নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বন্দর এলাকায় দূষণে জেল-জরিমানার বিধান রেখে ‘চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ বিল, ২০২২’ সংসদে পাস হয়েছে। জাতীয় সংসদে আজ মঙ্গলবার নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বিলটি পাসের প্রস্তাব করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। এর আগে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বিলের ওপর দেওয়া জনমত যাচাই-বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং সংশোধনী প্রস্তাবগুলোর নিষ্পত্তি করেন।
গত ১৫ নভেম্বর বিলটি সংসদে তোলা হয়। পরে সেটি পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। ১৯৭৬ সালের চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ অধ্যাদেশ বাতিল করে নতুন বিলটি আনা হয়েছে।
বিলে বলা হয়েছে, এই আইনের অধীনে কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে (যার শাস্তি উল্লেখ নেই এমন ক্ষেত্রে) সর্বোচ্চ ছয় মাসের শাস্তি এবং ২ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড হবে।
বন্দরের ভাড়া ও টোল আদায়ের বিষয়ে সরকারের কাছে অনুমোদন নিয়ে তফসিল করতে হবে। এক লাখ টাকা পর্যন্ত আদায়যোগ্য ভাড়া, টোল, রেইট, ফি ও মাশুল মওকুফের ক্ষেত্রে অনুমোদন নিতে হবে না। বন্দরের উন্নয়ন সম্প্রসারণে একটি তহবিল রাখা হয়েছে।
বিলে আরও বলা হয়েছে, যদি বন্দর এলাকায় কোনো জাহাজ বা যান্ত্রিক উপকরণের কারণে বর্জ্য তৈরি হয়, তাহলে তাঁর মালিককে বা মাস্টারকে বা প্রতিনিধিকে তা অপসারণ করতে হবে। অপসারণে সময়সীমা অতিক্রম করলে মাশুল দিতে হবে। বন্দর কর্তৃপক্ষ সেই বর্জ্য অপসারণ করবে। এর জন্য যে খরচ হবে, তার দ্বিগুণ দায়ীকে দিতে হবে।
কোনো ভাড়া, জরিমানা, ফি, টোল, মাশুল বা ক্ষতিপূরণ অনাদায়ি থাকলে বন্দর কর্তৃপক্ষ তার নিয়ন্ত্রণে থাকা দায়ী পণ্য নিলাম করে অর্থ আদায় করতে পারবে বলে বিলে বলা হয়েছে।
কোনো জাহাজের মাস্টার বা জাহাজে কর্মরত কারও অবহেলার কারণে যদি ডক, পিয়ার বা কোনো স্থাপনা বা কর্তৃপক্ষের কোনো ক্ষতি হলে ক্ষতিপূরণ আদায় করা যাবে বলেও বিলে বিধান রাখা হয়েছে।
এই বিলের অধীন অপরাধগুলো মোবাইল কোর্টে বিচার করা যাবে বলে বিধান রাখা হয়েছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের লিখিত অভিযোগ ছাড়া কোনো আদালত এই বিলের অধীনে সংঘটিত কোনো অপরাধ বিচারার্থে গ্রহণ করবে না। বিলে একজন চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে অনধিক চার সদস্যের একটি পরিচালনা প্রশাসন বোর্ড রাখা হয়েছে। প্রতি দুই মাসে অন্তত একটি বোর্ড সভা করার বিধান খসড়া আইনে রাখা হয়েছে।
বন্দর এলাকায় দূষণে জেল-জরিমানার বিধান রেখে ‘চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ বিল, ২০২২’ সংসদে পাস হয়েছে। জাতীয় সংসদে আজ মঙ্গলবার নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বিলটি পাসের প্রস্তাব করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। এর আগে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বিলের ওপর দেওয়া জনমত যাচাই-বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং সংশোধনী প্রস্তাবগুলোর নিষ্পত্তি করেন।
গত ১৫ নভেম্বর বিলটি সংসদে তোলা হয়। পরে সেটি পরীক্ষা করে সংসদে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। ১৯৭৬ সালের চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ অধ্যাদেশ বাতিল করে নতুন বিলটি আনা হয়েছে।
বিলে বলা হয়েছে, এই আইনের অধীনে কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে (যার শাস্তি উল্লেখ নেই এমন ক্ষেত্রে) সর্বোচ্চ ছয় মাসের শাস্তি এবং ২ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড হবে।
বন্দরের ভাড়া ও টোল আদায়ের বিষয়ে সরকারের কাছে অনুমোদন নিয়ে তফসিল করতে হবে। এক লাখ টাকা পর্যন্ত আদায়যোগ্য ভাড়া, টোল, রেইট, ফি ও মাশুল মওকুফের ক্ষেত্রে অনুমোদন নিতে হবে না। বন্দরের উন্নয়ন সম্প্রসারণে একটি তহবিল রাখা হয়েছে।
বিলে আরও বলা হয়েছে, যদি বন্দর এলাকায় কোনো জাহাজ বা যান্ত্রিক উপকরণের কারণে বর্জ্য তৈরি হয়, তাহলে তাঁর মালিককে বা মাস্টারকে বা প্রতিনিধিকে তা অপসারণ করতে হবে। অপসারণে সময়সীমা অতিক্রম করলে মাশুল দিতে হবে। বন্দর কর্তৃপক্ষ সেই বর্জ্য অপসারণ করবে। এর জন্য যে খরচ হবে, তার দ্বিগুণ দায়ীকে দিতে হবে।
কোনো ভাড়া, জরিমানা, ফি, টোল, মাশুল বা ক্ষতিপূরণ অনাদায়ি থাকলে বন্দর কর্তৃপক্ষ তার নিয়ন্ত্রণে থাকা দায়ী পণ্য নিলাম করে অর্থ আদায় করতে পারবে বলে বিলে বলা হয়েছে।
কোনো জাহাজের মাস্টার বা জাহাজে কর্মরত কারও অবহেলার কারণে যদি ডক, পিয়ার বা কোনো স্থাপনা বা কর্তৃপক্ষের কোনো ক্ষতি হলে ক্ষতিপূরণ আদায় করা যাবে বলেও বিলে বিধান রাখা হয়েছে।
এই বিলের অধীন অপরাধগুলো মোবাইল কোর্টে বিচার করা যাবে বলে বিধান রাখা হয়েছে। বন্দর কর্তৃপক্ষের লিখিত অভিযোগ ছাড়া কোনো আদালত এই বিলের অধীনে সংঘটিত কোনো অপরাধ বিচারার্থে গ্রহণ করবে না। বিলে একজন চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে অনধিক চার সদস্যের একটি পরিচালনা প্রশাসন বোর্ড রাখা হয়েছে। প্রতি দুই মাসে অন্তত একটি বোর্ড সভা করার বিধান খসড়া আইনে রাখা হয়েছে।
সেন্টার ফর গভর্নেন্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত বে অব বেঙ্গল সম্মেলন শুরু হচ্ছে আগামীকাল থেকে। এবারের সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোসহ বিভিন্ন দেশের ৮০০ জন অতিথি। প্রথম দিন অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তা হিসেবে থাকবেন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের
৪ ঘণ্টা আগেকিছু অসাধু ব্যক্তি ও স্বার্থান্বেষী মহল ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তাদের নাম ব্যবহার করে গার্মেন্টসের ঝুট ব্যবসার স্বত্ব প্রদান এবং অন্যান্য প্রতারণামূলক কর্মকাণ্ডের আশ্রয় নিচ্ছে বলে জানিয়েছে সেনাবাহিনী।
৬ ঘণ্টা আগেছাত্র জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয় শেখ হাসিনা সরকারের। এর তিন দিন পর দায়িত্ব গ্রহণ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার। সেই সরকারের ১০০ দিন পার হওয়া নিয়ে একটি মূল্যায়ন প্রকাশ করেছে বেলজিয়ামভিত্তিক থিংক ট্যাংক ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপ। মূল্যায়নে তারা বলেছে, অন্তর্বর্তী স
৬ ঘণ্টা আগেবিসিএসে উত্তীর্ণ হওয়ার পর চাকরি নিশ্চিত করতে যাচাই-বাছাইয়ের সময় রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ততার তথ্য অনেকে নিজেই পুলিশকে দিয়েছিলেন। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হওয়ায় সেসব তথ্যই এখন তাঁদের জন্য ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) প্রতিবেদনের তথ্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গ
৭ ঘণ্টা আগে