নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শেখ হাসিনার পতন হলেও তাঁর অনেক সুবিধাভোগী ও সহযোগী ছদ্মবেশে জুলাই-আগস্ট গণ–অভ্যুত্থানের স্পিরিট ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র করছে। আজ সোমবার রাজধানীর তোপখানা রোডে বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যালয়ে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল ও সম্মিলিত শ্রমিক পরিষদভুক্ত ২১টি শ্রমিক সংগঠনের জরুরি যৌথ সভায় নেতৃবৃন্দ এ কথা বলেন।
ইঞ্জিনিয়ার ফয়েজ আহম্মেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন চলমান শ্রমিক কর্মচারীদের আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী অ্যাডভোকট শিমুল বিশ্বাস। সভায় বক্তব্য দেন বামপন্থী নেতা কমরেড টিপু বিশ্বাস।
সভায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার গণ–অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
বক্তারা গণ–অভ্যুত্থানে পরাজিত শক্তি বিভিন্ন সংগঠনের মধ্যে অনুপ্রবেশ করার অপচেষ্টা করছে, তাদের অপচেষ্টা প্রতিরোধ করার জন্য সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান।
সভায় উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো—বিবিএসের হিসাব মতে বাংলাদেশে ৭ কোটি ৩৫ লাখ শ্রমিক–কর্মচারী রয়েছেন। এসব শ্রমিক–কর্মচারীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির জন্য অসংগঠিত শ্রমিক–কর্মচারীদের সংগঠিত করে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা এবং শিল্প কারখানায় উৎপাদন স্বাভাবিক রাখা ও শ্রমিক–কর্মচারীদের ন্যায্য মজুরি প্রাপ্তি নিশ্চিতে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল ও সম্মিলিত শ্রমিক পরিষদভুক্ত ২১টি শ্রমিক সংগঠন ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য দৃঢ় প্রত্যয় ঘোষণা করে।
সভায় ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে নিহত শ্রমিক–কর্মচারীদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ ও আহতদের সুচিকিৎসার জন্য রাষ্ট্র ও সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
এ সময় ফ্যাসিবাদের সব চিহ্ন উচ্ছেদ করার জন্য সরকারকে সংস্কারকাজ দ্রুত শেষ করে গণতন্ত্র সুসংহত করার জন্য নির্বাচিত সরকার গঠনের আহ্বান জানানো হয়। সভায় শিল্প–কারখানায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রক্ষা ও শ্রমিক–কর্মচারীদের ন্যায্য মজুরি আদায়ের জন্য শিল্পাঞ্চল, কল, কারখানা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন এলাকায় শ্রমিক–কর্মচারীদের সভা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভায় আরও বক্তব্য দেন শ্রমিক দলের আনোয়ার হোসাইন, এসএসপির মোশারফ হোসেন, মোশারেফ হোসেন মন্টু, হারুনুর রশিদ, আব্দুর রহমান, মীর মোফাজ্জল হোসেন, সোহেল সিকদার, রফিকুল ইসলাম পথিক, বাবুল বিশ্বাস, নেক মোহাম্মদ, বাচ্চু ভূঁইয়া, শ্রমিক দলের রফিকুল ইসলাম, মন্জুরুল ইসলাম মন্জু, এসএসপির সোহেল সিকদার, সোহেল রানা সম্পদ, সাইফুল ইসলাম, মওলানা ওমর ফারুক, কাইয়ুম হোসেন, দেবাশীষ বিশ্বাস, ফিরোজ মিয়া, জামিল হোসাইন ও এ কে এম আওয়াল প্রমুখ।
শেখ হাসিনার পতন হলেও তাঁর অনেক সুবিধাভোগী ও সহযোগী ছদ্মবেশে জুলাই-আগস্ট গণ–অভ্যুত্থানের স্পিরিট ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র করছে। আজ সোমবার রাজধানীর তোপখানা রোডে বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যালয়ে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল ও সম্মিলিত শ্রমিক পরিষদভুক্ত ২১টি শ্রমিক সংগঠনের জরুরি যৌথ সভায় নেতৃবৃন্দ এ কথা বলেন।
ইঞ্জিনিয়ার ফয়েজ আহম্মেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন চলমান শ্রমিক কর্মচারীদের আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী অ্যাডভোকট শিমুল বিশ্বাস। সভায় বক্তব্য দেন বামপন্থী নেতা কমরেড টিপু বিশ্বাস।
সভায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার গণ–অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
বক্তারা গণ–অভ্যুত্থানে পরাজিত শক্তি বিভিন্ন সংগঠনের মধ্যে অনুপ্রবেশ করার অপচেষ্টা করছে, তাদের অপচেষ্টা প্রতিরোধ করার জন্য সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান।
সভায় উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো—বিবিএসের হিসাব মতে বাংলাদেশে ৭ কোটি ৩৫ লাখ শ্রমিক–কর্মচারী রয়েছেন। এসব শ্রমিক–কর্মচারীর কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টির জন্য অসংগঠিত শ্রমিক–কর্মচারীদের সংগঠিত করে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা এবং শিল্প কারখানায় উৎপাদন স্বাভাবিক রাখা ও শ্রমিক–কর্মচারীদের ন্যায্য মজুরি প্রাপ্তি নিশ্চিতে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দল ও সম্মিলিত শ্রমিক পরিষদভুক্ত ২১টি শ্রমিক সংগঠন ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার জন্য দৃঢ় প্রত্যয় ঘোষণা করে।
সভায় ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে নিহত শ্রমিক–কর্মচারীদের উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ ও আহতদের সুচিকিৎসার জন্য রাষ্ট্র ও সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
এ সময় ফ্যাসিবাদের সব চিহ্ন উচ্ছেদ করার জন্য সরকারকে সংস্কারকাজ দ্রুত শেষ করে গণতন্ত্র সুসংহত করার জন্য নির্বাচিত সরকার গঠনের আহ্বান জানানো হয়। সভায় শিল্প–কারখানায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রক্ষা ও শ্রমিক–কর্মচারীদের ন্যায্য মজুরি আদায়ের জন্য শিল্পাঞ্চল, কল, কারখানা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন এলাকায় শ্রমিক–কর্মচারীদের সভা আয়োজনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভায় আরও বক্তব্য দেন শ্রমিক দলের আনোয়ার হোসাইন, এসএসপির মোশারফ হোসেন, মোশারেফ হোসেন মন্টু, হারুনুর রশিদ, আব্দুর রহমান, মীর মোফাজ্জল হোসেন, সোহেল সিকদার, রফিকুল ইসলাম পথিক, বাবুল বিশ্বাস, নেক মোহাম্মদ, বাচ্চু ভূঁইয়া, শ্রমিক দলের রফিকুল ইসলাম, মন্জুরুল ইসলাম মন্জু, এসএসপির সোহেল সিকদার, সোহেল রানা সম্পদ, সাইফুল ইসলাম, মওলানা ওমর ফারুক, কাইয়ুম হোসেন, দেবাশীষ বিশ্বাস, ফিরোজ মিয়া, জামিল হোসাইন ও এ কে এম আওয়াল প্রমুখ।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৭ ঘণ্টা আগেডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় (গতকাল বুধবার সকাল ৮টা থেকে আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত) তাঁদের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১০৭ জন রোগী।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে অনুষ্ঠিত ‘কনফারেন্স অফ পার্টিস-২৯(কপ২৯)’ শীর্ষক বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনে যোগদান শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দেশে ফিরেছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেবিচারপতি এম এ মতিন বলেছেন, ‘জনগণের প্রতিনিধিদের নিয়ে দেশ পরিচালিত হবে—এটাই স্বাভাবিক, এর কোনো ব্যত্যয় হওয়া উচিত নয়। কিন্তু দেশের ন্যূনতম কোনো সংস্কার না করে রাজনীতিবিদদের হাতে ছেড়ে দেওয়া অনেকে নিরাপদ বোধ করছে না। ভালো নির্বাচন হলেও স্বৈরতন্ত্র আসবে না, তার গ্যারান্টি নেই
১৪ ঘণ্টা আগে