নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ‘বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলে বাড়ার কারণে ভর্তুকির চাপ সহ্য করতে না পারায় বাধ্য হয়ে দাম বাড়াতে হয়েছে। আর বিশ্ববাজারে যদি তেলের দাম কমে আসে তাহলে দেশে দাম সমন্বয় করব। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে কয়েকবারই এই দাম সমন্বয় করতে হতে পারে।’
আজ রোববার বিদ্যুৎ ভবনে ‘বাংলাদেশের জ্বালানি নিরাপত্তা: অস্থির বিশ্ববাজার’ শীর্ষক ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স অব বাংলাদেশ (এফইআরবি) আয়োজিত এক সেমিনারে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এফইআরবির চেয়ারম্যান শামীম জাহাঙ্গীরের সভাপতিত্বে নির্বাহী পরিচালক রিশান নাসরুল্লাহর সঞ্চালনায় জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক বদরুল ইমাম, ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা অধ্যাপক শামসুল আলম, জ্বালানি বিভাগের সিনিয়র সচিব মাহবুব হোসেন, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান নাজমুল আহসান বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এনার্জি অ্যান্ড পাওয়ার ম্যাগাজিনের সম্পাদক এবং এফইআরবির সদস্য মোল্লাহ আমজাদ হোসেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে গত আট মাসে বিপিসি ৮ হাজার কোটি টাকার বেশি ভর্তুকি দিয়েছে। জ্বালানি (ডিজেলের) তেলের দাম বাড়তে বাড়তে একপর্যায়ে ব্যারেল প্রতি ১৭০ ডলার হয়েছে। বিশ্ববাজারে দাম কমার পর আমরা দেশের বাজারে সমন্বয় করেছি। বিশ্ব পরিস্থিতি যদি আর খারাপ না হয় তাহলে আমরা ভালোর দিকে যাব।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বিশ্ববাজারে যে পরিস্থিতি তাতে আমি মনে করি জ্বালানি তেলের দাম কয়েকবার সমন্বয় করতে হবে। যদি তেলের দাম কমতে থাকে অবশ্যই আমরা কমাব। কে চায় দাম বৃদ্ধি করে জনগণকে কষ্ট দিতে? বর্তমান জ্বালানি তেলের যে চ্যালেঞ্জ তাতে আমাদের সবার এক সঙ্গে পাশে থাকা উচিত।’
লোডশেডিং নিয়ে নসরুল হামিদ বলেন, ‘আপনার একটু ধৈর্য ধরেন। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট বিশ্ব পরিস্থিতির কারণে আমরা সংকটে আছি। এটি সাময়িক সমস্যা। বিশ্ব পরিস্থিতি এর চেয়ে খারাপ হবে না। আমাদের একটার পর একটা বেইজলোড বিদ্যুৎ কেন্দ্র চলে আসছে। আশা করি আগামী মাসের শেষ দিকে আমরা লোডশেডিং থেকে বের হয়ে আসতে পারবে।’
এ সময় ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা শামসুল আলম বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম বিইআরসির মাধ্যমে না বাড়িয়ে সরকার ইচ্ছেমতো বাড়িয়ে দিয়েছে। জ্বালানি তেলের মূল্য নির্ধারণ করবে বিইআরসি। জনগণের টাকা দিয়ে সরকার জ্বালানি তেলের ভর্তুকি দিচ্ছে এবং এই ভর্তুকি সরকারকে সামনেও দিতে হবে। বিপিসির বিরুদ্ধে আর্থিক অস্বচ্ছতার অভিযোগ দীর্ঘদিনের।’
তিনি আরও বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণ বিইআরসি মাধ্যমে করা উচিত। বিশ্ববাজারে দাম বাড়লে দাম বাড়বে, দাম কমলে দাম কমবে।’
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ‘বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলে বাড়ার কারণে ভর্তুকির চাপ সহ্য করতে না পারায় বাধ্য হয়ে দাম বাড়াতে হয়েছে। আর বিশ্ববাজারে যদি তেলের দাম কমে আসে তাহলে দেশে দাম সমন্বয় করব। আগামী কয়েক মাসের মধ্যে কয়েকবারই এই দাম সমন্বয় করতে হতে পারে।’
আজ রোববার বিদ্যুৎ ভবনে ‘বাংলাদেশের জ্বালানি নিরাপত্তা: অস্থির বিশ্ববাজার’ শীর্ষক ফোরাম ফর এনার্জি রিপোর্টার্স অব বাংলাদেশ (এফইআরবি) আয়োজিত এক সেমিনারে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
এফইআরবির চেয়ারম্যান শামীম জাহাঙ্গীরের সভাপতিত্বে নির্বাহী পরিচালক রিশান নাসরুল্লাহর সঞ্চালনায় জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক বদরুল ইমাম, ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা অধ্যাপক শামসুল আলম, জ্বালানি বিভাগের সিনিয়র সচিব মাহবুব হোসেন, পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান নাজমুল আহসান বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন এনার্জি অ্যান্ড পাওয়ার ম্যাগাজিনের সম্পাদক এবং এফইআরবির সদস্য মোল্লাহ আমজাদ হোসেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকে গত আট মাসে বিপিসি ৮ হাজার কোটি টাকার বেশি ভর্তুকি দিয়েছে। জ্বালানি (ডিজেলের) তেলের দাম বাড়তে বাড়তে একপর্যায়ে ব্যারেল প্রতি ১৭০ ডলার হয়েছে। বিশ্ববাজারে দাম কমার পর আমরা দেশের বাজারে সমন্বয় করেছি। বিশ্ব পরিস্থিতি যদি আর খারাপ না হয় তাহলে আমরা ভালোর দিকে যাব।’
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বিশ্ববাজারে যে পরিস্থিতি তাতে আমি মনে করি জ্বালানি তেলের দাম কয়েকবার সমন্বয় করতে হবে। যদি তেলের দাম কমতে থাকে অবশ্যই আমরা কমাব। কে চায় দাম বৃদ্ধি করে জনগণকে কষ্ট দিতে? বর্তমান জ্বালানি তেলের যে চ্যালেঞ্জ তাতে আমাদের সবার এক সঙ্গে পাশে থাকা উচিত।’
লোডশেডিং নিয়ে নসরুল হামিদ বলেন, ‘আপনার একটু ধৈর্য ধরেন। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট বিশ্ব পরিস্থিতির কারণে আমরা সংকটে আছি। এটি সাময়িক সমস্যা। বিশ্ব পরিস্থিতি এর চেয়ে খারাপ হবে না। আমাদের একটার পর একটা বেইজলোড বিদ্যুৎ কেন্দ্র চলে আসছে। আশা করি আগামী মাসের শেষ দিকে আমরা লোডশেডিং থেকে বের হয়ে আসতে পারবে।’
এ সময় ক্যাবের জ্বালানি উপদেষ্টা শামসুল আলম বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম বিইআরসির মাধ্যমে না বাড়িয়ে সরকার ইচ্ছেমতো বাড়িয়ে দিয়েছে। জ্বালানি তেলের মূল্য নির্ধারণ করবে বিইআরসি। জনগণের টাকা দিয়ে সরকার জ্বালানি তেলের ভর্তুকি দিচ্ছে এবং এই ভর্তুকি সরকারকে সামনেও দিতে হবে। বিপিসির বিরুদ্ধে আর্থিক অস্বচ্ছতার অভিযোগ দীর্ঘদিনের।’
তিনি আরও বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম নির্ধারণ বিইআরসি মাধ্যমে করা উচিত। বিশ্ববাজারে দাম বাড়লে দাম বাড়বে, দাম কমলে দাম কমবে।’
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৩ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৫ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৫ ঘণ্টা আগে