নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের মোবাইল গ্রাহকদের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল অপারেটর কোম্পানি টেলিটকের মার্কেট শেয়ার মাত্র ৩ দশমিক ৭ শতাংশ। আর সর্বোচ্চ ৪৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ মার্কেট শেয়ার গ্রামীণ ফোনের। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে এ তথ্য জানান ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তফা জব্বার।
জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার প্রশ্নোত্তর পর্বে মোবাইল অপারেটর গ্রাহকদের মধ্যে টেলিটকের মার্কেট শেয়ার সম্পর্কে জানতে চান আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য নুর উদ্দিন চৌধুরী। জবাবে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তফা জব্বার জানান, গ্রাহকসংখ্যার ভিত্তিতে গ্রামীণ ফোনের মার্কেট শেয়ার ৪৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ, রবির ২৯ দশমিক ৪৫, বাংলালিংকের ২০ দশমিক ৮৫ ও টেলিটকের ৩ দশমিক ৭ শতাংশ।
মোস্তফা জব্বার বলেন, ‘গ্রামীণ ফোনের মার্কেট শেয়ার বেশি থাকায় সব অপারেটরের একই কলরেট নির্ধারণ করলে গ্রামীণ ফোনের সেবার প্রতি গ্রাহক আকর্ষণ বেড়ে যাবে। ফলে তার মার্কেট শেয়ার আরও বৃদ্ধির সম্ভাবনা থাকবে।’
এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে টেলিযোগাযোগমন্ত্রী বলেন, আগামী ২০২৩ সালের মধ্যে সারা দেশে টেলিটকের নেটওয়ার্ক বিস্তৃত হবে। মন্ত্রী রাষ্ট্রীয় এই মোবাইল অপারেটরের গ্রাহক হওয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান।
জাতীয় পার্টির সৈয়দ আবু হোসেনের করা আরেক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মোস্তফা জব্বার বলেন, মোবাইল ফোনে কল ড্রপ ও নেটওয়ার্কের সমস্যা একটি বড় সংকট। এমন কেউ নেই, যিনি কল ড্রপের শিকার হননি। অনেক জায়গায় নেটওয়ার্ক পাওয়া যায় না। তিনি বলেন, ফোন অপারেটের কোম্পানিগুলোর গ্রাহকসংখ্যা অনেক বেড়েছে। গ্রামীণ ফোনের গ্রাহক ৮ কোটির বেশি, রবির গ্রাহকসংখ্যা ৫ কোটির বেশি।
গ্রাহক অনুযায়ী অপারেটরগুলোর যে পরিমাণ বেতার তরঙ্গ নেওয়া দরকার, তারা তার তিন ভাগের এক ভাগও নেয়নি বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘সরকারের চাপে গত মার্চে তরঙ্গ বাড়িয়েছে তারা। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে এই তরঙ্গ সম্পূর্ণ সম্প্রসারণ করা হলে সমস্যার অনেকটা সমাধান হবে। এ সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো তরঙ্গ সম্পূর্ণ সম্প্রসারণ করতে না পারলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার, জরিমানা করার সুযোগ আছে। কিন্তু জরিমানা বা কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা হলো সে ক্ষেত্রে কোম্পানিগুলো আদালতের দ্বারস্থ হয়।’
দেশের মোবাইল গ্রাহকদের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত মোবাইল অপারেটর কোম্পানি টেলিটকের মার্কেট শেয়ার মাত্র ৩ দশমিক ৭ শতাংশ। আর সর্বোচ্চ ৪৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ মার্কেট শেয়ার গ্রামীণ ফোনের। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে এ তথ্য জানান ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তফা জব্বার।
জাতীয় সংসদে মঙ্গলবার প্রশ্নোত্তর পর্বে মোবাইল অপারেটর গ্রাহকদের মধ্যে টেলিটকের মার্কেট শেয়ার সম্পর্কে জানতে চান আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য নুর উদ্দিন চৌধুরী। জবাবে ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তফা জব্বার জানান, গ্রাহকসংখ্যার ভিত্তিতে গ্রামীণ ফোনের মার্কেট শেয়ার ৪৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ, রবির ২৯ দশমিক ৪৫, বাংলালিংকের ২০ দশমিক ৮৫ ও টেলিটকের ৩ দশমিক ৭ শতাংশ।
মোস্তফা জব্বার বলেন, ‘গ্রামীণ ফোনের মার্কেট শেয়ার বেশি থাকায় সব অপারেটরের একই কলরেট নির্ধারণ করলে গ্রামীণ ফোনের সেবার প্রতি গ্রাহক আকর্ষণ বেড়ে যাবে। ফলে তার মার্কেট শেয়ার আরও বৃদ্ধির সম্ভাবনা থাকবে।’
এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে টেলিযোগাযোগমন্ত্রী বলেন, আগামী ২০২৩ সালের মধ্যে সারা দেশে টেলিটকের নেটওয়ার্ক বিস্তৃত হবে। মন্ত্রী রাষ্ট্রীয় এই মোবাইল অপারেটরের গ্রাহক হওয়ার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান।
জাতীয় পার্টির সৈয়দ আবু হোসেনের করা আরেক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মোস্তফা জব্বার বলেন, মোবাইল ফোনে কল ড্রপ ও নেটওয়ার্কের সমস্যা একটি বড় সংকট। এমন কেউ নেই, যিনি কল ড্রপের শিকার হননি। অনেক জায়গায় নেটওয়ার্ক পাওয়া যায় না। তিনি বলেন, ফোন অপারেটের কোম্পানিগুলোর গ্রাহকসংখ্যা অনেক বেড়েছে। গ্রামীণ ফোনের গ্রাহক ৮ কোটির বেশি, রবির গ্রাহকসংখ্যা ৫ কোটির বেশি।
গ্রাহক অনুযায়ী অপারেটরগুলোর যে পরিমাণ বেতার তরঙ্গ নেওয়া দরকার, তারা তার তিন ভাগের এক ভাগও নেয়নি বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘সরকারের চাপে গত মার্চে তরঙ্গ বাড়িয়েছে তারা। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে এই তরঙ্গ সম্পূর্ণ সম্প্রসারণ করা হলে সমস্যার অনেকটা সমাধান হবে। এ সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো তরঙ্গ সম্পূর্ণ সম্প্রসারণ করতে না পারলে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার, জরিমানা করার সুযোগ আছে। কিন্তু জরিমানা বা কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা হলো সে ক্ষেত্রে কোম্পানিগুলো আদালতের দ্বারস্থ হয়।’
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
২ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৪ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৫ ঘণ্টা আগে