সুলতান মাহমুদ
দেশে বিবাহবিচ্ছেদের হার আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। এক বছরের ব্যবধানে বিচ্ছেদের হার বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। ২০২২ সালে দেশে তালাকের হার ছিল প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৪। আর ২০২১ সালে এই হার ছিল প্রতি হাজারে শূন্য দশমিক ৭।
গ্রামে তালাকের প্রবণতা বেশি বেড়েছে। গত বছর গ্রামাঞ্চলে প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৫টি আর শহরে হাজারে ১টি বিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে। ডেমোগ্রাফি অ্যান্ড হেলথ উইংয়ের উপপরিচালক মো. আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য দিয়েছেন।
অনেক সময় মা-বাবার বিচ্ছেদের সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী হয় সন্তান। অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের প্রাথমিক আশ্রয় হয় দাদা-দাদি অথবা নানা-নানি। এরপর শুরু হয় অভিভাবকত্ব নিয়ে রশি টানাটানি। সন্তান বাবা নাকি মায়ের কাছে থাকবে—এ নিয়ে বিরোধ শেষ পর্যন্ত আদালতে গড়ায়। সম্প্রতি হাইকোর্টে জাপানি মা ও বাংলাদেশি বাবার মধ্যে তাঁদের তিন সন্তানের অভিভাবকত্ব নিয়ে চলা মামলা সারা দেশে আলোচিত হয়েছে।
বিবাহবিচ্ছেদ হলে সন্তান কার কাছে থাকবে
মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, বাবা অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের আইনত অভিভাবক। মা হচ্ছেন সন্তানের তত্ত্বাবধায়ক বা জিম্মাদার। নাবালক সন্তানের কল্যাণের বিষয়টি চিন্তা করে দেশে প্রচলিত মুসলিম আইন অনুযায়ী, মাকে নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত সন্তানের জিম্মাদারির অধিকার দেওয়া হয়েছে। ছেলেশিশুকে সাত বছর এবং মেয়েশিশুকে তার বয়ঃসন্ধিকাল পর্যন্ত মা জিম্মায় রাখার অধিকারী।
তবে নাবালক সন্তান যারই তত্ত্বাবধানে থাকুক না কেন, সন্তানের খোঁজখবর নেওয়া, দেখাশোনা এবং ভরণপোষণের দায়িত্ব কিন্তু অভিভাবক হিসেবে বাবার।
সন্তানের ভালোর জন্য যদি তাকে মায়ের জিম্মায় আরও বেশি সময় রাখার প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে আইন নির্ধারিত বয়সসীমার পরও মা সন্তানকে নিজের কাছে রাখতে পারবেন। তবে এ জন্য ক্ষেত্রবিশেষে আদালতের অনুমতির প্রয়োজন হতে পারে।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, পুরোনো আইনে ছেলেশিশুকে সাত বছর এবং মেয়েশিশুকে তার বয়ঃসন্ধিকাল পর্যন্ত মায়ের জিম্মায় থাকার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের সর্বশেষ একাধিক সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে পুরোনো আইন এখন আর দেখা যাবে না। এখন দেখতে হবে সন্তানের সবচেয়ে বেশি আগ্রহের বিষয়টি। আদালত বলেছেন, প্রত্যেকটি মামলা আলাদা আলাদাভাবে বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে শিশুটি কোথায় সবচেয়ে ভালো থাকবে। আদালত শিশুকে বাবা কিংবা মা যে কারও জিম্মায় দিতে পারেন। এমনকি দাদা-দাদি কিংবা নানা-নারির কাছে দেওয়া যেতে পারে।
মা কখন সন্তানের জিম্মাদারির অধিকার হারান
১. মা নীতিহীন জীবন যাপন করলে।
২. সন্তানের প্রতি অবহেলা করলে এবং দায়িত্ব পালনে অপারগ হলে।
৩. যদি তিনি ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো ধর্ম গ্রহণ করেন।
৪. যদি সন্তানের বাবাকে তাঁর জিম্মায় থাকা অবস্থায় (উপযুক্ত কারণ ছাড়া) সন্তানকে দেখতে না দেন।
৭. মা দ্বিতীয় বিয়ে করলে।
এ বিষয়ে আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, ‘মা যদি জিম্মাদার হন এবং তিনি আদালতের নির্দেশ লঙ্ঘন করেন—তাহলে জিম্মাদারি হারাতে পারেন। তা ছাড়া মা যদি শিশুর ওপর কোনো ধরনের নির্যাতন করেন, আর বাবা যদি আদালতকে বিষয়টি অবহিত করেন তাহলে আদালত সিদ্ধান্ত নেবেন শিশু মায়ের জিম্মায় থাকবে কি না।’
অভিভাবক হিসেবে বাবা কখন অযোগ্য হবেন
অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন, ১৮৯০-এর ১৯ ধারা অনুযায়ী বাবা অভিভাবক হিসেবে অযোগ্য গণ্য হতে পারেন। চারিত্রিকভাবে অসৎ হলে, যদি মাদকাসক্ত হন, শিশুর প্রতি অমানবিক আচরণ করলে, ফের বিয়ে করলে এবং নাবালক সন্তানের ভরণপোষণ দিতে অবহেলা করলে বাবা অভিভাবক হিসেবে অযোগ্য গণ্য হতে পারেন।
১৭ ডিএলআর ১৩৪ অনুযায়ী, মায়ের জিম্মায় থাকাকালে সন্তানের বাবা যদি ভরণপোষণ বহন না করেন, সে ক্ষেত্রে মা সন্তানকে বাবার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করাতে বাধ্য নন বলে অভিমত দেওয়া আছে।
সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে না দিলে কী করবেন
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ হয়ে গেলেও আইন অনুযায়ী সন্তানের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। বিচ্ছেদের পর সন্তান যার কাছেই থাকুক না কেন, মা কিংবা বাবার সমান অধিকার রয়েছে সন্তানের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করার। তালাকের পর কোনো পক্ষ সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে না দিলে পারিবারিক আদালতের আশ্রয় নিতে হবে।
পারিবারিক আদালত তখন আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবেন—সন্তান কার কাছে থাকবে। আদালতের ক্ষমতা রয়েছে সন্তানের কল্যাণের দিকটি বিবেচনা করার। আদালত সন্তানের সুস্থ-স্বাভাবিক বিকাশের দিকটি বিবেচনা করে বাবা বা মা, যে কারও কাছে রাখার জন্য আদেশ দিতে পারেন। অনেক সময় সন্তানের যদি ভালো-মন্দ বোঝার মতো সক্ষমতা থাকে, তাহলে সন্তানের মতামতকেও আদালত গুরুত্ব দিয়ে থাকেন।
আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেছেন, ‘আদালত বলেছেন, সন্তানকে দেখার অধিকার থেকে মা কিংবা বাবাকে বঞ্চিত করা যাবে না। অর্থাৎ, সন্তান বাবার কাছে থাকলে মাকে দেখা করতে দিতে হবে, আবার মায়ের কাছে থাকলে বাবার সঙ্গে দেখা করতে দিতে হবে। মাসে কয়দিন দেখা করবে এবং কোথায় দেখা করবে তা যদি সন্তানের মা-বাবা সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন, তাহলে আদালত নির্ধারণ করে দেবেন।’
কখন পারিবারিক আদালতের আশ্রয় নেবেন
দম্পতির বিচ্ছেদের পরে সন্তানের অভিভাবকত্ব ও তত্ত্বাবধান নিয়ে বিরোধ দেখা দিলে পারিবারিক আদালতে আশ্রয় নেওয়া যাবে। পারিবারিক আদালত তখন আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবে, সন্তান কার কাছে থাকবে। তবে আইনের পাশাপাশি আদালতের ক্ষমতা রয়েছে সন্তানের কল্যাণের দিকটি বিবেচনা করা।
দেশে বিবাহবিচ্ছেদের হার আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। এক বছরের ব্যবধানে বিচ্ছেদের হার বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। ২০২২ সালে দেশে তালাকের হার ছিল প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৪। আর ২০২১ সালে এই হার ছিল প্রতি হাজারে শূন্য দশমিক ৭।
গ্রামে তালাকের প্রবণতা বেশি বেড়েছে। গত বছর গ্রামাঞ্চলে প্রতি হাজারে ১ দশমিক ৫টি আর শহরে হাজারে ১টি বিয়ে বিচ্ছেদের ঘটনা ঘটেছে। ডেমোগ্রাফি অ্যান্ড হেলথ উইংয়ের উপপরিচালক মো. আলমগীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য দিয়েছেন।
অনেক সময় মা-বাবার বিচ্ছেদের সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী হয় সন্তান। অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের প্রাথমিক আশ্রয় হয় দাদা-দাদি অথবা নানা-নানি। এরপর শুরু হয় অভিভাবকত্ব নিয়ে রশি টানাটানি। সন্তান বাবা নাকি মায়ের কাছে থাকবে—এ নিয়ে বিরোধ শেষ পর্যন্ত আদালতে গড়ায়। সম্প্রতি হাইকোর্টে জাপানি মা ও বাংলাদেশি বাবার মধ্যে তাঁদের তিন সন্তানের অভিভাবকত্ব নিয়ে চলা মামলা সারা দেশে আলোচিত হয়েছে।
বিবাহবিচ্ছেদ হলে সন্তান কার কাছে থাকবে
মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, বাবা অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের আইনত অভিভাবক। মা হচ্ছেন সন্তানের তত্ত্বাবধায়ক বা জিম্মাদার। নাবালক সন্তানের কল্যাণের বিষয়টি চিন্তা করে দেশে প্রচলিত মুসলিম আইন অনুযায়ী, মাকে নির্দিষ্ট বয়স পর্যন্ত সন্তানের জিম্মাদারির অধিকার দেওয়া হয়েছে। ছেলেশিশুকে সাত বছর এবং মেয়েশিশুকে তার বয়ঃসন্ধিকাল পর্যন্ত মা জিম্মায় রাখার অধিকারী।
তবে নাবালক সন্তান যারই তত্ত্বাবধানে থাকুক না কেন, সন্তানের খোঁজখবর নেওয়া, দেখাশোনা এবং ভরণপোষণের দায়িত্ব কিন্তু অভিভাবক হিসেবে বাবার।
সন্তানের ভালোর জন্য যদি তাকে মায়ের জিম্মায় আরও বেশি সময় রাখার প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে আইন নির্ধারিত বয়সসীমার পরও মা সন্তানকে নিজের কাছে রাখতে পারবেন। তবে এ জন্য ক্ষেত্রবিশেষে আদালতের অনুমতির প্রয়োজন হতে পারে।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, পুরোনো আইনে ছেলেশিশুকে সাত বছর এবং মেয়েশিশুকে তার বয়ঃসন্ধিকাল পর্যন্ত মায়ের জিম্মায় থাকার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের সর্বশেষ একাধিক সিদ্ধান্তে বলা হয়েছে পুরোনো আইন এখন আর দেখা যাবে না। এখন দেখতে হবে সন্তানের সবচেয়ে বেশি আগ্রহের বিষয়টি। আদালত বলেছেন, প্রত্যেকটি মামলা আলাদা আলাদাভাবে বিশ্লেষণ করে দেখতে হবে শিশুটি কোথায় সবচেয়ে ভালো থাকবে। আদালত শিশুকে বাবা কিংবা মা যে কারও জিম্মায় দিতে পারেন। এমনকি দাদা-দাদি কিংবা নানা-নারির কাছে দেওয়া যেতে পারে।
মা কখন সন্তানের জিম্মাদারির অধিকার হারান
১. মা নীতিহীন জীবন যাপন করলে।
২. সন্তানের প্রতি অবহেলা করলে এবং দায়িত্ব পালনে অপারগ হলে।
৩. যদি তিনি ইসলাম ছেড়ে অন্য কোনো ধর্ম গ্রহণ করেন।
৪. যদি সন্তানের বাবাকে তাঁর জিম্মায় থাকা অবস্থায় (উপযুক্ত কারণ ছাড়া) সন্তানকে দেখতে না দেন।
৭. মা দ্বিতীয় বিয়ে করলে।
এ বিষয়ে আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, ‘মা যদি জিম্মাদার হন এবং তিনি আদালতের নির্দেশ লঙ্ঘন করেন—তাহলে জিম্মাদারি হারাতে পারেন। তা ছাড়া মা যদি শিশুর ওপর কোনো ধরনের নির্যাতন করেন, আর বাবা যদি আদালতকে বিষয়টি অবহিত করেন তাহলে আদালত সিদ্ধান্ত নেবেন শিশু মায়ের জিম্মায় থাকবে কি না।’
অভিভাবক হিসেবে বাবা কখন অযোগ্য হবেন
অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন, ১৮৯০-এর ১৯ ধারা অনুযায়ী বাবা অভিভাবক হিসেবে অযোগ্য গণ্য হতে পারেন। চারিত্রিকভাবে অসৎ হলে, যদি মাদকাসক্ত হন, শিশুর প্রতি অমানবিক আচরণ করলে, ফের বিয়ে করলে এবং নাবালক সন্তানের ভরণপোষণ দিতে অবহেলা করলে বাবা অভিভাবক হিসেবে অযোগ্য গণ্য হতে পারেন।
১৭ ডিএলআর ১৩৪ অনুযায়ী, মায়ের জিম্মায় থাকাকালে সন্তানের বাবা যদি ভরণপোষণ বহন না করেন, সে ক্ষেত্রে মা সন্তানকে বাবার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করাতে বাধ্য নন বলে অভিমত দেওয়া আছে।
সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে না দিলে কী করবেন
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদ হয়ে গেলেও আইন অনুযায়ী সন্তানের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। বিচ্ছেদের পর সন্তান যার কাছেই থাকুক না কেন, মা কিংবা বাবার সমান অধিকার রয়েছে সন্তানের সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করার। তালাকের পর কোনো পক্ষ সন্তানের সঙ্গে দেখা করতে না দিলে পারিবারিক আদালতের আশ্রয় নিতে হবে।
পারিবারিক আদালত তখন আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবেন—সন্তান কার কাছে থাকবে। আদালতের ক্ষমতা রয়েছে সন্তানের কল্যাণের দিকটি বিবেচনা করার। আদালত সন্তানের সুস্থ-স্বাভাবিক বিকাশের দিকটি বিবেচনা করে বাবা বা মা, যে কারও কাছে রাখার জন্য আদেশ দিতে পারেন। অনেক সময় সন্তানের যদি ভালো-মন্দ বোঝার মতো সক্ষমতা থাকে, তাহলে সন্তানের মতামতকেও আদালত গুরুত্ব দিয়ে থাকেন।
আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেছেন, ‘আদালত বলেছেন, সন্তানকে দেখার অধিকার থেকে মা কিংবা বাবাকে বঞ্চিত করা যাবে না। অর্থাৎ, সন্তান বাবার কাছে থাকলে মাকে দেখা করতে দিতে হবে, আবার মায়ের কাছে থাকলে বাবার সঙ্গে দেখা করতে দিতে হবে। মাসে কয়দিন দেখা করবে এবং কোথায় দেখা করবে তা যদি সন্তানের মা-বাবা সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন, তাহলে আদালত নির্ধারণ করে দেবেন।’
কখন পারিবারিক আদালতের আশ্রয় নেবেন
দম্পতির বিচ্ছেদের পরে সন্তানের অভিভাবকত্ব ও তত্ত্বাবধান নিয়ে বিরোধ দেখা দিলে পারিবারিক আদালতে আশ্রয় নেওয়া যাবে। পারিবারিক আদালত তখন আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবে, সন্তান কার কাছে থাকবে। তবে আইনের পাশাপাশি আদালতের ক্ষমতা রয়েছে সন্তানের কল্যাণের দিকটি বিবেচনা করা।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৪ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৬ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৭ ঘণ্টা আগে