নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে আটক করা হয়েছে। দুজনেই রাজধানী ঢাকায় আটক হয়েছেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার ফারুক আহমেদ মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তাঁদের আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তাঁরা দুজনই এখন গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) হেফাজতে আছেন বলে জানা গেছে।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নেওয়ার পর থেকে চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন সেনাবাহিনীর হেফাজতে ছিলেন।
ডিএমপি সূত্র জানিয়েছে, সাবেক আইজিপি শহীদুল হককে মঙ্গলবার রাতে উত্তরা ১৬ নং সেক্টর থেকে আটক করা হয়। আর সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় সেনা হেফাজতে থাকা অবস্থায় আত্মসমর্পণের ইচ্ছা প্রকাশ করলে রাতে পুলিশ তাঁকে হেফাজতে নেয়।
এ কে এম শহীদুল হক ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পুলিশের আইজিপি হিসেবে নিয়োগ পান। তিনি ২০১৮ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত এ পদে ছিলেন। আইজিপি পদে পদোন্নতি পাওয়ার আগে তিনি সচিব পদমর্যাদায় বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (প্রশাসন ও অপারেশন) হিসেবেও কর্মরত ছিলেন।
২০১৮ সালের জানুয়ারিতে অবসরে যাওয়ার পর শহীদুল হক দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে শরীয়তপুর–১ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন ফরম কিনেছিলেন। তবে মনোনয়ন পাননি।
সেসময় তিনি গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, তিনি আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান এবং কর্মজীবনে জঙ্গি দমন, হেফাজতের বিশৃঙ্খলা দমন, পেট্রলবোমা সন্ত্রাস দমনে অনেক কাজ করেছেন। তাই তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশা করেন।
শহীদুল হকের ছোট ভাই ইসমাইল হক জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও নড়িয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ছিলেন। অভিযোগ আছে, আইজিপির দায়িত্বে থাকার সময় শহীদুল হক ছোট ভাইয়ের নির্বাচনে প্রচারের জন্য পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব দিয়েছিলেন।
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পুলিশের আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব পান। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তাঁর নেতৃত্বে পুলিশ বাহিনীর অনেক সদস্যদের বিরুদ্ধে আন্দোলনকারীদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালানোর অভিযোগ আছে। শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর তিনি আত্মগোপনে চলে যান। গত ৭ আগস্ট তাঁকে অবসরে পাঠানো হয়।
এর আগে চৌধুরী আবদুল্লাহ র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ানের (র্যাব) মহাপরিচালক ছিলেন। এ ছাড়া পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান ছিলেন। গুম ও ক্রসফায়ারের অভিযোগে র্যাবের ডিজি থাকাকালীন তাঁর বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
সুনামগঞ্জে জন্ম আব্দুল্লাহ আল মামুনের। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে সুনামগঞ্জ–১ আসন থেকে তাঁর ছোট ভাই চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছিলেন। কিন্তু স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন। এর আগে তিনি শাল্লা উপজেলার চেয়ারম্যান ছিলেন।
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক ও চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে আটক করা হয়েছে। দুজনেই রাজধানী ঢাকায় আটক হয়েছেন।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার ফারুক আহমেদ মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তাঁদের আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তাঁরা দুজনই এখন গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) হেফাজতে আছেন বলে জানা গেছে।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নেওয়ার পর থেকে চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন সেনাবাহিনীর হেফাজতে ছিলেন।
ডিএমপি সূত্র জানিয়েছে, সাবেক আইজিপি শহীদুল হককে মঙ্গলবার রাতে উত্তরা ১৬ নং সেক্টর থেকে আটক করা হয়। আর সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় সেনা হেফাজতে থাকা অবস্থায় আত্মসমর্পণের ইচ্ছা প্রকাশ করলে রাতে পুলিশ তাঁকে হেফাজতে নেয়।
এ কে এম শহীদুল হক ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর পুলিশের আইজিপি হিসেবে নিয়োগ পান। তিনি ২০১৮ সালের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত এ পদে ছিলেন। আইজিপি পদে পদোন্নতি পাওয়ার আগে তিনি সচিব পদমর্যাদায় বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (প্রশাসন ও অপারেশন) হিসেবেও কর্মরত ছিলেন।
২০১৮ সালের জানুয়ারিতে অবসরে যাওয়ার পর শহীদুল হক দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে শরীয়তপুর–১ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন ফরম কিনেছিলেন। তবে মনোনয়ন পাননি।
সেসময় তিনি গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, তিনি আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান এবং কর্মজীবনে জঙ্গি দমন, হেফাজতের বিশৃঙ্খলা দমন, পেট্রলবোমা সন্ত্রাস দমনে অনেক কাজ করেছেন। তাই তিনি আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশা করেন।
শহীদুল হকের ছোট ভাই ইসমাইল হক জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও নড়িয়া উপজেলা চেয়ারম্যান ছিলেন। অভিযোগ আছে, আইজিপির দায়িত্বে থাকার সময় শহীদুল হক ছোট ভাইয়ের নির্বাচনে প্রচারের জন্য পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব দিয়েছিলেন।
চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন ২০২২ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পুলিশের আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব পান। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় তাঁর নেতৃত্বে পুলিশ বাহিনীর অনেক সদস্যদের বিরুদ্ধে আন্দোলনকারীদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালানোর অভিযোগ আছে। শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর তিনি আত্মগোপনে চলে যান। গত ৭ আগস্ট তাঁকে অবসরে পাঠানো হয়।
এর আগে চৌধুরী আবদুল্লাহ র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ানের (র্যাব) মহাপরিচালক ছিলেন। এ ছাড়া পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান ছিলেন। গুম ও ক্রসফায়ারের অভিযোগে র্যাবের ডিজি থাকাকালীন তাঁর বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
সুনামগঞ্জে জন্ম আব্দুল্লাহ আল মামুনের। দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনে সুনামগঞ্জ–১ আসন থেকে তাঁর ছোট ভাই চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছিলেন। কিন্তু স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন। এর আগে তিনি শাল্লা উপজেলার চেয়ারম্যান ছিলেন।
বিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৪০ মিনিট আগেঅল এশিয়া ফুল কন্টাক্ট কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে অনূর্ধ্ব-৬০ কেজি ওজন ক্যাটাগরিতে তৃতীয় হয়েছেন বাংলাদেশের ‘সেনপাই’ আরাফাত রহমান। থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের রাংসিত ইউনিভার্সিটি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় অল এশিয়া ফুল কন্টাক্ট খিউকুশিন কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপের ১৯-তম আসর।
৪১ মিনিট আগেদেশে গত ১৫ বছরে ৮২টি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে সরকার। এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র শুধু ক্যাপাসিটি চার্জই (কেন্দ্রভাড়া) নিয়েছে ১ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকা। এ ছাড়া বিনা দরপত্রে কেন্দ্র দেওয়ায় বিদ্যুতের দামও পড়েছে বেশি। সেই বাড়তি দাম গিয়ে পড়েছে সাধারণ ভোক্তার কাঁধে।
২ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে না বসলেও অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে বুদ্ধিজীবী, নাগরিক সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, নারীনেত্রী, পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধি, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা, ইউটিউবারসহ বিভিন্ন অংশীজনের মতামত নিতে সভা করবে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন। প্র
৯ ঘণ্টা আগে