নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার নয়, রাজ্য সরকারের আপত্তির কারণে হচ্ছে না তিস্তা চুক্তি। তবে এটি নিয়ে আলাপ-আলোচনা চলছে। আশা করছি ভবিষ্যতে এই সমস্যার সমাধান নিশ্চয়ই হবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের কাছ থেকে সবকিছু আদায় করেছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
প্রধানমন্ত্রীর এবারের ভারত সফরেও তিস্তা চুক্তি না হওয়া কূটনীতিক ব্যর্থতা কি না—এ বিষয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তিস্তা চুক্তির ব্যাপারে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু ভারতের সংবিধান অনুযায়ী সেখানে রাজ্য সরকারের একটা অনুমোদন লাগে। বাধা ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে নয়, রাজ্যের পক্ষ থেকে সেখানে আপত্তি থাকার কারণে এত দিন এই বিষয়টা এগোয়নি।’
আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের কাছে সবকিছু আদায় করেছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সালিস আদালতে মামলা করে ভারতের কাছ থেকে আমরা সমুদ্রসীমা আদায় করে নিয়েছি। ছিটমহলে আমাদের যে দাবি বা সার্বভৌমত্ব, চুক্তি হওয়ার পরেও তা আমাদের ছিল না। ভারত ২০টি পণ্য ছাড়া সমস্ত পণ্যের ট্যারিফ সুবিধা দিয়েছে।’
বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া ভারত সফরে গিয়ে বাংলাদেশের পানির হিসসার কথা ভুলে গিয়েছিলেন উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘ভারতে গিয়ে তো খালেদা জিয়া গঙ্গার পানির কথা ভুলেই গিয়েছিলেন। সেটা তিনি নিজেই বলেছেন। ভিডিও ফুটেজ এখনো আছে। যে দলের নেত্রী ভারতে গিয়ে বাংলাদেশের পানির হিসসার কথা ভুলে যায়, ওরা আবার এগুলো নিয়ে কথা বলে কোন মুখে? কুশিয়ারা নদীর পানি নিয়ে আমাদের যে চুক্তি হয়েছে, সেটাও তো অনেক বড় অর্জন।’
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘এই সফরে অনেক চুক্তি ও স্মারকে স্বাক্ষর হয়েছে। সবচেয়ে বড় অর্জন ভারতের স্থলভাগ ব্যবহার করে বিনা সুল্কে তৃতীয় দেশের পণ্য রপ্তানি করা। অনেক দিন চেষ্টার পর এটা সফল হয়েছে। এতে করে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ভারতের স্থলভাগ ব্যবহার করে নেপাল ও ভুটান তাদের পণ্য আমদানি ও রপ্তানি করতে পারবে।’
প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর সফল হয়েছে বলে বিএনপির নেতা-কর্মীদের মন খারাপ বলে মন্তব্য করেন হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর অত্যন্ত সফল ও সন্তোষজনক হয়েছে, যেটা ভারত সরকারও প্রকাশ করেছে। অন্যদিকে বিএনপি নেতার খুব মন খারাপ হয়ে গেছে। এ জন্যই তারা আবোলতাবোল বলছেন। ওনাদের কাজ তো বিভ্রান্তি ছড়ানো। তো ফখরুল সাহেব বিভ্রান্তি ছড়ানো নিয়েই ব্যস্ত আছেন।’
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার আগে তথ্যমন্ত্রী প্রেসক্লাবের সবুজ চত্বরে একটি ডালিম গাছের চারা রোপণ করে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে আসার পরপরই ১৯৮৩ সালে কৃষক লীগের মাধ্যমে সারা দেশে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি চালু করেন। এবং ১৯৯৬ সালে যখন সরকার গঠন করেন, তখন বৃক্ষরোপণ বাংলাদেশে একটি আন্দোলনের রূপ পায়। এবং তারই হাত ধরে বাংলাদেশে বৃক্ষে আচ্ছাদিত এলাকার পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বনভূমিও বৃদ্ধি পেয়েছে। এটির কারণ হচ্ছে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে।’
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার নয়, রাজ্য সরকারের আপত্তির কারণে হচ্ছে না তিস্তা চুক্তি। তবে এটি নিয়ে আলাপ-আলোচনা চলছে। আশা করছি ভবিষ্যতে এই সমস্যার সমাধান নিশ্চয়ই হবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের কাছ থেকে সবকিছু আদায় করেছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
প্রধানমন্ত্রীর এবারের ভারত সফরেও তিস্তা চুক্তি না হওয়া কূটনীতিক ব্যর্থতা কি না—এ বিষয়ে সাংবাদিকেরা জানতে চাইলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘তিস্তা চুক্তির ব্যাপারে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের কোনো আপত্তি নেই। কিন্তু ভারতের সংবিধান অনুযায়ী সেখানে রাজ্য সরকারের একটা অনুমোদন লাগে। বাধা ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে নয়, রাজ্যের পক্ষ থেকে সেখানে আপত্তি থাকার কারণে এত দিন এই বিষয়টা এগোয়নি।’
আওয়ামী লীগ সরকার ভারতের কাছে সবকিছু আদায় করেছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সালিস আদালতে মামলা করে ভারতের কাছ থেকে আমরা সমুদ্রসীমা আদায় করে নিয়েছি। ছিটমহলে আমাদের যে দাবি বা সার্বভৌমত্ব, চুক্তি হওয়ার পরেও তা আমাদের ছিল না। ভারত ২০টি পণ্য ছাড়া সমস্ত পণ্যের ট্যারিফ সুবিধা দিয়েছে।’
বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া ভারত সফরে গিয়ে বাংলাদেশের পানির হিসসার কথা ভুলে গিয়েছিলেন উল্লেখ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘ভারতে গিয়ে তো খালেদা জিয়া গঙ্গার পানির কথা ভুলেই গিয়েছিলেন। সেটা তিনি নিজেই বলেছেন। ভিডিও ফুটেজ এখনো আছে। যে দলের নেত্রী ভারতে গিয়ে বাংলাদেশের পানির হিসসার কথা ভুলে যায়, ওরা আবার এগুলো নিয়ে কথা বলে কোন মুখে? কুশিয়ারা নদীর পানি নিয়ে আমাদের যে চুক্তি হয়েছে, সেটাও তো অনেক বড় অর্জন।’
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘এই সফরে অনেক চুক্তি ও স্মারকে স্বাক্ষর হয়েছে। সবচেয়ে বড় অর্জন ভারতের স্থলভাগ ব্যবহার করে বিনা সুল্কে তৃতীয় দেশের পণ্য রপ্তানি করা। অনেক দিন চেষ্টার পর এটা সফল হয়েছে। এতে করে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ভারতের স্থলভাগ ব্যবহার করে নেপাল ও ভুটান তাদের পণ্য আমদানি ও রপ্তানি করতে পারবে।’
প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর সফল হয়েছে বলে বিএনপির নেতা-কর্মীদের মন খারাপ বলে মন্তব্য করেন হাছান মাহমুদ। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রত্যাশা পূরণ হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর অত্যন্ত সফল ও সন্তোষজনক হয়েছে, যেটা ভারত সরকারও প্রকাশ করেছে। অন্যদিকে বিএনপি নেতার খুব মন খারাপ হয়ে গেছে। এ জন্যই তারা আবোলতাবোল বলছেন। ওনাদের কাজ তো বিভ্রান্তি ছড়ানো। তো ফখরুল সাহেব বিভ্রান্তি ছড়ানো নিয়েই ব্যস্ত আছেন।’
সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার আগে তথ্যমন্ত্রী প্রেসক্লাবের সবুজ চত্বরে একটি ডালিম গাছের চারা রোপণ করে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে আসার পরপরই ১৯৮৩ সালে কৃষক লীগের মাধ্যমে সারা দেশে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি চালু করেন। এবং ১৯৯৬ সালে যখন সরকার গঠন করেন, তখন বৃক্ষরোপণ বাংলাদেশে একটি আন্দোলনের রূপ পায়। এবং তারই হাত ধরে বাংলাদেশে বৃক্ষে আচ্ছাদিত এলাকার পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। বনভূমিও বৃদ্ধি পেয়েছে। এটির কারণ হচ্ছে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি পেয়েছে।’
রাষ্ট্র পরিচালনায় স্থায়ী সমাধানের জন্য নতুন সংবিধান দরকার বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রচিন্তাবিদ অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক। তিনি বলেন, ‘বর্তমান যে সংবিধান চলছে, তা কোনোমতে চালানোর জন্য সংস্কার চাইছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এটা দিয়ে কোনোমতে জোড়াতালি দিয়ে চলতে পারবে, কিন্তু একটি স্থায়ী সমাধানের জন্য
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর শাহ আলী মাজারের কাছে একটি কাঠের দোকান ছিল ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেনের। ২০১৯ সালের ১৯ জুন দুপুরে সেই দোকান থেকে তিনি বাসার দিকে যাচ্ছিলেন দুপুরের খাবার খেতে। পথে নিখোঁজ হন। তাঁর স্ত্রী নাসরিন জাহান জানিয়েছেন, নিখোঁজ হওয়ার আগে মিরপুরে র্যাব-৪ অফিসের কাছে তাঁর সর্বশেষ অবস্থান ছিল। ৫ বছর পেরিয়ে গে
৭ ঘণ্টা আগেফ্যাসিবাদের দোসরেরা এখনো বিভিন্ন জায়গায় বহাল তবিয়তে রয়েছে। তাদের পরিহারের ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসির উদ্দিন পাটোয়ারী (নাসির আব্দুল্লাহ) বলেছেন, ‘খুনি ও খুনের হুকুমদাতারা যদি তাদের স্কিলের কারণে থেকে যায়, তাহলে আমরা আরেকটি যুদ্ধ করতে বাধ্য হব।
১১ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
১৭ ঘণ্টা আগে