেতে সময় লাগবে ৮ ঘণ্টা ১০ মিনিট। কক্সবাজার থেকে ঢাকার উদ্দেশে ট্রেন ছাড়বে দুপুর ১২টা ৪০ মিনিটে। এই ট্রেন চট্টগ্রামে আসবে বেলা ৩টা ৪০ মিনিটে। আর ঢাকায় পৌঁছাবে রাত ৯টা ১০ মিনিটে।
এদিকে প্রথম দিনের ট্রেন চলাচল কমলাপুর থেকে রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে উদ্বোধন করবেন বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক মো. কামরুল আহসান। এর আগে সকাল ১১টা ৪৫ মিনিটে কক্সবাজার আইকনিক স্টেশন থেকে উদ্বোধন করবেন রেল সচিব হুমায়ূন কবীর।
‘কক্সবাজার এক্সপ্রেস’ ট্রেনটিতে শোভন চেয়ারের ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৯৫ টাকা। এসি চেয়ারের ভাড়া ১ হাজার ৩২৫ টাকা, স্নিগ্ধা (এসি সিট) শ্রেণিতে ১ হাজার ৫৯০ টাকা এবং এসি বার্থের (ঘুমিয়ে যাওয়ার আসন) ভাড়া ২ হাজার ৩৮০ টাকা। অন্যদিকে যেসব যাত্রী চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত যাবেন তাদের শোভন চেয়ারের ভাড়া ২০৫ টাকা, স্নিগ্ধা শ্রেণির ৩৮৬ টাকা, এসি সিটের ৪৬৬ এবং এসি বার্থের ৬৯৬ টাকা।
এর আগে গত মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) বাংলাদেশ রেলওয়ে (পূর্বাঞ্চলের) এসিওপিএস মোহাম্মদ আবু বক্কর সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা-কক্সবাজার রুটে কক্সবাজার এক্সপ্রেস নামে ট্রেন চলবে। ট্রেনটির নম্বর ৮১৩ / ৮১৪। সিট সংখ্যা ৭৮০। ১৬ / ৩২ লোডের কক্সবাজার এক্সপ্রেস ঢাকা থেকে সোমবার ও কক্সবাজার থেকে মঙ্গলবার বন্ধ থাকবে।
প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম থেকে দোহাজারী পর্যন্ত রেললাইন থাকলেও দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত রেললাইন ছিল না। ২০১০ অনুমোদন পায় এই রেললাইন নির্মাণ প্রকল্প। ২০১১ সালে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০১৬ সালে প্রকল্পটি সংশোধনের পর গত ১১ নভেম্বর এ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। এই প্রকল্পের খরচ ১৮ হাজার ৩৪ কোটি ৪৭ লাখ টাকা। আর রেল লাইনের দৈর্ঘ্য দোহাজারী থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০২ কিলোমিটার।
ফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
১ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৮ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৯ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৯ ঘণ্টা আগে