নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দৈনিক বাংলার সম্পাদক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত বর্ষীয়ান সাংবাদিক তোয়াব খান আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। দৈনিক বাংলার নির্বাহী সম্পাদক শরীফুজ্জামান পিন্টু এক ফেসবুকে স্ট্যাটাসে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বার্ধক্যজনিত জটিলতায় অসুস্থ হলে তোয়াব খানকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।
শরীফুজ্জামান পিন্টু বলেন, ‘তিনি শুধু একজন ব্যক্তি নন প্রতিষ্ঠান ছিলেন। তিনি প্রগতিশীল ও আধুনিক সাংবাদিকতার প্রবক্তাও ছিলেন। সাংবাদিকতাকে প্রতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য তার অবদান অনস্বীকার্য। আমরা আজকে যারা বিভিন্ন গণমাধ্যমের দায়িত্বে রয়েছি, তারা তাঁর ছায়ায় বেড়ে উঠেছি। তিনি আমাদের অনেক পরামর্শ দিতেন, অনুপ্রেরণা দিতেন। সাংবাদিকতার জন্য তার যে নিষ্ঠা তা আমাদের প্রতিনিয়ত ভাবায়।’
তোয়াব খানের ছোটভাই ওবায়দুল কবির খান বাচ্চু বলেন, ‘তোয়াব খানের বড় মেয়ে তানিয়া খান আমেরিকায় আছেন। আজকের রাতের ফ্লাইটের যদি টিকেট পান তাহলে দুইদিনের মধ্যে দেশে ফিরবেন। তিনি দেশে ফিরলে আমরা বনানী কবরস্থানে তোয়াব খানকে দাফন করব। এই দুইদিন ইউনাইটেড হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হবে।’ জানাজার বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলেও জানান তিনি।
তোয়াব খানের মৃত্যুর সাংবাদ শুনে গণমাধ্যমকর্মীরা ইউনাইটেড হাসপাতালে ছুটে আসেন। তাদের মধ্যে ছিলেন, দৈনিক কালবেলার সম্পাদক আবেদ খান, যুগান্তরের সম্পাদক ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম, আজকের পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কামরুল হাসানসহ অনেকেই।
নতুন আঙ্গিক ও ব্যবস্থাপনায় প্রকাশিত দৈনিক বাংলা ও নিউজ পোর্টাল নিউজবাংলা টোয়েন্টিফোর ডটকমের সম্পাদক ছিলেন একুশে পদক পাওয়া বর্ষীয়ান সাংবাদিক তোয়াব খান। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দৈনিক পাকিস্তান থেকে বদলে যাওয়া দৈনিক বাংলার প্রথম সম্পাদকও ছিলেন তিনি।
২০১৬ সালে একুশে পদক পাওয়া তোয়াব খানের সাংবাদিকতা জীবনের হাতে খড়ি ১৯৫৩ সালে সাপ্তাহিক জনতার মাধ্যমে। ১৯৫৫ সালে যোগ দেন দৈনিক সংবাদে। ১৯৬১ সালে তিনি দৈনিক সংবাদের বার্তা সম্পাদক হন। এরপর ১৯৬৪ সালে যোগ দেন দৈনিক পাকিস্তানে।
১৯৫৩ সালে সাংবাদিকতায় আসা তোয়াব খান বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিবের দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিবের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। সবশেষ দৈনিক জনকণ্ঠের উপদেষ্টা সম্পাদক ছিলেন তোয়াব খান।
দেশের প্রথম প্রধান তথ্য কর্মকর্তা ও প্রেস ইনস্টিটিউট অফ বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালকের দায়িত্বও পালন করেন তোয়াব খান। মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে শব্দসৈনিকের ভূমিকা পালন করেন এই বর্ষীয়ান সাংবাদিক। সে সময় তাঁর আকর্ষণীয় উপস্থাপনায় নিয়মিত প্রচারিত হয় ‘পিণ্ডির প্রলাপ’ নামের অনুষ্ঠান।
দৈনিক বাংলার সম্পাদক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত বর্ষীয়ান সাংবাদিক তোয়াব খান আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। দৈনিক বাংলার নির্বাহী সম্পাদক শরীফুজ্জামান পিন্টু এক ফেসবুকে স্ট্যাটাসে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বার্ধক্যজনিত জটিলতায় অসুস্থ হলে তোয়াব খানকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে আজ শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।
শরীফুজ্জামান পিন্টু বলেন, ‘তিনি শুধু একজন ব্যক্তি নন প্রতিষ্ঠান ছিলেন। তিনি প্রগতিশীল ও আধুনিক সাংবাদিকতার প্রবক্তাও ছিলেন। সাংবাদিকতাকে প্রতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য তার অবদান অনস্বীকার্য। আমরা আজকে যারা বিভিন্ন গণমাধ্যমের দায়িত্বে রয়েছি, তারা তাঁর ছায়ায় বেড়ে উঠেছি। তিনি আমাদের অনেক পরামর্শ দিতেন, অনুপ্রেরণা দিতেন। সাংবাদিকতার জন্য তার যে নিষ্ঠা তা আমাদের প্রতিনিয়ত ভাবায়।’
তোয়াব খানের ছোটভাই ওবায়দুল কবির খান বাচ্চু বলেন, ‘তোয়াব খানের বড় মেয়ে তানিয়া খান আমেরিকায় আছেন। আজকের রাতের ফ্লাইটের যদি টিকেট পান তাহলে দুইদিনের মধ্যে দেশে ফিরবেন। তিনি দেশে ফিরলে আমরা বনানী কবরস্থানে তোয়াব খানকে দাফন করব। এই দুইদিন ইউনাইটেড হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হবে।’ জানাজার বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলেও জানান তিনি।
তোয়াব খানের মৃত্যুর সাংবাদ শুনে গণমাধ্যমকর্মীরা ইউনাইটেড হাসপাতালে ছুটে আসেন। তাদের মধ্যে ছিলেন, দৈনিক কালবেলার সম্পাদক আবেদ খান, যুগান্তরের সম্পাদক ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম, আজকের পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কামরুল হাসানসহ অনেকেই।
নতুন আঙ্গিক ও ব্যবস্থাপনায় প্রকাশিত দৈনিক বাংলা ও নিউজ পোর্টাল নিউজবাংলা টোয়েন্টিফোর ডটকমের সম্পাদক ছিলেন একুশে পদক পাওয়া বর্ষীয়ান সাংবাদিক তোয়াব খান। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর দৈনিক পাকিস্তান থেকে বদলে যাওয়া দৈনিক বাংলার প্রথম সম্পাদকও ছিলেন তিনি।
২০১৬ সালে একুশে পদক পাওয়া তোয়াব খানের সাংবাদিকতা জীবনের হাতে খড়ি ১৯৫৩ সালে সাপ্তাহিক জনতার মাধ্যমে। ১৯৫৫ সালে যোগ দেন দৈনিক সংবাদে। ১৯৬১ সালে তিনি দৈনিক সংবাদের বার্তা সম্পাদক হন। এরপর ১৯৬৪ সালে যোগ দেন দৈনিক পাকিস্তানে।
১৯৫৩ সালে সাংবাদিকতায় আসা তোয়াব খান বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিবের দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রেস সচিবের দায়িত্বে ছিলেন তিনি। সবশেষ দৈনিক জনকণ্ঠের উপদেষ্টা সম্পাদক ছিলেন তোয়াব খান।
দেশের প্রথম প্রধান তথ্য কর্মকর্তা ও প্রেস ইনস্টিটিউট অফ বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালকের দায়িত্বও পালন করেন তোয়াব খান। মুক্তিযুদ্ধের সময় স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে শব্দসৈনিকের ভূমিকা পালন করেন এই বর্ষীয়ান সাংবাদিক। সে সময় তাঁর আকর্ষণীয় উপস্থাপনায় নিয়মিত প্রচারিত হয় ‘পিণ্ডির প্রলাপ’ নামের অনুষ্ঠান।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৫ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৭ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৭ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৮ ঘণ্টা আগে