নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল শনিবার ফুলকোর্ট সভা ডেকেছিলেন প্রধান বিচারপতি। ওই সভা ঠেকাতে শুরু হয় বিক্ষোভ। সেই বিক্ষোভে পুরো বদলে গেছে সর্বোচ্চ আদালত। চাপের মুখে পদত্যাগ করেছেন প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগের ছয় বিচারপতি। শুধু তা-ই নয়, একই দিনে নতুন প্রধান বিচারপতিও নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।
বাংলাদেশের ২৫তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। গতকাল রাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের এই বিচারপতিকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেন। এরপর আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। একই সঙ্গে পৃথক দুই প্রজ্ঞাপনে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানসহ অপর পাঁচ বিচারপতির পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন মর্মে জানানো হয়। আজ নবনিযুক্ত প্রধান বিচারপতি শপথ নেবেন।
এর আগে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম, বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন। গতকাল তাঁরা রাষ্ট্রপতি বরাবর পদত্যাগপত্র লিখে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠান। ওবায়দুল হাসানের পদত্যাগের পর আপিল বিভাগের অপর বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি করা হয়।
আইন মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগের ছয় বিচারপতির পদত্যাগপত্র গতকাল শনিবারই মন্ত্রণালয় থেকে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে পাঠানো হয়। প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের পর তা চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয় রাষ্ট্রপতির কাছে। পরে রাষ্ট্রপতি তা অনুমোদন করেন।
পদত্যাগপত্রে যা লিখেছেন বিচারপতিরা
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান তাঁর পদত্যাগপত্রে বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্ট ভবন এবং রেকর্ডসমূহ রক্ষা, কোর্ট প্রাঙ্গণ রক্ষা, বিচারপতিদের বাড়িঘর, জাজেজ টাওয়ার রক্ষা, বিচারপতিগণকে শারীরিক হয়রানি থেকে রক্ষা করা এবং জেলা জজকোর্টগুলো ও রেকর্ড রুমসমূহ রক্ষার স্বার্থে আমাকে এই সিদ্ধান্ত নিতে হলো।’
বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন তাঁর পদত্যাগপত্রে বলেন, ‘বর্তমান পরিবেশ-পরিস্থিতি এবং শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে আমি পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি। আমার এ পদত্যাগ করার মধ্য দিয়ে আগামীতে দেশে আইনের শাসন ও স্বাধীন বিচার বিভাগ আরও সুনিশ্চিত হবে এবং নতুন প্রজন্মের স্বপ্ন পূরণ হবে এই প্রত্যাশা করছি।’
কয়েক ঘণ্টার বিক্ষোভে বদলে যায় সব
দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল সকাল ১০টায় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিদের নিয়ে ফুলকোর্ট সভা ডেকেছিলেন প্রধান বিচারপতি। এ নিয়ে সকালে সুপ্রিম কোর্টে উপস্থিত হয়ে আন্দোলন শুরু করেন আইনজীবীরা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া তাঁর ফেসবুক পেজে ফুলকোর্ট সভা বন্ধ চেয়ে স্ট্যাটাস দেন। স্ট্যাটাসে আসিফ মাহমুদ লেখেন, ‘ফ্যাসিবাদের মদদপুষ্ট ও নানা অপকর্মে জড়িত প্রধান বিচারপতি সরকারের সঙ্গে কোনো রকম আলোচনা না করে ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন। পরাজিত শক্তির কোনো প্রকার ষড়যন্ত্র বরদাশত করা হবে না। ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে তাঁদের উসকানি দিলে এর ভয়াবহ পরিণাম ভোগ করতে হবে।’ পরে ১০টার দিকে সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম জানান, ফুলকোর্ট সভা স্থগিত করা হয়েছে।
এদিকে আসিফ মাহমুদের স্ট্যাটাস ও আইনজীবীদের বিক্ষোভ শুরু হলে বেলা ১১টার দিকে সুপ্রিম কোর্টে জড়ো হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা। কয়েক শ শিক্ষার্থী সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় তাঁদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা করেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে প্রধান বিচারপতির পদত্যাগের দাবির বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, গণ-আন্দোলন থেকে পদত্যাগের দাবি উঠলে সেটিকে কতটুকু সম্মান প্রদর্শন করতে হয়, সেটা প্রধান বিচারপতি বুঝতে পারবেন বলে প্রত্যাশা থাকবে।
সচিবালয়ে কথা বলার কিছুক্ষণ পর আইন উপদেষ্টা ফেসবুক লাইভে এসে আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা শান্ত থাকুন। আপনারা যে দাবিতে আন্দোলন করছেন, আমি জানতে পেরেছি খুব শিগগিরই সেই দাবি পূরণ হচ্ছে।’ এরপর সেনাসদস্যরা শিক্ষার্থীদের সুপ্রিম কোর্ট এলাকা থেকে সরে যাওয়ার অনুরোধ করেন। কিন্তু শিক্ষার্থীরা পদত্যাগ না করা পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করতে চান। পরে বেলা আড়াইটার দিকে ড. আসিফ নজরুল ফেসবুক লাইভে এসে বলেন, ‘প্রধান বিচারপতি পদত্যাগ করেছেন। তাঁর পদত্যাগপত্র যথাযথ পদক্ষেপের জন্য দ্রুত রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠিয়ে দেব।’ এ সময় তিনি সবাইকে শান্ত থাকতে এবং দেশের সম্পদ নষ্ট না করতে আহ্বান জানান। এরপরই শিক্ষার্থীরা সুপ্রিম কোর্ট এলাকা ছেড়ে যান।
আপিল বিভাগে নিয়োগের আলোচনায় যাঁদের নাম
এদিকে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান, বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী, বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খান, বিচারপতি সৈয়দ মো. জিয়াউল কবির, বিচারপতি শেখ আব্দুল আওয়াল ও বিচারপতি মামনুন রহমান আপিল বিভাগে নিয়োগ পাচ্ছেন বলে গতকাল গুঞ্জন শোনা যায়। তবে এ বিষয়ে গতকাল রাত পর্যন্ত মন্ত্রণালয় থেকে কোনো প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়নি।
দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল শনিবার ফুলকোর্ট সভা ডেকেছিলেন প্রধান বিচারপতি। ওই সভা ঠেকাতে শুরু হয় বিক্ষোভ। সেই বিক্ষোভে পুরো বদলে গেছে সর্বোচ্চ আদালত। চাপের মুখে পদত্যাগ করেছেন প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগের ছয় বিচারপতি। শুধু তা-ই নয়, একই দিনে নতুন প্রধান বিচারপতিও নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।
বাংলাদেশের ২৫তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ। গতকাল রাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের এই বিচারপতিকে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেন। এরপর আইন মন্ত্রণালয় থেকে এই বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। একই সঙ্গে পৃথক দুই প্রজ্ঞাপনে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানসহ অপর পাঁচ বিচারপতির পদত্যাগপত্র রাষ্ট্রপতি গ্রহণ করেছেন মর্মে জানানো হয়। আজ নবনিযুক্ত প্রধান বিচারপতি শপথ নেবেন।
এর আগে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম, বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী, বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন। গতকাল তাঁরা রাষ্ট্রপতি বরাবর পদত্যাগপত্র লিখে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠান। ওবায়দুল হাসানের পদত্যাগের পর আপিল বিভাগের অপর বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামকে ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি করা হয়।
আইন মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানায়, প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগের ছয় বিচারপতির পদত্যাগপত্র গতকাল শনিবারই মন্ত্রণালয় থেকে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে পাঠানো হয়। প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের পর তা চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য পাঠানো হয় রাষ্ট্রপতির কাছে। পরে রাষ্ট্রপতি তা অনুমোদন করেন।
পদত্যাগপত্রে যা লিখেছেন বিচারপতিরা
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান তাঁর পদত্যাগপত্রে বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্ট ভবন এবং রেকর্ডসমূহ রক্ষা, কোর্ট প্রাঙ্গণ রক্ষা, বিচারপতিদের বাড়িঘর, জাজেজ টাওয়ার রক্ষা, বিচারপতিগণকে শারীরিক হয়রানি থেকে রক্ষা করা এবং জেলা জজকোর্টগুলো ও রেকর্ড রুমসমূহ রক্ষার স্বার্থে আমাকে এই সিদ্ধান্ত নিতে হলো।’
বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন তাঁর পদত্যাগপত্রে বলেন, ‘বর্তমান পরিবেশ-পরিস্থিতি এবং শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখার স্বার্থে আমি পদত্যাগ করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি। আমার এ পদত্যাগ করার মধ্য দিয়ে আগামীতে দেশে আইনের শাসন ও স্বাধীন বিচার বিভাগ আরও সুনিশ্চিত হবে এবং নতুন প্রজন্মের স্বপ্ন পূরণ হবে এই প্রত্যাশা করছি।’
কয়েক ঘণ্টার বিক্ষোভে বদলে যায় সব
দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল সকাল ১০টায় সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিদের নিয়ে ফুলকোর্ট সভা ডেকেছিলেন প্রধান বিচারপতি। এ নিয়ে সকালে সুপ্রিম কোর্টে উপস্থিত হয়ে আন্দোলন শুরু করেন আইনজীবীরা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া তাঁর ফেসবুক পেজে ফুলকোর্ট সভা বন্ধ চেয়ে স্ট্যাটাস দেন। স্ট্যাটাসে আসিফ মাহমুদ লেখেন, ‘ফ্যাসিবাদের মদদপুষ্ট ও নানা অপকর্মে জড়িত প্রধান বিচারপতি সরকারের সঙ্গে কোনো রকম আলোচনা না করে ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন। পরাজিত শক্তির কোনো প্রকার ষড়যন্ত্র বরদাশত করা হবে না। ছাত্র-জনতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে তাঁদের উসকানি দিলে এর ভয়াবহ পরিণাম ভোগ করতে হবে।’ পরে ১০টার দিকে সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম জানান, ফুলকোর্ট সভা স্থগিত করা হয়েছে।
এদিকে আসিফ মাহমুদের স্ট্যাটাস ও আইনজীবীদের বিক্ষোভ শুরু হলে বেলা ১১টার দিকে সুপ্রিম কোর্টে জড়ো হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা। কয়েক শ শিক্ষার্থী সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশ করে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় তাঁদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা করেন সেনাবাহিনীর সদস্যরা। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে প্রধান বিচারপতির পদত্যাগের দাবির বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, গণ-আন্দোলন থেকে পদত্যাগের দাবি উঠলে সেটিকে কতটুকু সম্মান প্রদর্শন করতে হয়, সেটা প্রধান বিচারপতি বুঝতে পারবেন বলে প্রত্যাশা থাকবে।
সচিবালয়ে কথা বলার কিছুক্ষণ পর আইন উপদেষ্টা ফেসবুক লাইভে এসে আন্দোলনকারীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা শান্ত থাকুন। আপনারা যে দাবিতে আন্দোলন করছেন, আমি জানতে পেরেছি খুব শিগগিরই সেই দাবি পূরণ হচ্ছে।’ এরপর সেনাসদস্যরা শিক্ষার্থীদের সুপ্রিম কোর্ট এলাকা থেকে সরে যাওয়ার অনুরোধ করেন। কিন্তু শিক্ষার্থীরা পদত্যাগ না করা পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করতে চান। পরে বেলা আড়াইটার দিকে ড. আসিফ নজরুল ফেসবুক লাইভে এসে বলেন, ‘প্রধান বিচারপতি পদত্যাগ করেছেন। তাঁর পদত্যাগপত্র যথাযথ পদক্ষেপের জন্য দ্রুত রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠিয়ে দেব।’ এ সময় তিনি সবাইকে শান্ত থাকতে এবং দেশের সম্পদ নষ্ট না করতে আহ্বান জানান। এরপরই শিক্ষার্থীরা সুপ্রিম কোর্ট এলাকা ছেড়ে যান।
আপিল বিভাগে নিয়োগের আলোচনায় যাঁদের নাম
এদিকে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান, বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী, বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খান, বিচারপতি সৈয়দ মো. জিয়াউল কবির, বিচারপতি শেখ আব্দুল আওয়াল ও বিচারপতি মামনুন রহমান আপিল বিভাগে নিয়োগ পাচ্ছেন বলে গতকাল গুঞ্জন শোনা যায়। তবে এ বিষয়ে গতকাল রাত পর্যন্ত মন্ত্রণালয় থেকে কোনো প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়নি।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৩ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৪ ঘণ্টা আগে